ঘুম থেকে উঠে একবার ভালোবাসার দৃষ্টিতে পরষ্পরের দিকে তাকান।
সকালের নাস্তা ও বাচ্চাদের টিফিন একসাথে বানান।
বাচ্চাদেরকে ভাগাভাগি করে স্কুলের জন্য রেডি করুন।
বাইরে বের হবার সময় স্বামী স্ত্রীর কপালে চুমু দিন, স্ত্রী দোয়া পড়ে স্বামীর বুকে ফুঁ দিন।
অফিসে পৌঁছে স্ত্রীকে ফোন দিন।
দুপুরে খাবার সময় স্ত্রীর কথা স্মরণ করুন।
বিকেলে স্ত্রী স্বামীকে ফোন দিয়ে সংক্ষিপ্ত বাজারের লিস্ট দিন এবং তারপর একটু থেকে বলুন, "তাড়াতাড়ি চলে এসো, আমি অপেক্ষায়"
বাসায় ফিরে স্ত্রীকে সালাম দিন। বাচ্চাদেরকে আলাদা করে সালাম দিন।
সম্ভব হলে বাচ্চাকে নিয়ে একটু রাস্তায় হেঁটে আসুন, এ সময় তার পড়াশুনার খোঁজ খবর নিন।
রাতের খাবার সবাই একসাথে বসে খান। খাওয়ার পরে সংক্ষিপ্ত দোয়া করুন।
মশারী টাঙিয়ে দিন। আপনার জন্য এটা সহজ কিন্তু স্ত্রীর জন্য না।
বোনাসঃ
স্ত্রীর জন্য প্রতিদিনই কিছু না কিছু উপহার নিয়ে যানঃ ফুল, চকলেট, আইসক্রীম, উইশ কার্ড, লকেট, আংটি ডায়েরি, বই, গাছের চারা
কখনো চিৎকার করে কথা বলবেন না। ঝগড়া হলে কোন জবাব দেবেন না। ঝগড়া হল স্ফুলিঙ্গ, নীরবতা হল পানি, জবাব হল অক্সিজেন।
কখনোই মানসিক দূরত্ব তৈরি হতে দেবেন না। শয়তান তাহলে সুযোগ নেবেই নেবে।
সপ্তাহে অন্তত দুইবার শারীরিকভাবে মিলিত হোন। একদিন বৃহস্পতিবার রাতে, আরেকদিন যে কোন রাতে।
মাসে একবার বাইরে ঘুরতে বা খেতে যান। বছরে একবার কোন ট্যুরে যান।
বাচ্চাদের জন্মদিনে বাচ্চার মা/বাবাকেও শুভেচ্ছা জানান।
আয় ব্যয়ের হিসাব রাখুন, কিন্তু এই নিয়ে কখনও আলোচনা করবেন না। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা দুজনে মিলে করুন।
শুধু পড়লে হবে? আপনারাও কিছু যোগ করুন।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:৪০