somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছোট গল্পঃ নিমন্ত্রণ

০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ছবিঃগুগল


সোলায়মান আলী একটা বিয়ের দাওয়াত নিয়ে দোটানায় ছিলেন অনেক দিন ধরে মনে মনে; একদিকে বিয়ের দাওয়াত এড়িয়ে যাওয়ার প্রবল ইচ্ছা তার মাঝে; অন্যদিকে জোরাজুরি করা তার একমাত্র ঘনিষ্ঠ জ্বীন বন্ধু নাযির শাহ্।

জ্বীন বন্ধু শব্দটা শুনে যারা মনে মনে বাবাগো বলে ফেলছেন তারা শুনলে অবাক হবেন বহু বহু বছর আগে জ্বীনের সাথে কিছু কিছু মানুষের বন্ধুত্ব জিনিসটা ছিল অত্যন্ত স্বাভাবিক ঘটনা। বর্তমানেও এই জিনিস আছে তবে তারা কিছু মন্দ ধরনের জ্বীন দিয়ে তাবিজ কবজ কালা জাদু করে মানুষের মনের শরীরের নানা রকম আধ্যাত্মিক চিকিৎসা কখনো কখনো ক্ষতি করেন অর্থ উপার্জনের জন্য।
যাই হোক সোলায়মান আলীর সাথে নাযির শাহ্ এর বন্ধুত্বের সূত্রপাত বেশ কয়েক বছর আগে একদিন ফজরের ওয়াক্তে; যখন দিনের আলো রাতের আলো কোনটাই না এরকম সময় বাইরে সোলায়মান আলী একটা ঘন গভীর জঙ্গলের পাশের রাস্তা দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে নামাজ পড়তে যাওয়ার সময় পেছন পেছন আসা সহযাত্রীর সাথে পরিচয় হওয়ার পর থেকে।

একদিন দু'দিন করে রোজ ফজরের ওয়াক্তে একত্রে আঁধা মাইল পথ যাওয়া আসা করতে করতে একজন আরেকজনের আপন আপন ফিল করতে থাকেন, তবে সোলায়মান আলী এটা অনেকদিন বুঝতে পারেন নাই যে তার বন্ধু আসলে মানুষ নয় একজন ভালো জ্বীন, খারাপ জ্বীন হলে তো এতদিনে ঘাড় মটকে দিত উনার।

সেই জ্বীন বন্ধু নাযির শাহ্ সোলায়মান আলীকে নিজেই সে কথা খুব স্বাভাবিক ভাবে জানালেন একদিন ফজরের নামাজ শেষে সব মুসুল্লিরা চলে যাওয়ার পর একান্তে তার সাথে বসে।

এই কথা জানার পর সোলায়মান আলী প্রথম কিছুদিন সেই জীন নাযির শাহ্ কে ভয়ে চিন্তায় নানা রকম দুর্ভাবনায় এড়িয়ে চললেও বন্ধুত্বের খাতিরে বেশিদিন দূরে থাকতে পারলেন না কেউই।

কিছুদিন পর ফজরের নামাজের সময় মসজিদে যাবার পথে একই ভাবে নাযির শাহ্ তার পিছু পিছু আসতে থাকলেন যদিও কোন কথা হতো না উনাদের।

এতদিন ধরে যার সাথে এত ওঠাবসা কথাবার্তা হঠাৎ করেই নিষ্ঠুর ভাবে তাকে এড়িয়ে চলা যায়! একটা চোখের লজ্জা তো আছে! সেই চোখের লজ্জায়ই সোলায়মান আলী আবার নাযির শাহ্ এর সাথে আগের মত মিশতে শুরু করলেন।

দেখতে দেখতে; একের পর এক বছর ঘুরতে ঘুরতে; উভয়ের জীবনে নানা উত্থান পতন ছেলে মেয়ের বিয়ে ইত্যাদি কাজ একে একে চলতে থাকলো।
এর ভেতর সোলায়মান আলীর মেয়ের বিয়ে দিলেন ঢাক ঢোল পিটিয়ে পর পর তিন গ্রামের মানুষকে দাওয়াত করে খাইয়ে সে কথা জানালেন নাজির শাহ্ কে কিন্তু তাকে দাওয়াত করলেন না।
আসলে একটা জ্বীনকে যে দাওয়াত করা যায় এটা তার মাথায়ই আসে নাই। কিন্তু না; জ্বীন বন্ধু নাযির শাহ্ ছিলেন তার মানুষ বন্ধুর প্রতি অত্যন্ত অনেস্ট উনি উনার ছোট ছেলে জাহের শাহ্ এর বিয়েতে সোলায়মান আলীকে ঠিক ঠিক নিমন্ত্রণ করলেন।

নিমন্ত্রণ পেয়ে প্রথমে অসম্ভব মনে হলো তার কাছে; জীনদের বিয়েতে কিছুতেই যাওয়া যাবে না ভাবলেন সোলায়মান, কিন্তু বন্ধুর নানা জোড়াজুড়ি ও অনুরোধে শেষমেশ রাজি হলেন।

এরপর বিয়ের দিন কাউকে কিছু না জানিয়ে সোলায়মান আলীর সব থেকে ভালো পায়জামা,পাঞ্জাবি, টুপি পড়ে গায়ে আতরের সুঘ্রাণ মেখে, বিয়ের অনুষ্ঠানে যাবার মতন তৈরি হয়ে নাযির শাহ্ এর নির্দেশ অনুযায়ী জঙ্গলের নির্দিষ্ট স্থানে উপস্থিত হলেন সেদিন সন্ধ্যা রাতে ঠিক সময়মতো।

একাকী দাঁড়িয়ে ভাবতে ভাবতে উনার অন্তরে নানারকম ভয় লাগা কথা এবং আতঙ্ক আসি আসি করেও এলো না বন্ধুত্বের উপড়ে স্ট্রং বিশ্বাসের কারনে।

সোলায়মান আলীর জ্বীন বন্ধু নাযির শাহ্ অদূরেই অপেক্ষা করছিলেন উনার জন্য আগে থেকেই। দুজন দুজনকে দেখতে পেয়ে প্রফুল্ল হলেন; দুজনে আগের মতই গল্প করতে করতে একসময় নাযির শাহ্ সোলায়মানকে বললেন চোখ বন্ধ করে রাখেন বন্ধু আপনাকে এত স্পিডে নিয়ে যাব যে আপনার চোখ তা সহ্য করতে পারবে না মাথা ঘুরায়ে অজ্ঞান হয়ে যাবেন তাকিয়ে থাকলে।
সোলায়মান আলী বন্ধুর কথা শুনে ভয়ে শক্ত করে চোখ বন্ধ করলেন বাড়তি সতর্কতার জন্য হাত দিয়ে চোখগুলা চেপে ধরে রাখলেন তারপর চোখে তো কিছু দেখলেনই না কানে শুধু শোঁ শোঁ আওয়াজ শুনলেন।

এইভাবে কতক্ষণ গিয়েছেন উনি বলতে পারেন না, শোঁ শোঁ আওয়াজ বন্ধ হলে চারদিকে নিস্তব্ধ চুপ, নিস্তব্ধতা ভেঙে নাযির শাহ্ বললেন আমরা পৌঁছে গিয়েছি এবার ধীরে ধীরে চোখ খুলেন বন্ধু।

সোলায়মান আলী ভয়ে ভয়ে চোখ খুললেন, ধীরে ধীরে দেখলেন তার চারপাশের জঙ্গল অদৃশ্য হয়ে গিয়েছে, জঙ্গলের পরিবর্তে এখন তাদের চারপাশে নানান রকম অচেনা ফুলের বাগানের মাঝ দিয়ে চলে যাওয়া রাস্তা।

রাস্তার শেষ মাথায় দেখা যাচ্ছে বিশাল এক রাজকীয় প্রাসাদ, প্রাসাদের সামনের ফাঁকা জায়গাটায় ঝলমলে পানির ফোয়ারার সাথে সাথে মিষ্টি সুভাষ ছড়িয়ে আছে চারপাশে,
আলোয় ঝলমল করছে সবখানে, চারপাশে কিছুটা মানুষের মতো দেখতে বড় বড় জ্বল জ্বলে চোখ
ওয়ালা ও অতিরিক্ত লম্বা আকৃতির জ্বীনেরা বিয়ের অনুষ্ঠানে কিছুটা নিঃশব্দে মেতে আছেন, কেউ বসে আছে, কেউ খাচ্ছে; কেউ মাটি থেকে সামান্য উপরে উড়ে উড়ে চলাফেরা করছে কি আজব ঘটনা অবাক হয়ে ভাবলেন সোলায়মান আলী।

সোলায়মান আলীর আদর আপ্যায়নের কমতি রাখলেন না তার বন্ধু নাযির শাহ্; তাকে আলাদা করে সুন্দর বিরাট এক রুমের রাজকীয় টেবিলে বসতে দিলেন; সেখানে আগে থেকেই থরে থরে সাজিয়ে রাখা ছিল রাজ্যের খাবার সেই খাবার ছিল এতই অসাধারণ যে এরকম খাবার সে ইহ জিন্দেগীতেও খান নাই মনে মনে স্বীকার করলেন সেই কথা।

খাওয়া শেষে নাযির শাহ তাকে তার ছোট ছেলে জাহের শাহ ও ছেলের বউকে সাক্ষাৎ করাতে নিয়ে গেলেন; উনি আশ্চর্য হয়ে দেখলেন বর-কনের বসার জায়গাটা এত্ত মনোরম আর রাজকীয় দুটা আলাদা আলাদা সিংহাসনে বসে আছেন তারা, তাদের সাজ পোশাক থেকে নানা বর্ণের নানা রঙের আলোর ছটা বেরোচ্ছে রঙিন ক্রিস্টাল সদৃশ লাইটের মতন, জাহের শাহ্ দেখতে অন্য সকল জ্বীনদের থেকে খুবই সুদর্শন তার স্ত্রী ছিল পর্দায় আবৃত্ত।

একটু দূরে দাঁড়িয়ে কাঁপা কাঁপা হাতে সোলায়মান জাহের শাহ্ কে আশীর্বাদ করার সময় জাহের শাহ্ ভরাট অথচ বিনয় ও কিছুটা নম্র কন্ঠে সোলায়মান আলীকে উদ্দেশ্য করে বললেন আপনি আমার বাবার বন্ধু; আপনি আমার বাবার মতন; আপনি কোন ভয় পাবেন না; আপনার কোন ক্ষতি কেউ করবে না, আজ থেকে আপনি আমাদের পরিবারেরই একজন। সোলায়মান আলী কখনো এতটা সম্মান বোধ করেন নাই। বন্ধুর ছেলের কথা শুনে ভেতর থেকে উনি অনেক রিল্যাক্স এবং তৃপ্তি অনুভব করলেন। হেসে মাথা নেড়ে সম্মতি দিলেন, সবকিছু উনার কাছে স্বপ্ন দৃশ্যের মতন লাগতে থাকলো।

তবে অতিথিদের চেহারা,সাজপোশাক এবং আচরণে এক অদ্ভুত ধরনের শৃঙ্খলাবোধ, কথা বলছেন অথচ নিস্তরঙ্গ তারা, চলাফেরা সোলায়মান আলীর থেকে নির্দিষ্ট দূরত্বে শৃংখলভাবে।

সোলায়মান তার জ্বীন বন্ধুকে ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করলেন, সবকিছু এত জমজমাট হলেও গান বাজনা হৈ হুল্লোড় নেই তার উপর এত শৃঙ্খলাবদ্ধ ভাবে চলাফেরা করা, আমাদের বিয়ে বাড়িতে তো মানুষ গায়ে গায়ে একজন আরেকজনের উপর দিয়ে চলাফেরা করে, জ্বীন বন্ধু হেসে উত্তর দিলেন, আমাদের জগত আলাদা আমরা আনন্দ করি, কিন্তু আপনাদের মতোন চিৎকার-হাসি-কোলাহল গান বাজনা হৈচৈ জটলা করে নয়।

বিয়ের অনুষ্ঠানের শেষ দিকে সোলায়মান আলী ভেতর থেকে তাগাদা অনুভব করলেন এইখানে অনুষ্ঠানের পাঠ চুকিয়ে এখন বাড়ি ফেরা জরুরী; খুব জরুরী; বাসায় এত লম্বা সময় না থাকার ফলে বাকীরাও ভীষণ চিন্তিত হবে। তক্ষুনি সেই কথা তার জ্বীন বন্ধু নাযির শাহ্কে জানিয়ে অপেক্ষা করতে লাগলেন।

জ্বীন বন্ধুর নিজ বাড়িতে তার আসল চেহারায় চলাফেরা করছেন, সোলায়মান আলীর কাছে তার আর কোন রাখঢাক নেই, তিনি এদিক ওদিক বাতাসে ভেসে ভেসে ঘুরাঘুরি করে একে ওকে নানা দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে আগের মতনই সোলায়মান আলীকে চোখ বন্ধ করতে বলে রওয়ানা দিলেন।

তারপর চোখ বন্ধ রাখতে রাখতে সোলায়মান আলী বুঝতে পারলেন তিনি আবার সেই জঙ্গলে এসে পৌঁছেছেন যেখানে কোনো আলোকিত প্রাসাদ নাই, তার মনটা একটু খারাপ হলো মাটির ধরায় ফিরে এসে।

সামনে দাঁড়িয়ে থাকা জ্বীন বন্ধুকে আবেগে জীবনে প্রথম বারের মতন কোলাকুলি করার জন্য হঠাৎ ধরতে যেয়ে প্রচন্ড শক্তিশালী বিদ্যুৎস্পৃষ্টের মতন আঘাত পেলেন সোলায়মান আলী; জ্বীন বন্ধু নাযির শাহ্ আতংকিত ভয় অনুতপ্ত ও লজ্জিত ও আফসোস করে বললেন যে; তারা আগুনের তৈরি হওয়ায় এমনটা হয়েছে, উনি এই কারনে সবসময় সতর্কতার সাথে সোলায়মান আলীর সাথে উঠাবসা করতেন এ যাবৎ কালে; অনুষ্ঠানে ও সমস্ত অতিথিদের অবগত করেছিলেন যে উনার একজন মানুষ অতিথি উপস্থিত থাকবেন তাই যেন সকলে সতর্কতার সাথে চলাফেরা করেন এবং সেটাই তারা করেছিলেন, যে জন্য এত বেশি শৃঙ্খল মনে হয়েছিল তাদের।

তারপর সে তার ছেলের বিয়েতে অ্যাটেন্ড করার জন্য অন্তর থেকে ধন্যবাদ জানিয়ে বিদায় নিয়ে যাওয়ার পর; গভীর রাতের নিস্তব্ধতায় অনেকক্ষণ একা দাঁড়িয়ে থেকে সোলায়মান আলী ধীরে ধীরে বাড়ির পথে হাঁটতে হাঁটতে ভাবলেন এতগুলো জ্বীনের মধ্যে থেকে বেঁচে ফেরাই তো ভাগ্যের ব্যাপার। এই রকম বিদ্যুৎপৃষ্ট তো সেখানে অহরহই হয়ে পুড়ে ছাই হয়ে মরে যেতে পারতেন জ্বীনদের সংস্পর্শে; এই একটা ব্যাপারই উনি পুরা অনুষ্ঠানে ধরতে পারেন নাই।

সেদিনের পর সোলায়মান আলী সিদ্ধান্ত নিলেন যে, আর কখনো এমন নিমন্ত্রণে যাবেন না, কিছু সীমারেখা অতিক্রম করা উচিত নয়—নিজের নিরাপত্তার জন্য, এবং পরিবারের জন্য। জীবনে এমন অভিজ্ঞতা একবারই যথেষ্ট।

নোটঃ এরকম অনেক রূপকথা উপকথা আছে যে আগের যুগে মানুষ জ্বীনদের বিয়ের দাওয়াত খেত এই কথাটাকে base করে গল্পটা লিখেছি, সাদামাটা গল্প তবে অনেক কল্পনা করতে হয়েছে এটা লিখতে।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৫৮
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের লোকেরা কিছু একটা নিয়ে ব্যস্ত আছে; সন্দেহজনক

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৩৩



শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর ২ মাস চলে গেছে; অন্তর্বতীকালীন সরকারের লোকেরা কিন্তু সরকারকে পুরোদমে চালু করার জন্য খুব একটা চেষ্টা করছে না, এদেরকে এই ব্যাপারে তেমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার কন্যা ভাই পেল, এখন থেকে প্রতিদিন একটি করে গল্প সিরিজে নতুন গল্প যোগ হবে।

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:১০



ব্লগের সবাইকে একটি সু-খবর শেয়ার করার জন্য আজকের পোস্ট। ব্যক্তিগত ব্যস্ততায় ব্লগে ক’দিন আসতে পারছিলামনা। ০২/১০/২৪ খ্রিঃ দুপুর ২।০০ ঘটিকায় ২য় সন্তানের বাবা হলাম। আলহামদুলিল্লাহ। বাবুর জন্য সবাই দোয়া... ...বাকিটুকু পড়ুন

দূর্গাপূজা ও সম্প্রীতি

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৬



একবার ভাবুন তো যে লোকটি বা লোকগুলো আজন্ম আপনার সংগে থেকেছে, একসংগে বেড়ে ওঠেছে, খেলাধুলা, লেখাপড়া, গল্পগুজব, ব্যবসা বাণিজ্য সবই একসংগে করেছে হঠাৎ কী এমন হলো যে আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

Bring it back !!!!ফিরিয়ে আনুন

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:১৫


Bring it back
Previous glory is calling us near
Let us feel proud again
Let us have chorus and dance
And gain the ultimate beauty
No doubt you are beautiful
And I am... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোমলমতিদের ভয়ে অনেকে ব্লগ ছাড়ছেন?

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৪



হাসান কালবৈশাখী ও কলাবাগান-১ নেই; মোহাম্মদ গোফরান ও রাজিব নুরের দুরে থাকার দরকার আছে। এখন দেখছি, কোমলতিদের ভাই-বেরাদররাও গা তোলা দিচ্ছেন! বাংলাদেশ অবশ্য কঠিন যায়গা, ভাই-বেরাদর, শিক্ষক, সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×