জি আপনারা ঠিকই বলেছেন ,যত দ্রুত সম্ভব হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডের কারখানা বন্ধ করে দিতে হবে ,না হলে দেশ অচল হয়ে হবে ।
আচ্ছা যারা আন্দোলন করছে এদের মাথায় কি কিছু নাই ? এখানে হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডের কি সমস্যা। সমস্যা হয়েছে ডিপোতে ,হয়তো তাদের সেখানে অব্যবস্থ্যপনা ছিলো। এখানে আন্দোলন করলে যে বা যারা অডিট করে এগুলো এপ্রুভ দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে করতে পারে। অথচ তা না করে টেক্সটাইল শিল্পের একটি অপরিহার্য ক্যামিকেল এর বিরুদ্ধে লেগেছে। যেটা কয়েকবছর আগেও রাশিয়া সহ অন্য দেশ থেকে অনেক বেশি প্রাইসে ইম্পোর্ট করতে হতো।
আন্দোলন করলে করতে পারে কনসার্ন ডিপার্টমেন্ট এর বিরুদ্ধে যারা ফায়ার সার্ভিসকে রাসায়নিকের আগুন নেভানোর জন্য পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে নাই। ফায়ার সার্ভিস দ্রুত কার্যকরী একশন নিতে পারলে হয়তো এত ক্ষতি নাও হতে পারতো ।
আপনি যদি প্রিভেন্টিভ একশন নিতেই চান তাহলে সেটা হতে পারে কিভাবে এই ক্যামিকেল গুলো সংরক্ষন বা হ্যান্ডলিং করবে সেটার বিষয়ে প্রশিক্ষণ এবং তদারকি করা। এপ্রুভাল দেওয়ার পরে ফলোআপ অডিট করা। এক্সিডেন্ট হলে সেটাকে কত দ্রুত নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা যায় সেটার জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা। কিন্তু তা না করে আপনি চাচ্ছেন ফ্যাক্টরি উচ্ছেদ করতে। আপনাদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক...
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুন, ২০২২ দুপুর ২:১৫