ওয়ার ক্রাইমস এন্ড ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান ড. এম এ হাসান বলেন, (নিচে ভিডিও দেখুন) “ এই চিহ্নিত অপরাধী বলতে আপনারা যারা বুঝাচ্ছেন, হয়েছে কি বাঙালী জাতির আপনার কিন্তু স্মৃতিশক্তি খুব ক্ষীণ। খুব সহজেই ভুলে যায়। যারা ৮৮ সনে ৯০ সনে এবং তার ঐ সময়ে আপনারা মনে করেন একসময় জাতীয় পার্টি করেছে, একসময় বিএনপি করেছে, অ্যা.. আপনার কিংবা আ..আও অন্য অন্য আ..অন্যান্য দলের সাথে আওয়ামী লীগের সাথে আত্মীয়সূত্রে আবদ্ধ হয়েছে এরকম আপনার অনেক আপনার বড়মাপের অপরাধী রয়েছে যাদের অপরাধ যাদেরকে আপনারা চিহ্নিত অপরাধী বলছেন তাদের চেয়ে কোন অংশে কম নয়। আমি এটা বলতে পারি, জোর দিয়ে বলতে পারি যে এমন অপরাধী রয়েছে যারা যাদের আপনার অপরাধের মাত্রা কোন অংশে আপনার এই যাদের কথা আপনারা বলেন চিহ্নিত তথাকথিত চিহ্নিত তাদের চেয়ে খুব একটা যে কম তা নয়”
াভডিওটি দেখুন
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দীকিও আওয়ামী লীগের বেশ ক'জন রাজাকারের নাম উল্লেখ করেন। যেমন আশিকুর রহমান, জাফর উল্লাহ। তিনি আরো বলেন
"স্বাধীনতা বিরোধী হিসেবে বা সেইসময় স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কর্মকান্ড করেছেন এমন লোকজন কেবিনেটেও আছে এমন লোকজন কিন্তু সংসদেও আছে।"
ভিডিওঃ
এ থেকেই বুঝা যায় বিচারে রয়েছে তথাকথিত যুদ্ধাপরাধের বিচারে রয়েছে গোলমাল।