প্রথমেই আলাপ আলুচনা করি ফ্লাইট মুড নিয়া
সবার আনস্মার্টফোনেই ফ্লাইট মোড আছে। এখন ঘটনা হৈল বিমানে উইঠা আপ্নে ফ্লাইট মুড কেন অন করবেন? আপ্নে যদি মনে করেন আপ্নের মোবাইলের ফ্লাইট মুড অন না কইরাই ভ্রমন করবেন ! কুনু সমস্যা নাই। কিন্তু বিপদ আছে ভয়াবহ বিপদ। ফ্লাইট মুড অন না করলে আপনার মোবাইল অনবরত সিগন্যাল পাঠাইতে থাকবে তার সেলুলার টাওয়ারে। ঐদিকে পেলেনের মইধ্যে থাকা রিসিভার রেডিও এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল টাওয়ারের সিগন্যাল বা স্যাটেলাইট নেভিগেটর না ধইরা আপনের মোবাইলের পাঠানো সিগন্যাল ধইরা ফালায়ে দিবে। কারন আপনার সিগন্যালটা কাছাকাছি। আর টাওয়ার থেকে আসা পাইলটের জন্য গুরূত্বপূর্ণ সিগন্যাল দুরবর্তী। আর যখন ফোন এবং টাওয়ারের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে যায়, তখন ডিভাইস থেকে সিগন্যাল পাঠানো হয় অত্যাধিক পরিমানে। আর এই ধরণের যোগাযোগ বিমানে থাকা বিভিন্ন সেন্সর, রেডিওর কাজকে বাধা প্রধান করে থাকে। এর ফলে বিমান নিয়ন্ত্রণ অনেক সময় হুমকির মুখেও পড়তে পারে।
সো ফ্লাইট মুড অন করতেই হবে!
এতক্ষন যারা ভাবছেন আমি জিন্দেগিতে হাওয়াই জাহাজে উঠিনাই, উঠার সম্ভাবনা নাই তাইলে? বাসে উঠেন তো না?
লং জার্নি করেননা? ঢাকা-খুলনা, চট্রগ্রাম সিলেট? হু। তাইলে বাকীডা আপ্নের লাইগা। জার্নিতে বিড়ি না হোইলে তো হবেনা (ধূমপান স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর) । অনেকেই আছেন বাসের পিছনের সিটে চইলা যান বিড়ি খাওয়ার জন্য। ভাবেন বাতাস পেছনের দিকে যাইতেসে। সো ধোয়াও পিছে যাবে। কিন্তু বাস্তবে ঘটে উলটা। তাই সবসময় চেষ্টা করবেন সুপারভাইজারের সাথে খাতির জমায়ে বাসের একেবারে ইঞ্জিন কাভারে বসে সিগারেট খাইতে। তাইলে কাকপক্ষী ও টের পাইবোনা