তাহার সাথে আমার দেখা মানে পরিচয় ২০১৫ এর সেপ্টেম্বরের এক সকালে। কোনো এক কারণে আমার স্কুল বন্ধ ছিলো আর সেদিন সাত সকালেই পড়লাম এক স্বপ্ন স্বপ্ন ছড়িতা। ছড়িতা পড়া আর ছড়িতার চর্চা করা আমার এখানে নতুন নয়। এমন ছড়িতা বড়িতা আমি অনেক বেঁধেছি, অনেক সেধেছি, সেই কবে থেকে ভুলেই গেছি। তবে যাদের সাথে এই ছড়িতার চর্চা তাদের কেউ কেউ আজীবন অবিস্মরনীয় হয়েই থাকবে আমার জীবনে। আমার এই ছড়িতা ভাইয়াদের মধ্যে খলিল ভাইয়া আর রফিক এরশাদ ভাইয়া অন্যতম! আর নতুন ছড়িতা ভাইয়ার কথা আর কি বলবো! তাহার কান্ড কারখানা আর ছড়িতার মেধা তো প্রায় আকাশ ছুঁয়ে গেছে।
সে যাইহোক তাহার সাথে ছড়িতা লেখার শুরুটা ছিলো খুবই মজার। কোনো এক ছড়িতার উৎসর্গে আমার নাম না থাকায় আমি রাগ করেছিলাম। আর তারপর আমার নাম দিয়ে যখন ভাইয়া ছড়িতা লিখলো খুশি হয়ে আমি লিখলাম-
এই তো ভায়া লক্ষী তুমি
নাম ভুলোনি এবার
তাইতো তোমার জন্য আমি
রাঁধছি মজার খাবার!
ছোট্টবেলার মাটির ঢেলার
মাছ রেঁধেছি কত
কাগজ কুঁচি ভাতের ঝুরি
ঠিক ভাতেরই মত।
শাকের মত দেখতে পাতা
সেমাই কাঠি দিয়ে
বাটি ভরা ডাল রেঁধেছি
রঙ গুলিয়ে নিয়ে।
ভাইয়া লিখলো-
এই বলেছো মজার খাবার
রাঁধছো আমার জন্যে,
কাগজ কুঁচি,মাটির ঢেলা
কতো আজব পণ্যে!!!
আমি বলি রক্ষে করো
আজ রেখেছি রোজা,
ইফতারীতেও চাইনা বাপু
সেমাই কাঠি ভাজা।
আমাদের ছড়িতার রেলগাড়ি গড়গড় করে গড়িয়েই চলছিলো তার মাঝে চ্যাং ভাইয়া বাগড়া দিলো আরো কত কে এলো। আমাদের ছড়িতার মজাকে লড়াই উপাধি দিলো। ভাইয়া তাই শুনে......
লড়াই নয় গো,ছন্দ নিয়ে
টানছি মোরা রাবার,
শায়মাপুটা সেই সুযোগে
দিচ্ছে বেস্বাদ খাবার।
কোন জনমে ছিলো মোদের
আপুর সনে শত্রুমি,
উদ্ভট তার রান্না খেয়ে
বাড়ছে মোদের পাগলামী।
আবার আমি-
আহা আমার খাবার খেয়ে
পাগল নাকি হলে!
পাগল তুমি আগেই ছিলে
জন্ম থেকেই বলে?
শত্রুতা নয় মিত্রতা নয়
পাগল হলে পরে
মজার খাবার খেয়েও
নাকি বিস্বাদ বলে তারে।
ভাইয়া তোমার অসুখ বড়
দেখাও ব্রেইনের ডাকতার
এই জনমে খানার মজা
নইলে পাওয়া হবেনা আর!!!!
ভাইয়ার জবাব-
জন্ম থেকে!!! বলছো কিহে
এহেম এহেম অসম্ভব,
এই কিছুদিন আগ অব্দিও
সব খেয়েছি গবাগব।
যেইনা চাটা তোমার রাঁধা
আজগুবি সব ডিশ,
তবে থেকেই পাগল মোরা
লাইফটা.....ফিনিশ.....
আমি তো গেলাম রেগে------------
শুধু পাগল?
ছিলে তুমি
আস্ত একটা ছাগলটাও
এই কারণেই খেয়েছো যা
যখন তুমি যেথায় পাও। (
রাগ করোনা ভাইয়া তুমি
শুনোনি কি সেই বাণী
ছাগল নাকি সব কিছু খায়
কাপড়, জামা জল, পানি।
এসব শুনেই পন্ডিতেরা
বুদ্ধি করে তার মাথায়
লিখে গেছেন অমর বাণী
ছাগলে আর কিনা খায়?
সাথে আরও লিখেছেন যে
পাগলেরা বলে যাতা
তাইতো তুমি দুষছো আমায়
বলছো
আমার খাবার খেয়ে গেছে নাকি মাথা~!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ও মাই গড এত বড় মিছা কথা!!!!!!!!
ভাইয়া লিখলো-
মানছি তোমার অভিযোগটি
সত্যি ছাগল ছিলাম,
তাই না হলে কোন আক্কেলে
তোমার রান্না খেলাম!!!
রান্না খেয়েই পাগল হলুম
তাঁর ছিড়া সক্কলে,
প্রলাপ শুনেই বলছে লোকে
পাগলে কি না বলে।
পাব্লিক তো জানেনা আর
ঘটনার আড়ালে,
ডন এক নারীর হাত ছিলো
ছলে বলে কৌশলে।
ডন বলে ডন,মুখের কথা
ইতালীর মাফিয়া,
প্রশাসন থরো থরো
পুলিশও উঠে কাঁপিয়া।
কি যে অপশক্তি
বলবো কি সকলেতে,
বিচারের বাণী কাঁদে
নিরবে নিভৃতে।
হা হা হা এরপর মনে হয় ভাইয়াকে ছাগল বলায় সে রাগ করলো-
আমি- হায় আল্লাহ ভাইয়া তুমি
রাগ করেছো নাকি?
আই এ্যাম স্যরি কান ধরেছি
আর কি আছে বাকী?
মজা করে না হয় তুমি
ডাকতে পারো ছাগলীটাও।
হতেও রাজী এই দোষেতে
তোমার জন্য পাগলীটাও।
ভাইয়া তুমি সোনার খনি
বেবীর মত লক্ষীটা
তারপরও যদি রাগটা দেখাও
মেরে বানিয়ে দেবো পক্ষীটা!
হা হা হা হা হা হা হা হা এরপর ভাইয়া আস্ত একটা পোস্ট ছিলো "শায়মা আপু রাগ করোনা"
আরে ধুরো আপু তুমি
পাগল হলে নাকি?
বলছো কিসব,লজ্জা দেবার
আছে কিছু বাকী?
তোমার আদর পেয়ে পেয়েই
হয়েছি এক বাঁদর,
ছাগল পাগল বল্লে তোমায়
বলবে লোকে গিদর।
ধরবে কানে,ছিঃ ছিঃ আপু
এতো ছোট করলে?
মুখে মুখে ছোট ভাই
এই বুঝি চিনলে??
হয়েছে কি সকালেতে
খানা দিলো টেবিলেতে,
রুটিভাজি ছিল প্লেটে
সব খেনু চেটে চেটে।
আরো ছিলো আন্ডা
কিঞ্চিত ঠান্ডা,
চায়ের সাথে বিস্কুট
তারপরে টাই কোট।
মাথাভরা তেল দিয়ে
চুল খুব আঁচড়াই,
ফুলবাবু সেজে আমি
বাসে অফিসেতে যাই।
ব্যপারটা ছিলো এই
আশা করি বুঝেছো,
তারপরও মারবে??
ওরে বাবা........ক্ষেপেছো!!!
উৎসর্গ:শায়মা আপু
আমার অবাক হয়ে জবাব--
মাথা ভরা তেল দিয়ে
চুল তুমি আঁচড়াও? B:-)
কোট টাই পরে
তারপরেতে অফিসে যাও? B:-)
ছি ---ছি ---ছি --- ছি
এত দিনে বললে তুমি কি!!!!
"টাক বেল ঐ মাথায় আমি তৈল দিয়েছি!!!!!!!!!"
আমার ভাই হয়ে তুমি
তেল দিয়ে যাও অফিসে!!! (
আজকে তোমার খেত্তুগিরি
ছুটাবো এক নিমিষে। (
আজকে থেকে শ্যাম্পু দিয়ে
চুলগুলো সব ধোবে
হেয়ার ড্রায়ার জেল্লো দিয়ে
তারপর শুকুবে।
স্পাইক করে হিরোর মত
চোখে কালো ঠুলি
সামনে কেউ এলেই তারে
মেরেই দেবে গুলি। )
হাতে নেবে দু একটা চেইন
কোমরে পিস্তল
খেলনা হলেও সমস্যা নেই
হিরোগিরির ছল! :-&
আন্ডা মান্ডা আর খাবেনা
এনার্জী ড্রিঙ্ক খাবে
তোমার ভয়ে তোমার বসও
এক লাফে পালাবে।
তখন তুমি বাগিয়ে চেয়ার
বস হয়ে বেশ বসো
দেখলে আমার বুদ্ধি কত
এবার একটু হাসো!!
ভাইয়া : বল্লেতো পই পই
তোমার কথাই সই,
শ্যাম্পু দিয়ে,জেল্লো দিয়ে
কালো ঠুলি চোখে লাগিয়ে,
চুলে দিলুম স্পাইক
সাথে লেটেস্ট বাইক,
এক হাতে চেইন
মারলে কি পেইন,
আরেক হাতে পিস্তল
ঝকমকে কালো নল,
বস হবো অফিসেতে
এই আমি চললুম......
সামনেতে যাকে পাই
ধুররুম...ধুররুম
এইভাবে কিছুদুর এগোলুম
হিরু বেশে;
ক্যাঁক্ করে ধরে চর
মারলো যে পুলিশ এসে;
হ্যান্ডকাফ হাতে দিল
সন্ত্রাসী বলে;
আপুনির বুদ্ধিতে
এখন আমি জেলে.........
আমি-
সাহস কত পুলিশ বেটার
আমার ভাইকে ধরে?
আর রক্ষা নেই
ওর জীবন নেবো এক থাপড়ে চড়ে!
কানটা কেটে করবো কুচি
নাক করবো ভোতা
চোখদুটোকে করবো কানা
নেড়ু করবো মাথা।
হাত দুটোকে ভেঙ্গে দেবো
ঠ্যাং করবো খোড়া
উল্টো করে চড়িয়ে দেবো
লেংড়া কালো ঘোড়া।
ডোন্ট ওয়ারী ভাইয়া তুমি
একটু ওয়েট করো
জামিন নিতে আসছি আমি
একটু ধৈর্য্য ধরো!
ভাইয়া-
জেলে আমার খুঁড়ছে কবর,
রিমান্ডে সাত দিন
মাইর দেয় রাইতদিন :-<
কোর্টে নেবে কালকে
তার আগে চাবকে,
পিঠ করে ফালা ফালা
নুন মেখেছে,করে জ্বালা,
কালশীটে চোখেতে
ফ্রেক্চার হাঁটুতে,
ঠোটগাল ফোলা ফোলা
হাতদুটি আধা ঝোলা,
মাজা ভাংগা কোমরেতে
বিষ করে দু'কানেতে,
দাঁত নেই একটাও
নখগুলো সব উধাও,
কোন ভূতে চেপেছিলো
হতভাগা ঘাড়েতে,
বুদ্ধি শুনে তোমার
মজা টের হাড়ে হাড়েতে.........
আমি -
হাহা ওকে ওকে
সাক্ষী রইলো সকল লোকে
দরকার পড়ে ডাকবো তোমায় বাবা ( এস কাজী)
পুলিশ গরু এক ঘাটেতে বানিয়ে দেবো হাবা!
ভাইয়া: হুহহ,,, মুখেই যত কথা
এবার লিখ শোক গাঁথা
সারা অংগে ব্যাথা আমার
ঔষধ দেবো কোথা
আমি- একটু খানি সহ্য করো লক্ষী আমার ভাই
কি হবে আর হাত পা দিয়ে ভাঙ্গছে যখন তায়
ফিরে এসে করতে হবে ভীক্ষা হামাগুড়ি
আহারে ভাইয়া ভাবতে আমার কান্না আসছে ভারী।
এস কাজীকে সঙ্গে নিয়ে আসছি একখনি
মারতে আসলে থামলে বলো তখনি তখনি।
সাহসী ভাইর সাহস যে নাই আসতে নাহি চাচ্ছে
তার জন্যই আমার তো ভাই একটু দেরী হচ্ছে।
ভাইয়া: বদ,পাজী,শকুনি আপু
এই ছিল তোর মনে!!!
আমায় দিয়ে ভীক্ষাবৃত্তি
ফুটপাথের কোনে???
মরলেও আজ আফসোস নেই
জলদি মরণ চাই,
মামদো জামদো সবি হবো
তোমার রেহাই নাই............. (
আমি- হা হা হা ভাইয়া গরুর মত করছো কেনো গো গো
রাস্তা ঘাটে গরু দেখে এমন করো নাতো।
শেষে পুলিশ জেইল থেকে আজ পাঠাবে গরুর হাটে
তখন আমি খুঁজবো তোমায় কোন মাঠে ঘাটে???
ভাইয়া: গরুর মতোন ছটফটিয়ে
করছি গোঁ গোঁ যন্ত্রনায়,
মাঠে ঘাটে খুঁজবে কেনো
আসছি নেক্সট্ অমাবশ্যায়........হিহ্ হিহ হিহ হিহ
হা হা হা ভাইয়া ছন্দ মিলাতে মিলাটে বুঝি টায়ার্ড হয়ে গিয়েছিলো।
ভাইয়া - তা যা বলেছেন গো
আমি কি ছাই বুঝি কম?
হাঁপিয়ে উঠেছি বড়ো
এতটুকু নিতে দম।
তারও কি সুযোগ আছে
আপুনির যন্ত্রনায়?
পোষ্ট লেখ,পোষ্ট লেখ
ঘ্যানরঘ্যান শুধু জ্বালায়। '''
আমি- মিছা কথা বলবানা
দম কেনো যাচ্ছে
কারণটা জানি আমি
ছন্দ না আসছে।
আসছে না ছন্দটা
তাই দম বন্ধ
পুলিশের মাইর খেয়ে
তুমি আবার এখন অন্ধ!!!!
ভাইয়া: মিছা কতা কমু ক্যান
অত ছোড ভাব্বানা,
ছন্দের কমতি নাই
ইষটক মন্দনা।
ছন্দতে মাথা লাগে
কান আর চোখ না,
নিজেরটা নাই বলে
একি মোরে ভাইব্বনা।
ভাইয়া: বদ,পাজী,শকুনি আপু
এই ছিল তোর মনে!!!
আমায় দিয়ে ভীক্ষাবৃত্তি
ফুটপাথের কোনে???
মরলেও আজ আফসোস নেই
জলদি মরণ চাই,
মামদো জামদো সবি হবো
তোমার রেহাই নাই............. :-& (
আমি- আহা ভাইয়া আমার কি দোষ
মারলো তোমায় পুলিশ
লেংড়া হলে কানা হলে
আমার কি দোষ ইশ!!!!!!!!
ভালোই হবে ভাইয়া এবার
ভীক্ষা করে বড়লোক
বিদেশ যাবো ঠিক করাতেই
এবার তোমার কানা চোখ!!!!
ভাইয়া: বাহারে নারীজাতি
ঠিক দিলে পাল্টি,
সাধাসিধে জীবনেতে
সব গেলো উল্টি।
কত ভালো লাইফ ছিলো
৯-৫টা আপিশ
তেনার কথা শুনে এখন
বাকী জীবন হা-পিশ।
কে বলেছে নেই কান চোখ
তাও বুঝি আমার!!
পুলিশ কি মাইর আমায় দিসে
মাথাও গেলো তোমার!!!!!!!!!!!!
হায় হায় হায় এখন দেখি
আই স্পেশালিস্ট রেখে
পাগলের ডক এবার আমায়
আনতে হবে ডেকে!!!!!!!
ভাইয়া: এটাই নিয়ম পাল্টিমারার
ধরার রীতিনীতি,
ধাক্কা দিয়ে কূয়ায় ফেলে
গাইছ কতো গীতি !!!
হুহহহহ
আমি: আহা ভাইয়া হাপিস কেনো?
অফিস করার কি দরকার?
এবার থেকে ভীক্ষা করো
সেটাই নাকি ভালো আর
জব করে কেউ পায়না বেতন
ভীক্ষুকে পায় তার বেশী
কয়েকখানা বাড়ি গাড়ি
কিনেও তারা বৈদেশী
তুমি না হয় বিদেশ যাবে
স্বয়ং বিদেশ রপ্তানী
করবো তোমায় সেসব দিয়ে
বিয়ে দেবো বিদেশিনী!
আমি: পথে বসলুম আমি
হাসছো সুখে তুমি
হাহা হিহি হেহে হোহো
কত্তো পদের হাসি
এতো হাসি তবু যায়না
তোমার মনের কষি
হাসতে হাসতে মরলে নাকি
আমিই উল্টা দায়ী,
বিট লবনের দিচ্ছে ছিটা
শুকায় নাকো ঘায়ী...........
হা হা হা হা ভাইয়ার সাথে আমার ছড়িতা বড়িতা এবং ছড়া নিয়ে বাড়াবাড়ি করায় কত শত স্মৃতি!!!!!!!!!!!! সেই শুরু ভাইয়া বুঝি আমার ছড়িতা পড়ে রাগ করলো ভেবে অথচ সেই আমি কত কত বার যে ভাইয়ার ছড়িতার ফানে রাগ করেছি!!!!!!!!!!! তবুও ভাইয়া আমার একনিষ্ঠ প্রিয় মানুষ! আমার কাছে তার সাত দুগুনে চৌদ্দ, চৌদ্দ দুগুনে আঠাশ, আঠাশ দুগুনে টাটাস বাটাস সব খুন মাফ!!!!!!!!!!
আজ ভাইয়ার জন্মদিন! আজ মানে আজ রাতে ঘড়ির কাঁটা ১২টা ছুঁলেও ভাইয়ার জন্মদিনের শুরু। মহান পহেলা মে আমার এই প্রিয় ভাইয়াটার জন্মদিন! সৃষ্টিকর্তার কাছে আমার পরম চাওয়া ভাইয়াটাকে ভালো রাখুক অনেক অনেক আনন্দ হাসি আর সাফল্যে। ঠিক যেমনটা এখন আছে ভাইয়া এমনি করেই বাঁচুক হাজার হাজার বছর!!!!!!!! অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া! অনেক ভালো থাকো তুমি এই পৃথিবীর শেষ দিন পর্যন্ত!!!!!!!!!!
হ্যাপী বার্থ ডে ভাইয়ামনি!!!!!!!! জন্মদিন শুভ হোক!!!!!!!!!!
(ভাইয়ার সাথে স্মৃতি মানেই আমার সেই শুরু দিকের এখানে যত স্মৃতি ধরে রাখলাম এসব পোস্ট গুলো কাজেই এইসব দেখে কেউ বিরক্ত হলে কিন্তু................. )
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা মে, ২০১৭ সকাল ১১:৩১