somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তিনটি প্রশ্ন। লিও টলস্টয়

২৬ শে নভেম্বর, ২০২২ রাত ২:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জনৈক রাজা একবার চিন্তা করলেন তিনটি প্রশ্নের উত্তর জানা তার জন্য খুব জরুরী । প্রথমত একটি কাজ করার উপযুক্ত সময় কোনটি দ্বিতীয়ত তার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষ কে অথবা কাকে তিনি গ্রহণ করবেন আর কাকে বর্জন করবেন আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ কোনটি ।

তিনি পরবর্তীতে সারা রাজ্যে ঘোষণা করলেন যে এই তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে তাকে তিনি যথাযথভাবে পুরস্কৃত করবেন।
সব পন্ডিত ব্যক্তিরা রাজার কাছে আসলেন এবং তারা বিভিন্ন রকম উত্তর দিলেন।
প্রতিটি কাজের সঠিক সময় কোনটি এই প্রশ্নের উত্তরে তারা বলেন যে যেকোনো একটি কাজের জন্য প্রথমে ছক কাটতে হবে এবং নির্দিষ্ট দিন মাস বছর হিসেব করে লেগে থাকতে হবে এবং এইভাবে যেকোনো একটি কাজ সঠিক সময়ে সম্পন্ন করা যাবে।
কিন্তু অন্য একটি পক্ষ বলল যে এটা কখনোই সম্ভব নয় যে যেকোনো একটি কাজ নিখুত পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী
যথাসময়ে সম্পন্ন করা যাবে । তারা আরও বললো যে অলস বসে না থেকে যেটা সামনে আছে সেটাই করতে হবে এবং এগুলোর মধ্য থেকেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণটি বাছাই করতে হবে। আরেকটি পক্ষ বলল যে এটা কখনোই সম্ভব নয় কোন একটি কাজের সঠিক সময়টি বের করা। রাজাকে একজন বিজ্ঞ উপদেষ্টার কাছে যাওয়ার জন্য তারা পরামর্শ দিল।
আরেক পক্ষ বলল যে উপদেষ্টার কাছে যাওয়ার আগে
কাজ বাছাই করার আগেই কি ঘটতে যাচ্ছে তা জানা বেশি জরুরী ।
একমাত্র জাদুকরই জানে কোন একটি কাজ কখন ঘটবে সুতরাং কোন একটি কাজ করার সঠিক সময় কোনটি এটা জানার জন্য একজনকে অবশ্যই জাদুকরের সাথে পরামর্শ করতে হবে।
দ্বিতীয় প্রশ্নের জবাবেও বিভিন্নরকম উত্তর পাওয়া গেল।কেউ কেউ বলল যে রাজার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হওয়া উচিত তার কাউন্সিলর বা উপদেষ্টা।কেউ বলল যাজক গুরুত্বপূর্ণ, কেউ বলল ডাক্তার, কেউ বললো যোদ্ধা।
তৃতীয় প্রশ্নটি ছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পেশা/ কাজ কোনটি । কেউ বলল প্রযুক্তি দক্ষতা, কেউ বলল যুদ্ধে পারদর্শিতা কেউ বলল ধর্মীয় উপাসনা।

যেহেতু বিভিন্ন উত্তর আসছিল রাজা কারো সাথে একমত হতে পারলেন না। কেউ পুরস্কারও পেল না। কিন্তু রাজা উত্তরগুলো পাওয়ার জন্য ব্যকুল ছিলেন সুতরাং তিনি একজন সন্ন্যাসীর সাথে দেখা করার সিদ্ধান্ত নিলেন যিনি তার বিচক্ষণতার জন্য সুপরিচিত ছিলেন।
সন্ন্যাসীটি একটি দূরবর্তী জঙ্গলে একাকী বাস করতেন এবং তার কাছে কেবল সাধারণ মানুষেরাই যেতেন।
সুতরাং রাজা সাধারণ পোশাক পরিধান করলেন এবং দেহরক্ষী ছাড়াই সেখানে প্রবেশ করলেন। রাজা যখন সন্ন্যাসীর কাছে পৌঁছালেন সন্ন্যাসী তখন তার গৃহের সামনে মাটি খনন করছিলেন। রাজাকে দেখে সম্ভাষণ জানালেন কিন্তু তার খনন কাজ চালিয়ে যেতে লাগলেন। কাজ করতে করতে সন্ন্যাসী হাঁপিয়ে উঠছিলেন। তিনি কোদাল দিয়ে মাটি আলগা করছিলেন এবং ভারী নিঃশ্বাস নিচ্ছিলেন। রাজা সন্ন্যাসীর কাছে গেলেন এবং তাকে বললেন," আমি তোমার কাছে এসেছি হে জ্ঞানী । তুমি দয়া করে আমাকে কিছু প্রশ্ন উত্তর দিবে। আমি কিভাবে কাজ করার সঠিক সময় এবং সঠিক কাজ করা শিখতে পারি? কে আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ? কাকে আমার সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত? কোন কাজটি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হওয়া উচিত?"
সন্ন্যাসী রাজার কথা শুনলেন কিন্তু তার কথার কোন উত্তর দিলেন না। তিনি তার খনন কাজ চালিয়ে যেতে লাগলেন।
"তুমি মনে হয় ক্লান্ত। তোমার কোদালটি আমাকে দাও। আমি তোমাকে সামান্য সহায়তা করি।" রাজা বললেন।
"ধন্যবাদ।" সন্ন্যাসী রাজার হাতে কোদালটি দিয়ে মাটিতে বসে পড়লেন।
দুইটি গর্ত খনন করে রাজা থামলেন এবং তার প্রশ্নগুলো পুনরায় জিজ্ঞাসা করলেন। সন্ন্যাসী কোন উত্তর দিল না বরং তার হাত প্রসারিত করে বললেন, "এবার আমাকে দিন। আপনি বিশ্রাম নিন। "
কিন্তু রাজা তাকে কোদাল না দিয়ে নিজেই কাজ করতে লাগলেন। এক ঘণ্টা পেরিয়ে গেল।জঙ্গলে সন্ধ্যা নামে এক সময়। গাছের আড়ালে সূর্য ডুবে গেলে রাজা সর্বশেষ গর্তটি করে পুনরায় বললেন, "হে বিদ্বান , আমি তোমার কাছে কিছু প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য এসেছি। যদি তুমি উত্তর না দিতে পার তবে বলে দাও। আমি চলে যাব।"
" কেউ একজন দৌড়ে আসছে," সন্ন্যাসী বলল। "চলো দেখি এই লোকটি কে আসলে। "
রাজা ঘুরে তাকালেন এবং একজন শুশ্রূমন্ডিত মানুষকে এগিয়ে আসতে দেখলেন। রাজার কাছে পৌঁছে লোকটি গোঙাতে গোঙাতে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেল। রাজা এবং সন্ন্যাসী লোকটির পোশাক ছাড়ালেন এবং দেখতে পেলেন যে লোকটির পাকস্থলীর মাঝ বরাবর একটি বড় ক্ষত এবং সেখান দিয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে । রাজা তার সাধ্যমত সেই জায়গাটি পরিস্কার করলেন এবং একটি রুমাল দিয়ে ব্যান্ডেজ করলেন কিন্তু রক্তের প্রবাহ থামছিল না। রাজা এবং সন্ন্যাসী বারবার ব্যান্ডেজ ছাড়াচ্ছিলেন এবং পরিষ্কার করছিলেন আবার ব্যান্ডেজ করে দিচ্ছিলেন। একসময়ে রক্তের প্রবাহ থামে। লোকটি জ্ঞান ফিরে পায় এবং পানি পান করতে চায়। রাজা বিশুদ্ধ পানি এনে তাকে দেন।
ইতোমধ্যে সূর্য অস্ত গিয়েছে এবং চারিদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার বিরাজ করছে । রাজা সন্ন্যাসীর সহায়তায় লোকটিকে গৃহের অভ্যন্তরে নিয়ে যান এবং তাকে বিছানায় শুইয়ে দেন। বিছানায় শুয়ে লোকটি চোখ বন্ধ করে নিমিষেই ঘুমিয়ে যায়। রাজাও ব্যাপক পরিশ্রমের ফলে ক্লান্ত ছিলেন ফলে সন্ন্যাসীর ঘরেই পাটাতনের মাঝে তিনিও গভীর ঘুমে তলিয়ে যান। গ্রীষ্মের এই ছোট রাত্রিরে তার প্রশান্তির ঘুম হয়। যখন সকালবেলা তার ঘুম ভাঙ্গে তিনি প্রথমে বুঝতে পারছিলেন না তিনি কোথায় আছেন এবং বিপরীত শয্যার এই আহত লোকটিই বা কে।
লোকটা বিস্মিত হয়ে চোখ বড় বড় করে তার দিকে তাকিয়ে আছে।
"আমাকে ক্ষমা করুন!" দুর্বল কন্ঠে লোকটি বলল।
" আমি তো তোমাকে চিনি না। ক্ষমা করার প্রশ্ন আসছে কেন?" রাজা বললেন।
" আপনি আমাকে চিনেন না কিন্তু আমি আপনাকে চিনি। আমি আপনার শত্রু যে আপনাকে কতল করার জন্য ঘুরছে। আপনি আমার ভাইকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছিলেন এবং তার সম্পদ লুট করেছেন সুতরাং আমি প্রতিশোধ নেয়ার জন্য ঘুরছি। আমি এও জানতাম আপনি একাকী সন্ন্যাসীর কাছে আসছিলেন। আমি আপনাকে ফেরার পথে হত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কিন্তু সারাদিন কেটে গেলেও আপনি ফিরছিলেন না। এক সময় আমি গুপ্ত জায়গা থেকে বের হয়ে আসি এবং আপনার দেহরক্ষীদের হাতে ধরা পড়ে যাই। তারা আমাকে চিনতে পারে এবং মারাত্মকভাবে আহত করে। আমি কোন উপায়ে সেখান থেকে পালিয়ে আসি। আপনার সেবা না পেলে আমি হয়তো বা মারা যেতাম। নিয়তির কি খেলা! আমি আপনাকে হত্যা করতে চেয়েছিলাম কিন্তু উল্টো আপনি আমার জীবন বাঁচালেন। এখন আমি যদি বেঁচে যাই এবং আপনি যদি অনুমতি দেন তবে আমি আপনার একজন সেবক হিসেবে থাকতে চাই এবং আমার একমাত্র পুত্র সন্তানকেও আপনার সেবক হিসেবে নিয়োজিত করতে চাই। আমাকে ক্ষমা করুন!"
শত্রুর সাথে সন্ধি করতে পেরে রাজা খুব খুশি হলেন এবং তাকে বন্ধু হিসেবে বরণ করলেন। তিনি কেবল তাকে ক্ষমাই করলেন না বরং তাকে বললেন যে তিনি তার একজন কর্মচারী এবং ডাক্তারকে পাঠাবেন তার চিকিৎসা করার জন্য। তিনি তাকে এও আশ্বস্ত করলেন যে তিনি তাকে তার হারানো সম্পত্তি পুনরুদ্ধার করে দিবেন।
লোকটির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে তিনি বাইরে আসলেন এবং সন্ন্যাসীর সন্ধান করলেন। বিদায় নেয়ার পূর্বে তিনি সন্ন্যাসীর কাছে আরেকবার তার প্রশ্নগুলোর উত্তর জানার চেষ্টা করবেন। সন্ন্যাসীকে বাইরে গতকালকের খনন করা গর্তগুলোতে বীজ বপন করতে দেখা গেল। রাজা তার কাছে এগিয়ে গেলেন এবং তাকে বললেন,"আমি শেষবারের মতো আপনার কাছে প্রার্থনা করছি যদি আপনি আমার প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেন।"

"আপনি ইতিমধ্যে আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন।"
"কিভাবে? আপনি কি বোঝাতে চাচ্ছেন?"
" আপনি দেখতে পাচ্ছেন না? আপনি যদি গতকালকে আমাকে সহায়তা না করতেন হয়তো ওই লোকটির সাথে আপনার দেখা হতো এবং সে আপনাকে আক্রমণ করার চেষ্টা করত। আপনি আমার সঙ্গে না থাকলে হয়তোবা লোকটি তার প্রতিশোধ নিতে সফল হতো। সুতরাং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়টি হচ্ছে যখন আপনি গর্ত করছিলেন এবং আপনার কাছে তখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষটি ছিলাম আমি এবং আমার জন্য মঙ্গলময় কিছু করাই ছিল আপনার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। পরবর্তীতে যখন আহত লোকটি আমাদের কাছে দৌড়ে আসে ওই লোকটিকে সেবা করার সময়টি ছিল আপনার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। যদি আপনি লোকটির পাকস্থলীতে ব্যান্ডেজ না দিয়ে তার রক্তক্ষরণ বন্ধ না করতেন তাহলে তো লোকটি মারা যেত। সুতরাং ওই সময় আপনার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন ওই আহত লোকটি এবং তার জন্য আপনি যে সেবা করেছেন সেটি হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
মনে রাখবেন একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ সময় হচ্ছে বর্তমান যখন আমাদের সামর্থ্য থাকে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হচ্ছে সেই ব্যক্তি যে বর্তমানে আপনার সাথে আছে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে আপনার সামনে বর্তমানে উপস্থিত ব্যক্তিটির জন্য মঙ্গলময় কিছু করা। এই মঙ্গলময় কাজ করার জন্যই মানুষকে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে।"


২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় দেশনায়ক তারেক রহমানকে সম্পৃক্ত করার নেপথ্যে  

লিখেছেন এম টি উল্লাহ, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮


আগেই বলেছি ওয়ান ইলেভেনের সরকার এবং আওয়ামীলীগের যবনায় জনাব তারেক রহমানের বিরুদ্ধে পৌনে একশ মামলা হলেও মূলত অভিযোগ দুইটি। প্রথমত, ওই সময়ে এই প্রজন্মের নিকট উপস্থাপন করা হয়েছিল দেশনায়ক তারেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্পকে নিয়ে ব্লগারদের রাজনৈতিক চিন্তাভাবনা

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০



**** এডমিন টিমের ব্লগারেরা আমাকে বরাবরের মতোই টার্গেট করে চলেছে, এভাবেই সামু চলবে। ****

ট্রাম্পের বিজয়ে ইউরোপের লোকজন আমেরিকানদের চেয়ে অনেক অনেক বেশী শংকিত; ট্রাম্প কিভাবে আচরণ করবে ইউরোপিয়ানরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্পের বিজয়, বিশ্ব রাজনীতি এবং বাংলাদেশ প্রসংগ

লিখেছেন সরলপাঠ, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২১

ট্রাম্পের বিজয়ে বাংলাদেশে বা দেশের বাহিরে যে সব বাংলাদশীরা উল্লাস করছেন বা কমলার হেরে যাওয়াতে যারা মিম বানাচ্ছেন, তারাই বিগত দিনের বাংলাদেশের ফ্যাসিস্টের সহযোগী। তারা আশায় আছেন ট্রাম্প তাদের ফ্যাসিস্ট... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঠেলার নাম বাবাজী !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩১

এক গ্রামীণ কৃষক জমিদার বাড়িতে খাজনা দিতে যাবে। লোকটি ছিলো ঠোটকাটা যখন তখন বেফাস কথা বা অপ্রিয় বাক্য উচ্চারণ করে ক্যাচাল বাধিয়ে ফেলতে সে ছিলো মহাউস্তাদ। এ জন্য তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

শীঘ্রই হাসিনার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮


পেক্ষার প্রহর শেষ। আর দুই থেকে তিন মাস বাকি। বিশ্ব মানবতার কন্যা, বিশ্ব নেত্রী, মমতাময়ী জননী, শেখ মুজিবের সুয়োগ্য কন্যা, আপোসহীন নেত্রী হযরত শেখ হাসিনা শীগ্রই ক্ষমতার নরম তুলতুলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×