গল্পের শেষটা আরো ভালো হতে পারতো।এটা কি ব্যার্থতা না ভাগ্যের নিখুঁত পরিহাস!!টানা তিন ফাইনাল,টানা তিন পরাজয়।ইমোশনালি বলতে গেলে কাপটা মেসিরাই ডিজার্ব করে।কিন্ত কাপটা করে কি?বারবার ফাইনালে মুখ থুবড়ে পরা কোন কারনে? হিগুয়েন,আগুয়েরো দলটার নামটা ভারী করেছে বটে, কাজের বেলায় শূন্য।চাপের মুখে বারবার মুখ থুবড়ে পরা মেসিও নিজের চিনাতে পারলেন না আকাশী-সাদা জার্সিতে।বিধাতা তার এই সৃস্টিকে বারবার কেনো নিরাশ করছেন সেটা তিনিই জানেন।হয়তো ভালো কিছুর জন্য।মেসি নিজের জাত দেখাতে পারেননি।আসলে এই দলটা মেসিকে ডিজার্ব করে না বলে।ওরা প্রফেশনাল ফুটবলার,এই ধাক্কা হয়তো কাটিয়ে উঠতে পারবে।কিন্তু আমরা??
আমরা ফুটবল নিজের প্যাশন থেকে,ভালোবাসা থেকেই অনুভব করি।
এটা সত্যি যে, ওরা হারলে ওরা যতো কস্ট পায়, আমরা তার দশগুন পাই।
ওরা প্রফেশনাল আমরা ইমোশনাল।
যে কোনো মুভির এন্ডিংই শেষ কাথা,ভালো হলে হিট না হলে বিট।
বিধাতা তার এই মুভির শেষটা করতে পারেননি।আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন,এই আাশায় বুক আবার ফুলে,হোক না সাময়িক।
মেসির কান্নাটা এখনো চোখে ভোসে উঠে।ভক্ত হিসাবে আমারও দু'ফোটা জল যদি কিবোর্ডের পড়ে,কিছু করার থাকবে না।টানা তিন ফাইনাল, টানা তিন হার।
বিধাতা বোধহয় এই প্রজন্মকে কোনো শিরোপা দিবেন না।মেসি সত্যি একটা কাপ ডিজার্ব করে।বারবার খালি হাতে আসা, এটা সত্যি অনেক বেদনার।মেসি হওয়ার দায় মেসি নিতে পারলেন না।সবাই সব পারো না,তবে তুমি পারবে।আবার ফিরে এসে দেখিয়ে দিবে বিধাতা কাউকে খালি হাতে ফিরিয়ে দেননা।
২৩ বছর অপেক্ষা করতে পারলে আরো ২৩বছর পারবো।
#backed messi
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:১৭