বিবিসি বাংলা শুনুন এই খানে
সেনা ও বিডিআর সদস্যরা বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটে ঢুকে ওপরের বিভিন্ন ফ্ল্যাট থেকে ছাত্রদের বের করে পিটিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে আজিজ সুপার মার্কেটের চারদিক ঘিরে ফেলে মার্কেটের ওপরের ফ্ল্যাটগুলোতে অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী ও বিডিআর। ছাত্রদের খুঁজে বের করে ভবনের চারতলার ফাঁকা জায়গায় নিয়ে তাদের পেটানো হয়।
ঘন্টা তিনেক পর দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সেনা ও বিডিআর দল ভবনটি ত্যাগ করে। এসময় তারা ১৫/১৬ জন ছাত্রকে আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। শাহবাগ থানা পুলিশ অবশ্য কাউকে আটক বা গ্রেপ্তারের কথা অস্বীকার করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, তিনি থাকেন ভবনটির ৮ তলায়। সেখানে তার সঙ্গে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া আরও দু'জন থাকেন। বুধবার হল খালি করে দেওয়ার পর তার দুই রুমমেটের তিনজন বন্ধু এখানে এসে ওঠে।
তিনি বলেন, "সকাল সাড়ে ১০টায় সেনাবাহিনীর দুই সদস্য আমাদের দরজায় এসে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। আমরা দরজা খুলে দিলে জিজ্ঞেস করে এখানে কে কে থাকে, কোনও ছাত্র থাকে কি না? এরপর তারা আমাকে বাদ দিয়ে সবাইকে ধরে নিয়ে যায় চার তলায়। চারতলায় যাওয়ার আগে তারা আমার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া দুই রুমমেটকে ছেড়ে দেয়। ওই তিনজনকে তারা চারতলায় নিয়ে উপুড় করে বেধড়ক পিটায়। এখনও তারা হাটতেও পারছেন না। এখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট আর ঢাকা কলেজের যেসব ছাত্র পেয়েছে তাদের সবাইকেই বেধড়ক পিটিয়েছে। অন্তত ১০০ ছাত্রকে তারা অমানবিকভাবে পিটিয়েছে।"
উল্লেখ্য, আজিজ কো অপারেটিভ সুপার মার্কেটের চারতলার ওপরের তলাগুলোতে আবাসিক ফ্ল্যাট। সেখানে অনেক ছাত্র ভাড়া থাকেন। মার্কেটের চারতলায় ফাঁকা জায়গা রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী অপর একজন বলেন, "আর্মি এবং বিডিআর ভবনের ভেতরে ঢোকে। আর পুলিশ বাইরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিল।"
বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমসেনা ও বিডিআর সদস্যরা বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটে ঢুকে ওপরের বিভিন্ন ফ্ল্যাট থেকে ছাত্রদের বের করে পিটিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে আজিজ সুপার মার্কেটের চারদিক ঘিরে ফেলে মার্কেটের ওপরের ফ্ল্যাটগুলোতে অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী ও বিডিআর। ছাত্রদের খুঁজে বের করে ভবনের চারতলার ফাঁকা জায়গায় নিয়ে তাদের পেটানো হয়।
ঘন্টা তিনেক পর দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সেনা ও বিডিআর দল ভবনটি ত্যাগ করে। এসময় তারা ১৫/১৬ জন ছাত্রকে আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। শাহবাগ থানা পুলিশ অবশ্য কাউকে আটক বা গ্রেপ্তারের কথা অস্বীকার করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, তিনি থাকেন ভবনটির ৮ তলায়। সেখানে তার সঙ্গে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া আরও দু'জন থাকেন। বুধবার হল খালি করে দেওয়ার পর তার দুই রুমমেটের তিনজন বন্ধু এখানে এসে ওঠে।
তিনি বলেন, "সকাল সাড়ে ১০টায় সেনাবাহিনীর দুই সদস্য আমাদের দরজায় এসে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। আমরা দরজা খুলে দিলে জিজ্ঞেস করে এখানে কে কে থাকে, কোনও ছাত্র থাকে কি না? এরপর তারা আমাকে বাদ দিয়ে সবাইকে ধরে নিয়ে যায় চার তলায়। চারতলায় যাওয়ার আগে তারা আমার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া দুই রুমমেটকে ছেড়ে দেয়। ওই তিনজনকে তারা চারতলায় নিয়ে উপুড় করে বেধড়ক পিটায়। এখনও তারা হাটতেও পারছেন না। এখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট আর ঢাকা কলেজের যেসব ছাত্র পেয়েছে তাদের সবাইকেই বেধড়ক পিটিয়েছে। অন্তত ১০০ ছাত্রকে তারা অমানবিকভাবে পিটিয়েছে।"
উল্লেখ্য, আজিজ কো অপারেটিভ সুপার মার্কেটের চারতলার ওপরের তলাগুলোতে আবাসিক ফ্ল্যাট। সেখানে অনেক ছাত্র ভাড়া থাকেন। মার্কেটের চারতলায় ফাঁকা জায়গা রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী অপর একজন বলেন, "আর্মি এবং বিডিআর ভবনের ভেতরে ঢোকে। আর পুলিশ বাইরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিল।"
ঢাকা, আগস্ট ২৩ (বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম)
সেনা ও বিডিআর সদস্যরা বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটে ঢুকে ওপরের বিভিন্ন ফ্ল্যাট থেকে ছাত্রদের বের করে পিটিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে আজিজ সুপার মার্কেটের চারদিক ঘিরে ফেলে মার্কেটের ওপরের ফ্ল্যাটগুলোতে অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী ও বিডিআর। ছাত্রদের খুঁজে বের করে ভবনের চারতলার ফাঁকা জায়গায় নিয়ে তাদের পেটানো হয়।
ঘন্টা তিনেক পর দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সেনা ও বিডিআর দল ভবনটি ত্যাগ করে। এসময় তারা ১৫/১৬ জন ছাত্রকে আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। শাহবাগ থানা পুলিশ অবশ্য কাউকে আটক বা গ্রেপ্তারের কথা অস্বীকার করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, তিনি থাকেন ভবনটির ৮ তলায়। সেখানে তার সঙ্গে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া আরও দু'জন থাকেন। বুধবার হল খালি করে দেওয়ার পর তার দুই রুমমেটের তিনজন বন্ধু এখানে এসে ওঠে।
তিনি বলেন, "সকাল সাড়ে ১০টায় সেনাবাহিনীর দুই সদস্য আমাদের দরজায় এসে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। আমরা দরজা খুলে দিলে জিজ্ঞেস করে এখানে কে কে থাকে, কোনও ছাত্র থাকে কি না? এরপর তারা আমাকে বাদ দিয়ে সবাইকে ধরে নিয়ে যায় চার তলায়। চারতলায় যাওয়ার আগে তারা আমার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া দুই রুমমেটকে ছেড়ে দেয়। ওই তিনজনকে তারা চারতলায় নিয়ে উপুড় করে বেধড়ক পিটায়। এখনও তারা হাটতেও পারছেন না। এখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট আর ঢাকা কলেজের যেসব ছাত্র পেয়েছে তাদের সবাইকেই বেধড়ক পিটিয়েছে। অন্তত ১০০ ছাত্রকে তারা অমানবিকভাবে পিটিয়েছে।"
উল্লেখ্য, আজিজ কো অপারেটিভ সুপার মার্কেটের চারতলার ওপরের তলাগুলোতে আবাসিক ফ্ল্যাট। সেখানে অনেক ছাত্র ভাড়া থাকেন। মার্কেটের চারতলায় ফাঁকা জায়গা রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী অপর একজন বলেন, "আর্মি এবং বিডিআর ভবনের ভেতরে ঢোকে। আর পুলিশ বাইরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিল।"
বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকমসেনা ও বিডিআর সদস্যরা বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর শাহবাগের আজিজ সুপার মার্কেটে ঢুকে ওপরের বিভিন্ন ফ্ল্যাট থেকে ছাত্রদের বের করে পিটিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে আজিজ সুপার মার্কেটের চারদিক ঘিরে ফেলে মার্কেটের ওপরের ফ্ল্যাটগুলোতে অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী ও বিডিআর। ছাত্রদের খুঁজে বের করে ভবনের চারতলার ফাঁকা জায়গায় নিয়ে তাদের পেটানো হয়।
ঘন্টা তিনেক পর দুপুর সোয়া ১২টার দিকে সেনা ও বিডিআর দল ভবনটি ত্যাগ করে। এসময় তারা ১৫/১৬ জন ছাত্রকে আটক করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। শাহবাগ থানা পুলিশ অবশ্য কাউকে আটক বা গ্রেপ্তারের কথা অস্বীকার করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, তিনি থাকেন ভবনটির ৮ তলায়। সেখানে তার সঙ্গে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া আরও দু'জন থাকেন। বুধবার হল খালি করে দেওয়ার পর তার দুই রুমমেটের তিনজন বন্ধু এখানে এসে ওঠে।
তিনি বলেন, "সকাল সাড়ে ১০টায় সেনাবাহিনীর দুই সদস্য আমাদের দরজায় এসে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। আমরা দরজা খুলে দিলে জিজ্ঞেস করে এখানে কে কে থাকে, কোনও ছাত্র থাকে কি না? এরপর তারা আমাকে বাদ দিয়ে সবাইকে ধরে নিয়ে যায় চার তলায়। চারতলায় যাওয়ার আগে তারা আমার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া দুই রুমমেটকে ছেড়ে দেয়। ওই তিনজনকে তারা চারতলায় নিয়ে উপুড় করে বেধড়ক পিটায়। এখনও তারা হাটতেও পারছেন না। এখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট আর ঢাকা কলেজের যেসব ছাত্র পেয়েছে তাদের সবাইকেই বেধড়ক পিটিয়েছে। অন্তত ১০০ ছাত্রকে তারা অমানবিকভাবে পিটিয়েছে।"
উল্লেখ্য, আজিজ কো অপারেটিভ সুপার মার্কেটের চারতলার ওপরের তলাগুলোতে আবাসিক ফ্ল্যাট। সেখানে অনেক ছাত্র ভাড়া থাকেন। মার্কেটের চারতলায় ফাঁকা জায়গা রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী অপর একজন বলেন, "আর্মি এবং বিডিআর ভবনের ভেতরে ঢোকে। আর পুলিশ বাইরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিল।"
ঢাকা, আগস্ট ২৩ (বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম)
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে আগস্ট, ২০০৭ রাত ২:১৫