১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

আমি সাজিদ বলেছেন: ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ক্ষতি করছে সিন্ডিকেটবাজেরা।

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:০৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খরচে কুলাতে না পেরে শিশুদের পাত থেকে ডিম–দুধ বাদ - এ বাংলায় প্রান্তিক, নিম্নবিত্তদের জন্য এটা একটা চিরকালীন চিত্র। যেমন ইলিশ মাছও কোনোদিনই এ বাংলার গরীব মানুষের নাগালের মধ্যে ছিল না - ৪ টুকরা মাছের এক ভাগা কিনতেও অনেক কষ্ট হতো তাদের।

আমরা যত সংগ্রামই করি, যতবারই স্বাধীনতা আনি, ভিক্ষুকরা ভিক্ষুকই থেকে যাচ্ছে, টোকাইরা পথে-প্রান্তরেই থাকে - ওদের ভাগ্যের পরিবর্তন হয় না।

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:১৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইহা জাতির জন্য লজ্জার!

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৫৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




বাংলাদেশে ১৯১০ সালে ৫৭৪ কোটি এবং ২০১৭ সালে ১৪৯৩ কোটি ডিম উৎপাদন হয়।

এই হিসেবে, ২০২৪ সালে দ্বিগুণ হওয়ার কথা, অর্থাৎ, প্রায় ২৮০০ কোটি ডিম!

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:২০

প্রহররাজা বলেছেন: ব্যবসায়ীরা স্বাধীনভাবে দাম চাইতে পারছে, এটাই স্বাধীনতার সুফল।

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৩৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কিছু বললে একটা শ্রেণি আফসোসলীগ ট্যাগ দিয়ে দেবে। আগে যেহেতু কষ্ট করেছে, এখনও তাই করতে হবে। কিছু বলাও যাবে না।

৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

আহরণ বলেছেন: হতভাগা দেশ। শুনেছি, ব্যাংকে অফিসার পদে কাজ করে বেতন পায় ৫০,০০০/টাকা। এই টাকায় বাড়ি ভাড়া, খাওয়া খাদ্য, যাতায়াত, পকেট খরচ, বাচ্চার স্কুল, কোচিং, চিকিৎসা, ঔষধ, বিনোদন, ............. । মাস শেষে সঞ্চয় শূন্য।

৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

মিরোরডডল বলেছেন:





বাজারে সিন্ডিকেট, ক্রেতাদের ভোগান্তি, এটা অনেক পুরনো সমস্যা।
কোন সরকার এর পার্মানেন্ট সমাধান করেনি।

এই মন্ত্রণালয়ে ৮১ জন সরকারি কর্মকর্তা মাস শেষে বেতন নেন বছরের পর বছর, কিন্তু ওরা ঠিক কি কাজ করে জানতে ইচ্ছে করে। যেটা হওয়া উচিত টপমোস্ট প্রায়োরিটি, সেটাই কেনো ইগ্নর হচ্ছে দিনের পর দিন!!!!

বর্তমান সরকারের কাছে প্রত্যাশা, যত দ্রুত সম্ভব সিন্ডিকেটদের আইনের আওতায় এনে সাধারণ মানুষের খাদ্যের নিরাপত্তা দিবে। ধনী শ্রেণীর কখনোই সমস্যা ছিলো না বা নেই।
কিন্তু নিম্ন আয়ের মানুষদের কষ্ট অকল্পনীয়!