আমি তোমাকে লিখেলেই ভাবতে প্রেমপত্র,
অথচ আমি লিখতাম প্রহসন যত
পুরোনো কোন ভ্যানীটি ব্যাগে আশ্রিত হত চিঠি তত।
তারপর,
অপেক্ষার পালা শেষ হলে,
অন্ধকার শেষে আলো ফিরে আসলে,
শব্দগুলোর ব্যবচ্ছেদের খবরে
তৃপ্তি পাওয়া এই হৃদয়ে ক্ষুধা মিটে যেত।
তাই কি?
এ কি সহজে মিটে? আমার ক্ষুধা তো অন্যখানে?
কি ভাবছো তোমার শরীরে? না, ও ক্ষিধে আমার নেই।
একে ঠিক ক্ষুধা না বলে যন্ত্রণা বলতে পারো!
আমার এ যন্ত্রনা শত শত অবহেলিত প্রেমিকের চোখের আক্রোশে।
যে আক্রোশ কথা বলে,
যে আক্রোশেরও কিছু চাওয়ার আছে,
যে আক্রোশেরও কিছু দেওয়ার আছে,
শুধু স্থান নেয় কোন মায়াবী হৃদয়ে।
সমান্তরাল পথে কেবল আক্রোশ বয়ে চলে, চলছে.।.।.।.।।
( কবিতা লিখতে পারি না, হঠাত হঠাত মনে আসা লাইন মিলিয়ে লেখা, ঠিক কবিতা বলা যাবে না)