somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শেষযাত্রা (বড় গল্প)

১২ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সারা রাত জেগেই আছেন কুন্তলা ও তার স্বামী অনুপ। খুব ভোরের ফ্লাইটে পাকাপাকি আমেরিকা চলে যাচ্ছে বুবাই, তার তিন বছরের মেয়ে রুহী আর স্ত্রী শিবানীকে নিয়ে। বুবাই অবশ্য আগেই আমেরিকাতে নিজের ঠিকানা তৈরি করেছে, প্রথমে উচ্চশিক্ষা, পড়ে ভালো চাকরী। তা বছর পাঁচেক তো চাকরীতেই হল। রুহীর তো ওদেশেই জন্ম, সেই সূত্রে সে আমেরিকার নাগরিক। শিবানী পালা করে থেকে আসতো, এখানে কলেজে পড়ানোর কাজটা ছাড়া নিয়ে তার অনেক দ্বিধা ছিল। শেষ পর্যন্ত, তিনমাস আগে বুবাই গ্রীন কার্ড পাওয়াতে, সব সংশয়ের অবসান হয়েছে। পুরো পরিবার দেশের পাট চোকানোর সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছে নিঃসংকোচে। অবশ্য কুন্তলা আর অনুপ সেই 'পুরো পরিবারের' অন্তর্ভুক্ত নন। মা, বাবা কে ইচ্ছে থাকলেও নাকি পাকাপাকি সাথে নিয়ে যাওয়া যায় না। আর এক্ষেত্রে তো মা, বাবা নিজেরাই যেতে নারাজ। বুবাই কি আর জিজ্ঞেস করেনি তাঁদের? 'না' শুনে মনে মনে স্বস্তিই পেয়েছে। শেষ বয়েসে আমেরিকার জীবনযাত্রায় তারা মানাতে পারতেন না।
জোরকদমে গোছগাছ চলছে। বড় বড় ব্যাগ আগেই প্যাকিং হয়ে গেছে, এখন শেষ সময়ের টুকিটাকি। একটা ফ্যামিলি এলবাম বুবাইএর হাত ব্যাগে গুঁজে দিলেন কুন্তলা, বুবাইএর ছোটবেলার ছবিতে ভর্তি, সেটা অনুপ ও কুন্তলারও একরকম ছোটবেলা বইকি। সময় কোথা দিয়ে কেটে যায়। পুরনো দিনগুলি, চলচ্চত্রের মত মনের পর্দায় ফুটে ওঠে, বুবাই এর প্রথম কথা বলা, প্রথম হাঁটতে গিয়ে হোঁচট খেয়ে দুহাতে মাকে জড়িয়ে ধরা। ইস্কুলে তার প্রথম দিন, পুরোটা সময় ইস্কুলের গেটে অপেক্ষা করেছিলেন কুন্তলা, যাতে ছুটি হলেই বুবাই তাকে সামনে দেখতে পায়। কলেজের স্কলারশিপের প্রথম টাকা, তার হাতেই তুলে দিয়েছিল বুবাই, আর চাকরীর প্রথম মাইনেও। চিরকালই মায়ের সাথে এক বিশেষ বন্ধুত্ব বুবাইএর, বাবার সাথে সম্পর্কটা সম্মানের, কোথাও একটু দূরত্বযুক্ত। মায়ের কাছেই সব আবদার তার। সেটা শিবানীর সাথে বিয়ের 'পারমিশান' হোক বা পাকাপাকি দেশ ছাড়ার 'পারমিশান'। সত্যিই কি বুবাই কোনদিন 'পারমিশান' চেয়েছে, নাকি 'পারমিশানের' নামে শুধু নিজের সিধান্তই তাদের জানিয়েছে সে, চিরকাল। আজ হঠাৎ কেন এ প্রশ্ন মনে আসে তার?
বেহালাতে নিজেদের দোতলা বাড়ির উপরের বারান্দায় এসে দাঁড়ালেন কুন্তলা, অন্ধকার রাত। পাশে নবনীদের বাড়িতে আলো জ্বলছে, নবনীর বাবা রমেন বাবুর বাড়াবাড়ি অবস্থা। ও বাড়িতেও সবাই রাতজাগা। বাকি পাড়াটা ঘুমাচ্ছে নিশ্চিন্তে, দু একটা বাড়ির রাতজাগায় রোজকার জীবনের ছন্দপতন হয় না। এত রাতেও বেশ গরম বাইরে। গরম সহ্য করতে পারে না বুবাই, রুহী ও শিবানী। সারাক্ষন এসি চলে ঘরে। এবার দেশের পচা গরম থেকে তাদের মুক্তি। অনুপ চিরকালই কম কথার মানুষ। আনন্দ, বিষাদ, রাগ কোন কিছুরই জোরালো প্রকাশ নেই তার আচরনে। কিন্তু কুন্তলার কাছে স্বামীর অনুভূতি গুলি সহজেই ধরা পড়ে যায়। ৪০ বছরের সংসারে, একসাথে চলতে চলতে এই মনের যোগটা তাদের অজান্তেই কখন তৈরি হয়ে গেছে। যেমন এই মুহূর্তে ভারি বিষণ্ণ অনুপ। আরাম কেদারায়, বুকের উপর দুহাত ভাঁজ করে আধশোয়া এই ভঙ্গীটা কুন্তলার খুব পরিচিত। দুশ্চিন্তায় বা মনখারাপের সময় আরো শান্ত, সমাহিত হয়ে যায় অনুপ।
পুবের আকাশ কি একটু ফিকে হল? লোকাল একটা কোম্পানির গাড়ি বুক করা আছে বুবাইদের এয়ারপোর্টে নিয়ে যাওয়ার জন্য। ঘাড় ঘুড়িয়ে দেয়াল ঘড়ি দেখেন কুন্তলা, সাড়ে তিনটে বাজে, আর আধ ঘন্টা পরেই গাড়ি আসবে। বুবাই টেনে টেনে, নীচের বড় দরজার কাছে, মালপত্তর জমা করছে । শিবানী রুহীকে ঘুম থেকে তুলে প্রস্তুত করছে লম্বা সফরের জন্য। দেয়ালের বড় ঘড়ির কাঁটার দিকে চোখ রেখে অনুপ শান্ত মুখে বাস্তবকে আত্মস্থ করছেন। কুন্তলা কখনো এঘর, কখনো ওঘর করছেন, কথা বলতে গেলেই গলার কাছে এক শক্ত দলা আটকাচ্ছে। তিনি মনে মনে প্রতিজ্ঞা করেছেন, কিছুুুতেই কাঁদবেন না। তবু তিনি জানেন দুজন মানুষ আজ এই মুহূর্তে অঝোরে কেঁদে চলেছে, নিঃশব্দে।
এই তো প্রথমবার বাড়ি ছেড়ে যাওয়া নয় বুবাইএর, কিন্তু এই প্রথম শিকড় তুলে নিয়ে যাচ্ছে ওরা। যে চারা গাছ নিজেদের হাতে পুঁতে, স্নেহের জলে সিঞ্চিত করে, ঝড় ঝঞ্ঝা থেকে আগলিয়ে তারা দুজনে বড় করেছেন, তাদেরি চোখের সামনে, সেই গাছের শিকড় এখন অন্য দেশের মাটির জন্য উৎপাটিত। বুকের গভীরতম কুঠুরিতে এক বেদনা মাথা কোটে, বাইরে শোক প্রকাশ অনুচিত। বুবাই ভাববে মা, বাবা তার কেরিয়ারের পথের বাধা; এটা তারা কোন ভাবেই হতে দেবেন না।
রুহীর ছোট্ট হাত পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে কুন্তলা কে, ঠাম্মি প্লীজ কাম উইথ আস টু নিউইয়র্ক, আমরা অনেক প্লে করব। 'আমি চলে গেলে দাদুকে কে দেখবে সোনা?' এই উত্তর রুহীর পছন্দ হয় না, অথচ তার ছোট্ট মাথায় এই যুক্তি খণ্ডন করার মত কোন জবাব নেই, ঠাম্মির পিঠে মুখ গুঁজে দাঁড়িয়ে থাকে সে। গেছিলেন কুন্তলা নিউইয়র্ক, যখন রুহীর পৃথিবীতে আসার সময় হয়েছিল। ছিলেন ছমাস, আঁতুড় পার করে, শিবানীর বিদেশের সংসারটাকে গুছিয়ে দিয়ে এসেছিলেন। ওই সময় দত্তদের সাথে আলাপ হয়েছিল তার। দত্ত গিন্নিও গেছিলেন নিজের মেয়ের আঁতুড় সামলাতে। পরে বুঝেছিলেন, এও এক অলিখিত রীতি।
ওদিক সামলে, দেশে ফিরে, স্বামীর বেহাল দশা দেখে বড় কষ্ট পেয়েছিলেন কুন্তলা। মানুষটা মুখে কিছুই বলেনি, কিন্তু কুন্তলার কাছে গোপন থাকেনি, তার অনুপস্থিতিতে অনুপের একাকীত্ব। সারা জীবন মুখ বুজে এই সংসারের জন্য সাধ্যাতীত খেটেছেন অনুপ। সরকারি ব্যাংকে ম্যানেজারের কাজ, অনেক দায়িত্ব। ঘরে, বাইরে সব দায়িত্ব সারা জীবন যত্নসহকারে পালন করেছেন, শান্ত মুখে। এই শেষ বয়েসে ওনার দায়িত্ব কে নেবে কুন্তলা ছাড়া? তাই সেবারই ঠিক করেছিলেন কুন্তলা, আর না। স্বামীকে ছেড়ে দীর্ঘ সময় আর বাইরে কখনো কাটাবেন না তিনি, একসাথেই কাটিয়ে দেবেন বাকি জীবন, যতটা আর বাকি আছে। তারা শিকড় তুলতে পারবেননা আর।
শিবানী ও বুবাই এসে দাঁড়ায় পাশে, মা গাড়ি এসে গেছে বলে বুবাই। সে আর শিবানী পা ছুঁয়ে প্রণাম করে তাকে। রুহী ঠাম্মাকে প্রণাম কর, তারপর দাদুকে প্রনাম করে নাও, শিবানীর নির্দেশ। রুহী কুন্তলার কোল ছাড়া হতে চায় না কিন্তু মাকেও অগ্রাহ্য করতে পারে না। কুন্তলার পায়ে কচি হাতের স্পর্শ, আর বুঝি প্রতিজ্ঞা রাখতে পারলেন না কুন্তলা। দুফোঁটা জল চোখের কোল বেয়ে, নাতনীর কোঁকড়ান কালো চুলে অদৃশ্য হল। বারান্দার অন্ধকার তার প্রতিজ্ঞাভংগের লজ্জাকে ঢেকে রাখলো। কখন অনুপ এসে দাঁড়িয়েছেন পিছনে, খেয়াল করেননি কুন্তলা। ওদের দেরী হয়ে যাচ্ছে বোধহয়, প্রায় স্বগতোক্তি অনুপের। ঘন, ঘন ঘড়ি দেখছিল শিবানী, শ্বশুর মশাইএর কথায় একটু বিব্রত হল সে। এইসব ইমোশানাল মুহূর্ত তার ভালো লাগে না। সামনে লম্বা জার্নি, কোথায় হাতে একটু সময় নিয়ে ধীরে সুস্থে বের হবে, তা না, সেই মধ্যবিত্ত বাঙালি সেন্টিমেন্ট। বুবাইও বিদায়ের ক্ষনটাকে অহেতুক লম্বা করছে, নীচে গাড়ি দাঁড়িয়ে, মালপত্র তোলা হয়ে গেছে, সবাই রেডি, প্রনাম পর্বও তো শেষ, উফ; মনে মনে বিরক্ত হয় শিবানী। বুবাই একবার মাকে জড়িয়ে ধরে, আরেকবার বাবাকে প্রণাম করে ও বোধহয় জীবনে এই প্রথমবার বাবাকেও আলিঙ্গনবদ্ধ করে সে। দম আটকে আসে অনুপের। কিছুটা কষ্টে, কিছুটা অসহায়তায়। ছেলের মাথায় হাত রাখেন তিনি। সাবধানে যাস, ভালো থাকিস তোরা, বিড়বিড় করে ঠোঁট নাড়েন তিনি। সব গুছিয়ে নিয়েছিসতো? পাসপোর্ট, ভিসা, সব কাগজপত্র? জিজ্ঞেস করেন কুন্তলা, নেহাতই বিদায়ের ক্ষনটাকে স্বাভাবিক রাখা। তিনি ভালোই জানেন সবই গুছিয়ে নিয়েছে বুবাইরা, তবু বলতে হয়। একটু দাঁড়া। ঠাকুর ঘর থেকে দই চন্দনের ছোট্ট বাটিটা দ্রুত নিয়ে আসেন তিনি। তিন যাত্রীর কপালেই শুভ ফোঁটা অংকিত হয়। বুবাইএর গলা বুজে আসে, মা জেন শেষ বিদায়ের আয়োজন করেছেন পরিপাটী করে। এই প্রথম দেশের জন্য মন খারাপ লাগে বুবাইএর, দেশ ছেড়ে যাওয়ার আগেই।
আর দেরী করলে এয়ারপোর্টে লম্বা লাইন পড়ে যাবে, মৃদু গলায় তাগাদা দেয় শিবানী। ড্রাইভারও একবার হর্ন বাজায়। সাদা রঙের স্করপিয়টায় উঠে হাত নাড়ে সবাই, কুন্তলা ও অনুপ এয়ারপোর্টে যেতে চেয়েছিলেন, বুবাই-ই বারন করেছে, এই ভোররাতে তারা কি করবেন গিয়ে? ভিতরেও তো আজকাল ঢুকতে দেয় না। তাছাড়া বয়েস হয়েছে, বিশ্রামেরো তো দরকার। পৌঁছেই ফোন করে দেব, অহেতুক দুশ্চিন্তা কর না তোমরা, প্রেশার বাড়বে। নিজেদের অযত্ন করবে না, ডাক্তার কাকুকে বলাই আছে তোমাদের চেক আপের জন্য। নিয়মিত সব ওষুধ খেও কিন্তু। সব যুক্তিপূর্ণ কথা, আজকাল আবেগের স্থান বড় কম। কুন্তলা ভাবেন বুবাই সত্যি কত বড় হয়ে গেছে, কি সুন্দর সামাজিকতায় বিদায় জানাচ্ছে মাতৃভূমিকে, মা ও বাবাকে।

চলে যাওয়া গাড়ির ফেলে যাওয়া রাস্তার দিকে তাকিয়ে থাকেন কুন্তলা ও অনুপ। মনের ভিতরে তোলপাড় আবেগ, স্মৃতি, কান্না, ধীরে ধীরে কুন্তলার হাতটা নিজের হাতে টেনে নেন অনুপ; আমি তো রইলাম কুন্তি। জানি, আমরা যে সাতজন্মের ডোরে বাঁধা, অশ্রু মেশান হাসি ফুটে ওঠে কুন্তলার ঠোঁটে। দুজনে উপরের বারান্দায় এসে বসেন, নির্বাক।

হঠাৎ ডাক্তার সেনের গাড়িটা ঢোকে তাদের গলিতে। নবনীদের বাড়ি থেকে কান্নার আওয়াজ আসছে যেন? দেখে আসি কি হল, উঠে দাঁড়ান অনুপ। ঘন্টাখানেক পরে তিনি আবার এসে বসেন, বারান্দায় নিজের চেয়ারে। উদ্বেগ নিয়ে অপেক্ষা করছিলেন কুন্তলা, কি হল গো? রমেন বাবু চলে গেলেন, এক কথায় জবাব অনুপের, তারপর আবার নীরবতা। সেই নীরবতা ভেদ করে পাশের বাড়ির কান্নার শব্দ আর লোকজনের যাতায়াতের আওয়াজ ভেসে আসছে।
সুর্যদয় হোল, আরকটি কর্মব্যস্ত দিন সামনে। অনুপ আর কুন্তলার কোন ব্যস্ততা নেই। পাশের বাড়িতে রমেন বাবুর শেষযাত্রার জন্য ফুলে সাজানো শববাহী গাড়ি এসে দাঁড়িয়েছে। দোতলা থেকে নেমে এলেন স্বামী, স্ত্রী, ২৭ বছরের পড়শিকে শেষ বিদায় জানাতে। গাড়ি যখন রওনা হল, আড়চোখে অনুপ দেখলেন হাত নেড়ে বিদায় জানাচ্ছে কুন্তলা, যেমনটা সে বিদায় জানিয়েছিল বুবাইদের, এই ঘন্টাদুয়েক আগে। কি করছ কুন্তি, ভিতরে চল। সম্বিত ফিরে পেয়ে একটু লজ্জিত কুন্তলা, স্বামীর সাথে একতলার বসার ঘরে এসে বসেন। শেষের যাত্রা সবই একরকম তাই না গো? পিছুটানহীন? কুন্তলার স্বগতোক্তি। অনুপ বাবু ভাবতে থাকেন, কুন্তি কি কিছু ভুল বলল?

সর্বশেষ এডিট : ১২ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫০
৭টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় দেশনায়ক তারেক রহমানকে সম্পৃক্ত করার নেপথ্যে  

লিখেছেন এম টি উল্লাহ, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮


আগেই বলেছি ওয়ান ইলেভেনের সরকার এবং আওয়ামীলীগের যবনায় জনাব তারেক রহমানের বিরুদ্ধে পৌনে একশ মামলা হলেও মূলত অভিযোগ দুইটি। প্রথমত, ওই সময়ে এই প্রজন্মের নিকট উপস্থাপন করা হয়েছিল দেশনায়ক তারেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্পকে নিয়ে ব্লগারদের রাজনৈতিক চিন্তাভাবনা

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০



**** এডমিন টিমের ব্লগারেরা আমাকে বরাবরের মতোই টার্গেট করে চলেছে, এভাবেই সামু চলবে। ****

ট্রাম্পের বিজয়ে ইউরোপের লোকজন আমেরিকানদের চেয়ে অনেক অনেক বেশী শংকিত; ট্রাম্প কিভাবে আচরণ করবে ইউরোপিয়ানরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্পের বিজয়, বিশ্ব রাজনীতি এবং বাংলাদেশ প্রসংগ

লিখেছেন সরলপাঠ, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২১

ট্রাম্পের বিজয়ে বাংলাদেশে বা দেশের বাহিরে যে সব বাংলাদশীরা উল্লাস করছেন বা কমলার হেরে যাওয়াতে যারা মিম বানাচ্ছেন, তারাই বিগত দিনের বাংলাদেশের ফ্যাসিস্টের সহযোগী। তারা আশায় আছেন ট্রাম্প তাদের ফ্যাসিস্ট... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঠেলার নাম বাবাজী !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩১

এক গ্রামীণ কৃষক জমিদার বাড়িতে খাজনা দিতে যাবে। লোকটি ছিলো ঠোটকাটা যখন তখন বেফাস কথা বা অপ্রিয় বাক্য উচ্চারণ করে ক্যাচাল বাধিয়ে ফেলতে সে ছিলো মহাউস্তাদ। এ জন্য তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

শীঘ্রই হাসিনার ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তন!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮


পেক্ষার প্রহর শেষ। আর দুই থেকে তিন মাস বাকি। বিশ্ব মানবতার কন্যা, বিশ্ব নেত্রী, মমতাময়ী জননী, শেখ মুজিবের সুয়োগ্য কন্যা, আপোসহীন নেত্রী হযরত শেখ হাসিনা শীগ্রই ক্ষমতার নরম তুলতুলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×