হাঘরে বসে ভাবছি করবো আরেকবার,
ফেলে আসা স্মৃতির যবনিকা উত্তোলন।
হৃদয়াবেগের সিড়ি বেয়ে দেখি চূড়ায় তার
আজ সড়ব পথে অযাচিত বিধুর ক্ষণ।
তপ্ত রোদে শুকিয়ে গেছে কল্পসিক্ত কাঁথাটি
হীনাবস্হায় দিনে দিনে নিদারুণ অবহেলায় ।
নিশাচর হয়ে কাঁদে প্রেমময় পাখীটি।
মুক্তি কোথায় ধোঁয়াশার এই বাস্তবতায়?
পিছলে হোলি উত্সবের ধুম্বল মনে আজও বাঁজে,
ষোড়শীর নূপুর নিক্কনে উন্মত্ত সেই তরুণ প্রাণ।
পূর্ণগ্রাসে জোনাকির আলোয় করে ধারাস্নান সাঁঝে,
তিমির কান্তারে দৃশ্যত শত শিখা অনির্বাণ।
পুরনো ধারাবর্ষণে ঝরতো পূর্নাবয়বের সব নুন,
হৃষ্টচিত্তে মূর্ছা যেতাম দেখে অঙ্কিত ধরনীর মুখ।
এখন সহস্র জীবনকে পোড়ায় হিংসার আগুন,
প্রেমহীন পৃথিবীতে আজ সবার মনেই অসুখ।