বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশনের শুরু থেকেই আমার মাথায় এর কিছু যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন ঝাগে ।
এর সাথে সাথে আমার মনে হয় যারা আমরা বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশন করেছি, তারা হয়ত
অনেকেই নিজের অজান্তে ভুল করে বিপদের মুখে পা দিয়ে রেখেছি ।
ব্লগার ভাই বোনেরা আপনেরা যারা ছোট হউক আর বড় হউক ব্যবসা করছেন, তাদের কাছে আমার ছোট
একটি প্রশ্ন আপনারা কি কখনো চাইবেন যে আপনাদের ব্যবসায় লোকসান হোক ?
সূতারাং এইযে এত বড় বড় মাপের সীম ব্যবসাহী বা সীম কম্পানীগুলো কি কখনো চাইবে তাদের ব্যবসায়
লোকশান হোক ?
তারা অর্থাৎ সীম কম্পানীগুলো যে কোন উপায়ে হোক দেখা যাবে দেশের যদি ৩০% সীম নিবন্ধন হয় তাহলে কম্পানী কম হলেও
৯৫% সীম রেজিস্ট্রেশন কম্পিলিট দেখাবে ।
এবার দেখি তারা কি ভাবে ৯৫% থেকে ৩০ মাইনেস করলে থাকে মাত্র ৬৫% সীম আর এই বাকী ৬৫% সীম
মিথ্যে জালিয়াতি নিবন্ধন দেখাবে ।
অনেকের মনে প্রশ্ন জেগেছে সেটা কিভাবে ?
উত্তর আমরা যখন বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশন করছি তখন আমাদের ফিঙ্গার পিনগুলো তাদের কাছে
জমা হচ্ছে অন্যদিকে আমাদের দেয়া ছবি ও ভোটার আইডি কাডের ফটোকপিও থাকছে আর একটি ন্যাশানাল আইডি কার্ডের
নম্বার দিয়ে কম হলেও দশটি করে সীম রেজিস্ট্রেশন করা যাবে ।
তাহলে সীম কম্পানীগুলো তাদের হাতে যে কাগজগুলো জমা পড়ছে সেগুলোকে কম্পানী ফটোকপি করে রেজিস্ট্রেশন ছাড়া
সীমগুলোকে রেজিস্ট্রেশন করে নিবে । তাছাড়াও এই আধুনিক বৈজ্ঞানীক ও তথ্যপ্রযুক্তির যুগে সফটৈয়ারতো আছেই
তাহলে আর লাগে কি ?
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:৫৬