somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস ৭ম পর্ব

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস প্রথম পর্ব
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস ২য় পর্ব
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস ৩য় পর্ব
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস ৪র্থ পর্ব
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস ৫ম পর্ব
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাস ৬র্থ পর্ব
ঘটনার পরম্পর মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলি কর্তৃক প্রণীত ঢাকা আক্রমণের পাকিস্তানী পরিকল্পনা যা ছিল নিম্নরূপঃ
১৩তম সীমান্তবর্তি সৈন্যদল সেনানিবাসে সংরক্ষিত শক্তি হিসাবে থাকবে এবং নিরাপত্তা প্রদান করবে । ৪৩তম হালকা বিমানবিধ্বংসী বাহিনী তেজগাও বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে ।
২২তম বালুচ রেজিমেন্ট ইপিআর বাহিনীকে নিরস্ত্র করবে এবং ইপিআর সদর দফতরের ওয়্যারলেস ব্যবস্থা দখলে নেবে । ৩২তম পাঞ্জাব রেজিমেন্ট রাজারবাগ পুলিশ লাইনকে নিস্ক্রিয় করবে । ১৮তম পাঞ্জাব রেজিমেন্টের দায়িত্ব ছিল পুরান ঢাকা এবং নবাবপুরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পেলান ছিল । ৩১তম ফিল্ড রেজিমেন্ট মোহাম্মদপুর এবং মিরপুরের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল ।
3 SSG এর একটি প্লাটুন মুজিবকে ধরার দায়িত্বে ছিল ।২২তম বালুচ এবং ৩২তম পাঞ্জাব রেজিমেন্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্রোহীদের নিস্ক্রিয় করার দায়িত্বে ছিলেন ।২২তম বালুচ রেজিমেন্ট এরপর পিলখানার শক্তি বৃদ্ধি করবে ।

যখন ২২তম বালুচ রেজিমেন্ট ২৫ মার্চ সকালের সময়ে পিলখানার নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়ে নিলো তখন বাঙালি ইপিআর অফিসারদের পাকিস্তানী অফিসাররা পিলখানায় ব্যস্ত রেখেছিল এবং সৈন্যদের প্রায় সবাইকে কাজ বন্ধ রেখে বিশ্রামে পাঠানো হল । সন্ধ্যার পরপরই সারা শহরে গুজব ছড়িয়ে পরলো যে ইয়াহিয়া খান চলে গেছেন এবং তখন আওয়ামী লীগ স্বেচ্ছাসেবকরা রাস্তায় রাস্তায় হালকা প্রতিবন্ধক বসানো শুরু করেন কিন্তু এই সব প্রতিবন্ধক পাকিস্তানী সৈন্যদের চলাচলে কোন তাৎপর্যপূর্ন বাধার সৃষ্টি করতে পারে নাই । যেসব স্বেচ্ছাসেবকরা রাস্তায় প্রতিবন্ধক স্থাপন করছিলেন তারাই পাকিস্তানী সৈন্যদের দ্বারা প্রথম আক্রান্ত হলেন । যদিও অপারেশন রাত ১১টায় শুরু হওয়ার কথা পাকিস্তানী সৈন্যরা ১১,৩০ মিনিটে ঢাকা সেনানিবাস থেকে বের হয় কারণ পাকিস্তানী ফিল্ড কমান্ডার চাইছিলেন যে বাঙালি সৈন্যরা যাতে প্রতিক্রিয়া করার কোন সুযোগ না পান । সেনা বাহিনীকে নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য ৬ ঘণ্টা সময় বেধে দেওয়া হয়েছিল । পাকিস্তানী সৈন্যবাহিনী আক্রমণ শুরু করার আগেই দ্রুততার সাথে ঢাকা শহরের সকল যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করে দেন ।



১০ম বাঙালি রেজিমেন্টকে সেনানিবাসে সহজেই নিরস্ত্র এবং পরে নিশ্চিহ্ন করা হয় । ৩১তম ফিল্ড রেজিমেন্টকে ঢাকার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ন এলাকা এবং শহরের উত্তরাংশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব দেওয়া হয় । মেজর বেলাল এবং লে,কর্নেল জেড এ খানের সাথে নিযুক্ত কমান্ডো বাহিনী অপারেশনের শুরুতেই সহজেই শেখ মুজিবুর রহমানকে ধরতে সক্ষম হন কিন্তু আওয়ামী লীগের বেশিরভাগ বয়োজ্যেষ্ঠ নেতা কৌশলে গ্রেফতার এড়াতে সক্ষম হন এবং ২৯শে মার্চের ভেতর শহর ত্যাগ করেন ।২২তম বালুচ রেজিমেন্ট ইপিআর সদর দফতরে অবস্থিত বেশিরভাগ নিরস্ত্র এবং অসংগঠিত ইপিআর সৈন্যদের আক্রমণ করে সারা রাত যুদ্ধ করার পর পরাজিত এবং পরাভূত করতে সক্ষম হন । পাকিস্তানী বাহিনী কোন বাধা ছাড়াই তারা অনেক সহজে মিরপুরে অবস্থানরত ইপিআর বাহিনীকে গ্রেফতার এবং রাষ্ট্রপতি ভবন ও গভর্নর হাউস দখল করে নিতে সক্ষম হন । কিন্তু অনেকে আবার পালাতেও সক্ষম হন এবং অনেকে মারাও পড়েন ।


১৮তম এবং ৩২তম পাঞ্জাব রেজিমেন্টের অনিয়মিত বাহিনী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় আক্রমণ চালায় আওয়ামী লীগ স্বেচ্ছাসেবীদের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বাধা প্রদানের চেষ্টাকে পরাভূত করেন । ছাত্রনিবাসে অবস্থানরত নিরস্ত্র ছাত্রদের হত্যা করেন সাথে বেশ কিছু অধ্যাপকদেরও হত্যা করেন এবং তারপর ২৬শে মার্চ সকালের দিকে হিন্দু এলাকা এবং পুরান ঢাকা আক্রমণের জন্য গমন করেন । রাজারবাগে অবস্থানরত পুলিশেরা আওয়ামী লীগের স্বেচ্ছাসেবকদের সহায়তায় কঠিন প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হন কিন্তু ধীরে ধীরে পরাজিত হয় এবং যারা বেঁচে ছিল তাদের বেশিরভাগ ধরা পরে অথবা এদিক সেদিক পালিয়ে যায় । পাকিস্তানী সেনারা অপারেশনের সময় জনগণের নিরাপত্তাকে তুচ্ছ করেন এবং যথেচ্ছ ভাবে কামান ও সাঁজোয়া যান ব্যবহার করেন । ভোরের মধ্যে শহর দখলে চলে আসে এবং শহরব্যাপি কারফিউ জারি করা হয় । বেঁচে যাওয়া পুলিশ এবং ইপিআর সেনারা শহর ছেড়ে পালিয়ে যান । তাদের মধ্যে কেউ কেউ আবার বুড়িগঙ্গা নদী পার হয়ে জিঞ্জিরায় জমায়িত হন । ২৬শে মার্চ থেকে ৫ই এপ্রিল পর্যন্ত অনিয়মিত আক্রমণ চলতে থাকে শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের নেতাদের গ্রেফতার করতে না পারা ছাড়া সার্বিক অপারেশনের অন্যান্য সব লক্ষ্য অর্জিত হয় । তাছাড়া পাকিস্তানী সেনারা শহীদ মিনার দৈনিক ইত্তেফাক কার্যালয়, ডেইলি পিপল কার্যালয় এবং রমনার কালী মন্দির ধ্বংস করে দেন । যাদের একটিরও কোন প্রকার সামরিক প্রয়োজনীয়তা ছিল না ।


ধরা পরা বাঙালি সৈন্য এবং ইপিআর ও পুলিশ কর্মকর্তাদের হয় মেরে ফেলা হয় নাহলে কোন বিচার ছাড়াই কয়েদ খানায় নিক্ষেপ করা হয় । ২৬শে মার্চ থেকে ৬ই এপ্রিল পর্যন্ত একটি অপারেশন যার নাম দেওয়া হয়েছিল GREAT FLY-IN এর মধ্যে দিয়ে PIA বোয়িং এবং C-130 পরিবহন বিমানের মাধ্যমে ৯ম ২৭শে তম ৩১৩তম এবং ১১৭তম ব্রিগেডের সমন্বয়ে গঠিত এবং ১৬তম ৩৪তম এবং ২০৫তম ব্রিগেড নিয়ে ডিভিশনকে মোট ৫টি ব্রিগেড, যার মধ্যে ছিল ১৬টি পদাতিক ব্যটেলিয়ন ঢাকায় নিয়ে আসা হয় এবং এই সেনাবিন্যাসের জন্য প্রয়োজনীয় সব উপকরন পূর্বপাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে অবস্থানরত পাকিস্তানী সৈন্যদের শক্তিবৃদ্ধির উদ্দেশ্যে পৌছে দেওয়া হয় । ২টি মর্টার ব্যটারি এবং ২টি ইপিকাফ EPCAF উইঙের প্রতিটি এবং পশ্চিম পাকিস্তানী বনরক্ষা বাহিনীকে একটি গ্রহনযোগ্য সংখ্যায় একত্রিত করে বিভিন্ন স্থানে নিযুক্ত করা হয় । পাকিস্তানী সেনারা ২৭শে মার্চে ২ ঘণ্টার জন্য কারফিউ তুলে নেন । যখন হাজার খানেক শহরবাসী গ্রামের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যগ করেছে । পাকিস্তানী সৈন্যরা ২৬শে মার্চের পর থেকেই শহরের বাইরের দিকে যেতে থাকে এবং পূর্বে ডেমরা উত্তরে টঙ্গী এবং দক্ষিণে নারায়ণগঞ্জের দিকে অবস্থান নিয়ে শহরে প্রবেশের রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয় । এপ্রিলের ১০ তারিখের মধ্যেই পাকিস্তানী সেনারা দক্ষিণে পদ্মা নদী পর্যন্ত এবং উত্তরে টঙ্গী নরসিংদী পর্যন্ত এলাকা দখল করে নিতে সক্ষম হন ।


ময়মনসিংহ ও জয়দেবপুর আক্রমন এবং দখল
২য় ইবিআর দলকে ঢাকার দক্ষিণে জয়দেবপুরের পাঠানো হয় এবং গাজিপুরের অস্ত্র কারখানা যেখানে ছোট একটি অস্ত্র গুদাম ছিল এবং রাজেন্দ্রপুর গোলাবারুদ কারখানা সেখানেও একটি গোলাবারুদের গুদাম ছিল । পরে দূরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল । পাকিস্তানী পরিকল্পনাকারীদের ভয় ছিল যে এই বাঙালি ইউনিট ঢাকা বিমানবন্দর অথবা সেনানিবাস আক্রমণ করতে পারে এবং ২৫শেও২৬শে মার্চের অপারেশন ভন্ডুল করে দিতে পারে ।
যদিও লে.কর্নেল মাসুদুল হাসান মেজর কে.এম শফিউল্লাহ কে পাকিস্তানী আক্রমণ সম্পর্কে ২৬শে মার্চেই টেলিফোনে বলে দিয়েছিলেন তা সত্বেও উক্ত ইউনিট ২৭শে মার্চের পূর্বে আক্রমনে যায়নি । পাকিস্তানী সৈন্যরা ২৬শে মার্চেই রাজেন্দ্রপুর কারখানার দখল নিয়ে নেন এবং গুদাম হতে তাদের গোলাবারুদের সরবরাহ পূর্ন করেন।

ইপিআর এর ২য় উইং ৪টি কোম্পানী যাদের একটি ময়মনসিংহে এবং অন্যান্য গুলোকে দক্ষিণে নকশী, কারাইতলী এবং লেঙ্গুরাতে পাঠিয়ে দেয়া হয় এবং তাদের সাথে এক কোম্পানী ২য় ইবিআর এবং পশ্চিম পাকিস্তানী সৈন্যদের একটি মিশ্রিত কোম্পানী ময়মনসিংহে সদর দফতর স্থাপন করেন । পাকিস্তানী ইউনিট ইপিআর কোম্পানীকে ২৭ মার্চে আক্রমণ করে কিন্তু পরাস্ত করে ২৮ মার্চে, যে সময়ে ২য় উইঙের অন্যান্য কোম্পানীরা তাদের সাথে অবস্থিত পাকিস্তানী সৈন্যদের নিস্ক্রিয় করতে থাকে (হয় গ্রেফতার করে সীমান্তে পাঠিয়ে দিয়ে, নাহলে হত্যা করেন এবং মার্চের ২৯ তারিখের মধ্যে ময়মনসিংহ শহরে এবং এর উত্তর ও দক্ষিণে ছড়িয়ে যেতে থাকে । কে এম শফিউল্লাহ এর অধীনে ২য় ইবিআর বাহিনী ২৭মার্চ বিদ্রোহ করে, আংশিকভাবে গাজিপুর অস্ত্রাগার লুট করতে সক্ষম হয় এবং ৩০ মার্চ ময়মনসিংহে পুনরায় মিলিত হয়। শফিউল্লাহ ২য় ইবিআর এবং ৭টি ইপিআর কোম্পানীর ৪টি ২য় উইং থেকে সরাসরি এবং বাকি ৩টি তৈরি করা হয় ইপিআর, পুলিশ, মুজাহিদ এবং আনসার কর্মীদের দিয়ে দায়িত্ব নেন এবং মার্চের ৩০ তারিখের মধ্যে তার সৈন্যদের টাঙ্গাইল বাহাদুরবাদ, সিরাজগঞ্জ এবং গফরগাঁয়ে ছড়িয়ে দেন। যে সময় ২য় ইবিআর কিশোরগঞ্জ এবং নরসিংদী হয়ে ঢাকা আক্রমণের উদ্দেশ্য যাচ্ছিল, তখন ৩টি ইপিআর কোম্পানীকে গোপনে আক্রমণ চালাতে ঢাকা পাঠানো হয়। মেজর শফিউল্লাহ ৩১ মার্চে এই পরিকল্পনা বাতিল করে তার ২য় ইবিআর সৈন্যদের নিয়ে কুমিল্লার উত্তরে খালেদ মোশাররফের সৈন্যদলের সাথে মিলিত হন। মেজর শফিউল্লাহ তার সৈন্যদের নিম্নলিখিত ভাবে ছড়িয়ে দেন নরসিংদি, আশুগঞ্জ, আজাবপুর, ব্রাক্ষনবাড়িয়া, সারাইল, তালিয়াপাড়া এসব স্থানে এক কোম্পানী করে, ২য় ইবিআর বাহিনীকে তেলিয়াপাড়া, একটি কোম্পানীকে সিলেটের শাদিপুর এবং একটি কোম্পানীকে চট্টগ্রামে মেজর জিয়াকে সাহায্য করতে পাঠান।
ছবি তথ্যঃ ইন্টারনেট ।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০০
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মত প্রকাশ মানে সহমত।

লিখেছেন অনুপম বলছি, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৭

আওয়ামী লীগ আমলে সমাজের একটা অংশের অভিযোগ ছিলো, তাদের নাকি মত প্রকাশের স্বাধীনতা নাই। যদিও, এই কথাটাও তারা প্রকাশ্যে বলতে পারতেন, লিখে অথবা টকশো তে।

এখন রা জা কারের আমলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আত্নমর্যাদা!

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩

রেহমান সোবহান একজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। তার বাড়ি থেকে বিদ্যালয়ের দূরত্ব প্রায় ৬ কিলোমিটার। রেহমান সাহেব এমন একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন যা খুব নির্জন এলাকায় অবস্থিত এবং সেখানে যাওয়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাঁঠালের আমসত্ত্ব

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

কাঁঠালের কি আমসত্ত্ব হয় ? হয় ভাই এ দেশে সবই হয়। কুটিল বুদ্ধি , বাগ্মিতা আর কিছু জারি জুরি জানলে আপনি সহজেই কাঁঠালের আমসত্ত্ব বানাতে পারবেন।
কাঁঠালের আমসত্ত্ব বানানের জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। অ্যাকসিডেন্ট আরও বাড়বে

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯



এরকম সুন্দরী বালিকাকে ট্র্যাফিক দায়িত্বে দিলে চালকদের মাথা ঘুরে আরেক গাড়ির সাথে লাগিয়ে দিয়ে পুরো রাস্তাই বন্দ হয়ে যাবে ।
...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×