নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ্‌ সাহেবের ডায়রি ।। রাজধানীতে ছিনতাই ডাকাতি ভয়ংকর হচ্ছে দিনে দিনে

২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:০২




রাজধানীর প্রায় সর্বত্রই ভয়াবগ আকার ধারণ করেছে ছিনতাই। নগরীর প্রধান সড়ক থেকে অলিগলি, বস্তি এলাকা থেকে অভিজাত পাড়া-সব জায়গায় ছিনতাইয়ের শিকার হওয়ায় আতঙ্কে নগরবাসী। পথচারীদের রাস্তা আটকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে যেমন ছিনতাই হচ্ছে, তেমনি প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলেও ছিনতাইকারীরা হামলে পড়ছে নিরীহ মানুষের ওপর। গত কয়েক মাসে ছিনতাইকারীদের হামলায় বেশ কয়েকটি হতাহতের ঘটনাও ঘটেছে। মোহাম্মপুরে সম্প্রতি একাধিক ছিনতাইয়ের ঘটনায় সারা দেশে আলোড়ন তৈরি হয়েছে।৫ আগস্টের পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখনো পুরোপুরি সক্রিয় না হওয়ার সুযোগ নিচ্ছে অপরাধীরা। পাশাপাশি কারাগারে থাকা অপরাধীরা জামিনে এসে ছিনতাইয়ে জড়িয়ে পড়েছে। তবে ছিনতাইয়ের প্রকৃত ঘটনার তুলনায় থানায় মামলার সংখ্যা কয়েকগুণ কম। মামলা নিতে অনীহা, আবার কখনো ঝামেলা এড়াতে পুলিশের দ্বারস্থ না হওয়াই এর বড় কারণ। ছিনতাই বন্ধে মোহাম্মদপুরে রাস্তায় নেমে এলাকাবাসী প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এক্ষেত্রে পুলিশি টহল জোরদার ও চেকপোস্ট বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন অপরাধ বিশেজ্ঞরা।
রাজধানীতে ছয় হাজার ১৯৮ জন ছিনতাই ও ডাকাতিতে জড়িত। ছিনতাইয়ের হটস্পটের তালিকায় রয়েছে শাহবাগ, রমনা, মতিঝিল, খিলগাঁও, বাড্ডা, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, ভাটারা, শেরেবাংলা নগর, কলাবাগান, রামপুরা, হাজারীবাগ, মোহাম্মদপুর, বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, উত্তরা পশ্চিম ও পল্লবী এলাকা। এছাড়া পান্থপথ, টিএসসি, কাওরান বাজার, হাতিরঝিল ও তেজগাঁও রেলস্টেশন ছিনতাইয়ের অন্যতম হটস্পট। বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চ টার্মিনাল ও রেলস্টেশনগুলোও ছিনতাইয়ের হটস্পট।

আপনাদের উপদেশ দিয়ে কোন লাভ নেই বরং আইন শৃঙ্খলা বাহিনিকে আরও একটিভ হওয়ার জন্য বলব ।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



রাতের বেলায় এসব চিনতাইকারীরা স্হানীয় পুলিশের সাথে দেখা করতে যায়।

২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৬

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: কোন ব্যাপার না। টেক ব্যাক বাংলাদেশ হচ্ছে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯

শাহ আজিজ বলেছেন: পাবলিক ক্ষ্যাপার দিন আসছে । যেখানে ছিনতাই সেখানেই পিটাইয়া খতম । সব সাইজ হয়ে যাবে ।

৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০

আমি সাজিদ বলেছেন: কোনও ডানহাত বামহাত আর অজুহাতই মানা যায় না। এতদিনেও রাজধানীতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে নাই। বেসিক প্রায়োরিটি ছেড়ে অন্য অনেক কিছুতেই ব্যস্ত।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

শাহ আজিজ বলেছেন: বেশি সমস্যা করেছে দেশের বেশ্যা রাজনিতিকগন। তাদের যেইই বলেছে তারই সাথে শুয়েছে । পুলিশকে আলাদা করতে হবে ।

৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:১০

আহা রুবন বলেছেন: শুধু ঢাকা নয় ছোট শহর, হাট-বাজার, গ্রামেও চুরি-ছিনতাই বেড়ে গিয়েছে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:১৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ঢাকাতে বেশি হচ্ছে এসব । ছোট শহরে কম হচ্ছে । পুলিশ নিস্ক্রিয় বলে সেনা বাহিনি নামাতে হচ্ছে । পুলিশকে সেনাবাহিনীর অন্তর্ভুক্ত করে নিলে ভাল হয় ।

৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:১৪

কাঁউটাল বলেছেন: হাউয়ামি লীগ এতদিন বৈধভাবে চান্দাবাজি, ব্যংক ডাকাতি, কমিশন বানিজ্য ইত্যাদি করত, এখন হাসু বুবুর পলায়নের পরে চোর ডাকাত ছিনতাইকারী হিসাবে উৎপাত আরম্ভ করেছে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৪৩

শাহ আজিজ বলেছেন: বাহ দারুন বলেছেন -------- জুই বাংলা

৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:২৬

রবিন_২০২০ বলেছেন: ধরতে পারলে পিটিয়ে মেরে ফেলতে হবে। এদের প্রতি মানবতা দেখানোর গুষ্টি মারি।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

শাহ আজিজ বলেছেন: তাই হোক ।

৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:২২

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: বিম্পির শেষ দিকের সময়। পুরান ঢাকায় হঠাৎ দিনে-দুপুরে ডাকাতি বেড়ে গেল। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, তারপর টাকা নিয়ে চম্পট। হঠাৎই ব্যবসায়ীরা একতাবদ্ধ হলেন। কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই একাধিক ডাকাত পিটিয়ে তক্তা এবং সাথে কিছুকে অক্কা পাইয়ে দেওয়া হলো। ব্যাস। এরপর বহুকাল ঠান্ডা। যদ্দুর জানি পুরান ঢাকার ব্যবসায়ীরা এখনও লাঠি রেডি রাখেন।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:১৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ঘরে ঘরে লাঠি রাখতে হবে । পিটিয়ে তক্তা বানাতে হবে , তবেইনা সাইজ !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.