দেশটির তকদিরে কি আছে, আমি, আপনি বা সে কেউ জানিনা। শুধু এইটুকু জানি বা মনে হচ্ছে যে ভাল কিছু এই দেশের তকদিরে নেই। নইলে দেশ আর দশের চিন্তা কেউ করছেনা। দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে প্রতিটি এমপি, মন্ত্রী, সরকারি আমলা, কামলা কারো মনে দেশ নিয়ে সুই পরিমান চিন্তা নেই। দ্রব্য মূল্যর উধ্ব'গতি, চারিদিকে অন্যায়-অত্যাচার, খুন, জখম, চুরি, ডাকাতি, ধষ'ণ, দূনি'তী, মাদক, চোরাচালান, অবৈধ চোরাচালান, আইনের অবমাননা কি হচ্ছেনা দেশে!
কিসের লোভে হচ্ছে এসব? এর জবাব কারো কাছেই নেই। আমরা অন্যায়ের পশ্রয় এমনভাবে দিয়েছি যে, আমাদের গাঁ সওয়া হয়ে গেছে। আমার মতে, এমন রাষ্টের আমাদের কি আসলেই দরকার ছিল? বংগ বন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, শেরে বাংলা একে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহয়াদী', শহিদ জিয়াউর রহমান, রাষ্টপতি এরশাদ এরা এমন দেশটি চায়নি।
পশ্চিম পাকিস্তানের অত্যাচারী মনোভাবের শৃংখল থেকে একদিন এদেশের জনগণ বের হয়ে এসেছিল। কিন্তু, স্বাধীনতার নেমে এই পরাধীনতার শৃংখল থেকে কেউ বের হতে পারছিনা। কারন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমরা আওয়াজ তুলতে ভুলে গেছি। পরাধীনতার ফাসি আমাদের গলায় চেপে বসেছে। আমরা তা ছাড়াতে পারছিনা।
যে জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে একদিন বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়েছিল। সেই জয় বাংলাই আজ আমাদের পরাধীনতার বেরী পড়িয়ে রেখেছে।
স্বাধীনতার স্ব-পক্ষের শক্তির দল উন্নয়নের গলাবাজি করে করে ক-ত পিছিয়ে দিয়েছে আমাদের জাতীয় জীবনকে।
এই প্রশ্নের জবাব কে দেবে? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নাকি বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদাজিয়া। নাকি তাদের পুত্র আর কন্যা সন্তানেরা, নাকি ওই সব নেতা কমী'রা যাদের কারনে আমার দেশটা খালি হয়ে যাচ্ছে।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:৪৭