১৯৭৯ সালে ক্ষমতায় আসা ইরানের মোল্লারা ২০০০ সালে ইরানি স্পেস রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্টা করে। আম্রিকার চাপিয়ে দেয়া হাজারো অযৌক্তিক নিষেধাজ্ঞার বোঝা মাথায় নিয়ে ২০০৯ সালে সালে নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে স্যাটেলাইট নির্মাণে এবং উৎক্ষেপণের সক্ষমতা অর্জন করে। বিপরীতে ১৯৪৭ হতে ক্ষমতায় থাকা আমাদের কোর্টটাই পরা ক্ষমতাসীনরা ২০১৮ সালে পার্সেন্টিজ খেয়ে থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস থেকে একটি স্যাটেলাইট ক্রয় করার সক্ষমতা অর্জন করে। একই সাথে আমাদের সেকুলার, পোগোতিশীল, এবং মানবাতাবাদী বুদ্ধিজীবিরা (পড়ুন জোকার) ক্ষমতার পৃষ্ঠপোষকতায় কাগজ আর কালি অপচয় করে পত্রিকার পাতা জুড়ে ইয়াত্ত বড়বড় কলাম লিখে স্টাবলিস্ট করেছে যে, মোল্লারা ক্ষমতায় এলে দেশ অন্ধকারে তলিয়ে যাবে। সুতরাং সর্বশক্তি প্রয়োগ করে মোল্লাদের মানবাধিকার হরন করে হলেও দেশকে অন্ধকার হতে রক্ষা করতে হবে। অর্থাৎ দুনিয়ায় একপ্রান্তে যখন মোল্লারা জ্ঞান বিজ্ঞানের গবেষণায় এগিয়েছে। আরেক প্রান্তে সেকুলার পোগোতিশীলরা মোল্লাদের নিন্দা করতে করতেই সমস্ত এনার্জি লস করেছে। এই হচ্ছে আমাদের বিজ্ঞানমনষ্ক পোগোতিশীল সেকুলার সমাজের অর্জন।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪২