সেদিন সন্ধ্যায় বিষাদ ছিলো জানো?
সেদিন বসন্তটা কালো ছিলো,
রঙতুলিতে একেঁছিলাম ঘনকালো মেঘ,
সবকিছু চুরমার করে দেবো ভেবেছিলাম..
হঠাৎ!!
বৃষ্টি শুরু হলো যেন...
বৃষ্টির শীতল হাওয়ার আর গন্ধে মনটা ঠান্ডা হলো!
আইসক্রিমের মত তুলতুলে হাসির কোনাটা কি দেখতে পেয়েছিলে তুমি?
তুমি জানতে তুমি আমার বৃষ্টি হয়ে উঠেছো..
কিন্তু তুমি আমার সাথে উঠোনে ভিজতে চাইতে কেনো বলোতো?
তুমি কি জানতে চুপি চুপি লাল গোলাপের বদলে আমি গোলাপি কিনেছিলাম কেনো?
হয়ত হা ! হয়ত না!
আজও কি রেখেছো সযতনে সেই গোলাপের পাঁপড়িগুলো?
তুমি জানিয়েছিলে যে রেখেছো..
কিন্তু মনের কোনাটায় যে কি জমিয়ে রেখেছো তাতো আর জানিনে!
বলো কতবছর পরে আজ দেখা হলো? এই অবেলায়!
উফফফফফফফফফফফফফফফফফফ! অনেক সময় নিয়ে কথা বলো তুমি
যত সময় নাও একটুখানি কথা বলতে আজ এ রাতে আকাশের সব তারা গুনে ফেলা সম্ভব! জানো?
বোকা মেয়েটা! এটাকে বলে অতিরন্জন,
উহু অতিরন্জন নয়!তুমি দেখবে এখন আমি তারা গুনতে শুরু করবো?
বেশী নয়, একটা তারা আমার কোলে দিয়ো গো রমনী।
আজ এতবছর পরে তোমার ঐ চোখে কি হয়েছে বলোতো?
নস্টালজিয়া! হা একেই বলে নস্টালজিয়া
লোকে বলে আমার চোখ নাকি মায়াময়ী! মন্দ বলে লোকে!
মায়াময় হরিণ সে তো তুমি...
ওভাবে তাকিয়োনা অনুরোধ!
কারন,তুমি তো আমার সেই যার কোন সমাপ্তি নেই।