তনুর লাশে নাকি তিনজনের আঙ্গুলের ছাপ পাওয়া গেছে।
.
এবারে কথা হলো বায়োমেট্রিক সিম রেজিস্ট্রেশন নিয়ে।এমনিতেই তনুর ধর্ষন এবং পরবর্তীতে হত্যার পরে নানাভাবে সেটাকে ধামাচাপা দেয়ার চেস্টা করা হয়েছে।এটা অন্তত মিডিয়াতে আসা উচিত ছিল কিন্তু আসেনি।তার আগেই রাস্তাতেই মানব বন্ধনে শেষ হয়ে গেছে।সরকার সেটাকে কানেই নেয়নি।কানের কাছে যায়নি এমনটা না।
.
আমি বলতে চাচ্ছি তখন ওই হত্যাকান্ড এবং ধর্ষকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ নেয়া হয়নি।লাশকে ১২ দিন পরে আবার কবর থেকে তুলে বলা হয়েছিল ধর্ষনের আলামত পাওয়া যায়নি। ১ মাস পরে যখন আবার সেটাকে নিয়ে গবেষনা শুরু হলো আসলে ব্যাপারটা চিন্তার।
.
এটা যে সাধারন কেউ করেনি এটা অনেকটা সিওর।এটা পরিকল্পিত তাও সিওর।কিন্তু ১ মাসে পরে এটা নিয়ে কথা বেরুনোটা বেশ সুবিধার নয়।
.
এখন কি তবে সাধারন কাউকে ফাঁসানোর জন্য চেস্টা করতেছে? নাকি অন্যকোন চাল পিছনে? আমরা সিম রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে সবাই নিজের আঙ্গুলের ছাপ দিয়েছি।সেই ছাপ যদি আবার তনুর লাশে বসিয়ে দেয়া হয় ব্যাপারটা কি খুব ভালো হবে? আর আমরা এতটাই সাধারন যে কেউ আঙ্গুল তুললে কিছুই বলার থাকবেনা।মরা মেরে খুনের দায়ের মত ব্যাপারটা।
.
৩ জনের আঙ্গুলের ছাপ পাওয়া গেছে তাও প্রমান হয়েছে ১ মাস পরে।কারোই এটা স্বাভাবিক মনে হয়ার কথা না।কি জানি আবার কখন ফেঁসে যায় কোন সাধারন নাগরিক।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৪