এই ভাবে যদি আমাদের ইরানী বোনেরা বেপর্দা হইয়া গ্যালারিতে বসিয়া নিজেদেরকে তেঁতুলের মত প্রদর্শন(!!!) করে তাহলে কোন ইরানী যুবকের মাথা খারাপ না হইবে?? তাহারা তো তখন মাঠে ম্যাচ খেলা বাদ দিয়ে খাটে ম্যাচ খেলার চিন্তায় ব্যাকুল হইয়া থাকিবে।


আর্জেন্টিনার খ্রিস্টান-ইহুদী ফুটবল প্লেয়ারগণ তো সারা বছর মদ ও নারী লইয়া আমোদ প্রমদে মত্ত হইয়া থাকে। তাহাদের কেউ কেউ তো বিবাহ করিবার পূর্বেই সন্তানের পিতা হইয়া গিয়াছে(নাউযুবিল্লাহ)। কিন্তু ইরানের মুসলিম ফুটবল প্লেয়ারগণ তো তাহা নয়। তাহারা মুখ আর পায়ের তালু ব্যাতিত ইরানী রমণীদের আর কিছুই দেখিতে পায় না।
এমত অবস্থায় ইরানের ফুটবল ম্যাচ চলাকালিন সময়ে ইরানী যুবতীদের বেপর্দা হইয়া স্টেডিয়ামে আসার ব্যাপারে জনাব আহমেদিনেজাদ এবং খোমেনী সাহেবের সুচিন্তিত(!) ফতোয়া আসা করিতেছি।
বিঃ দ্রঃ ইহা একটি গবেষণাধর্মী ব্লগ পোস্ট। ইহা পড়িয়া কাহারো যদি ধর্মীয়, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক যে কোন ধরণের অনুভূতিতে আঘাত লাগে তাহলে নিজ দায়িত্তে মলম লাগাইয়া লইবেন। ব্লগ পোস্ট করনেওয়ালার কোন দায় থাকিবে না।

