গুলশানের সন্ত্রাসী হামলায় ২০ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ‘সবাই বিদেশি’ !!!!!!!!!!!!!!!!
দুপুর দেড়টার দিকে আইএসপিআরের এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। অভিযানে ১৩ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া হামলাকারী ৬ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে এবং সন্দেহভাজন ১ জনকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় ২ জন পুলিশ কর্মকর্তা, ৬ জন হামলাকারীসহ সর্বমোট ২৮ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে !নিহত জিম্মিদের অধিকাংশকেই নৃশংসভাবে গলাকেটে হত্যা করা হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে।
সকল নিহতের আত্মার শান্তি ও মুক্তি কামনা করছি। তাদের শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা ও সহানুভূতি রইল্
সংবাদ সূত্র
সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলতে পারবেন অপারেশন কত পার্সেন্ট সাকসেসফুল! আমরা আমজনতা মোটা দাগে বুঝি ৬-৭ জন অপরাধীর জিম্মি দশা কাটাতে গিয়ে ২৮ জনের প্রাণহানী অনেক বেশিই বটে।! যাইহোক আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী বিজয়ী হয়েছে এটাই সূখের যদিও মূল্যটা অনেক বেশিই দেয়া হয়েছে- বলেই মনে হচ্ছে। এই তালিকায় সবই বিদেশীদের লাশ!!!!!!!!!!!। সংবাদ সম্মেলনে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাঈম আশফাক বলেন, অভিযানকারীরা ভেতরে ঢোকার পর ২০ জনের মৃতদেহ পায়। পরিচয় নিশ্চিত না হলেও এই ২০ জনের মধ্যে সবাই বিদেশি বলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জানান আশফাক।
আন্তর্জাতিক সম্পর্কে বাংলাদেশ এইরকম টানাপোড়েনে কি আর কখনো পড়েছে? বিদেশীদের জীবন বাঁচাতে আরও বেশি সতর্ক হওয়া কি প্রয়োজন ছিল না?????
সামনে পবিত্র ঈদ!
সবাই যখন ছুটি আর আনন্দের আমেজে ঘরমূখো এমন খবরে হতচকিত সকলেই।
ঈদের দিন ঈদের জামাতে যেতেও ভয় পাবে সবাই! পাবে নাকি? এই অচলাবস্থার অবসান হোক। দীর্ঘ ৯ দিনের বন্ধে সবার আনন্দ নির্বিঘ্ন হোক। আমজনতার এরচে বেশি চাওযা নেই।
নিশ্চিন্তে নির্বিঘ্নে যেন আমজনতা কাজ কর্ম করে দু-বেলা দুমুঠো খেয়ে শান্তিতে ঘূমাতে পারে- এইতো চাওয়া। রাষ্ট্র কি আমজনতাকে সেই নিশ্চয়তাটুকু দেবে?
শান্তির সেই পথে দেশকে চালিত করবে কি???
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:০০