আমার দেখা সেরা ১০ স্টাইলিস ব্যাটসম্যান
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
ক্রিকেট, ভদ্র লোকের খেলা। সবাই সবার জায়গা থেকে একা ম্যাচ ঘুড়িয়ে দিতে পারলেও সবার দৃষ্টি বেশিরভাগ থাকে ব্যাটসম্যানের উপরই। বোলাররা বল করবে আর ব্যাটসম্যানরা রান করবে। এটাই নিয়ম। বোলারদের মধ্যে থাকবে আগ্রাসী সৌন্দর্য আর ব্যাটসম্যানদের মধ্যে থাকবে শিল্পসত্তা। কিন্তু বোলারদের গুনটা যদি ব্যাটসম্যানদের মধ্যে চলে যায় তাহলে ব্যাটিং হয়ে যায় বিরক্তিকর। হেলিকপ্টার শট বা ডেল স্কুপ সাময়িক আনন্দ দিলেও শেষ পর্যন্ত ঐ ব্যাটসম্যান রান করলেও ব্যাটিংটা উপভোগ করা যায় না। এই কারনে অনেক দূর্দান্ত ফর্মে থাকা ব্যাটসম্যানও আসেন নাই আমার দেখা সেরা ১০ ব্যাটসম্যানের ভিতর। ৫০ গড়ে রান করা ধোনি, দিলশান, কোহলী এরা কেউ আসেন নি আমার এই তালিকায়।
আমি তালিকাটা করেছি যাদের অন্তত লাইভ ব্যাটিংটা আমি দেখেছি। ব্যাটিং গড় এখানে কোন হিসাবে আসে নাই।
১০. গ্রায়াম স্মিথ: অনেকের কাছে প্রশ্ন আসতে পারে গ্রায়াম স্মিথ এই তালিকায় কেন আসলো। স্টাইল বলতে তো ওর কিছুই নেই। কিন্তু আমার কাছে ওর একটা জিনিস খুব ভাল লাগে। তাহলো মনে হয় ও সব ব্যাটসম্যানদের থেকে ছোট ব্যাট ব্যবহার করে আর ওর মাঝ ব্যাটে কোন বল লাগে না। সব ব্যাটের কোন-কাঞ্চিতে লেগে চার ছয় হয়। ওর ব্যাটিং এর সৌন্দর্যটাও এখানে। খুব অল্প বয়সে সাইথ আফ্রিকা দলের অধিনায়ক হওয়া এই ওপেনিং ব্যাটসম্যানকে বলা হয়ে থাকে সাউথ আফ্রিকার ইতিহাসের সেরা অধিনায়ক। টেস্টে প্রায় ৫০ গড়ে রান করা এই ব্যাটসম্যান ১১৩ টেস্টে এই পর্যন্ত করেছেন ২৭ টি সেঞ্চুরি এবং ওয়ানডেতে প্রায় ৪০ গড়ে ১৯৭ ম্যাচে ১০ সেঞ্চুরি। স্মিথের সেঞ্চুরির একটা বৈশিষ্ট আছে যা অন্য সবার থেকে স্মিথকে আলাদা করে রেখেছে। সেটা হল স্মিথ সেঞ্চুরি করলে ঐ ম্যাচ সাউথ আফ্রিকা হারে না।
৯. মমিনুল হক: প্রথমে সৌরভ গাঙ্গুলিকে লিস্টে রাখবো বলে ঠিক করেছিলাম। কিন্তু যখন দেখলাম মমিনুল আছে তখন সৌরভের চিন্তা বাদ দিলাম। তাছাড়া ফাস্ট বোলিং এর সামনে সৌরভের পাঁ কাপাকাপির ইতিহাস সবার জানা। অন্তত এই দোষটা মমিনুলের নাই। সৌরভকে বলা হয় অফ সাইডের ঈস্বর। কিন্তু মনে হচ্ছে মমিনুল সেই উপাধিটা নিজের করে দিবে কিছুদিনের মধ্যেই। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ব্যাক টু ব্যাক সেঞ্চুরিতে তার অফ সাইডের স্ট্রোকের বাহার সৌরভের কথাই মনে করিয়ে দেয়। এখনও অনেক পথ পারি দিতে হবে। এখনও কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে যতদুরই যাক ওর ব্যাটিং টা যে চোখ জুরানো এই মতের অমিল হয়তো পাওয়া যাবে না।
৮. ব্রায়ান লারা: ক্রিকেট খেলা দেখছে প্রজাপতি বিঞ্জানী। হঠাৎ যদি তিনি প্রশ্ন করেন আচ্ছা প্রজাপতির মতো কেউ ব্যাটিং করতে পারে। মাথা চুলকাচ্ছেন, কোন দরকার নেই, ব্রায়ান লারার ব্যাটিং দেখেন। তাহলে প্রজাপতির মতো ব্যাটিং কিভাবে করতে হয় তা দেখতে পারবেন। রেকর্ডের পিছনে কখনও না ছোটা এই ব্যাটসম্যানের পিছনেই ছুটেছে রেকর্ড। দলগত খেলে ক্রিকেটের একলা এক প্রান্ত থেকেই ঘুরিয়ে দিতে পারতেন খেলার মোড়। প্রতিটা শটেই থাকতো নিত্ত নতুনের ছোয়া। প্রতিটি শটেই থাকতো অদ্ভুদ মোহময় এক সৌন্দর্য। প্রায় ৫৩ গড়ে ১৩১ টেস্টে ৩৪টি টেস্ট সেঞ্চুরি করেছেন এই ব্যাটসম্যান। এর মাঝে আছে ৩৭৫ ও ৪০০ রানের দুইটি জাদুকরি ইনিংস। ২৯৯ ম্যাচের ওয়ানডে ক্যারিয়ারে ১৯ টি সেঞ্চুরি করেছেন এই ক্রিকেটার। লারার লেট কাট গুলোকে বলা হয় তার ব্যাটিং এর অপার সৌন্দর্যের একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ। শুধু শুধু তো আর বারাক ওবামা তাকে ক্রিকেটের মাইকেল জর্ডান বলেন নি।
৭. রাহুল দ্রাবিড়: আচ্ছা সম্পূর্ন ব্যাকারন মেনে কি কথা বলা যায়। তাহলে জোস হইছে, ফাটাফাটি লাগছে, অবজা এই গুলা কোন রীতি ফলো করে। না অসম্ভব। ভাষা যেমন সম্পূর্ন ব্যাকারন মেনে বলা যায় না। তেমনি সম্পূর্ন ব্যাকারন মেনে ব্যাটিংও করা যায় না। যেনে রাখুন আপনি ভুল বলছেন। ক্রিকেটেও যে সম্পূর্ন ব্যাকারন মেনে ব্যাটিং করা যায় তার প্রমান দেখতে রাহুল দ্রাবিড়ের ব্যাটিং দেখুন। তার আউটগুলো থেকেও ক্রিকেটিও ব্যাকারন গত ভুল বের করুন তো। পারবেন না। অসাধারন সব শটের অধিকারি এই ব্যাটসম্যানের ব্যাক ফুটের কাভার ড্রাইভ গুলো ক্রিকেটের ক্লাসিক হিসাবে স্বিকৃত। ১৬৪ টেস্টে ৫২ গড়ে ৩৬ টি শতক ও ৩৪৪ ওয়ানডেতে প্রায় ৪০ গড়ে ১২ টি শতক তার ক্রিকেট অভিধানকে আরো আর্কষনীয় করেছে।
৬. কুমার সাঙ্গাকারা: ক্রিকেটে অলস জাদু দেখতে চান জিদানের অলস ফুটবল জাদুর মত। না, বেশি খুজতে হবে না। কুমার সাঙ্গাকারাকে দেখুন। একজন ব্যাটসম্যান কত অলসতার সাথে বাঘা বাঘা পেস বোলারদের বাউন্ডারি ছাড়া করতে পারে। কিভাবে এক স্পিনারকে অলসামিতে ভরপর শটে বাউন্ডারির বাইরে ফেলতে পারে। কিভাবে দূর্দান্ত স্পেলে বল করতে থাকা একজন বোলারকে পাড়ার বোলারে নামিয়ে আনতে পারে। এই সব সহকারে একটি প্যাকেজ হবে কুমার সাঙ্গাকারা। শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট ইতিহাস লেখতে গেলে কুমার সাঙ্গাকারা ছাড়া তা কখনও শেষ করা যাবে না। ১১৭ টেস্ট ম্যাচে ৫৭ গড়ে শতক হাকিয়েছেন ৩৩ টি এবং ৩৬১ ওয়ানডেতে ৪০ গড়ে শতক স্পর্শ করেছেন ১৬ বার।
৫. মাইকেল ক্লার্ক: আচ্ছা স্পিনের বিপক্ষে সেরা খেলোয়ার কে? না, না, উপমহাদেশের খেলোয়াররা এই লিস্টের বাইরে। খুব ভাল স্পিন খেলে এমন একজন খেলোয়ার বের করুন তো। মাথা চুলকাচ্ছেন, কোন দরকার নেই। মাইকেল ক্লার্ক আছে তো। যেই সময়ে অষ্ট্রেলিয়া দলে ঢোকা থেকে দল থেকে বাদ পড়া সহজ সেই সময় থেকেই ধারাবাহিক পারর্ফমেন্স করে যাওয়া ক্রিকেটারের নাম মাইকেল ক্লার্ক। সব ধরনের পিচে দারুন ব্যাটিং করা এই ব্যাটসম্যানের কাছে পেসারদের থেকে স্পিনাররাই বেশি প্রিয়। ২০১৩ সালে অষ্ট্রেলিয়ার ভারত সফরে টেস্টে সবাই ধরাসয়ী হলেও অনন্য ছিলেন ক্লার্ক। অধিনায়ক হিসাবে ভারতের কাছে হোয়াইটওয়াস হলেও নিজ জায়গায় ছিলেন অনন্য। অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর যেন আরো জ্বলে উঠেছেন তিনি। ট্রিপল সেঞ্চুরির পাশাপাশি রয়েছে গোটা কতেক ডাবল সেঞ্চুরিও। তাছাড়া অসাধারন ব্যাটিং স্টাইলের সাথে রোমান্টিক চেহারার কারনে সব সময় থেকেছেন মিডিয়ার আলোচনায়। ১০০ টেস্টে ৫৩ গড়ে রান করেছেন। এর মাঝে আছে ২৬টি সেঞ্চুরি এবং ২৩২ ওয়ানডেতে ৪৬ গড়ে করেছেন ৮ টি সেঞ্চুরি।
৪. কেভিন পিটারসন: দানবীয় ব্যাটিং এর পাশাপাশি স্টাইলের সম্বনয় দেখতে চান। দেখতে চান বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন উইকেটে সবচেয়ে সহজ ব্যাটিং। দেখতে চান পার্থের পেসারদের স্বর্গে বিশ্ব সেরা পেসারদের বিরুদ্ধে অবহেলার মত ব্যাটিং করে যাওয়া বা ধুলো হয়ে যাওয়া উইকেটে বিষাক্ত হয়ে উঠা স্পিনারদের ডাউন দ্য উইকেটে এসে ছয় মারা। বা দুরন্ত বালকের মতো রিভার হুক করা। এই সবই করতে পারেন এই ব্যাটসম্যান। সাউথ আফ্রিকায় প্রতিভার মূল্যায়ন না পেয়ে ইংল্যান্ডে চলে আসা এই ব্যাটসম্যান নিজের অভিষেক ওয়ানডে সিরিজের সাত ম্যাচে জন্মভূমি দক্ষিন আফ্রিকার বিরুদ্ধে করেছিলেন ধ্বংসাত্বক ৩ টি সেঞ্চুরি। নিজের মূল্যায়ন না করার ফল তিনি হারে হারে বুঝিয়ে দিয়েছেন নিজের জন্মভূমিকে। পরিসংখ্যান একটি গাধা। এই ব্যাটসম্যানের কাছে এসে এই উক্তি বারবার প্রমানিত হয়। ১০২ টেস্টে ৪৮ গড়ে রান তুলেছেন। সেঞ্চুরি করেছেন ২৩ টি এবং ১৩৬ ওয়ানডেতে ৪০ গড়ে রান করেছেন। সেঞ্চুরি করেছেন ৯টি।
০৩. হাসিম আমলা: অত্যন্ত বাজে ভাবে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন এই সাউথ আফ্রিকান ব্যাটসম্যান। তখন কি কেউ ভেবেছিল ইনিই ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি সময় ধরে টেস্ট ও ওয়ানডে ব্যাটসম্যান হিসাবে শীর্ষ স্থান ধরে রাখবে। মনে হয় খুব কম লোকই ভেবেছিলণ ধীরস্থির ও পরিস্থিতি বুঝে মাথা ঠান্ডা করে ব্যাটিং করার এক দূর্লভ গুনের অধিকারী এই সাউথ আফ্রিকান ব্যাটসম্যান।দিনে দিনে আরো পরিনত হচ্ছেন। আমলার ব্যাক ফুটে খেলা কাভার ড্রাইভগুলো খুব শীঘ্রই ক্রিকেট ক্লাসিকে পরিনত হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। ৭২ টেস্টে ৫২ গড়ে রান করেছেন। আছে ২০টি সেঞ্চুরি যার মধ্যে আছে হেডিংলিতে মহাকাব্যিক ৩১১। সাউথ আফ্রিকানদের মধ্যে একমাত্র ট্রিপল সেঞ্চুরিয়ানও তিনি। ওয়ানডে তে কয়েকদিন আগে ভেঙ্গেছেন স্যার ভিভ রিচার্ডসের সবচেয়ে কম ইনিংসে ৪০০০ হাজার রানের রেকর্ড। কোন রেকর্ডই যে চিরস্থানী নয় তা প্রমান করে চলছেন এই ব্যাটসম্যান। ওয়ানডেতে ৮৪ ম্যাচেই করে ফেলেছেন ১২ টি সেঞ্চুরি। এরমাঝে ৩ টি নার্ভাস নাইনটি কেউ হিসাবে রাখতে হবে।
০২. এবি ডি ভিলিয়ার্স: আচ্ছা ফাস্ট বোলিং এর বিপক্ষে ডাউন দ্য উইকেটে এসে পুল হুক করার চিন্তা করা যায়, যদি সেটা হয় ১৫০+ গতির একটি বল। বা ১৪৫+ গতির বলের বিরুদ্ধে সুইপ। বা নাম না জানা নানা শট। এইগুলো দেখতে হলে আপনাকে আব্রাহাম বেঞ্জামিন ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং দেখতে হবে। গাটের পয়সা উসুল করে দিবে ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং। বহু মুখি প্রতিভার অধিকারি ভিলিয়ার্স ক্যারিয়ারের শুরুতে ছিলেন রাগবি খেলোয়ার। এমনকি সাউথ আফ্রিকা অনুর্ধ ১৯ রাগবি দলের অন্যতম সদস্যও ছিলেন তিনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্রিকেটেই মনোনিবেশ করলেন এই তারকা। আর তাতেই কেল্লাফতে। এমন কোন জায়গা নেই যে তিনি যেখানে ব্যাটিং করে সফল হন নি। যদি নামিয়ে দেন ওপেনিং এ, সেখানেও পারফর্মেন্সের হেরফের হবে না। নামিয়ে দেন ১১ নাম্বারে, সেখানেও এক ই ফলাফল। দুনিয়ার সবচেয়ে পারফেক্ট ক্রিকেটারের হিসাব করলে তার মতো আর একজন ও পাওয়া যাবে না। ৮৮ টেস্টে ৫২ গড়ে রান করেছেন। সেঞ্চুরি করেছেন ১৮ টি এবং ১৫৯ ওয়ানডে তে ৫০ গড়ে রান করেছেন। সাথে আছে ১৬ টি সেঞ্চুরি।
০১. মার্ক ওয়াহ: আয়েস ক্রিকেট জিনিসটা কি তা সবচেয়ে ভাল উদাহরন মার্ক ওয়াহ থেকে আর কেউ হতে পারে না। আর কখনও হবে কিনা তাও সন্দেহ। যার ব্যাটের একটু চুমুতে বল চলে যেত বাউন্ডারিরের বাইরে। বা ব্যাটের আলতো ছোয়ায় বল সীমানার কাছে। তার ব্যাটিং উপভোগ করতে খোদ মাঠে থাকা ফিল্ডাররাও। এতই জাদুকরি ছোয়া ছিল তার ব্যাটে। তার ব্যাটিং দেখে খাওয়া দাওয়া ভুলে যেত মানুষ। বলের সাথে যেন তার ব্যাটের সম্পর্ক ছিল প্রেমিক প্রেমিকার মত। কঠিন আঘাত নয়, যেন প্রেমময়ি ছোয়াই দিত তার ব্যাট বলকে। কখনও বা হালকা একটু কবজির কাজ, বলের সাথে ব্যাটের একটু ছোয়া, তাতেই রান। তার ব্যাটিং এর সৌন্দর্যকে কখনও লেখে প্রকাশ করা যাবে না। না কোন উপমার দ্বারা। অন্ধকে কি কখনও কালো মেঘের সৌন্দর্য বুঝানো যাবে। তেমনি কলমে মার্কের ব্যাটিং সোন্দর্য বোঝানো যাবে না। ১২৮ টেস্টে ৪২ গড়ে রান করেছেন। সাথে আছে ২০ টি সেঞ্চুরি। আর ২৪৪ ওয়ানডেতে ৪০ গড়ে রান করেছেন। করেছেন ১৮ টি সেঞ্চুরি।
২৪টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?
স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?
সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী
বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন
জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন
=বেলা যে যায় চলে=
রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।
সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন