পেপার কাপ
শব্দগুলোকে একটু শৃঙ্খলে বাঁধতে পারলে, নিজের মত করে গড়ে নিলে কত অদ্ভুত আকৃতিই না দেখা যায়! শব্দেরা অন্তহীন বৃষ্টির ধারায় আমার ডায়েরীর ছেড়া কাগজের পেয়ালায় বসত খুঁজে নেয়। শব্দ থেকে বিচ্ছুরিত আলোয় দেখতে পাই কত হাসি, গান, কান্না! কিশোরীর রিনিঝিনি হাসির শব্দে ভেঙে পড়ে নৈঃশব্দ্যের কাঁচ। বাতাসের হাহাকারে অস্ফুট শুনি অগুনতি মানুষের আর্তনাদ। ভালোবাসার নিঃসীম সমুদ্র থেকে ঢেউ এসে ভাসিয়ে নিয়ে যায় আমার কাগজের পেয়ালায় জমে থাকা শব্দদল। তারা মিশে যায় শব্দের সাগরে কোন মহত্তর উদ্দেশ্যে। তাদেরকে হারিয়ে যেতে দিই আমি। শব্দের শৃঙ্খল মানেই হারিয়ে গিয়ে খুঁজে নেয়া নতুন করে। তোমার শব্দ। আমার শব্দ। কাঠঠোকরাটার ঠকঠকে অনুসন্ধান। বিড়ালশিশুর আদুরে ওমসুর। কলেজ পালিয়ে লেকের ধারে বসা ছেলেটার গিটারের টুংটাং। মহাবিশ্বের চারিপাশে ঘিরে থাকা শব্দের বলয়ে আবৃত থাকতে চাই আমি। তারা আমায় আহবান করে, তারা আমায় উদ্দীপনা যোগায়, আমি ডায়েরির পাতা ছিড়ে উড়িয়ে দিই। কাগজের পেয়ালা বানাই। আর তাতে টুপটাপ করে আশ্রয় নেয় শব্দধারা। আমি চুমুক দিই আয়েশে। সোহাগী বউয়ের মতো চকমকি পাথরের আলো জড়িয়ে ধরে থাকে আমায়। আমি স্পষ্ট দেখতে পাই শব্দনৃত্য। আমার চারিপাশে বেজে ওঠে অপার্থিব সঙ্গীত।
যখন আমি কাগজ আর কলম নিয়ে বসি, তখনই কেবল এই অপার্থিব শব্দতরঙ্গ দৃশ্যমান হয়। ওরা দস্যি ছেলের মতো দলবল ধরে চলে আসে বেশুমার। ছুটে বেড়ায় প্রজাপতির মতো। আমি ওদের বহুবর্ণা ডানা দেখি। আমি কাগজের পেয়ালা বানাই। একটু পরে মেঘ করবে। বৃষ্টি হবে। সেই বৃষ্টির সাথে ঝরে পড়বে বিশূদ্ধতম শব্দ। আমার অনুভূতির সপ্তসুর ভ্রমের ক্রম শোনাবে। আমি হারিয়ে যাবো গোলকধাঁধায়। শব্দের সাথে পথ চলতে চাইলে হারিয়ে যেতেই হয়। আমার এ পথচলা শেষ হবার নয়।
তুমি মোহময়ী তরুণী। সে বেকার যুবক। তোমাদের স্তব্ধতার গান শুনতে পাই আমি। কোন বেদনায় একাকী বসে থাকো বারান্দায় এলোচুলে, কোন হতাশায় এ্যাশট্রেতে ছাইমেঘ জমা করো সেসবের শব্দরূপ দিই আমি। তোমাদের অকথিত অনেক কথা, কান্না যা আমার কাছে অশ্রূত, টিপটিপ করে ফোঁটায় ফোঁটায় জমা হয় কাগজের পেয়ালায়। আমাকে একটু একলা সময় দাও, আমি তোমাদের সব গল্প লিখে ফেলবো। তোমাদের কারো কারো গল্প চটকদার, হাসিতে ভরপুর, কারো গল্পে অসীম শূন্যতা, কেউ বা ভাবে তার কোন গল্পই নেই! আসলে সবারই গল্প জমা থাকে পৃথিবীর চারিপাশে, জমা থাকে অনন্ত নক্ষত্রবিথীর মাঝে। আমি উড়াল দেই এসবের সন্ধানে আমার শব্দশকটে করে। কখনও কখনও পেয়ে যাই এমন সব অচেনা অনুভূতির খোঁজ, পৃথিবীতে যেগুলো যথেষ্ট স্থান না পেয়ে মুখ থুবড়ে পড়ে ছিলো। মহাশূন্যে বিলীন হয়ে যাবার মতো আনন্দ আর কোথাও নেই। এ যেন অনেক প্রাণের সমন্বয়ে গঠিত এক অশরীরী স্বত্বা। আমি নেই নেই, কোথাও নেই... আমি কোথাও যাই না তবুও শব্দরথে করে ঘুরে আসি আরেক পৃথিবী।
দরোজায় কে যেন কড়া নাড়ছে কর্কশভাবে। বাড়িভাড়া বাকি পড়েছে দুই মাসের। সেটার জন্যে তাগাদা দিতে এসেছে হয়তো। লোকটা রূঢ় ভঙ্গিতে কথা বলে। যেন আমি এক অনাহুত আপদ। অবশ্য বাসা ভাড়া বরাবর বাকি রেখে আমি তার কাছে চাঁদমুখ আশা করতে পারি না। পৃথিবীর চারিপাশে শব্দশিকার করে বেড়ানো এ্যাডভেঞ্চারাস আমি বাড়িঅলার রুদ্ররূপের মুখোমুখি হয়ে দ্রুত লুকিয়ে ফেলি কাগজের পেয়ালা, শব্দধনু, আর অব্যাখ্যনীয় সপ্তসুর। যেসব শব্দে নিঃসীম অনুভূতির ছোঁয়া নেই, যা কখনও শব্দাকাশে রঙধনু হয়ে উঠবে না, এমন সব পারিপার্শ্বিক বাস্তব শব্দাবলী বাড়িওলার কণ্ঠ নিঃসৃত হয়ে দুর্বৃত্তের মত ঢুকে পড়ে আমার মনের গোপন ঘরে। তল্লাশি করে কিছু পাবে না অবশ্য ওরা। আমি তাদেরকে লুকিয়ে রেখেছি অনেক অনেক গহীনে। এখন আমাকে যেসব শব্দের মুখোমুখি হতে হচ্ছে সেসবের সন্ধান পেতে হলে পরিব্রাজক হওয়া লাগে না। না চাইতেই ধরা দেয় তারা। চারিপাশে ঘুরঘুর করতে থাকে সস্তা মেকাপে সজ্জিত পতিতার মতো। ঘিরে ধরে তারা আমায়। আমি অসহায় দাঁড়িয়ে থাকি। হাতের নখ কামড়াই। নাক ঘেমে ওঠে। অথচ নিত্য ব্যবহারে ক্লিশে করে ফেলা এই লোকটার গতানুগতিক শব্দসম্ভারও বাঁধা আছে মহাশূন্যের মহান রশিতে। সেই টান সে অনুভব করতে পারে না। কিন্তু আমি চাইলেই তার বোধনের অতীত শব্দগুলোকে তল্লাশি চালিয়ে খুঁজে বের করতে পারি। একটু খালি সময় দরকার।
একটু সময় পেলেই আমি রগচটা বাড়িঅলার মহাশূন্যে গচ্ছিত শব্দগুলো একত্রিত করে সুন্দর একটা গল্প বানাতে পারি। সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে ছিপিখোলা শিশিতে রক্ষিত বায়ুর মতো। শব্দকে ধরে রাখা যায়, সময়কে যায় না। অথচ আমার গহীন শব্দগুলো সময়ের সাথে সম্পর্কিত। এভাবেই সময়ের পরিক্রমায় কত শব্দ হারিয়ে নিঃস্ব হচ্ছি আমি! আমার জানলা খোলা যায় না। নর্দমাটা ভরাট হয়ে গেছে। সেখান থেকে ধক করে গন্ধ আসে। বন্ধ জানলার কপাট চিবিয়ে ধরে পাশের নির্মাণাধীন ভবনের জন্যে কাজ করে যাওয়া মিক্সচার মেশিনটা ভেতরে আসতে চায়। পাশেই বস্তিতে ঝগড়া হচ্ছে খুব। আজকেও কড়া নাড়ছে বাড়িঅলা। প্রতিদিন তার আসবার কী প্রয়োজন! আমি তো এক সপ্তাহ সময় চেয়ে নিয়েছি। এসবের মধ্যে থেকে মহাজাগতিক শব্দ পরিভ্রমনের জন্যে গচ্ছিত সময় প্রবল ঝড়ের ঝাপটায় আমার শব্দসাম্রাজ্য চুরমার করে দিয়ে চলে যায়।
আমি সময়ের বিচ্ছিরি তৈলাক্ত হাত ধরি। বারবার ফসকে যেতে চায়। তবে অব্যাহত প্রচেষ্টায় একদিন তাকে ঠিকই পাকড়াও করে ফেলি। তার পিছে ছুটতে ছুটতে পিষে ফেলি শব্দের বাড়িঘর। তারা আমার এমন আচরণে অবাক তাকিয়ে থাকে। এই আমাকে তারা চেনে না। তারা চোখ মুছতে মুছতে আমাকে নিঃস্ব করে চলে যায়। হতভাগা এই আমি বুঝতেই পারি না কী হারালাম!
এখন আমি কয়েকটি শব্দের পুনরাবৃত্তিক প্রয়োগেই বেশ বেঁচে থাকি। অফিসের কাজ শেষ হয়ে এলে সহকর্মীকে বলি ‘যাই’। মাসের প্রথমে বেতন পেয়ে বাড়িঅলাকে বলি ‘ভাড়াটা’। আরো যেসব শব্দ প্রয়োজন পড়ে সেগুলো হলো,
কেমন আছেন?
আমি ভালো
ও আচ্ছা
থ্যাংকিউ
স্যরি
স্যার স্যার স্যার
সময়ের পিচ্ছিল তৈলাক্ত হাত এখন আমি সাবান, কয়লা আর ছাই দিয়ে ঘষে মেজে পরিষ্কার বানিয়ে ফেলেছি। সময়ের বহুল ব্যবহারে তার হাতটা হয়ে উঠেছে কড়া ওঠা শক্ত এবং কর্কশ। এখন আর ছুটে যাবার ভয় নেই আমার কাছ থেকে।
সারা সপ্তাহের ক্লান্তি আমার চোখে। পরদিন ছুটি। সপ্তাহে এই একটা দিনই ছুটি আমার। কিন্তু আজ কিছুতেই কেন যেন ঘুম আসছে না। এপাশ ওপাশ করি। উঠে গিয়ে পানি খাই। কোলবালিশটা জড়িয়ে ধরি। হঠাৎ করে দরোজায় মৃদু শব্দ হয়। কারা যেন খুব কুণ্ঠিতভাবে কড়া নাড়ছে। কারা হতে পারে? কীসের এত ভয় তাদের? নাকি অধিক পরিশ্রমের ফলে আমার অডিটরি হ্যালুসিনেশন হচ্ছে? এত রাতে কারা আসবে? সতর্ক হয়ে কান খাড়া করি আমি। হ্যাঁ শব্দটা স্পষ্টতর হচ্ছে! খুব চেনা চেনা লাগছে। কে যেন গান শুনছে। সেই হারিয়ে যাওয়া গান,
বিটলস এর Across The Universe,
Words are flowing out like endless rain into a paper cup
They slither wildly as they slip away across the universe
Pools of sorrow, waves of joy are drifting through my opened mind
Possessing and caressing me
এই গানটা একসময় আমার কতো পরিচিত ছিলো! কত আপন ছিলো! এর দ্বারা অনুপ্রানিত হয়ে আমি বানিয়েছিলাম আমার শব্দসাম্রাজ্যের মেঘলা আকাশের বৃষ্টিধারা ধরে রাখার জন্যে কাগজের পেয়ালা, পেপার কাপ! নিঃসীম বৃষ্টি। অবিরল ধারা। আমার কাগজের পেয়ালায় ছলকে ছলকে পড়তো অশ্রূনদী, আনন্দতরঙ্গ! আমার ঘুমহীন রাতের নৈঃশব্দ্যকে নৈকট্য ভেবে প্রতিবেশীর ঘর থেকে বাজানো গান শব্দাণু হয়ে ভীড়তে চাইছে আমার কাছে।
Images of broken light which dance before me like a million eyes
They call me on and on across the universe
Thoughts meander like a restless wind inside a letter box
They tumble blindly as they make their way across the universe
লক্ষ চোখ থেকে আলো এসে এক অদ্ভুত রংধনু তৈরি করেছে। আমাকে ডাকছে তারা। আমি শুনতে পাচ্ছি অনন্তের সেই আহবান। আমার ভাবনাগুলো আঁকাবাঁকা পথে হেচড়ে চলছে। জট খুলছে, জট খুলছে! খুব কষ্ট হচ্ছে ওদের সরিসৃপের মতো বুকে গড়িয়ে চলতে। এতদিনের অনভ্যাস! ওরা উড়বে একটু পরেই। ওদের ডানা গজাবে। ওরা মেঘ ছোঁবে। ওরা পরী হবে। ওরা পাখি হবে। আর ক্ষণকাল এই সরিসৃপ দশা!
Sounds of laughter, shades of life are ringing through my open ears
Inciting and inviting me
Limitless undying love which shines around me like a million suns
It calls me on and on, across the universe
শুনতে পাচ্ছি! আমি কিশোরীর সেই গুমোট গম্ভীর কাঁচভাঙা রিনঝিনে হাসি শুনতে পাচ্ছি! জীবনের ছায়াশরীরেরা আমার কানে ফিসফিস করে বলছে "বেঁচে ওঠো, জেগে ওঠো"। এই আমন্ত্রণ কি আমি প্রত্যাখ্যান করতে পারি! প্রত্যাখ্যান করা সম্ভব, লাখো জীবনের সম্মিলিত স্বতস্ফূর্ত ফূর্তিতে বাঁচার আহবান? তাদের চোখে নক্ষত্রের আলো, জোনাক পোকার ঝিকিমিকি। আমি যাবো, আমি যাবো এই আলোকউৎসবে, হে ঈশ্বর আমার মনকে কেন্দ্রীভূত করতে সাহায্য করো। তোমার কাছে নতজানু হয়ে প্রার্থনা করছি...
Jai Guru Deva OM
Nothing's gonna change my world
Nothing's gonna change my world
Nothing's gonna change my world
Nothing's gonna change my world
হে ঈশ্বর আমার আজকের এই মহান অনুভূতি, চর পড়ে যাওয়া মনে গজিয়ে ওঠা সবুজ পৃথিবী ধ্বংস করো না, পরিবর্তিত করো না। আমি এখনও ফুরিয়ে যাই নি। আমার রসদ শেষ হয়ে যায় নি। আমি সূর্য থেকে আলো নিয়ে নিহারীকা থেকে মায়া নিয়ে ধূমকেতুর মত হঠাৎ চমকের ঠমকে মহাজাগতিক শব্দ, অব্যাখ্যনীয় অনুভূতিকে ধরবো। গানটা শেষ হয়ে যাচ্ছে, শব্দেরা চলে যাচ্ছে, ঘুমে আমার চোখ ভারী হয়ে আসছে, সময় নেই। সময় নেই একদম। এরই মধ্যে আমাকে তারকাখচিত শব্দের সমন্বয়ে তৈরি করতে হবে মহান বেদনার গান, অপ্রাপ্তির কাব্য। আমার বুকটা হুহু করে ওঠে হাহাকারে। শব্দরা ধরা দিচ্ছে, তারা আসছে আমার কাছে, তারা জড়িয়ে ধরছে প্রেমিকার মতো। আমার ঘুমোনো চলবে না। কিছুতেই না। সময় নেই। প্রবঞ্চক সময় চতুরতার সাথে আবারও আমাকে নিঃস্ব করে দিয়ে চলে যেতে পারে। শব্দের খোঁজে আমি ইতিউতি তাকাতে থাকি, খাঁমচে ধরার চেষ্টা করি... আমার ঘুম পাচ্ছে, ভীষণ ঘুম! ঘুমোনোর আগেই লিখে ফেলতে হবে। পেয়েছি! পেয়েছি আমি! একসময় যা প্রাসাদ ছিলো এখনকার সেই জীর্ণ শব্দঘরের অভাবী সংসার থেকে গুটিকয় শব্দ চুরি করে নিয়ে আসি চাতুরতার সাথে। আমারই ঘর, অথচ আমিই তস্কর! হায় সময়ের খেয়ালীপনা! টেবিল ল্যাম্পটা জ্বালিয়ে অফিসের প্যাড থেকে একটা কাগজ ছিড়ে নিয়ে খসখস করে লিখে ফেলি আমি আমাদের মহাব্যবস্থাপক বরাবর, লিখে ফেলি যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতার নিকুচি করে অল্প কয়টি শব্দ।
"আমি আর চাকুরী করবো না। আমি শব্দ পরিভ্রমনে বের হবো পৃথিবীর চারিপাশে। আমি শব্দের শৃঙ্খলে নিজেকে আবদ্ধ করে পান করবো চিরমুক্তির অমীয় পানীয়। তারপর আমি হারিয়ে যাবো। হারিয়ে যাওয়াটাই আমার নিয়তি"
আজ রাতের জন্যে এর চেয়ে সুন্দর কাব্য আর রচিত হতে পারতো না। যদিও এটা কখনও উদ্দিষ্ট স্থানে না পৌঁছোনোর সম্ভাবনাই বেশি। তারপরেও, কে বলতে পারে!
সে রাতে, সেই মায়াময় রাতে আমি স্বপ্ন দেখেছিলাম শব্দশকটে করে মহাপৃথিবীর চারিদিকে ঘুরে বেড়াচ্ছি। সেই রাতটা!
জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা
বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন
আত্মপোলব্ধি......
আত্মপোলব্ধি......
একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন
জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !
হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।
আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?
ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।
আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন