কিছু নিয়ম না হয় উল্টো হয়ে চলুক, কে বাধা দিবে।
বার্ধক্য জীবনের কাটাটাও যদি পিছনে গিয়ে যৌবনের মহামারী সুখে ডুবে থাকা যায়।
কেউ বাধা দেওয়ার মত থাকবেনা,
সব সমান্তরাল হয়ে গেছে।
ভার্চুয়ালের উছিলায় সবাই এগিয়ে গেছে,
উল্টো হয়ে পড়ছে।
বার্ধক্য বয়সটা যৌবনে পরিণত হয়েছে,
আর যৌবনের সময়গুলো কৈশোরে মাড়িয়েছে।
ফুটফাটের মাদি কুকুরটাও লজ্জায় আড়ালে চলে যায়।
আর অসভ্য দু পায়েগুলো দ্বিধাহীন রাস্তার উপর গড়াগড়ি খায়।
হেয় শরম কে ত্যাগ করে।
ঘরের চার দেয়ালের ভিতর আর কত লেপ্টে থাকা যায়।
তার চাইতে বাহিরের রাস্তায় নির্দ্বিধায় কাম খায়েশ করে যাক।
কেউ মানা করার নাই। নিজেই তো অনিয়মের দুয়ারের দরজা খুলে বসে আছি। সব পাল্টে গেছে।
ধর্মের নামে স্বার্থান্ধ দু পায়েগুলো বিসমিল্লাহ বলে কিশোরীর গায়ে হাত দিলে হারাম না।
দুজনের অনুমতিক্রমে কাপলরা রাস্তায় দরাদরি করে হাঁটলেই তারা অসভ্য হয়ে যায়। জাহান্নামি হয়ে যায়।
আর বিসমিল্লাহ বলে জোর করে হাত দিলে জান্নাতের সুবাস পাওয়া যায়।
হাজার হাজার হুরের সাথে শুয়া যাবে,
সেই মাহিন্দ্র ক্ষণ আশায়।
সব তো পাল্টে গেছে।
ধর্মটাও পাল্টে দিই।
অসুবিধা নাই।
এই সব নষ্টামি খোদা আর কতই দেখবে
সহ্যশক্তির ব্যাপারস্যাপার আছে বটে।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ১২:৫২