নিউজ ফিড খাবি খাচ্ছে ঐশী কথনে, রহস্যের গন্ধে পাগল হয়ে গেছে মিডিয়া পুরুষ। ঐশী আমাদের জন্য এক ঐশী বানী নিয়ে এসেছে ভাংচুরের,যেটা অবধারিত ছিল,অনিবার্য ছিল এই সময়ে। কেউ কেউ এটাকে বিচ্ছিন্ন একটা ঘটনা বলে সমাজের দায় চাপিয়ে দিতে চাইছেন একজন মাত্র মানুষের ঘাড়ের উপর। তাদের কে বলছি, সাবধান! কাল আপনার গলায়ও ছুরির ফলা চেপে ধরা হবে আজ এই দায় এড়ানোর জন্য।
ঐশীর মত লাখো তরুণ-তরুণী ডুবে আছে মাতাল বিষে,প্রতিনিয়ত গুনে যাচ্ছে মৃত্যু। আপনারা যারা আজ বলছেন এটা এক বিচ্ছিন্ন ঘটনা একবার ভাবুন তো এই সব ইয়াবা জেনারেশান যদিও বাবা-মায়ের গলায় ছুরি ধরছেনা কিন্তু এক অসুস্থ প্রজন্ম অনিবার্য করে তুলছে আগামী দিনে, যারা গন হারে হন্তারক হবে মাতা-পিতার। আর আপনারা টাকা কামান আর বগল বাজিয়ে স্বমেহনের সুখ নিতে থাকুন।
আমি ঐশীকে খুনী বলবনা।
খুনী আপনি,তুমি,তুই।
কিছু নি:সঙ্গতা চাই।
কিছু নিরবতা চাই শরীরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে
তাকিয়ে থাকা যৌগিক ব্যাঞ্জনা গুলোর
আদিমতম আইরিসে।
শহরের মাংসবহুল বিপনীবিতানে ডানা ঝাপটানো
নীল নীল বালিকার চোখে আমি গুনে যাই
ঝুম নৈ:শব্দ
আর,
ক্রমাগত আকাশমুখো হওয়ার যন্ত্রণা নিয়ে নগরীর
ফুটপাথে সুইসাইড আউড়ে যাচ্ছে
ঋষি যুবকের দল।
তাই একাকীত্বের ছুরি দিয়ে ছিড়ে ফেলা হোক
সকল ধমনী সব নীল বালিকার
পরিত্যাক্ত যুবকের মাথা কেটে ঝুলিয়ে
দিন ঝাড়বাতি নগরীর চৌরাস্তায়, সরনীতে।
কিছু দূরত্ব চাই।
প্রিয় প্রজাপতির গন্ধ নিতে নিতে
সন্তানের হৃৎপিন্ডে কোলাহল গেঁথে দিয়ে
খুনী হয়ে যাচ্ছে সকল পিতা পুরুষ
স্বপ্নের ফুস মন্তরে জ্বালিয়ে যাচ্ছে
সকল মায়াবতী চোখ আর নেশার সায়র;
তাই বিচার দাবী করছি সকল হন্তারক পিতার
সকল অথর্ব পুর্বপুরুষদের চামড়ায়
ঝলসানো হোক নিস:ঙ্গ গাঢ় কুয়াশা।
নইলে পলাতকা জোনাকীর সব আলো শুষে নেব
লাথি মেরে চাঁদকে ডুবিয়ে দেব নর্দমায়।