বিভিন্ন সময় এই ছবিগুলো পেইন্ট আর্ট এ এঁকেছিলাম। সবগুলো ছবিই নেটের ছবি দেখে আঁকা। আঁকাআঁকির ব্যাপারে আমার নিজস্ব কল্পনা জগত নেই। এ বিষয়ে আমার জেরীটা পারদর্শী। আমি দেখে দেখে ছাড়া আঁকতে পারি না। সবগুলোই ছবিই দেখবেন কোনো না কোনো সময় চোখে পড়বে। তবে ছবিগুলো পেইন্টে আঁকাতে বেশী কষ্ট হয়েছে। অনেক আগে এখানেও হয়তো পোস্ট করেছি ছবিগলো। আজকে আবার পোস্ট করলাম। কারণ আমরা কেউ প্রফেশনালি অঙ্কন শিল্পী না । এবং শিল্পী কবিও হতে পারবো না। হতে চাইও না। এগুলো নিছক শখের বসে আঁকা। আগে এঁকেছি মানুষ । কিন্তু প্রাণীর ছবি আঁকা গুনাহ, মারাত্মক গুনাহের কাজ। এজন্য মানুষ আঁকা ছেড়ে দিয়েছি। আমার ছেলে তা-মীমও প্রাণীর ছবি আঁকে না। পেইন্টে আঁকা অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। এখন আর সময়ই পাই না।
১। কোন এক গোধূলিয়ায় শুধু তোমার অপেক্ষাতেই ছিলাম। অথচ তুমি আসলে না। সূর্যটাও আমায় ফাঁকি দিয়ে চলে গেলো আকাশের ডহরে..... সাথে দিয়ে গেলো আমায় অনন্ত আঁধার, যেমনটি তুমি দিয়েছিলে। (পেইন্ট আর্ট)
২। সেই যে বিষন্নতা দিয়ে গেলে আমি আর হাসতে পারি না। তুমি দেখে যাও চোখের কোণে ঝড় ঝরে অঝোরে। চোখের কাজল লেপ্টে গিয়ে কেবল তোমার ছবিই এঁকে যাচ্ছে...... (এটা পেন্সিল দিয়ে আঁকা)
৩। ঘোড়ায় চড়ে এসেছিলে, আমি শুনেছি সেই পদধ্বনি। এসে ফিরে গেলে । এতটা দ্বিধাদ্বন্দ্ব মনে কেনো তোমার বুঝিনে বাপু। ফিরে এসো টগবগ ঘোড়ায় চড়ে (এটা জল রঙ এ আঁকার । জেরীর সাথে বসে আকছিলাম)
৪। ফিরে না হয় গেলাম সাদা কালোয় ....
======================
ফিরে না হয় গেলাম আবার
সাদা কালোয়
ছিলাম তো বহুদিন তোমাদের
নিরস নীল আলোয় ।
বুঝেছি রঙীন দুনিয়ায় স্বার্থ ছাড়া
হয়না কিছুই বিনিময়
অনুভূতি নিয়ে হয় খেলা
স্বার্থের হলে একটু নয় ছয় ।
আমি এখান থেকে নিয়ে গেলাম
আমার নি:সঙ্গতা
ঐ যে ডাকছে আমায় বিবর্ণ আকাশ
ভেঙ্গে সব নিস্তব্ধতা ।
কিছু দিন না হয় খুঁজে নিলাম
সাদা কালো নির্জনতা
রঙ্গীন স্বপ্নগুলো এলোমেলো করে দিয়ে
ঘিরে রাখুক আমায় স্থবিরতা ।
একাকি হেঁটে হেঁটে যাই
আমি আর আমার কায়া
অথৈ নিরবতার সাথী হয়ে
পিছন পিছন শুধুই আমার ছায়া ।
সাদা কালোর দুনিয়ায়
আমি একাকী
রাত বিরাতে সঙ্গী হবে
এক ঝাঁক জোনাকি ।
৫। এই ছবিটাও দেখে দেখে পেইন্টে এঁকেছি । অরজিনাল চেহারা হয় নাই হাহাহাহ
৬। এই ছবিটা ড্র প্লাসে আঁকা । আমার কাছে খুব ভাল লাগে এই ছবিটা
৭। মোবাইল স্ক্রীনে আঙগুল টাচে আঁকা ছবি। ইহা কাল্পনিক
৮। এটা ঈদের সময় এঁকেছিলাম। পেইন্ট আর্ট এ
৯। ছবিটা নেটের-একটা পাথরের ছবি এটা। সে ছবিটা সেইভ করে পেইন্ট আর্ট করেছিলাম
১০। এই ছবিটা পেইন্ট আর্ট এ আঁকা । ফেইসবুক থেকে নিয়েছিলাম
১১। একান্ত নির্ভরতার ক্ষণ
১২। নববর্ষের সময় এঁকেছিলাম। ইহা নকল নয় কিন্তু
১৩। তরমুজের ছবি উঠায়ে বিলাই বানায়ে দিছিলাম
১৪। সখি চল যাইগা
দেখ না!! চ্যামরা কেমন রইছে রাইগা
এমন মুখ দেহনের চেয়ে
চল যাই ভাইগা ।
যত্ত সব আবোল তাবোল
মুখখানা দেখলে মনে হয়
যেন ফুলাইছ বাবল ।
এদিকে আর তাকাবা না
মেজাজ হয় গরম
কথা কইতে পার না
খালি পাও শরম ।
ধ্যত........ আর না!!!! চল সখি
ওর পেট খারাপ মনে হয়
অই তুমি খাও এখনি হরতকি ।
যাইগা কিন্তু....... টাটা
নিরামিষ তুমি যেন লবণ ছাড়া
না খাট্টা না মিঠা........
মর গিয়া বেটা
তোরে আর দেখে ক্যাটা
টাটা.................
১৫। উচ্ছাস
১৬। অপেক্ষা.....
১৭। বন্ধু দিবসে পেন্সিল আর্ট
১৮। মা দিবসে পেন্সিল আর্ট-এডিট পিকাসায়
১৯। জাপানিজ
২০। বন্ধু দিবস
২১। বৃষ্টির দিনে
২৩। মাঝে মাঝে ডাকে আমায়
মন খারাপের দিন
ডেকে বলে দুজন মিলে
হব নাকি লীন.....
দিনের সাথে
মনের কি হয় তুলনা.....
দিন বলে মনকে ভুলো
তবু আমায় ভুলনা ।
উড়ে এসে জোরে বসে
মন খারাপের দিন
মনের সাথে ভাব করে
সব কিছু করে মলিন ।
দিন তুমি চল
নিজের মতো করে
ভাল দিন মন্দ দিন
একটু একটু যাও ঝরে......
মন খারাপের দিন আছে
নিত্য আসা যাওয়ায়
তিক্তঝরা দিনগুলোরে তাই
উড়ায়ে দেই এলোমেলো হাওয়ায় ।
২৪। ভাবনা
২৫। অদৃশ্য মানব
২৬। জাপানীজ
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২০