ঋতু বৈচিত্রের দেশ এই বাংলাদেশ । ষড়ঋতুর রুপের মধ্যে বর্ষা ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রিয় ঋতু। বর্ষা প্রকৃতির মর্মরসের চিত্রও কবি একেছেন তার কবিতা ও গানে । তাই বর্ষাকেই স্মরণ করে রবীন্দ্রসংগীত সংগঠন রবীরাগ আয়োজন করেছিল বর্ষামঙ্গল অনুষ্ঠানের । গ্রীষ্মের তাপদাহে সবাই চায় একটু শীতল পরশ । তাই এভাবেই বর্ষার জলে সিক্ত হওয়ার কামনায় নাচে গানে আয়োজন করা হয় বর্ষামঙ্গলের। জীবন ও পরিবেশের সাথে মিলিয়ে রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন ঋতু বৈচিত্রের গান । কিন্তু তার মধ্যে বর্ষার গানই ছিল সবচেয়ে বেশি। তাই বর্ষাকে ঘিরেই রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে প্রচলন করেন বর্ষামঙ্গল অনুষ্ঠানে। সেই শান্তিনিকেতনের আদলেই পাবলিক লাইব্রেরীর এই মিলনায়তনে সাজানো হয় অনুষ্ঠানটি ।বর্ষাকে বলা হয় বিরহের ঋতু । বর্ষার গানে মনে জাগে প্রেম বিরহের খেলা । তাই এই অনুষ্ঠানের মধ্যেদিয়েই রবীরাগের শিল্পীরা গেয়ে শোনান বিচিত্র বর্ষার রকমারী গান ।
মাঝে মাঝে আমার বুকের গহীনে এক ব্যথার নদী উথলে ওঠে। উথাল পাথাল ঢেউগুলো পাড়ে এসে আছড়ে পড়ে। উত্তাল বেগে ধেয়ে এসে ভেঙ্গে খান খান হয়ে পড়ে বুকের মাঝে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের মানুষ কল্পনা করতে খুব ভালোবাসে। গুজব ও অপতথ্য শেয়ারে বাংলাদেশের মানুষ প্রথমদিকে থাকবে বলে অনেকের বিশ্বাস । দেশের মানুষের পাঠ্যবই ছাড়া অন্য কোনো বইয়ের প্রতি আগ্রহ নেই। আত্নউন্নয়ন মূলক... ...বাকিটুকু পড়ুন