গত ২৯শে মার্চ গিয়েছিলাম ফটিকছড়ির দাঁতমারা ইউনিয়নে বন্ধু মিজানের বাড়িতে। উদ্দেশ্য তার বিয়েতে উপস্থিত থাকা। সে দিন বিকেল ৪টায় আমি, বন্ধু ইকবাল এবং মিজানের এক কাজিন মিলে চট্টগ্রামের অক্সিজেন এলাকা থেকে রওনা হলাম মিজানের বাড়ির উদ্দেশ্যে। তার বাড়িতে যখন পৌঁছলাম ঘড়িতে সময় তখন সন্ধ্যা ৭টা বেজে ১০ মিনিট। সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় ওদের এলাকায় আর ঘুরা হলোনা। পরেরদিন অর্থাৎ ৩০শে মার্চ দুপুরে মিজানের শুভ বিবাহের দিনক্ষণ, তাই আগের রাতেই ঠিক করে রাখলাম খুব সকালে উঠে আমরা ৩ জন (আমি, ইকবাল এবং মিজানের কাজিন) মিলে দাঁতমারা ইউনিয়নে ঘুরতে বের হবো। আমি আগে থেকে জানতাম তাদের বাড়ির পাশেই চা বাগান রয়েছে, যেটার নাম- নিউ দাঁতমারা টি এস্টেট। সুতরাং চা বাগানে ঘুরতে যেতে মন চাইছিল বেশি।
২৯ তারিখ রাতে মিজানের হলুদ অনুষ্ঠান ছিল। বন্ধুদের মধ্যে আমরা দু’জন উপস্থিত ছিলাম, যদিও পরের দিন বিয়ের অনুষ্ঠানে বন্ধু ফারুক উপস্থিত থেকেছিল। ঘরোয়া হলুদ অনুষ্ঠান শেষ হতে রাত প্রায় ৩টা বেজেছিল। এদিকে আবার খুব সকালে ঘুম থেকে উঠার পালা। যা হোক, পরেরদিন সকাল ৭ টার দিকে ঘুম ভাঙ্গলো। ঘুম থেকে উঠে সকালের নাস্তা সেরে ক্যামেরা নিয়ে বের হয়ে পড়লাম। একটু পর আমাদের সাথে যোগ দিল মিজানের কাজিন। সেদিনের ঘুরাঘুরির কিছু ছবি তুলেছিলাম আমার ডিজিটাল ক্যামেরায়। সেখান থেকে কিছু ছবি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।
বলুনতো এটা কী?
এক পিচ্চির শার্টের বোতাম
এক শিশুর ক্রিকেটার হওয়া স্বপ্ন!
চলতে পথে-১
চলতে পথে-২
পথহারা পথিক?
চলতে পথে-৩
নির্বাক বৃক্ষ!
স্থানীয় স্কুল মাঠে ক্রিকেট খেলারত এলাকার কিশোর, যুবকরা
চা বাগানের প্রবেশ মুখে
চা বাগান-১
চা বাগান-২
চা বাগান-৩
চা পাতা
এরা ২ ভাই, মিজানের ভাগ্নে; আমাদের সাথে বের হয়েছিল ঘুরতে
আজ ৮ জুলাই, মিজানের সহধর্মিনী সায়মা’র জন্মদিন। সায়মাকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা। আর তাদের দাম্পত্য জীবনের জন্য রইলো আমার অনেক শুভ কামনা। চিরসুখী হও তোমরা।