আজ প্রিয় কবির প্রয়াণ দিবস।ট্রিবিউট টু রুদ্র মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ।ছিলেন একজন প্রতিবাদী রোম্যান্টিক কবি।যিনি চালু করেছিলেন “ জিন্স-পাঞ্জাবীর ” কম্বিনেশন । হুইস্কির বাংলা নাম দিয়েছিলেন “সোনালি শিশির ”। যার হাত ধরেই ১৯৮৭ সালে শুরু হয়েছিল “ জাতীয় কবিতা উৎসব ” ।এরশাদ বিরোধী “ সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট ” গড়ে তোলেন রুদ্র। কবিতার মাধ্যমে এবং সশরীরে অন্যায়ের বিরুদ্ধে করেছেন প্রতিবাদ। চাকরির বন্ধনে নিজেকে বাঁধেননি রুদ্র। বড্ড বাউন্ডুলে ছিলেন। জীবন নিয়ে ছিল তার খেলা। যেমন ইচ্ছা জীবনকে চালিয়ে নিয়ে গেছেন। তাই মনে হয় কবিতার কাছে এখনো বাঁধা, মানুষের জীবনের সাথে তাইতো বেঁধে দিয়েছেন নিজের জীবন ।ভালো থাকো রুদ্র,ভালো থাকুক তোমার কবিতা।
"আমি ঈর্ষা করি, যত দিন না আমার দাফন হবে, আমার ধারনা আমার দাফনের পরও আমি রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহকে ঈর্ষা করব। খোদার কসম আমি রবীন্দ্রনাথকেও ঈর্ষা করি না। আমি ঈর্ষা করি লালন ফকিরকে, হাসন রাজাকে, কবি জসিমউদ্দিনকে, আর এই লোকটাকে যে দুটো লাইন লিখতে পেরেছিল। আর কাউকে আমি ঈর্ষা করিনা।" -কবির সুমন।
রেহমান সোবহান একজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। তার বাড়ি থেকে বিদ্যালয়ের দূরত্ব প্রায় ৬ কিলোমিটার। রেহমান সাহেব এমন একটি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন যা খুব নির্জন এলাকায় অবস্থিত এবং সেখানে যাওয়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন