গত দু’দিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মূল্যসূচক কমেছে ১৬৪ পয়েন্ট। এতে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ১০ হাজার কোটি টাকা।
আরও দরপতন হবে- এমন শঙ্কায় শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এ প্রবণতা বেশি। ফলে পতনের হার ক্রমেই বাড়ছে।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ‘নীরব দর্শকের ভূমিকা’ পালন করছে বলে অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের। তাদের অভিমত- বিদ্যমান পরিস্থিতিতে শেয়ারবাজারের ১৩ লাখ সক্রিয় বিনিয়োগকারীর জন্য আপাতত কোনো সুখবর নেই। আস্থা সংকটের কারণে মূলত বাজারে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
ঢাকার বাজারের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স গতকাল সোমবার দিন শেষে ৬৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৬৬ পয়েন্টে। ২০১৬ সালের ২৬ ডিসেম্বরের পর এটিই সর্বনিম্ন অবস্থান। ওই দিন ডিএসইএক্স সূচকটি ৪ হাজার ৯৫৭ পয়েন্টের অবস্থানে ছিল। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচকটি এদিন ২০০ পয়েন্ট বা সোয়া ১ শতাংশ কমে নেমে এসেছে ১৫ হাজার ২১৫ পয়েন্টে।
গত ৩০ জুন চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেট পাস হওয়ার পর থেকে গতকাল পর্যন্ত মাত্র ১৫ কার্যদিবসে বিনিয়োগকারীদের লোকসান হয়েছে প্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকা। শেয়ারের মূল্যমান কমে যাওয়ায় প্রায় ৪ লাখ কোটি টাকা থেকে ডিএসইর বাজার মূলধন নেমে এসেছে ৩ লাখ ৭৩ হাজার কোটি টাকায়। এর মধ্যে গতকাল এক দিনেই ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর শেয়ারের মূল্যমান ৪ হাজার ৩৫৮ কোটি টাকা কমে বাজার মূলধন নেমে এসেছে ৩ লাখ ৭২ হাজার ৯৫৭ কোটি টাকায়। লেনদেনযোগ্য শেয়ারসংখ্যার সঙ্গে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর শেয়ারের বাজারমূল্যের গুণফলই বাজার মূলধন। বাজার মূলধনের পাশাপাশি একই সময়ে ডিএসইএক্স সূচকটি প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ বা ৪৫৬ পয়েন্ট কমে গেছে। তার মধ্যে গত দুদিনেই কমেছে ১৬৫ পয়েন্ট।
সাধারণ জনগণের কষ্টার্জিত এসব অর্থ যায় কোথায় ? এর পিছনে কোন সেন্ডিকেট কাজ করছে তা খুঁজে বের করার কোন ইচ্ছাই এই ভোট ডাকাত সরকারের আছে বলে গত ১৩ টি বছর আমরা দেখিনি, বরং বিএনপি ১৫ বছর আগে কি করেছে তা নিয়ে জল ঘোলা করে বিএনপি চেয়ারপার্সনকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়েছে এবং একের পর এক জামিনে হস্তক্ষেপ করে যাচ্ছে। অথচ দেশের ব্যাংক গুলো আজ মূলধন খেয়ে বসেছে। শেয়ারবাজার থেকে মানুষ মুখ ফিরেয়ে নিয়েছে । হাজার হাজার কোটি ডলার শেয়ার বাজার থেকে উধাও েএর পিছনে হাসিনা সরকারের দুই প্রভাবশলী সাংসাদ সহ আরো ৮ জন জড়িত রয়েছে আর এই অর্থের ভাগ যায় অবৈধ শাসকগোষ্টির হাতেও। দেশের জনগণের টাকা লুটপাট করে সুকৌশলে উন্নয়নের নামে মানুষের সাথে প্রতারণ করে যাচ্ছে এই নাইট ভোটের সরকার ।
২০০৮ সালের বিএনপির নির্বাচনী ইশতেহারে একটি স্লোগান ছিলো “দেশ বাচাঁও মানুষ বাঁচাও” সেই স্লোগানের মর্মার্থ এই জাতি আজো বুঝেনি। এই জাতির পশ্চাদেশের নিচ দিয়ে পিপড়া হাটলে বলে ট্রেন যাচ্ছে আর পিছনে ট্রেন গেলে বলে পিপড়া যাাচ্ছে । কোন বোধ নেই ।
হাসিনার দুই প্রভাবশালী সাংসদ এই শেয়ারবাজার নিয়ে তামাশা করছে । লুটপাটের রেকর্ড
এই ভাবে লুটপাটের রাজত্ব চলতে পারে না । এখনি সময় এসব ফ্যাসিবাদী শোষনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার । লুটপাটের রেকর্ড ছাড়িয়ে
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:০৮