তুই নয়নের তারা
দেখলে তোরে আমি যে হই
সুখে আত্মহারা।
ছবিগুলো বিভিন্ন সময়ে তোলা। কিছু ঢাকা, কিছু ময়মনসিংহ আবার কিছু আমাদের পীঁরেরগাও মিয়াবাড়ী চুনারুঘাট এর। আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে। আমার ফোন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ইদানিং ছবি তোলা হচ্ছে না আর। কবে কেনা হবে জানি না। ক্যানন ক্যামেরা ভারী যার কারণে তাকে নিয়ে সহসা যাতায়াত হচ্ছে না। মনডা খারাপ হই যার

কিছু ছবি দেখলে চোখেরও শান্তি। আমি ফটোগ্রাফার না, তবুও চেষ্টা করি স্বচ্ছ ছবি তোলার, ফোকাস যাতে ভালো আসে। মোবাইলে এক ক্লিকেই ভালো ছবি তোলা যায় কিন্তু ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুললে খালি সেটিংস চেঞ্জ করতে হয়। অন্তত চার পাঁচটা ছবি তুললে একটা ছবি ভালো আসে। তবে মোবাইলের চেয়ে ক্যামেরার ছবির রেজুলেশন ভালো। ছবি বড় করলেও ফাটে না।
এত প্যাঁচাল হয়তো ভাল্লাগবে না। নুর ভাই আমি ফটোগ্রাফার না। সাজেশন প্রত্যেকদিন দেওয়া লাগতো নো। পজেটিভ মন্তব্য কইরইন যে।
এগুলো আগে দিয়েছি কিনা মনে নাই।
০২। কামরাঙা খেতে পারো, তবে সাবধান বন্ধু
কিডনিতে সমস্যা হতে পারে....সাবধান হতে দিয়ো না ছাড় এক বিন্দু;
তবু্ও যদি জিভে আসে জল
খেয়ে নিয়ো...... হয়ো না সুস্বাদু রস খেতে কপিঞ্জল।
০৩। চলো রাতের বুকে বসি নিরিবিলি
আমি চা নেই হাতে, তুমি নাও পানের খিলি
আনমনা হই দুজন, কান পেতে শুনি ঝিঁঝিদের গান
দেখো তাকিয়ে এখানে জোনাক নেই...তবুও আলোর বাগান।
০৪। একটি রাত আমার নামে করে দিয়ো নিলাম
এই যে তোমায় শপথ দিলাম
মাংস পুড়বো জ্বলন্ত আগুনে মসলা দিয়ে তাতে
ঘ্রাণ মাখানো স্বাদের বেলা......পুড়া মাংস তুলে দেব পাতে।
০৫। মিষ্টি আমড়ায় মেখে দিলাম বিট লবণ, খাবে?
একদিন একবেলা টক মিষ্টি খাও, আশা করি মত বদলাবে
নাক সিটকিয়ো না, জলে দিয়েছে ধুয়ে
দেখো না আজ আমড়ায় জিভ ছুঁয়ে।
০৬। পেঁপে ফুলের মালা গেঁথে দিয়ো চুলে
কিছু প্রেম রাখবো মনের গহীনে তোমার জন্য তুলে
এত লজ্জা পাও ক্যান, তবে হাতের বালা করে দাও
তুমি এসব পারোই না, শুধু শুধু ঝগড়া বাঁধাও।
০৭। ভাঁটফুলের মায়ায় পড়ে আছি
ভাসিয়ে দিয়ে জলে কিছু সময়, চলো ঘুরে আসি
ভাঁটফুল তুলে নিয়ে আসি
সাজিয়ে রাখি মনদানিতে কিছু ভাঁটফুল।
০৮। বুক পকেটে তুলে দিলাম ভাঁটফুলের পাপড়ি
কিছু মুগ্ধতা এবেলা রেখে দিয়ো বুকের বামে
ফুল ভালোবাসো না তুমি?
তবে মুঠো পেতে দাও, তুলে দেই কিছু ভাঁটফুল।
০৯। তুমি নেবে ভাঁটফুল?
নাকি জলে দেব ভাসিয়ে........?
কেন নয় ফুল পছন্দ?
এ নিয়ে রোজই লাগে দ্বন্দ্ব।
১০। শহর নগরজুড়ে কত শত ভাষ্কর্য
দেখাতে যদি নিয়ে যেতে, রিক্সার হুড ফেলে আমরা
চোখের আয়নায় তুলে রাখতাম শহরের সৌন্দর্য
এই যাবে নাকি কোনো এক বিকেলে?
১১। ব্যাঙের ছাতার মত শ্যাওলা পড়া মন উঠোন প্রেম গজাচ্ছে
তুমি এসে দেখে যাও, তুলে নাও মাথায় সে প্রেম।
১২। চলো বুড়িগঙ্গার তীরে
ভাল্লাগে না আর এই জ্যামের ভিড়ে
দিনভর নৌকায় ঘুরি...... যাবে নাকি
একদিন না হয় ব্যস্ততাকে দিয়ে দেই ফাঁকি।
১৩। একটি রঙবাহারী জাহাজ কিনে দিয়ো
আমি স্মৃতি করে রেখে দেব হৃদ শোকেসে
ছোট জাহাজের পালে লিখে দিয়ো তোমার নাম
বুড়ো হলে সে জাহাজটি সামনে রেখে আমরা করবো স্মৃতি রোমন্থন।
১৪। গন্ধরাজের ঘ্রাণে মন মাতাল
আমি ঘ্রাণ ছড়াবো খুলে দাও বুক চাতাল
একটি প্রহর তোমার আমার, স্বাচ্ছন্দ্যে থাক ভরা
কেটে যাক দ্বিধা দ্বন্দ্ব মনের যত খরা।
১৫। চলো হাঁস হয়ে যাই, এই তাপ উষ্ণতায় জলে কাটি সাঁতার
উফ এই শহরে কুহেলিকা তাকালেই নিথুয়া পাথার
চলো সুখ কুঁড়াই
জলে ডুবে ভেসে সাঁতার কেটে দেহমন সুখে জুড়াই।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৭