somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাহায্য চাই,রক্তের সাহায্য

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বেশ কিছুদিন আগে সামুতেই একটা পোস্ট থেকে পড়লাম একজনের বি পজিটিভ রক্তের দরকার।ফোন নাম্বার দেয়া।কথা বলতেই জানালো গ্রীন রোডে গ্রীন ভিউ ক্লিনিকে রক্ত দরকার।জানালাম কাল সকালে দিলে হবে কিনা।তিনি বললেন হবে।পরদিন সকাল ১১টার দিকে চলে গেলাম রক্ত দিতে। গিয়ে দেখলাম খুব বেশী হলে ৭/৮বছর বয়সী এক পিচ্চি।ওর রক্ত লাগবে। মনটা খারাপ হলো।ডাক দিলাম বাচ্চাটাকে।অনেক কথা বললাম।একসময় ডাক পড়লো আমার। রক্ত দিলাম।আসার সময় কথা হলো ওর মা এর সাথে। তাকে জিজ্ঞেস করলাম,কি হয়েছে বাচ্চাটার।জানালেন "এ প্লাস্টিক এনিমিয়া" । আমাকে জিজ্ঞেস করলেন এটা কি খুব কঠিন রোগ?আমি না জেনে না শুনেই বলে দিলাম,না না।ইনশা আল্লাহ ঠিক হয়ে যাবে একসময়।আমি তখনো জানতামই না রোগটা কি।কিন্তু বাচ্চাটার মা যেন নির্ভরতা পেলো আমার কথায়।বের হয়ে এসে ফোন করলাম একজনকে।তার কাছে জানতে চাইলাম এই রোগটা কি?যা শুনলাম মনটাই ভেঙ্গে যায়।খুব কঠিন একটা রোগ কিন্তু সাড়ানো সম্ভব।কিন্তু প্রচুর ব্যয়বহুল। রক্তও লাগে প্রচুর।ওর বাবা আমাকে বললো আমাকে তিনি মাঝে মাঝে ফোন করবেন।রক্তের দরকারে।আমিও বলে দিলাম,কোন সমস্যা নেই।তিনি যেন নির্দ্বিধায় আমাকে ফোন করেন।যেকোন সময়।

এর কিছুদিন পরেই বসেছিলাম টিএসসিতে।হুট করেই এক বন্ধু তার পরিচিত একজনকে নিয়ে এলো।যিনি নিজেও ছিলেন এই এ প্লাস্টিক এনিমিয়ার পেশেন্ট।তিনি বেঁচে গিয়েছেন কিন্তু এখন চেষ্টা করছেন আরেকজনকে বাচানোর। তার নাম তারেক। ফেসবুকে আমরা মোটামুটি সবাইই এই খবরটা দেখেছি। তারেকও এই এ প্লাস্টিক এনিমিয়াতে আক্রান্ত।
পোস্টের শিরোনাম সাহায্য চাই। আমি কিছু চাই না।আমি শুধু চাই আপনাদের মধ্যে যাদের রক্তের গ্রুপ বি পজিটিভ তারা এই পোস্টের কমেন্টে তাদের নাম্বার রেখে যাবেন। নাম্বার দিতে সমস্যা হলে শুধু বলে যাবেন।আমি নিজ উদ্যোগে যোগাযোগ করে নেব।কারণ বাচ্চাটার প্রতি সপ্তাহে ৩-৪ব্যাগ করে রক্ত লাগে।আমার চেনা-জানা মোটামুটি সবাইকেই পাঠিয়েছি।কিন্তু আরো দরকার।অনেক দরকার।আমি শুধু আপনাদের কাছে এইটুকু সাহায্য চাই।
এবার দেখে নেই এই মরণব্যাধী নিয়ে কিছু তথ্য।সবই ইন্টারনেট থেকে নেয়া।

Aplastic Anemia কি?
আমরা জানি, রক্তে তিন ধরণের কণিকা থাকে।
লোহিত রক্তকণিকা বা Red Blood Cell: ফুসফুস থেকে দেহের বিভিন্ন টিস্যুতে অক্সিজেন সরবরাহ করে।
শ্বেত রক্তকনিকা বা White Blood Cell: জীবাণুর সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে।
অনুচক্রিকা বা Platelets: ক্ষতিগ্রস্ত রক্তনালিকে seal করে অতিরিক্ত রক্তপাত বন্ধ করে।
অস্থিমজ্জা(Bone Marrow) থেকে এই কোষগুলো তৈরি হয়। লাল, ফাঁপা অস্থিমজ্জা (Bone Marrow)
মূলত স্টেম সেল (stem cell) তৈরি করে, যা বিভিন্ন ধরণের কোষে পরিণত হয়। দুর্ভাগ্যবশত যদি অস্থিমজ্জা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, স্টেম কোষ থেকে নতুন রক্ত উৎপাদন বিলম্বিত হয় অথবা একেবারেই বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে এই কণিকাগুলোর পরিমাণ রক্তে কমে যায়।দেহের এই রোগটির নাম Aplastic Anemia. এটি এক ধরণের রক্তস্বল্পতা। বেশিরভাগ aplastic anemiar ক্ষেত্রে তিন ধরণের রক্তকনিকাগুলোর উৎপাদন একেবারেই কমে যায় বা বন্ধ হয়ে যায়।

কারণ
অস্থিমজ্জার স্থায়ী বা অস্থায়ী ক্ষতির জন্য এবং নতুন রক্তকণিকা উৎপাদনকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য যেসব কারণ দায়ী-
বংশগতঃ জিনের পরিবর্তনের জন্য Aplastic Anemia হতে পারে, যা পিতা-মাতা হতে সন্তান-সন্ততিতে পরিবাহিত হয়।
Radiation : অনেক সময়ক্যানসার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। পারমানবিক বোমা বিস্ফোরণের পর অতিরিক্ত বিকিরণ বিষক্রিয়ায় স্টেম কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
Chemotherapy : ক্যানসার চিকিৎসার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় এটি হতে পারে। chemotherapy দ্বারা ক্যানসার কোষ মারা হয়। অনেক সময় সুস্থ কোষকেও ক্ষতি করে, যেমন অস্থিমজ্জার স্টেম কোষ।
বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থের প্রভাবঃ বেনজিন,যা পেট্রোলের উপাদান, মোটরগাড়ির নির্গত ধোঁয়া, সিগারেটের ধোঁয়া, শিল্প কারখানার নিস্কাশিত ধোঁয়া ও বর্জ্য, কীটনাশক যেমন, অরগানোফসফেটস, কারবামেটস।
কিছু ওষুধের ব্যবহারঃ বিভিন্ন ধরণের ওষুধের পার্শ্বপ্রতিকিয়াও একটা কারণ। সেকারণে, ওষুধের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার হতে বিরত থাকতে হবে।
Autoimmune Disorder: এক্ষেত্রে দেহের Immune system নিজ দেহের সুস্থ কোষকেই আক্রমণ করে বসে, অনেক সময় অস্থিমজ্জার স্টেম কোষকেও।যেমন, Systemic lupus erythematosus
এবং rheumatoid arthritis.
ভাইরাস সংক্রমণঃ কিছু মানুষের ক্ষেত্রে ভাইরাসের সংক্রমণে Aplastic Anemia হতে পারে। যেসব ভাইরাসের সাথে Aplastic Anemiaর সংযুক্তি পাওয়া গেছে সেগুলো হল, hepatitis, Epstein-Barr, cytomegalovirus, parvovirus B19 and HIV.
গর্ভাবস্থাঃ কখনও কখনও গর্ভাবস্থায় Autoimmune Disorder এর দরুন aplastic anemia হতে পারে।
অজানা কারনঃ অনেক ক্ষেত্রেই ডাক্তার aplastic রক্তাল্পতা কারণ সনাক্ত করতে সক্ষম হয় না. একে idiopathic aplastic anemia বলা হয়.
লক্ষন

ক্লান্তি ও শ্বাসকষ্ট, যা লোহিত রক্তকণিকার অভাবে হয়।
ঘন ঘন বা দীর্ঘায়িত সংক্রমণ, সংক্রমণ প্রতিরোধী শ্বেতরক্তকণিকা কম বলে।
দীর্ঘায়িত রক্তক্ষরণ, যেহেতু রক্তপাত বন্ধে সাহায্যকারী অণুচক্রিকা কম।
এছাড়া,
নাক এবং মাড়ি থেকে রক্তপাত
উদ্যমের অভাব
দ্রুত বা অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন
ফ্যাকাশে চামড়া
ত্বকে ফুসকুড়ি
মাথা ঘোরা
মাথা ব্যাথা
Aplastic Anemia ধীরে ধীরে সপ্তাহে বা মাসে বাড়তে পারে। এমনকি হঠাৎ করে অগ্রগতি হতে পারে। অসুস্থতা সংক্ষিপ্ত অথবা তা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে। Aplastic Anemia খুব গুরুতর এমনকি প্রাণনাশক হতে পারে।
রোগ নির্ণয়ঃ
দুটি পরীক্ষা থেকে aplastic anemia নির্ণয় করা হয়ঃ
Blood Test: সুস্থ মানুষের শরীরে রক্ত কণিকাগুলোর কোনটি কি পরিমাণ থাকবে তা নির্দিষ্ট। Complete Blood Count (CBC) পরীক্ষা করে এদের পরিমাণ নির্দিষ্ট মাত্রা থেকে কম দেখা গেলে Aplastic Anemia হতে পারে।
Bone Marrow Biopsy: এটি Aplastic Anemiaর নিশ্চিতকারী পরীক্ষা। ডাক্তার একটি সুই ব্যবহার করে শরীরের বড় হাড় থেকে একটি অস্থি মজ্জার ছোট নমুনা অপসারণ করে।। অস্থি মজ্জা নমুনা অণুবীক্ষণ যন্ত্রে পরীক্ষা করা হয়। অস্থি মজ্জায় রক্ত উৎপাদনকারী কোষ কম থাকলে এই রোগের ব্যপারে নিশ্চিত হওয়া যায়। লিউকেমিয়া বা বিভিন্ন ধরণের ক্যানসারে রক্ত কনিকার অভাব হতে পারে, কিন্তু সেক্ষেত্রে অস্থি মজ্জা লিউকেমিয়া কোষ বা ক্যানসার কোষ দ্বারা পূর্ণ থাকবে।
Aplastic Anemia নিশ্চিত হওয়ার পর বিভিন্ন পরীক্ষা করে এর কারণ নির্ণয় করার চেষ্টা করা হয়। যেমন, যদি হেপাটাইটিস ভাইরাস কারণ হয়ে থাকে তাহলে লিভারের এনজাইমের পরিমাণ কম-বেশি হবে।
পর্যায়
রক্ত পরীক্ষা এবং bone marrow biopsy পরিক্ষায় প্রাপ্ত বিভিন্ন কনিকার সংখ্যা ও মাত্রার উপর নির্ভর করে পর্যায় ভাগ করা হয়। Moderate Aplastic Anemia(MAA), severe Aplastic Anemia(SAA), Very Severe aplastic Anemia(VSAA).
চিকিৎসাঃ
Blood transfusions বা রক্ত দানঃ এ রোগে আক্রান্ত রোগীকে চিকিৎসা হিসেবে সর্বপ্রথমেই platelets বা অনুচক্রিকা দান করতে হবে। platelets র অভাবে রোগীর মারাত্মক রক্তক্ষরণ থেকে রক্ষা করাই প্রধান কাজ। ক্লান্তি এবং শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পেতে পারে একমাত্র লোহিত কণিকা দানেই। সাময়িক চিকিৎসা হিসেবে রক্ত দেয়া হয়।কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি সুস্থতা অর্জন করা যায়না।
Stem cell transplantঃঅস্থি মজ্জা বা স্টেম কোষ প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে Aplastic anemia থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। রোগীর অকার্যকরী bone marrow কে ওষুধ বা রেডিয়েশন দিয়ে নষ্ট করা হয়। এরপর উপযুক্ত দাতার থেকে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করা হয়। একই পিতামাতার সন্তান বা পরিবারের সদস্যরাই উপযুক্ত দাতা।
Immunosuppressantsঃ অনেক সময় উপযুক্ত দাতা না পেলে bone marrow tranplant করা যায়না। autoimmune disorder ক্ষেত্রে ওষুধ দিয়ে দেহের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ বা immune system কে দুর্বল করে দেয়া হয়। তাহলে নিজেই নিজের bone marrow কে আর আক্রমন করতে পারবেনা। bone marrow transplant করার পরও immune suppresants drug দেয়া হয়, প্রতিস্থাপনকে সফল করার জন্য। যেহেতু, প্রতিস্থাপিত bone marrow কে immune system নষ্ট করতে চাইবে।
Bone marrow stimulants ঃ bone marrow কে উদ্দীপ্ত করার কিছু ওষুধ আছে। নতুন রক্তকণিকা তৈরির জন্য bone marrow কে এসব ওষুধ উদ্দীপ্ত করে।
Antibiotics, antiviralsঃ শ্বেত রক্তকণিকা জীবাণু ধ্বংস করে। শ্বেতরক্তকণিকার স্বল্পতার জন্য দেহ ইনফেকশন প্রবন হয়ে পরে। তাই,aplastic anemiaয় অবশ্যই antiviral ,antibiotics ওষুধ গ্রহন করা উচিত।
Other treatments: ক্যানসার চিকিৎসায় chemotheray বা radiation দ্বারা aplastic anemia হলে, chemotherapy শেষে সাধারনত aplastic anemia ভাল হয়ে যায়। যেসব ওষুধের জন্য এটি হয়, সেসব ওষুধ খাওয়া বন্ধ করলেও রোগী সুস্থ হয়। গর্ভাবস্থার ক্ষেত্রেও গর্ভাবস্থা শেষে রক্ত উৎপাদনক্ষমটা ফিরে আসে। এক্ষেত্রে গর্ভবতীকে রক্ত দান করতে হয়। যদি অবস্থা না পাল্টায় তাহলে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত।
এ ছাড়াও রক্ত দিতে ইচ্ছুক অন্য ব্লগাররা,আপনারাও আপনাদের রক্তের গ্রুপ লিখে যেতে পারেন।সবসময়ই কারো না কারো,কোন না কোন গ্রুপের রক্তের দরকার হয়।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪৯
৯টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ভাট ফুল

লিখেছেন মেঘনা, ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪

বৃষ্টির ফোটার মতন ঝরে পড়ে পাতা
ফাল্গুনের তাপদ্রাহে ।

আমি তার আগে। সামনে সমতল
প্লাস্টিক, ছেঁড়া কাগজ, পাতা পোড়া ছাই -
একাকিত্বের বিলাসিতায় মগ্ন হয়ে যাই ।

কল্পনায় আমি এক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আবরার ফাহাদ হত্যায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:৩৫



বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট।

রোববার বেলা ১১টায় বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট... ...বাকিটুকু পড়ুন

তথ্য বাবার আপডেটেড তথ্য....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯

তথ্য বাবার আপডেটেড তথ্য....

প্রত্যাপশালী কুখ্যাত লেডি হিটলার শেখ হাসিনার ছেলে জয়। জাতির সাড়ে হাজার ভাগ্নের একাল- সেকাল। আজ নিঃসঙ্গ! কেউ নেই পাশে। জুতার গ্লু টানা টোকাইদের মতো অবস্থা।


তথ্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াতের ইফতার মাহফিলে কাদের সিদ্দিকী কি করেন ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৪৯


বাংলাদেশের শিক্ষিত প্রজন্ম রাজনীতির প্রতি বিমুখ কারণ তারা পল্টিবাজ রাজনীতিবিদ দের কার্যক্রম দেখে হতাশ। রাজনৈতিক ভাবে সুবিধা নেয়ার জন্য তারা নিজেদের অর্জিত সম্মান বিসর্জন দিতে কার্পণ্য করেন না। জুলাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশের দুয়েকজন সৎ রাজনীতিবিদের নাম বলুন

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ১৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:৪৪


আর্থিক বিষয়ে পরিষ্কার কয়েকজন রাজনীতিবিদের নাম জানতে চাচ্ছি। ১৯৯১ সালে বহুদলীয় রাজনীতি প্রবর্তিত হওয়ার পর থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সবচেয়ে সৎ কারা ছিলেন?

আমি জাতীয় চার নেতার এক নেতার ছেলে সৈয়দ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×