একটি পক্ষ যখন স্বাধীনতার জন্য বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিতে সামান্য কুন্ঠা বোধ করেনি,নিজের ইচ্ছেতেই অস্ত্র হাতে ঝাপিয়ে পড়েছিল জাতির সেই সকল বীরেরা, আর যে ভন্ড মোনাফেকরা মুক্তিযুদ্ধের প্রকাশ্য বিরোধিতা করে দেশের স্বাধীনতাকেই এখন পর্যন্ত অস্বীকার করে যাচ্ছে তাদের মধ্যে পার্থক্য করবেন কি ভাবে ?
জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হিসেবে কি ভাবে তাদের মুল্যায়ন করবেন।
অথচ দেখেন জাতির কি নির্মম পরিহাস সেই মোনাফেকের দল এখনো প্রসাশন যন্ত্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বসে আছে।
আজকে যদি কোনো কারনে আমরা স্বাধীনতা না পেতাম তা হলে একটি বার চোখ বন্ধ করে গভীর মনে ভাবুন কি হতো আমাদের বর্তমান অবস্তা।
মুক্তি যুদ্ধের বিরোধিতা কারি মনাফেকদের কাছে হয়তো এমন আলোচনা বহুগুণে তৃপ্তি এনে দিতেই পারে।
এখন এমন একটা পরিস্থিতি বিরাজ করছে যে, রাজাকারের বীজ বপনকারী জামাত ইসলাম শয়তানের প্রেতাত্মা আমাদের কে প্রতিটা মুহূর্তে গ্রাস করছে। এখনই মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদেরকে ও বাংলাদেশকে বাঁচাতে গেলে স্বাধীনতা প্রেমী ও মুক্তিযোদ্ধা যারা আছেন তাদেরকে সঙ্গে নিয়ে কলমের যুদ্ধে নামা উচিত। বেশি বেশি লেখা উচিত কলম দিয়ে বাংলার মানুষকে জানানো উচিত পাকিস্তানরা যদি ক্ষমতায় আসতো বাঙালি একটাও বেঁচে থাকত না সবাইকে কচুকাটা করে মেরে ফেল তো। যারা জামাত শিবির করে তারা
তো এ দেশেরই সন্তান তাদেরকে, ভুল পথে পরিচালনা করছে তাদেরকে বুঝানো দরকার তোমরা যা করছ ঠিক না ।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, সর্বশেষ সংশোধিত তালিকা অনুযায়ী বেসামরিক মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা এক লাখ ৮০ হাজার ৫১৩ জন। মঙ্গলবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য সেলিনা জাহান লিটার এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। তিন বাহিনী, বিডিআর,পুলিশ সহ প্রায় 3 লাখ+আমাদের ভুলে গেলে চলবে না- এই জনযুদ্ধে পুরো জাতীর প্রায় 70% মানুষ অংশ নিয়েছে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে। মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকার, খেলা, সাংস্কৃতিক, সাংবাদিক, কুটনিতিক দল, স্বয়ংসম্পুর্ন কাদেরিয়া,হেমায়েত বাহীনি, ইনফর্মেশন সোর্স, সংগঠক, নির্ধারিত আশ্রয়দাতা, রাধুনী, বীরাঙ্গনা, আওয়ামীলীগের 167 এমপির কর্মী - এরা প্রত্যক্ষ অংশগ্রহনকারী হিসেবে প্রায় 5 লাখ+ হওয়া উচিৎ।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২৩