♦أَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشِّيْطَانِ الرَّجِيْمِ (বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহ্'র নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি)
♦بِسْمِ ٱللَّٰهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ (পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহ্'র নামে)
♦ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)
(ছবি নেট হতে)
ব্লগার অপু তানভীরের পরিশ্রমকে শ্রদ্ধা করে এবং তার শ্রম কিছুটা হলেও লাঘব হবে আশা করে ভাবলাম নিজের ইন্টারভিউটা নিজেই লিখে ফেলি। কারণ, প্রথমত দীর্ঘ অপেক্ষা সহ্য হচ্ছেনা। জানিনা আদৌ তিনি আমার ইন্টারভিউ নেবেন কিনা, যা দেখছি তাতে এতো গুণীজনের মাঝে নিজেকে নিয়ে দিন-দিন নিরাশই হচ্ছি। নিজেকে বড্ড বেমানান ঠ্যাকছে। তাই মনে হয়না আমার মতো অপাত্রে তিনি সময় ব্যয় করবেন, কিংবা আমিই ঐ ফ্রেমবন্দী প্রশ্নের ফরমাল উত্তর দিতে পারবো। তখন হয়তো আমার উত্তরগুলো সেন্সরে আটকে যাবে, আর সেগুলো সম্পাদন করতে অপু তানভীরকে আবার কষ্টচেপে হাসি নিয়ে এডিট করতে হবে যা আরেক ঝক্কিঝামেলা। তাতে বরং অপু তানভীরের ইন্টারভিউ গ্রহণের যে গুরুগাম্ভীর্যতা তাই হ্রাস পাবে এবং ইন্টারভিউ সেসনের ছন্দপতন ঘটবে। সেক্ষেত্রে আমার এই ইন্টারভিউ সেসন হতে দূরে থাকাই আবশ্যক। কিন্তু অপকবি, অপব্লগার, কিংবা অপলেখক হিসেবে আমারোতো কিছু অডিয়েন্স রয়েছে। তাদেরওতো মন চায় আমার মতো অপ্রিয় মানুষের ইন্টারভিউ পড়তে আর মনের খবর জানতে। তাই তাদের নিরাশ না করতে নিজের ইন্টারভিউটা নিজেই নিয়ে নিলাম

একজন ব্লগার হিসেবে আপনার অনুভূতি কি?
-কিরে ভাই? কেমন আছি না আছি জিজ্ঞেস না কইরাই ব্লগার হিসেবে অনুভূতি কি জানতে চাইছেন! আপনি কি মুন্নি সাহা নাকি? প্রথমত আপনি যে আমাকে ব্লগার বলছেন এটাইতো অনেকের অনুভূতি নষ্ট করতে যথেষ্ঠ্য। ব্লগার কি ছেলের হাতের মোয়া নাকি? আমাকে অপব্লগার বলেন। অপব্লগার হিসেবে অনুভূতিটা অনেকটা স্টারের মতো। শাহরুখ খানও স্টার, হিরো আলমও স্টার। আমার অনুভূতি হিরো আলমের মতো। কম পানির মাছ বেশি পানিতে পড়লে যেমন অনুভূতি হয়, আমার অনুভূতিও তেমন। জীবনে যার লিখা প্রেমপত্রও প্রেমিকা পড়ে নাই, আজ ব্লগের সুবাদে তার লেখা না চাইলেও অনেকেই পড়ে। তার অনুভূতি আপনারে কেমনে বুঝামু?
বলেন কি? তারমানে আপনি প্রেমও করেছেন?
-আবার জিগায়! অমন রসগোল্লার মতো চোখ বানানোর কিছু নাই। প্রেম আমার গণতান্ত্রিক অধিকার। আমিতো প্রেমে পরিনি, প্রেম আমার উপরে পরেছে। তাও হিসাব ছাড়াভাবে পরেছে। ছোটবেলায় নানি-দাদিরা প্রেমে পরে। একটু বড় হয়ে মসজিদের হুজুরের বয়ানের প্রেমে। তারপর স্কুলের ম্যাডামের ভালো ব্যবহারের প্রেমে। ক্লাস থ্রি-তে এক সহপাঠিনীর প্রেমে। সেটাও পরেছি আশপাশের চাপে পরে। কারণ, আমি আর সেই সহপাঠিনী উভয় ছিলাম খোদার খাসি টাইপের। আর সেই নিয়ে করা খুনসুটিতে প্রেমে পরতে বাধ্য হই। বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ায় সেই প্রেম কন্টিনিউ না হলেও মন হতে মুছেনি। কিন্তু মুছার জন্যে অনেক অপসন খুঁজেছি। সমবয়সী কারো সাথে (কারো বলতে অবশ্যই মেয়ে মানুষ কিন্তু) একটু কথা হলেই ভাবতাম এই না প্রেম আমার উপরে পরে। আবার ক্লাস থ্রি-এর কথা মনে হতেই প্রেম উড়ে যেতো। অমন করে কখন যে জীবনের ১৮টি বসন্ত চলে যায়! তারপর স্কুল থেকে কলেজ, কলেজ থেকে ভার্সিটি সবখানেই প্রেম আমার উপরে পরেছে। কিন্তু ক্লাস থ্রি-এর কথা মনে করে আমি নিজেই প্রেমকে চুড়েভেঙ্গে গুড়ুগুড়ু করে ফেলেছি।
এ্যাঁ! আপনি কলেজ, ভার্সিটিতেও পড়েছেন!
-আৎকে উঠার কি আছে? ঐসব জায়গায় খালি ছাত্র না, আমার মতো অছাত্র বা ছত্রও থাকে। কিন্তু নিরাপত্তার স্বার্থে কলেজ, ভার্সিটির নাম উল্লেখ করছি না। তাই বলে আবার মনে কইরেন না আমি চাপা মারছি। আমার ডুয়েল মাস্টার্স করা আছে। যাউগ্গা, আগে প্রেমের বিষয় শেষ করি। তো ক্লাস থ্রি-এর সেই প্রেম মনে চলমান থাকাবস্থায় ডিজিটিল দুনিয়ার প্রেমে। সেখানে নকিয়া ৩১১০ ক্লাসিক ফোনের সুবাদে mygamma নামক ওয়েবসাইটের প্রেমে। সেখানে বহুদিন প্রেম, তারপর ফেইসবুকের প্রেমে। নামে-বেনামে আইডি খুলে প্রেম। তখন ব্লগ হাতছানি দেয়। সচলায়তন, প্রথমআলো, আমারব্লগে আইডি খুললেও কিছুদিনের মধ্যেই তারা বিলীণ হয়ে যায়। হয়তো আমার মতো কুফার আগমনেই তাদের ব্যবসায় ধ্বস নামে। শেষমেশ সামুর সাথেই প্রেমটা কোনোমতে ভাঙ্গতে-ভাঙ্গতে টিকলেও গাজীপ্রেম আমার উপর চড়াও হয়। আমার অজান্তেই গাজী আমার উপর পরে জানিয়ে দেয় আমি জামাত, শিবির, রাজাকার, ক্রিমিনাল, লিলিপুটিয়ান ব্লা ব্লা ব্লা…… যদিও গাজীপ্রেমের বোঝা নিয়েই ছিলাম, হয়তো আমার মতো কুফার কারণে গাজী চ্যাপ্টারেরও যবনিকাপাত হয়। আপার প্রেমে মজেছি, তিনিও আমার মতো কুফার কারণে দেশছাড়া। তাই এখন কাভা প্রেমে মজেছি। কাভার কার্যক্রমের মধ্যদিয়ে গণতন্ত্রের স্বাদ নিচ্ছি।
আপনারতো দেখি বিশাল ব্লগীয় অভিজ্ঞতা! তা সেখান হতে যদি মজার কিছু শেয়ার করতেন?
-হাহাহাহাহা…… বিশেষভাবে মজার কিছু কি শেয়ার করবো? আমার ব্লগিংটাইতো মজার! অনেকটা চুইংগামের মতো। কিছুক্ষণ চিবানোর পর স্বাদ না পাইলেও যেমন আমরা ফেলতে পারিনা, অনেকে না চাওয়ার পরও আমি সেভাবেই ব্লগিং করে চলেছি। আর সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে আমার মাঝে থাকা আলুর গুণ! মানে আলু যেমনি যেকোনো তরকারিতেই মিশিয়ে দেওয়া যায়, আমাকেও ব্লগে অনেকেই সেভাবেই ইউজ করেন। ব্লগে নতুন কিছু মানেই অনেকে ভাবেন এর পেছনে আমি। কিছুদিন আগে ব্লগে এক কবি কাম গায়কের আগমন ঘটে। অনেকেই ভাবে সেটা আমি। একজনকে সাবধানে থাকতে বলায় ব্রেকাপ ঘটে গেলে, প্রেমিকা ভাবে আমি দায়ী! একজন অন্যজনকে শায়েস্তা করতে মাল্টি খুলে, অনেকে ভাবে সেটা আমি! প্রথম পৃষ্ঠায় একাধিক পোস্ট, সেই দায় আমার! আমার লিখা পড়ে অনেকে আবেগে ব্লগ ছাড়ে। আমি ধর্ম নিয়ে লিখলে ভাবে জামাতি, প্রগতি নিয়ে লিখলে ভাবে আওয়ামী, ব্লগের সমস্যার কথা বললে ভাবে মডুবিরোধী। এমন আনন্দঘন ব্লগিং আপনি ক'জনের মাঝে পাবেন? ব্লগিং মানেই আমি, আমি মানেই বিনোদন, বিনোদন মানেই জটিল।
আচ্ছা, “জটিল ভাই” নিকের নাম হলো কিভাবে?
-কিভাবে আবার? এই যে এতক্ষণ আমার উত্তর পাচ্ছেন, তাতে কি আমাকে সহজ-সরল কোনো আদমি মনে হচ্ছে? নিশ্চই না। তা আমার নাম জটিল ভাই হবেনা তো আর কার নাম হবে? তাছাড়া ব্লগে যদিও আপুনি, ভাইয়ামনি টাইপ ব্লগিং চালু আছে তারপরও আমার মতো অপব্লগারকে ভাই ডাকা অনেক সুশীলের গয়ে লাগবে। আবার অনেকেই আছেন গর্ব করে বলেন, কাউরে আমি আপু-ভাইয়া ডাকিনা! সেসব ভেবেই নিজের সম্মান নিজে রক্ষা করতেই নিকে ভাই যুক্ত করে নিয়েছি। এই জামানায় নিজের ঢোল নিজেই বাজাতে হয়। অন্যকে দিলে নিশ্চিত নষ্ট করে ফেলবে।
প্রতিটি মানুষের জন্যেই কঠিন একটা বিষয় আত্মসমালোচনা। আপনি সেক্ষেত্রে কি বলবেন?
-দেখুন, আমিও মানুষ। সেই হিসেবে আমিও দোষ-ত্রুটির উর্দ্ধে নই। অবশ্যই আমার অনেক দোষ রয়েছে। আমি আমার দৃষ্টিতে যা অন্যায় তা সহ্য করতে পারিনা। মানুষ হিসেবে অনেক সর্ট টেম্পার্ড। যেভাবেই হোক প্রতিবাদ আমার করা চাই। সেক্ষেত্রে স্থান-কাল-পাত্র হতে প্রতিবাদটাই আমার কাছে মূখ্য বিষয়। সেকারণে আমার চলার পথ কুসুমাস্তীর্ণ নয়। আমার বন্ধু হতে শত্রুই বেশি। ঠোঁট কাটা স্বভাবের কারণে খুব কম মানুষই আমাকে পছন্দ করে। এতে আমার কিছু যায় আসে না। আমার কাছে যা ঠিক তা আমি সব অবস্থায়ই প্রকাশ করবো। কারো তোষামোদি আমি করতে জানিনা। আমার বিশ্বাসটা অনেক গাড়ো। যেকাউকেই মানুষ হিসেবে প্রথমেই বিশ্বাস করি। প্রথম পরিচয়ে যাচাই-বাছাই ছাড়াই সবাইকে ভালো মানুষ বলে বিশ্বাস করি। কিন্তু একবার কারো প্রতি অবিশ্বাস আসলে জীবনে আর বিশ্বাস আসেনা। এজন্যে চলতি পথে অনেক হোঁচট খাই। কেউ কিছু বললে তা যাচাই বা প্রমাণ ছাড়া বিশ্বাস করতে পারি না। আমার চোখে কেউ ভালো হলে যেমনি তার কদর করতে ছাড়ি না, তেমনি কেউ একবার খারাপ হলেও সহজে তার রেহায় নাই। যদিও অনেকক্ষেত্রেই সুযোগ দিয়ে দেখি। কিন্তু যদি বারবার সেই সুযোগের মূল্যায়ণ করতে কেউ ব্যার্থ হয়, তবে তাকে সারাজীবনের জন্যে মনে বা ওয়েবসাইটে ব্লক করে রাখি। সেজন্যে জীবনে প্রতারিত হবার পরিমাণটাই বেশি। নিজের খুবই আপনজনদের থেকে প্রতারিত হতে হতে এখন গায়ে সয়ে গেছে। বিশ্বাসঘাতকতার কারণে ব্যর্থ হতে হতে এখন কোনোকিছু শুরুর আগেই ব্যার্থ হবার মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে নিই। এখন আর প্রাপ্তির আশা করে চলিনা। তবে প্রদানটাও যেনো অতিমাত্রায় না হয়, সেইদিকেই নজরটা বেশি রাখি।
আপনার প্রিয়-অপ্রিয় সম্পর্কে কিছু বলুন।
-প্রিয় বলতে হালাল সবই প্রিয়। হালাল-হারাম শতভাগ মেনে চলতে পারিনা, কিন্তু চেষ্টা করি। তবে কিছু বিষয় ভালো লাগে। যেমন ভালো মন মানসিকতার মানুষের সঙ্গে মিশতে এবং গল্প করতে খুবই ভালো লাগে। আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে ভালো লাগে। ডিজিটাল বিষয় শিখতে খুব ভালো লাগে। যদি সুযোগ থাকতো, পৃথিবীকে বদলে দিতে চেষ্টা করতাম। মানুষের পাশে দাঁড়াতে ভালো লাগে, যদিও সেভাবে পারিনা। মসজিদের ভেতরের নির্মলতা ভীষণ উপভোগ করি। শহরের ঘিঞ্জি পরিবেশ হতে গাঁয়ের উন্মুক্ত পরিবেশ ভীষণ কাছে টানে। সহজ-সরল মানুষদের বড্ড ভালবাসি। নতুন পৃথিবীর আহ্বানে মন টানে।
আপনার প্রিয় তিনজন ব্লগারের নাম বলুনতো।
-প্রিয় বলতে সবাই। আলাদাভাবে প্রিয় বলতে আমার কাছে কিছু নেই। তবে এটা ঠিক যে, যিনি আমার সঙ্গে যেমন আমিও সেখানে তেমন। আমাকে ভালবাসলে আমিও বাসি, আমাকে ঘৃণা করলে আমিও করি, পাত্তা দিলে পাত্তা দেই, এড়িয়ে গেলে এড়িয়ে যাই। বিজনেস শাখার ছাত্রতো, তাই গিভ এন টেইকটা ভীষণ ফলো করি। আরেকটা বিষয় হচ্ছে, পছন্দের তালিকা ছোট নয়। তাই নাম নিতে গেলে সবার নাম নেওয়া সম্ভব না। কারো নাম নিলে অন্যেরা ব্যাথিত হতে পারে বলে নির্দিষ্টভাবে কারো নাম নিতে পারছিনা। আর তিনজন বলাতো অসম্ভব! তবে অপছন্দের তালিকাটা বলতাম। কিন্তু সেই তালিকাও প্রায় সবার জানা আর সাক্ষাতকারের আনুষ্ঠিকতা নষ্ট হবে বলে চেপে গেলাম।
লেখালেখি নিয়ে আপনার ভবিষ্যত পরিকল্পনা কি?
-একসময় বিশাল পরিকল্পনা ছিলো। ভেবেছি রবীন্দ্রনাথের মতো নোবেল পাবো। নজরুলের মতো জাতীয় কবি হবো। শরৎ এর মতো উপন্যাস লিখবো। বঙ্কিমের মতো প্রবন্ধ লিখবো। মাইকেলের মতো সনেট লিখবো। হিমুর মতো নাটক-সিনেমা বানাবো। মানে অল ইন ওয়ান হবো। কিন্তু বর্তমানে আমাদের সাহিত্যে অরুচি আর রিল স্টারদের দাপাদাপি দেখে মনে হচ্ছে যতো দ্রুত সম্ভব নিজের খেয়ে বনের মেষ তাড়ানো বাদ দিয়ে বউ ব্যবসায়ী তথা কাপল ব্লগার হয়ে যাবো।
সামুর ভবিষ্যত নিয়ে কিছু বলুন।
-নিজের ভবিষ্যতের কথাই জানিনা, আর সামুর ভবিষ্যত! তবে আমার মতো কুফা যেখানে আছে তার আবার ভবিষ্যত! ভবিষ্যত বলতে সামু হতে পারে অনেক উন্নতস্থরের একটি অতীত চ্যাপ্টার। আজ হতে ১০০ বছর পর মানুষ এসে যখন আমার এসব আকাইম্ম্যা লিখা এনালাইসিস করবে তখন এটাই বুঝবে আগের প্রজন্ম কতোটা আকাইম্ম্যা ছিলো। বুঝতে পারবে কতোটা জ্ঞাণপাপীর বোঝা সামু তার ঘাড়ে বয়েছে!
ব্লগটিমকে কিছু বলতে চান?
-তওবা! তওবা! আপনি কি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় আমার সাক্ষাতকারের পোস্ট অপসারণের ফন্দি করছেন নাকি?
আপনার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কিছু বলুন।
-ঐ মিয়া? এতোক্ষণ যা কইলাম তা কি আপনার ব্যক্তিগত জীবন নিয়া কইছি? আপনার উদ্দেশ্য কি? আমারে মগা পাইছেন? আমি জানি সাক্ষাতকারের ডাটা এনালাইসিসের মাধ্যমে একজন ব্যক্তির অনেক গোপন খবর জানা যায়। আপনে বুঝি আমারে বিপদে ফেলতে চান? চারদিকে “র” এর এজেন্ট। যা কইছি তাই বেশি। এছাড়া লেখা যে বড় হইতাছে, পরে কেউ পড়বো? এখন প্রশ্ন বন্ধ করেন। আর কোনো প্রশ্ন থাকলে পাঠক করবো। আপাতত আপনে বিদায় লন। জটিলবাদ।