রফিক দেরী করে স্কুলে এসেছে ,
শিক্ষক : কিরে এত দেরী হল কেন? স্কুল কয়টায় শুরু হয় ?
রফিক: স্যার , আমি তো আগেই বাইর হইছিলাম , আব্বা কইল গরুটারে চেয়ারম্যান বাড়ির ষাঁড়টার কাছে দিয়া আসতে, তাই দেরী হইয়া গেল।
শিক্ষক: তো এই কাজটা তোমার বাবা করতে পারল না !?
.
রফিক: না স্যার , এইটা ষাঁড়েরই করা লাগে!!
দুই
ফ্যাশন ডিজাইনিং এর ক্লাশ চলছে,ক্যাটয়াক সম্পর্কে বিশাল এক লেকচার দেয়ার পর ম্যাডাম প্রশ্ন করলেন,বল দেখি,মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে ক্যাটওয়াক এ ভাল হয় কেন??
।
।
পুরা ক্লাশ নিশ্তব্দ, হঠাৎ পেছন থেকে রফিক হাত তুলল,
ম্যাডামঃ ভেরী গুড, বল রফিক।
রফিকঃ ভাল হইবনা, মাইয়াগো তো বিচিতে ডলা খাওয়ার ভয় নাই!!!
তিন
পলি গেছে কলকাতায় শপিং করতে ।শপিং শেষে সেলসম্যান কে একটা ৫০০ রুপির নোট দিল...
সেলসম্যানঃআপা আপনার ৫০০ রুপির নোট জাল।
পলিঃ অসম্ভব!!
সেলসম্যানঃএইযে দেখুন, নোটের মধ্যে ছবিতে লোকটার মুখ খোলা।
পলিঃ ওওও, আসলে নোটটা আমার ব্রা এর ভিতরে ছিল তো তাই মুখ খোলা!!আপনি নোট টা আপনার প্যান্ট এর পকেটে রাখুন মুখ বন্ধ হয়ে যাবে!!!
চার
একদিন এক মেয়ে স্কিনটাইট স্কার্ট পরে বের হয়েছে বন্ধুর বাসার উদ্দ্যেশে|গাড়ি নষ্ট থাকে সে গেল নিকটস্থ বাস স্টপেজে|
যথারীতি বাস আসলো, সে বাসে উঠার চেষ্টা করলো, কিন্তু পারল না| স্কার্টটি খুব টাইট বলে বাসের সিড়িতে পা রাখতে সমস্যা হচ্ছিল|কি আর করা, বাসে তো উঠতে হবে, টাই সে একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|
সে আবার পিছনে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা আরেকটু খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|
এদিকে বাসের সব যাত্রী আর আশেপাশের লোকজন হা হয়ে মেয়েটির কান্ড-কারখানা দেখতে লাগলো|কিন্তু হতোদ্যম না হয়ে মেয়েটি আবারও একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু প্রায় অর্ধেক খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|
এবার আর কোনো উপায় না দেখে লজ্জাশরমের মাথা খেয়ে পুরো চেইনটা খুলে স্কার্টটা দুহাতে আকড়ে ধরে বাসের সিড়িতে পা রাখার চেষ্টা করার সময় ঠিক তার পিছনে দাড়িয়ে থাকা দুষ্ট ছেলে দুহাতে তার কোমর ধরে সিড়িতে উঠতে সাহায্য করলো|
কিন্তু একি! এত দেখি উপকারের বিপরীত শাস্তি| মেয়েটা পিছন ফিরে দুষ্ট ছেলেকে ঝাড়ি মেরে বলল, “আপনার সাহস কত বড়! অচেনা একটা মেয়ের গায়ে হাত দিছেন! পেয়েছেন কি? মেয়ে দেখলে খালি মাথা ঠিক থাকে না! আপনি কি আমার বন্ধু যে আমার গায়ে হাত দিলেন?”
দুষ্ট ছেলে তখন স্মার্টলি বলল, “দেখুন, আপনি আমাকে চিনেন না, আমিও আপনাকে চিনি না| কিন্তু যখন আপনি পিছন দিকে হাত দিয়ে আমার প্যান্টের চেইনটা অল্প অল্প করে পুরোটা খুলে ফেললেন, তাই আমি ভাবলাম আপনি বোধয় আমার বান্ধবী!”
সংগৃহিত