একজন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ধর্মীয় অনুভূতি অনেকটাই টলমলে শিশিরের মতো। একটু ছোঁয়া লাগলেই গড়িয়ে পড়ে নষ্ট হয়ে যায়। তিনি পরামর্শ দেন, ধর্মীয় অনুভূতিকে সবসময় শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে এবং এর ওপর যাতে সরাসরি সূর্যের তাপ না পড়ে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ওই বিশেষজ্ঞ অযথা ধর্মীয় অনুভূতি নষ্ট না করে তা জলাধারে সংরক্ষণের পরামর্শ দেন।
এদিকে ধর্মীয় অনুভূতির ওপর উপর্যুপরি হামলা রোধে সম্মিলিত সুশীল সংঘের (সসস) পক্ষ থেকে দুই দফা দাবি উত্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে-
১. সুতির টুপির পরিবর্তে স্টিলের টুপির ব্যবহার বাড়ানো, যাতে ধর্মীয় অনুভূতি সরাসরি মাথায় আঘাত হানতে না পারে।
২. অবিলম্বে ব্লগে একাধিক ভার্চুয়াল অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করা, যাতে করে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আহতদের ভার্চুয়াল ক্লিনিকে স্থানান্তর করা সম্ভব হয়।
গত রাতে নাস্তিক্য ফার্মাসিউটিক্যালসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তারা ইতিমধ্যে এর একটি ভ্যাকসিন (টিকা) তৈরির কাজে হাত দিয়েছে।
১০/১১/০৯
ঢাকা।