ঢাকা শহরে এখন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হৈসে ৮টা, প্রাইভেটের সংখ্যা কত সেইটা মনে হয় ইউজিসিও জানে না। এই ৮টার সবগুলারই নিজের পরিবহন ব্যবস্হা আছে ছাত্রদের জন্য। এই পরিবহনের সুবিধার যে ছাত্ররা নেন, ইনারা রাস্তার উল্টাদিক দিয়া যাওয়াটা নিজেদের দৈনন্দিন জীবনের অংশই মনে করে, অনেকটা ভাতে ডাল মাখায়া খাওনের মতই।
রাস্তার এই বাসগুলার পান্ডামি নিয়া কারও অধিকার নাই এই ব্যাপারে কিছু বলার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বাসরুটের জনৈক পান্ডাদের নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়েরই বড় ভাইরে গাড়ি থিক্যা নামায়া পিটানোর খবর পত্রিকায় আসছিল কয়েক বছর আগে।
একজনরে এরকম একবার জিগাইসিলাম, তোমাগর এমন উল্টাপথে চলার কারণ কি? এইটা বাকিদের কতটা সমস্যায় ফালায় সেইটা বুঝা উচিত না তোমাগর মত জাতির ভবিষ্যতের? দরকার হয় বাসের সময় পাল্টায়া আগায়া আনো। আমার দিকে এমনভাবে তাকাইসিল যে বুঝছিলাম গুরুপাপ কৈরা ফালাইসি।
আজকে এরকম এক বিশ্ববিদ্যালয়ের পুলাপান সার্জেন্ট পিটাইসে। খুব ভালা কাম করসে, বাপমায়ের স্বপ্ন পূরণ করার পথে আরেক ধাপ আগাইসে।
যারা পিটাইসে তাদের মধ্যে কতজন সরকারি চাকরি করার জন্য জান দিয়া দিতাসে বা দিব সামনে জানতে খুব ইচ্ছা করতাসে সেই সাথে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং ছাত্ররা প্রত্যেক দশমিনিটে, আইচ্ছা আরও বাড়াইলাম সময়টা, প্রত্যেক ঘন্টায় কয়টা কৈরা পেপার পাবলিশ করে ইনডেক্সড জার্নালে এইটাও জানতে ইচ্ছা করতাসে। সহৃদয় কেউ জানলে এই অধমরে জানায়া যায়েন।
খবরের সুত্র: Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৬