সব জায়গায় নৈতিক হীনতা আবর্জনায় ভরে গেছে। নিত্যনতুন ভার্চ্যুয়ালের অলিগলিতেও। রাস্তার পাশে ছোট্টছোট্ট ছেঁড়া প্যাকেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। কিশোর বয়সী ছেলেরা ভোরে উঠে কোচিংএ যাওয়ার পথে। সেই সব প্যাকেট দেখে মুখ টিপে টিপে হাসে। আজকাল পুলাপাইন রাস্তায় রাস্তায় ঐটা সরস, ঐটা বাপরে কত দেখ সাইজ বলতে একটু দ্বিধা করে না। তাও মুরব্বীদের সামনে।
এই উঠতি বয়সী ছেলেরা এত সাহস কোথায় থেকে পাইছে। কিভাবে তারা আয়ত্তে আনল এসব সাহস। এর পিছনে দায়ী কারা। মুরব্বিরাই । মুরব্বিরাই এদের প্রশ্রয় দিচ্ছে। অন্যথায় তারাও মুরব্বিদের কাজ থেকে শিখতেছে। টঙে, চায়ের দোকানে মুরব্বিরা ঐ বাড়ির ঐটা তাড়াতাড়ি বড় হয়ে যাচ্ছে বলে আড্ডা তুলে চায়ের কাপে। তাদের পাশ থেকেই কিশোররা সেই সব কথা বার্তা শুনে। ট্রাই করতে থাকে।
এভাবে ধ্বংস হচ্ছে কিশোর ছেলেরা প্রতিনিয়ত। কেউ ভাবার নাই। কেউ দেখার নাই। লাহা লাহা কথা বলে বেড়াই। অমুক এমন তমুক তেমন।
ভার্চ্যুয়াল কম দায়ী নই। দিন দিন শত শত আপলোড হচ্ছে। হাজারহাজার ডাউনলোড হচ্ছে।
আজ নৈতিকতা কোথায়। কোথায় সেই শালীলনতা। আবর্জনায় পরিণত হইনি তো। ঘরে বসেই মধু চাটছেন নাতো।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯