সেই মিষ্টি দিনগুলো। রোদ্দুরের হঠাৎ হঠাৎ মনে পড়ে। সকালের এক ফালি সোনা রোদ হতে কিছু আলো ধার করে নিয়ে সেদিন সে রোদ্দুর হয়ে উঠেছিল। মধ্য দুপুরের তীক্ষ্ণ রোদ হতে একটু রোদ মুঠোয় করে নিয়ে সে হয়েছিল ডানপিটে দুরন্তপনার শেষসীমা ও জ্বালাময়ী। অবশেষে বিকেলের মিঠে রোদ হতে সে চেয়ে নিয়েছিল স্নিগ্ধতা আর গোধূলীর কাছ থেকে রক্তিম আভা........ গায়ের সবুজ প্রকৃতি হতে সে পেয়েছিল সজীবতা। তাইতো রোদ্দুর মায়াময়ী কখনো ছায়াময়ী কখনো জ্বলন্ত দুরন্তপনা কিংবা যাকে বলে ডানপিঠে ..সেটাই হয়ে উঠেছিল একদা
কি যে দুষ্টু ছিল রোদ্দুর
.......... মনে হলেই রোদ্দুরের হাসি পায়
অইতো সেদিনই লম্বা দুইটা বাঁশের মাঝামাঝি কাঠের টুকরা লোহায় মেরে লাঠির মাঝখানে পা রেখে সারা বাড়িময় ঘুরে বেড়াত
....... লম্বা বাঁশের ঠ্যাং আহা.........
রোদ্দুর চায় এই শহরের জ্যামে আটকে থাকা পলগুলো নিজের করে নিতে। তাইতো সে অনুভব করছে সেই বাঁশের লম্বা ঠ্যাং...........। আচ্ছা বাঁশের দুইটা ঠ্যাং কি কেউ ধার দেবে রোদ্দুরকে
....... রোদ্দুর ফিরে যেতে চায় সেই স্নিগ্ধতার প্রহরে
=================
পুনশ্চ: এটা লিখতে গিয়ে রোদ্দুর হাসতেই থাকে হাসতেই থাকে........... কারণ স্মৃতিগুলো রোদ্দুরের চোখের সামনে ছিল হাহাহাহ
নেটের ছবি খুব সম্ভবত সামু থেকেই পাওয়া ছবিটি