ল্যাংটা বাবা
---------------------------------------
আমাদের বর্তমান সমাজে সচারচর বেশ কিছু ল্যাংটা সাধু বাবার দেখা মেলে। আহ আহ এসব ল্যাংটা বাবাদের কি কেরামতি! সকালে এক রকম, ফের বিকালে আরেক রকম।অবশ্য ল্যাংটা বাবার শীর্ষদের ও অভাব নেই।সবাই ল্যাংটা বাবাদের পদধূলি নিতেই ব্যস্ত। ল্যাংটা বাবারাও কম যান না।পড়ানো তাবিজ - কবজ দিতে তাও কিছুটা খরচাপাতি আছে।কিন্তু বিনে পয়সার পদধূলি দিতে সমস্যা কোথায়?
তবুও যদি ল্যাংটা বাবাদের কৃপা বা আশীর্বাদ মেলে।কারন ল্যাংটা বাবার পদধূলি মাথায় না পড়লে যে, গাছে ওঠাও দায়।চারিদিকে খালি এখন ল্যাংটা বাবাদের জয়জয়কার।
সবাই বলো ল্যাংটা বাবা হেইয়ো, ল্যাংটা বাবা হেইয়ো।
আজকাল যেখানেই যাবেন, সেখানেই দেখতে পাবেন আতি ল্যাংটা, পাতি ল্যাংটা বাবা।তাই তো ল্যাংটা বাবাদের পদধূলি এখন বড় আশীর্বাদ হিসেবে কাজ করে।
আতি,পাতি ল্যাংটা বাবাদের আশীর্বাদ নিয়েই আবার বড় বড় ল্যাংটা বাবাদের দশন মেলে।সবকিছুতেই এখন ল্যাংটা বাবাদের কমযঙ্গ।আর এই সুযোগে ল্যাংটা বাবাদের ল্যাওড়া টাও দিন দিন ফুলে ফেঁপে ধেইধেই করে শোল মাছ হয়ে যাচ্ছে।এখন ল্যাংটা বাবাদের শোল মাছ আর ঢেকে রাখতে হয় না।আর ঢাকবেই বা কি করে, এতো বড় শোল মাছ ঢেকে রাখার দরকারটা কি?
ল্যাংটা বাবাদের প্রত্যেকের সাথেই যে, একটা করে শোল মাছ আছে সেটা বাবাদের সব ভক্তকূলেরই জানা।আজকাল তাই আতি,পাতি ল্যাংটা বাবা থেকে শুরু করে সব ল্যাংটা বাবারাই উদোম থাকতেই ভালোবাসে।কেননা সবখানেই তো ল্যাংটা বাবা।
বলো ল্যাংটা বাবার জয়, জয় বাবা ল্যাংটা ।