আগের পোস্টখানা হিট হবার পরে নতুন আরও কিছু জোকস দিলাম । নির্বাচিত ১৮+ সঙ্কলন ।
১.সাহারা খাতুন খুব একটা ভালো ছাত্রী না, ক্লাসে ঘুমায়।
একদিন ক্লাসে সাহারা ঘুমিয়ে পড়লে ক্লাসটিচার তাকে জিজ্ঞাস করলো, “পৃথিবী কে তৈরি করছে?”
যে মুহুর্তে সাহারা উত্তর দিবে ঠিক তখন পিছন থেকে বজ্জাত আবুল পিন দিয়ে পাছার মধ্যে দিছে এক গুতা। গুতা খেয়ে সাহারা চিৎকার করে বলে ওঠে __“ওহ গড………”।
ক্লাসটিচার সন্তুষ্ট হয়ে বললেন ” ভেরী গুড”
কিছুক্ষন পর আবার ঘুমিয়ে পড়লে ক্লাসটিচার প্রশ্ন করলেন, “কে তোমাকে জন্ম দিয়েছেন?” সাহারা গুতা খেয়ে, “ও আম্মাগো………”
ক্লাস টিচার আবারও সন্তুষ্ট হলেন।
অনেকক্ষন কেটে যাওয়ার পর সাহারা আবার ঘুমিয়ে পড়ল, তাই ক্লাসটিচার আবার জিজ্ঞাস করলেন,
“ধর তোমরা ২০ ভাই-বোন, ২১ তম সন্তান জন্ম দেয়ার পর তোমার আম্মা তোমার আব্বাকে কি বলবে?”
সাহারা ফ্যাল ফ্যাল করে দাঁড়িয়ে আছে জবাব না দিতে পেরে।
এই সময় পিছনের বজ্জাত আবুল আবার পিন দিয়ে গুতা মারে।
এইবার সাহারা রাগে চিৎকার করে চেচিয়ে ওঠে,
“আবার যদি গুতা দেও তাইলে তোর ঐটা ভেঙ্গে ফেলমু”
ক্লাসটিচার খুব খুশী হয়ে সাহারার পিঠ চাপরে দিল।
২। এক তরুণ একজন পাদ্রিকে জিজ্ঞেস করল -"ফাদার, কোন মেয়ের সাথে ঘুমানো কি পাপ ?"
পাদ্রি জবাব দিলেন - "না বাছা, এতে কোন পাপ নেই ! কিন্তু সমস্যা হল কি জান ?
তোমরা তো তখন ঘুমাও না"
৩। তিন ব্যক্তি হেটে যাচ্ছিল।
১ম ব্যক্তি : আমার বাহু দুনিয়ার সবচেয়ে ছোট বাহু।
২য় ব্যক্তি : আমার মাথা দুনিয়ার সবচেয়ে ছোট মাথা।
৩য় ব্যক্তি : আমার Penis দুনিয়ার সবচেয়ে ছোট।
তিন ব্যক্তি তাদের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য গিনিস বুকের অফিসে গেল।প্রথমে প্রথম ব্যক্তিটি ঢুকল।কিছুক্ষন পর সে বের হয়ে এসে বলল,"আমার বাহুই পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট।"এবার দ্বিতীয় ব্যক্তিও ঢুকল।কিছুক্ষন পর সেও হাসি মুখে বের হয়ে এসে বলল,"আমার মাথাই পৃথিবীর ছোট মাথা।"এবার গেল ৩য় ব্যক্তি।কিন্তু কিছুক্ষন পর সে খুবই রাগান্নিত হয়ে এসে বলল,
"এই শালা শাকিব খানটা কে? ওর জন্য আমি রেকর্ড করতে পারলাম না
৪। এক পেশাদার রাজনীতিবিদের ছেলে স্কুলে পড়ে। স্কুলের অন্যরা যখন বলে আমার বাবা ডাক্তার, আমার বাবা ব্যাংকার ইত্যাদি ইত্যাদি তখন তাকে বলতে হয় আমার বাবা রাজনীতি করে। কিন্তু শিশুরা যেহেতু রাজনীতি বোঝে না, তাই তারা জানতে চায়- রাজনীতি জিনিসটা কী?
ছেলে বাড়িতে এসে রাজনীতি কী তা বাবার কাছে জানতে চায়। বাবা জানে যে রাজনীতি একটা খারাপ জিনিস এবং তারা যে-রাজনীতি করে তা ছেলেকে বোঝানোও সম্ভবও নয়। তাই সে ছেলেকে রাজনীতি শিখাতে চায় না। কিন্তু ছেলে নাছোড়বান্দা।
অগত্যা বাবা একদিন ছেলেকে বোঝাতে শুরু করে- মনে কর, আমি সরকারী দল, তোমার মা দেশ, হালিমা (কাজের মেয়ে) জনগণ এবং তুমি বিরোধী দল।
বাবা এ পর্যন্ত বলতেই একটা জরুরী টেলিফোন আসে এবং তাকে বাইরে যেতে হয়। ছেলে সারাক্ষণ শুধু রাজনীতি ভাবতে থাকে-বাবা সরকারী দল, মা দেশ, হালিমা জনগণ এবং আমি বিরোধী দল। কিন্তু সে রাজনীতির কোন কূল-কিনারা করতে পারেনা।
রাতে শুয়ে শুয়েও তার ভাবনার শেষ হয় না এবং ঘুমও আসে না। সে চুপটি মেরে শুয়ে থাকে। মা ধমক দেবে তাই ভয়ে মাকে বলতেও পারছেনা যে তার ঘুম আসছে না।
রাতে বাবা যখন ফিরে আসে তখন হালিমা ঘুমিয়ে আছে। বাবা এসে খাওয়া-দাওয়া সেরে বিছানায় শুয়েই তার মার সাথে সেক্স করতে শুরু করে। ছেলে তখন ভাবে-সরকারী দল দেশের োঙ্গা মারে, বিরোধী দল চেয়ে চেয়ে দেখে আর জনগণ ঘুমায়। এই হলো রাজনীতি।
৫। এক সৈন্য ছুটতে ছুটতে এসে হাজির এক নানের কাছে।
"সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ। আমাকে বাঁচান!" বললো সে।
"ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?" খোনা গলায় বললেন নান।
"আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি?" জানতে চাইলো সৈন্য।
"নিশ্চয়ই।" সায় দিলেন নান। সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো।
খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির।
"সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন?"
"হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে।"
পুলিশ ধন্যবাদ জানিয়ে নানের দেখানো দিকে ছুটতে ছুটতে চলে গেলো।
আলখাল্লার নিচ থেকে বেরিয়ে সৈন্য বললো, "সিস্টার, আপনি আমাকে বাঁচালেন। আমি যুদ্ধে যেতে চাই না, কিন্তু ব্যাটারা আমাকে জোর করে পাঠাবেই!"
নান বললেন, "ঠিক আছে বাছা, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।"
সৈন্য বললো, "ইয়ে, সিস্টার, একটা কথা আপনাকে বলা দরকার। আলখাল্লার নিচে বসে দেখলাম কি না। দারুণ একজোড়া ঊরু আপনার!"
নান বললেন, "বাছা, আরেকটু ওপরে খেয়াল করলে দারুণ একজোড়া অন্ডকোষও দেখতে পেতে। আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না ...।"
৬। কনফিডেন্সের নমুনা দেখে নিন!!
মল্লিকা সেরাওয়াত একবার একটা রুমাল নিয়ে গিয়ে দর্জিকে বললঃ "এই কাপড় দিয়ে একটা জামা বানিয়ে দাও!!"
এবার ওভার কনফিডেন্সের নমুনা দেখে নিন!!
কাপড়টি হাতে নিয়ে দর্জিটি মল্লিকা সেরাওয়াতের দিকে তাকিয়ে হাসি দিয়ে বললঃ "মাডাম যে কাপড়টা বাঁচবে ওটা দিয়ে কি করবো!?
৭। একটা মেয়ে হাফ বুক খোলা টপসের উপর এরোপ্লেনের লকেট পরেছে।
তা দেখে একটা ছেলে হা করে মেয়েটার বুকের দিকে তাকিয়ে আছে…..
মেয়ে (খুশি হয়ে): আপনি বুঝি আমার এরোপ্লনটা দেখছেন ? খুব সুন্দর তাই না…
ছেলে: জি মানে … টা তো বটেই…না… .মানে এরোপ্লেনের রানওয়েটা আরও সুন্দর হবে নিশ্চয়ই…. . .
জোকস গুলো সংগ্রহ করা হয়েছে এখান থেকে
যারা আগেই পড়ে ফেলেছেন তারা এই পেজে একটা লাইক করে রাখতে পারেন । এখানে নিয়মিত জোকস ও ফাটাফাটি ছবি পোস্ট করা হয় । ইদানিং জোকস ভিত্তিক পেইজ বেড়ে যাওয়াতে অনেকেইবিরক্তি বোধ করেন । বিরক্তিরোধে খুব কম পোস্ট করা হয় । কিন্তু পোস্টগুলো মারাত্মক হাস্যরসাত্মক ।