somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কৈশোরের সতীর্থদের মিলনমেলাঃ মেকানা রিইউনিয়ন ২০২৪ (MECANA Reunion-2024)

০৫ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আড্ডাটা জমেছিল বেশ। ২৪ মে ২০২৪, ২২ঃ১০

(সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিঃ লেখাটা বেশ বড়। সময় স্বল্পতা থাকলে পাঠ পরিহার করুন!)

এ বছরের শুরুর দিকে ভাবছিলাম সস্ত্রীক কানাডা যাবো আমাদের বড় ছেলের কাছে। তবে তার আগে নিউ ইয়র্ক প্রবাসী আমার ছোটভাইয়ের আতিথ্যে নিউ ইয়র্কেও কিছুদিন থেকে যাবো। গত ফেব্রুয়ারীর শেষের দিকে আমেরিকা প্রবাসী এক্স-ক্যাডেট আবদুল্লাহ আল মঈন এক সংক্ষিপ্ত সফরে এসেছিল ঢাকায়। ব্যাচ হিসেবে সে আমার ২৩ বছরের জুনিয়র হলেও কিছু কমন সামাজিক প্ল্যাটফরমে জড়িত থাকায় আমরা একে অপরকে চিনি। ঢাকা থেকে চলে আসার আগে সে কয়েকজনকে একটি ডিনারে নেমন্তন্ন করেছিল। সেখানে আমিও অন্তর্ভুক্ত ছিলাম। তার সাথে কথা প্রসঙ্গে আমার সম্ভাব্য নিউ ইয়র্ক সফরের প্রসঙ্গটি উঠেছিল। সে জানালো, মে মাসের ২৪-২৬ তারিখে নিউ ইয়র্কে মেকানা রিইউনিয়ন ২০২৪ অনুষ্ঠিত হবে; আমি যেন অবশ্যই সেখানে যাই। সে যাবে কিনা তা জিজ্ঞেস করায় সে জানালো, ঠিক ঐ সময়টাতেই তার একটা গুরুত্বপূর্ণ এ্যাসাইনমেন্ট থাকবে বলে খুব সম্ভবতঃ সে যেতে পারবে না। আমি যাবো কি যাবো না তা নিয়ে একটু দোলাচলে থাকলেও, টিকেট কাটার সময় আমি ঐ তারিখগুলো মনের পেছনে রেখেই ট্রাভেল আইটেনেরারি ঠিক করেছিলাম।

আমি নিউ ইয়র্কে পৌঁছানোর ঠিক দুই সপ্তাহ পরে রিইউনিয়ন শুরু হবার কথা। প্রথমে কয়েকদিন চুপচাপ ছিলাম, বন্ধুদেরকেও আমার নিউ ইয়র্কে আসার কথা জানাইনি। তবে প্লেনে বসে এবারের সফর নিয়ে একটা ট্রাভেলগ লেখা শুরু করেছিলাম। ভাইয়ের বাসায় পৌঁছে সেটা সম্পাদনা করে আমাদের ব্যাচের হোয়াটসএ্যাপ গ্রুপে পোস্ট করেছিলাম। সেটা দেখে প্রথমে হেলাল (আমিনুল হক হেলাল, প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক এর ছোট ভাই) ফোন করে কুশল বিনিময় করলো এবং রিইউনিয়নে যোগদানের অনুরোধ জানালো। ঢাকায় থাকতেই ওহায়ো স্টেট ইউনিভারসিটির প্রফেসর সালেহ তানভীর (Former Nelder visiting Fellow at Imperial College London) মেসেঞ্জারে জানতে চেয়েছিল রিইউনিয়নে যাবো কিনা। তার যোগদানের সম্ভাবনা ক্ষীণ হলেও, আমরা গেলে সেও ভাবীকে নিয়ে আসতে পারে বলে জানালো। ইশতিয়াক (ভিন্সি) ফোন করে জানতে চাইলো রিইউনিয়নে যাবো কিনা। আমার কিছুটা নিমরাজি ভাব আঁচ করতে পেরে সে আমাকে আর কিছু না বলে রিইউনিয়ন সমন্বয়ক কাজীকে বলে দিল আমার যোগদানের কথা। কাজী আমাকে মেইল করে রেজিস্ট্রেশন লিঙ্কসহ যাবতীয় লিঙ্ক পাঠালো। টেনিসির পালমোনোলজিস্ট, ঘুম বিশেষজ্ঞ এবং বিশিষ্ট লেখক ডাঃ হুমায়ুন কবিরও জানালো সে সস্ত্রীক আসছে। রিইউনিয়ন ছাড়াও নিউ ইয়র্কে একই সময়ে অনুষ্ঠিতব্য ‘বইমেলা’ অনুষ্ঠান আয়োজনের সাথে সে সম্পৃক্ত বিধায় তাকে দুটো অনুষ্ঠানের মাঝে সময় ভাগাভাগি করে নিতে হবে। আমি আর কালবিলম্ব না করে রেজিস্ট্রেশন করে ফেললাম এবং তারপর কাজীকে মেইল করে তা জানালাম।

২৪ মে অপরাহ্নে আমরা যখন অনুষ্ঠানস্থল লাগার্ডিয়া ম্যারিওটে গাড়ি থেকে নামছিলাম, তখন সামনে দেখতে পেলাম মেকানা প্রেসিডেন্ট মীর মিজানকে; সেও তার পরিবার নিয়ে হোটেলের প্রবেশপথের দিকে এগোচ্ছিল। তার সাথে আগে কখনও দেখা না হলেও আমি তাকে ফেসবুকের এবং গ্রুপ মেইলের কল্যাণে চিনি। সে আমাকে নামে চিনলেও কোনদিন না দেখার কারণে চেহারায় চিনতো না। তবে সে বুঝতে পেরেছিল, আমরা রিউনিয়ন উপলক্ষে সেখানে আগত। হাসিমুখে সে হাত বাড়িয়ে দেয়াতে আমি আমার পরিচয় দিলাম। দেখলাম, সে আমাকে চাক্ষুষ না চিনলেও আমার কিছু লেখালেখির কারণে আমাকে নামে চেনে। সে তার মেয়েদেরকে কাছে ডেকে আমাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিল, একইভাবে উপস্থিত কয়েকজন এক্স-ক্যাডেটকে ডেকেও পরিচয় করিয়ে দিল। আমরা তার আন্তরিক, উষ্ণ অভ্যর্ধনায় মুগ্ধ হ’লাম। একইভাবে চেনা অচেনা অন্যান্য কয়েকজন এক্স-ক্যাডেটদের সাথে মিলিত/পরিচিত হয়েও আনন্দিত বোধ করলাম।

আমরা যখন রেজিস্ট্রেশন বুথের দিকে এগোচ্ছিলাম, তখন দেখি ডাঃ হুমায়ুন কবির বইমেলা অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার জন্য সস্ত্রীক বেরিয়ে যাচ্ছে। তাদেরকে এগিয়ে দেয়ার জন্য ইশতিয়াকও তাদের সাথে ছিল। হেলাল এবং লুসি ভাবির সাথেও দেখা হলো। রেজিস্ট্রেশন আইডি গলায় ঝুলিয়ে আমরা অনুষ্ঠান স্থলে গিয়ে আসন গ্রহণ করলাম। প্রথম দিনের অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় রাহাত জামান ছিল। কিছু স্মৃতিচারণ হলো, গানবাজনাও হলো; লুসি ভাবি একজন এক্স-ক্যাডেট এর সাথে জীবনের পথ চলার অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি চমৎকার বক্তব্য রাখলেন। এক সময় মীর মিজান এসে উপস্থাপক রাহাতের কানে কানে কিছু বলে গেল। তার পরেই শুনলাম রাহাত আমাকে আহবান জানালো মঞ্চে উঠে আমার স্বরচিত কবিতা পাঠ করতে। সেলফোন থেকে বের করে আমি আমার লেখা একটা বাংলা ও একটা ইংরেজী কবিতা পাঠ করে নেমে আসলাম। ইউসুফ ভাই তার আসন ছেড়ে উঠে এসে আমাকে অভিনন্দন জানালেন। সন্ধ্যা থেকেই নানারকমের খাওয়া দাওয়ার আয়োজন ছিল। শেষ হলো ভাবিদের রান্না করা সুস্বাদু কাচ্চি বিরিয়ানি এবং তৈরি করা মিষ্টান্ন দিয়ে।

দ্বিতীয় দিনে পঞ্চম ব্যাচের আমরা পাঁচজন ব্যাচমেট মিলে আলাদা করে একটি স্থানীয় রেস্তোরাঁয় মধ্যাহ্নভোজে মিলিত হলাম। সেজন্য রিইউনিয়ন কর্মসূচীর দুটো সেমিনারে যোগ দিতে পারিনি। তানভীর সেদিন মলি ভাবিকে নিয়ে প্রায় নয় ঘণ্টা ড্রাইভ করে নিউ ইয়র্কে উপস্থিত হয়েছিল রিইউনিয়নে যোগ দেয়ার জন্য। তার পরেরদিন সকালেই তারা আবার একই পথে ফিরে যায়, কারণ মাত্র একদিন সময় হাতে রেখে তাদের শিকাগো হয়ে লন্ডন যাবার কথা। এত ব্যস্ততার মাঝেও তারা শুধু ‘ক্যাচ আপ’ করার জন্য এত কষ্ট করে এতদূর থেকে এসেছিল। তাদের এই অসাধারণ রিইউনিয়ন স্পিরিটকে আমি শ্রদ্ধা জানাই। সেদিন রাতের জমকালো অনুষ্ঠানটাই ছিল রিইউনিয়নের মূল অনুষ্ঠান। খাওয়া দাওয়াও যেমন ভালো ছিল, এক্স ক্যাডেটদের পরিবেশনায় সঙ্গীতানুষ্ঠানগুলোও তেমনই ভালো ছিল। ময়মনসিংহ গার্লস ক্যাডেট কলেজের একজন এক্স-ক্যাডেট অতিথি শিল্পী হিসেবে নৃত্য পরিবেশন করেন। এরই মাঝে চলছিল ব্যাচে ব্যাচে মিলনমেলা, অগ্রজ, অনুজ, বন্ধু সতীর্থরা যেমন উচ্ছ্বসিত, তাদের জীবন সঙ্গীণিরাও তেমনি। আর তাদের সমবয়সী সন্তানেরাও অনুষ্ঠানগুলো নিবিড়ভাবে উপভোগ করছিল।

তৃতীয় দিনে আমরা গিয়েছিলাম মেকানা পিকনিক অনুষ্ঠানে, যেটা এক্সক্যাডেট এহসান নূর এর সৌজন্যে ও অর্থায়নে আয়োজিত হয়েছিল। চমৎকার একটি পরিবার নূর পরিবার। পরিবারের সকলে মিলে আমাদের যেন একটুও অসুবিধা না হয়, সেদিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখছিল। অবাক হয়েছিলাম, কতটা যত্ন করে ওরা আমাদের জন্য উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে কাটা গাছের গুঁড়িতে বসে ওযু করার ব্যবস্থা করেছিল, তা দেখে। অনেক ছোটখাট প্রয়োজনীতাও তাদের নজর এড়ায়নি। একটুও অসুবিধা হয় নাই ওযু করতে ও নামায পড়তে। খাওয়া দাওয়া পরিবেশনার সর্বস্তরে যত্নের ছাপ ছিল। বিরাট এলাকা জুড়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে নির্মিত তাদের বাড়িটির নাম রেখেছে “আনন্দধারা”। শুধুমাত্র নির্জন, নির্মল, শান্ত প্রাকৃতিক পরিবেশের কারণেই নামটি আমার কাছে যথার্থ মনে হয়েছে। এক ফাঁকে এহসান নূরকে কাছে ডেকে কিছুটা আলাপচারিতা সারলাম। তার বাবার পরিচয় জেনে আশ্বস্ত হলাম যে সে একজন যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান। তার বাবাও একজন মিশুক এবং সামাজিক ব্যক্তি ছিলেন। আমরা ১৯৮৫-৮৭ সালে একই দপ্তরের একই শাখায় কর্মরত ছিলাম। তিনি আমার চেয়ে প্রায় দশ বছরের মত সিনিয়র ছিলেন।

পিকনিকে যাবার সময় আমরা লাগার্ডিয়া ম্যারিয়ট থেকে অন্যান্যদের সাথে বাসে করে গিয়েছিলাম। বাসের সম্মুখ আসনের একদিকে আমি ও আমার স্ত্রী বসেছিলাম, অপরদিকে বসেছিলেন আমাদের সময়ের কলেজ ক্যাপ্টেন শফিক চৌধুরি ভাই। আমাদের ঠিক পেছনের আসনে বসেছিলেন প্রথম ব্যাচের মাহবুব হাসান ভাই ও ভাবি। এখানে ওনারা নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে স্বনামধন্য। যাত্রার শুরু থেকে সারাটা পথ শফিক চৌধুরি ভাই একটানা গল্প বলে যাচ্ছিলেন, নানা রকমের। তার গল্প শুনে আমার স্ত্রী তো অবাক! সে আমাকে চুপিচুপি বললো, ‘ভাই এত সুন্দর করে গল্প করতে জানে’! তার গল্প শুনতে শুনতে এক সময় আমি তন্দ্রা গিয়েছিলাম, হয়তো একটু নাক ডাকাও শুরু হয়েছিল। উনি সেটা খেয়াল করেছিলেন বলে আমার স্ত্রী আমাকে পরে জানিয়েছিল। তারও পরে বুঝলাম, হাসান ভাইও আমার নাসিকাধ্বনির সূরমূর্ছনা শুনতে পেয়েছিলেন। এই পোস্টের সুযোগে আমি উভয় বড়ভাই এর কাছে আমার আন্তরিক এ্যাপোলজি নিবেদন করছি। পেছনের আসনে বসা আর অন্য কেউও যদি সে মূর্ছনা শুনে থাকেন, তাদের কাছেও।

যাত্রা শুরুতে কিছুটা বিলম্ব ঘটায় বাসচালক থেকে থেকে বিরক্তি প্রকাশ করছিলেন নানা অযুহাতে। শফিক ভাই তাকে গুড হিউমারে রেখে সামলাচ্ছিলেন। কিন্তু তার শিষ্টাচার অগ্রাহ্য করে এক পর্যায়ে বাসচালক একটু সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছিল বলে শফিক ভাই যে ভাষায় কথা বললে সে সোজা হবে, সে ভাষায় কথা বললেন। তারপর থেকে ফিরে আসা পর্যন্ত সেই বাসচালক একদম সোজা ছিল। বাস থেকে নামার সময় অবশ্য শফিক ভাই তাকে কিছু বখশিস দেয়াতে দেখলাম সে খুশিমনে তা গ্রহণ করলো। এই তিনদিনের মধ্যে একমাত্র পিকনিকেই ঘুরে ঘুরে সবার সাথে কথা বলার সুযোগ হয়েছিল, কারণ সেখানে কোন গান বাজনার বা বাদ্যযন্ত্রের আয়োজন ছিল না। আমার জ্যেষ্ঠদের মধ্যে হাসান ভাই, ইউসুফ ভাই, শফিক ভাইরা কলেজে আমার জন্য রোল মডেল ছিলেন। কলেজে থাকতে কোনদিন প্রখর মেধাবী ও নেতৃত্ব গুণাবলীর অধিকারী এই বড় ভাইদের ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারিনি। কিন্তু এ কয়দিনে তাদের সাথে আন্তরিকভাবে মিশে বুঝতে পারলাম তারা কতটা বড় হৃদয়ের মানুষ। স্রেফ তাদের পাশে বসে তাদের কথা শুনলেই মনটা প্রশান্তিতে ভরে যায়। শফিক ভাই এবং ইউসুফ ভাই এর সাথে এর আগে তবুও কিছুটা আলাপ সালাপ হয়েছিল, কিন্তু হাসান ভাইকে ৫৪ বছর পর এই প্রথম দেখলাম। তিনি এবং ভাবি উভয়ে আমার ও আমার স্ত্রীর হৃদয় স্পর্শ করেছেন তাদের প্রজ্ঞা, ঔদার্য ও সৌজন্যবোধের কারণে।

রিইউনিয়ন সমাপ্তির তিন দিন পর আমরা কানাডা চলে আসি, সাথে নিয়ে আসি মেকানা রিইউনিয়ন ২০২৪ এর অমূল্য স্মৃতি, যা কোনদিন ভোলার নয়। আমি ও আমার স্ত্রী আমার ব্যাচমেট ইশতিয়াক, তানভীর, হেলাল ও হুমায়ুন (ক্যাডেট নং অনুযায়ী, অভ্যাসগতভাবে) এবং তাদের স্ত্রীদের নিকট কৃতজ্ঞ, এমন একটি মনভোলানো অনুষ্ঠানে যোগদানের আমন্ত্রণ জানানোর জন্য। মীর মিজান, সাদাত এবং তাদের টীমকে ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর একটি অনুষ্ঠান পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের জন্য। যেসব ভাবিরা এই অনুষ্ঠানের সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য পর্দার অন্তরালে থেকে তাদের সময় ও শ্রম ব্যয় করেছেন, তাদেরকেও জানাই বিশেষ কৃতজ্ঞতা। সকলের জন্য দোয়া রইলো, সবাই সুস্থ থাকুন সপরিবারে। আমাদেরকেও সবাই দোয়ায় রাখবেন, এই কামনা করি। আল্লাহ হাফিজ।

রিজাইনা, সাচকাচুয়ান,
কানাডা
০৪ জুন ২০২৪
শব্দ সংখ্যাঃ ১৩৬৯

পাদটীকাঃ MECANA = Mirzapur Ex-Cadets’ Association in North America




বন্ধুর সাথে, @লা গার্ডিয়া ম্যারিয়ট, ২৪ মে ২০২৪ সন্ধ্যা ২১ঃ০৩


আনন্দধারা, @ নিউ সিটি পিকনিক স্পট, নিউ ইয়র্ক। ২৬ মে ২০২৪, ১৪ঃ৫৬


২৬ মে ২০২৪, ১৪ঃ৩৭


With the host of MECANA Picnic 2024 @New City, New York, 26 May 2024, 13:53
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জুন, ২০২৪ রাত ১২:২৯
১১টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পাগলের প্রলাপ' যখন সত্যি হয়......

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১৯

'পাগলের প্রলাপ' যখন সত্যি হয়......
[/সব

আমার এক মামা ততকালীন পূর্ব পাকিস্তানে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে জব করতেন হোটেলের শুরু থেকেই। সেই মামা মাঝেমধ্যে আমাদের জন্য হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল থেকে মুখরোচক কেক, পেস্ট্রি ছাড়াও বিভিন্ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তার চাওয়া পাওয়ার কিছু ছিল না, তবুও

লিখেছেন খাঁজা বাবা, ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩২



শেখ হাসিনার নাকি বায়ক্তিগত চাওয়া পাওয়ার কিছু ছিল না। শেখ মুজিবের বেয়ে নাকি দুর্নীতি করতে পারে না। সে এবং তার পরিবার যে হাজার হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি করতে পারে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিষয়ে সামু কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি

লিখেছেন সাড়ে চুয়াত্তর, ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৬

ছাত্র-জনতার সম্মিলিত অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত ৫ আগস্ট, ২০২৪ তারিখে ফ্যাসিস্ট হাসিনা এবং তার দলের পতন ঘটানো হয়। এটা আমাদের একটা জাতীয় গৌরবের দিন। এটা নিয়ে কারও সন্দেও থাকলে মন্তব্যে লিখতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জ্বীনভুতে বিশ্বাসী বাংগালী ও ঢাকায় ৫০ হাজার ভারতীয় একাউন্টটেন্ট

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৩




ব্লগার সাড়ে চুয়াত্তর ব্লগে লিখেছিলেন যে, উনার ভগ্নিপতিকে জ্বীনেরা তুলে নিয়ে গিয়েছিলো; ২ সপ্তাহ পরে ভগ্নিপতিকে দিয়ে গিয়েছে; এই লোক, সামুর কাছে আমার বিরুদ্ধে ও অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

বেছুর নিজস্ব একটি জ্বীন ছিলো!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৪



আমাদের গ্রামের খুবই সুশ্রী ১টি কিশোরী মেয়েকে জংগলের মাঝে একা পেয়ে, প্রতিবেশী একটা ছেলে জড়ায়ে ধরেছিলো; মেয়েটি ঘটনাকে সঠিকভাবে সামলায়ে, নিজের মাঝে রেখে দিয়েছিলো, এটি সেই কাহিনী।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×