নিরীহঃ ১
এক অতি উৎসাহী যুবক এক জায়গায় ভীড় দেখে সংবাদ সংগ্রহের উদ্দশ্যে ভীড়ের দিকে এগিয়ে গেলো। কিন্তু কিছুতেই ভীড় ঠেলে ভিতরে যেতে পারছে না ।
তখন সে একটা বুদ্ধি বের করলো।
চিৎকার করে বলতে লাগলো, আপনারা সবাই সরেন। এখানে যে মারা গেছে , আমি তার ছেলে ।
সবাই অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে যায়গা করে দিলো।
সাংবাদিক ভেতরে ঢুকে দেখতে পেলো, একটি গরু এক্সিডেন্টে মারা গেছে।
নিরীহঃ ২
স্ত্রীঃ বল তো, সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও ক্ষনস্থায়ী পোশাক কোনটি ?
স্বামীঃ কনডম !!
নিরীহঃ ৩
এক গোরা-সৈন্য ছুটিতে বেড়াতে গেছে দূরে এক পল্লী গাঁয়ে।
সেখানে কয়েকদিন কাটানোর পরই স্থানীয় স্কুলমাস্টারের মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো সে। তাদের প্রেম বেশ ঘন হয়ে উঠেছে, এমন সময় তার ছুটি শেষ হয়ে গেলো, শহরে ফিরে এলো সে।
কিন্তু মাসকয়েক পর আবার এক ছুটিতে সেই গাঁয়ে ফিরে গেলো পুলিশ। প্রেমিকার খোঁজ নিতে গিয়ে দেখলো, সে প্রেগন্যান্ট। প্রেমিকা জানালো, এ তারই ঔরসজাত শিশু।
আনন্দিত হয়ে পুলিশ বললো, ‘তুমি আমাকে টেলিগ্রাম করলে না কেন? আমি সাথে সাথে এসে তোমাকে বিয়ে করে ফেলতাম!’
প্রেমিকা মাথা নাড়লো। ‘উঁহু। বাবা রাজি হলো না। বললো, পরিবারে একটা বেজন্মাই যথেষ্ঠ।’
নিরীহঃ ৪
প্রফেসর শেষ ক্লাসে ঘোষণা করলেন, ‘পরশু পরীক্ষা। কেউ কোনও অজুহাত দিয়ে পার পাবেন না। তবে নিকটাত্মীয়ের মৃত্যু কিংবা মারাত্মক শারীরিক অসুস্থতা হলে ভিন্ন কথা। ‘
পেছন থেকে এক ফাজিল ছোকরা বললো, ‘মাত্রাতিরিক্ত সেক্সজনিত ক্লান্তি হলে কি চলবে স্যার?’
ক্লাসে হাসির হুল্লোড় পড়ে গেলো। শব্দ থামার পর প্রফেসর বললেন, ‘উহুঁ, সেক্ষেত্রে তুমি অন্য হাতে লিখবে।’
নিরীহঃ ৫
এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না।
: প্রেমিকা আছে ?
: না।
: পরকীয়া করেন ?
: ন…
: টানবাজার যান ?
: না।
: মাস্টারবেট করেন?
: না।
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, “ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!!”
নিরীহঃ ৬
ডান্স পার্টি হচ্ছে। এক স্মার্ট যুবক তার চেয়েও লম্বা সুন্দরী এক তরুনীকে তার সাথে নাচার আমন্ত্রন জানাল।
: ধন্যবাদ। কোনো বাচ্চাকে নিয়ে আমি নাচি না।
: সরি! মিস, আপনার যে বাচ্চা হবে তা আমি জানতাম না।
নিরীহঃ ৭
জন্ম নিয়ন্ত্রন সম্পর্কে এক অবিবাহিতা তরুনী ডাক্তার গাঁয়ের বিবাহিতা মহিলাদের বোঝাচ্ছিলেন।
সব শোনার পর গাঁয়ের মহিলারা বললো, “এসব আপনের দরকার কারন আপনের বিয়ে হয় নি, কিন্তু আমাগো সোয়ামি আছে…”
নিরীহঃ ৮
লিটনের ফ্ল্যাটে প্রেম চলাকালীন সময়ে প্রেমিকা প্রেমিককে বলল, এত জোরে না সোনা, প্লিজ। আমার হার্ট দুর্বল।
প্রেমিক আশ্বস্ত করল, ভয় পেও না, এটা অতদূর যাবে না।
নিরীহঃ ৯
এক যুবতী মেয়ে ভাঙ্গা ছাতি নিয়ে গেল এক ছাতি মিস্ত্রির নিকট । সবকিছু দেখে মিস্ত্রি বললঃ
“উপরের কাপড় খুলতে হবে, আর নীচে ডান্ডা লাগাতে হবে”
এই শুনে মেয়েটি বলল: “যা ইচ্ছা করো, কিন্তু পানি যেন ভিতরে না পড়ে।”
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫৩