নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"
৩০ সে ডিসেম্বরের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ/ঐক্যজোট যে সরকারই আসুক না কেন চরম খারাপ অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হবে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে পুরাতন, ও দেশে ও বিদেশে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য নিতি নির্ধারনী (আর্থিক ও সামাজিক) প্রতিষ্ঠানটির নাম হলও The Centre for Policy Dialogue (CPD)। এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেছেন বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান অর্থনিতীবিদ রেহমান সোবহান। বাংলাদেশের নামকরা সকল অর্থনিতীবিদদে শিক্ষকও উনি। যাই হউক এই প্রতিষ্ঠানটি নভেম্বর মাসে বাংলাদেশের আর্থিক, সামাজিক সহ অন্যান্য সেক্টরগুলোর বর্তমান অবস্থা নিরুপ করে একটা সমীক্ষা রিপোর্ট প্রকাশ করেছে যার নাম "State of Bangladesh Economy and Upcoming National Elections"। এই রিপোর্টের উদ্দেশ্য ছিলও রাজনৈতিক দলগুলোকে দেশের অর্থ-সামাজিক অবস্থার সম্বন্ধে অব হিত করা যাতে করে তার আগামীতে দেশ পরিচালনায় কোন বিষয়ে কেম গুরুত্ব দিতে হবে তা বিষয়ে অবহিত করা। এই রিপোর্টে উল্লেখিত বাংলাদেশের আর্থিক সেক্টরের কিছু উল্লেখযোগ্য অংশ আপনাদের জন্য তুলে ধরছি।
ছবি: বাংলাদেশের current account balance এর চিত্র
তথ্য ১: ২০০৩ সালের পরে ২০১৮ সালে প্রথম বারের মতো বাংলাদেশের মোট আমদানি ব্যায় মোট রপ্তানি ব্যায়ের চেয়ে বেশি হয়েছে। অর্থাৎ, ২০০৩ সাল থেকে বাংলাদেশ বেশি টাকার রপ্তানি করতো; কম টাকার আমদানি করতো; যা ২০১৮ সালে এসে উল্টা হয়েছে। আরও সোজা বাংলায় বলতে হয় যে মাসে আপনি বেতন পান ২০ হাজার টাকা কিন্তু খরচ প্রতি মাসে ২৫ হাজার টাকা। ভেবে দেখেন আয়ের চেয়ে ব্যায় বেশি করলে কি হয়।
"Bangladesh’s overall balance position entered into the negative terrain at the end of FY2018, for the first time since FY2003" পৃষ্ঠা: ২৬
ছবি: বাংলাদেশের current account balance এর চিত্র
তথ্য ২: ২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছিল প্রায় ২৫ % কিন্তু ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬% এর কম। বিশ্বের আর্থিক নিতি নির্ধারনী প্রতিষ্ঠান গুলো বলছে যে আগামী ২-১ বছরের মধ্যে বিশ্ব অর্থনীতি নিম্নগামী হবে। বিশেষ করে আমেরিকার অর্থনীতি। আর আমেরিকার অর্থনীতি নিম্ন গামী হওয়া মানে পুরো বিশ্বের অর্থনীতি নিম্নগামী হওয়া।
"In June 2018, overall balance was a negative (-) USD 0.88 billion, a decline of about USD 4 billion from the corresponding period of the preceding year (in June 2017 the matched figure was (+) USD 3.17 billion. This needs to be considered in the backdrop of the disquieting developments emerging in parallel, including the surge in trade gap, accumulating foreign debt, reserves depletion, depreciation of Bangladeshi Taka (BDT), the gathering storm of global trade war and the consequent likelihood of global economic slowdown."
"Although remittance income rose by about USD 2 billion in FY2018 compared to the previous year, the overall surplus in the non-trade component (which includes remittance income) of the current account balance rose only by USD 0.35 billion. This amount was insignificant compared to the trade deficit, resulting in the aforesaid high amount of deficit in the current account."
তথ্য ৩: বাংলাদেশের বর্তমান financial account balance বেশি হওয়ার প্রধান কারণ হলও গতবছর মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী ঋণ বেশি পেয়েছে। সোজা বাংলায় বলা যায় ব্যাংক থেকে লোণ নিয়ে লোণের টাকা নিজের একাউন্টে রেখে অন্যকে দেখাচ্ছেন যে দেখ ব্যাংকে আমার কত টাকা। মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী এই ঋণগুলো নেওয়া হয়েছে প্রধানত ভারত ও চিন এর কাছে থেকে। যেখানে বিশ্ব ব্যাংক বা আইএমএফ এর কাছ থেকে ঋণ নিলে সর্বোচ্চ ১ থেকে ২ % সুদ দিতে হয় সেখানে ভারত ও চিন এর কাছে থেকে নেওয়া লোণ গুলোর ঋণ শুরই হয় ৩% এর বেশি থেকে। গড়ে ৪ থেকে ৫% সুদ দিতে হবে ভারত ও চিন এর কাছে থেকে নেওয়া ঋণ গুলোর জন্য। বিশ্ব ব্যাংক বা আইএমএফ এর কাছ থেকে ঋণ নিলে শোধ করতে হয় ২৫ থেকে ৪০ বছরে কিন্তু ভারত ও চিন এর কাছে থেকে নেওয়া ঋণ গুলো শোধ করতে হবে স্বচ্ছ ১৫ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৪৭ বছর পূর্তি হলও এই বছর। বাংলাদেশের জন্মের প্রথম ৪০ বছরে মোট যত ঋণ নিয়েছে বিশ্বের অন্যান্য দেশ গুলোর কাছ থেকে তার চেয়ে বেশি ঋণ নিয়ে আওয়ামীলীগ সরকার গত ৭ বছরে। বাংলাদেশ সরকারের বাজেটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ হলও দেশ বা বিদেশ হতে নেওয়া ঋণের সুদ। ভারত ও চিন এর কাছে থেকে নেওয়া ঋণ গুলোর সুদ পরিশোধ শরু হলে ও বর্তমান হারে ভারত ও চিনের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া চালু থাকলে বাংলাদেশের অবস্থা যে কি হতে পারে তা নিয়ে সবাধান করে দিয়েছেন এই রিপোর্টে
"Bangladesh’s borrowings from Southern providers, such as China and India, have been on the rise in recent years. Since the interest rate on these loans are significantly higher than the traditional IDA-type loans, the repayment liabilities will be higher further down the line."
"Because of (lower) middle-income graduation, borrowing liabilities of Bangladesh is expected to rise"
"With building up of repayment pressure from the growing borrowings, debt servicing liabilities will rise in near- to medium-term future. Debt servicing liabilities of private sector borrowers who have borrowed from foreign sources and will be repaying from returns accruing from the domestic market, is also expected to rise with consequent pressure on domestic forex market. External balances will also face the pressure emanating from Bangladesh’s dual graduation – higher borrowing costs (because of middle-income graduation) and more competitive market access scenario (originating from the LDC (least developed country) graduation)." পৃষ্ঠা: ২৬
"the surge in trade gap, accumulating foreign debt, reserves depletion, depreciation of Bangladeshi Taka (BDT), the gathering storm of global trade war and the consequent likelihood of global economic slowdown"
"Bangladeshi Taka (BDT) has already experienced considerable depreciation over the past couple of year.The BDT experienced a depreciation of 7.5 per cent vis-à-vis United States Dollar (USD) over the past three years" পৃষ্ঠা: ২৬
"depletion of the forex reserves – reserves came down from USD 33.5 billion in FY2017 to USD 32.9 billion in FY2018. In terms of months of import equivalent, reserves experienced a drawdown from 6.3 months’ equivalent to 5.5 months’ equivalent over the corresponding period." পৃষ্ঠা: ২৬
"Key BoP correlates such as exchange rate movement, debt and debt servicing liabilities
and forex reserves, among others, have all witnessed varying degree of pressure in recent times"
ছবি: Ease of doing business index
তথ্য ৪: কমতে শুরু করেছে বৈদেশিক বিনিয়োগ
২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে বৈদেশিক বিনিয়োগ কমে গেছে। বিশ্বের কোন দেশে কত সহজে নতুন বাণিজ্য চালু করা যায় অর্থাৎ কোন দেশ কতটা ব্যবসা বান্ধব তা নির্দেশ করার জন্য একটা সূচক আছে যার নাম Ease of doing business index (The ease of doing business index is an index created by Simeon Djankov at the World Bank Group. Economies are ranked on their ease of doing business, from 1–190. A high ease of doing business ranking means the regulatory environment is more conducive to the starting and operation of a local firm.) এই সূচকে যে দেশ যত নিম্ন সিরিয়ালে সেই দেশে ব্যবসার জন্য তত নিকৃষ্ট। ২০০৮ সালে যখন আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসে সেই সময় বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১১৫ তম কিন্তু ২০১৮ সালে হয়েছে ১৭৬ তম। অর্থাৎ গত ১০ বছরে ৬১ ধাপ নিচে নেমে গেছে। এই তথ্য কি নির্দেশ করে? আগামী বছর গুলোতে বাংলাদেশের foreign direct investment (FDI) flows বাড়ার সম্ভাবনা কম। ফলে নতুন কর্মসংস্হানের সুযোগ বাড়বে না আশানুরুপ। ফলাফল দেশের চলমান বেকারত্ব সমস্যা আরও বৃদ্ধি পাবে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত ‘ওয়ার্ল্ড এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সোশ্যাল আউটলুক-২০১৮’ শীর্ষক প্রতিবেদন অনুসারে "দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে বেকারত্বের হার বাংলাদেশেই বেশি। ২০১০ সালের পর থেকে প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কা ও ভুটান এ হার কমিয়ে এনেছে। ভারতে স্থিতিশীল রয়েছে। তবে বেড়েছে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও নেপালে। (সুত্র: দৈনিক প্রথম আলো, ২৪ জানুয়ারি ২০১৮)"
"It is to be noted in this connection that, the other two sub-components of the financial account balance, the (net) foreign direct investment (FDI) flows and (net) portfolio investment, experienced a decline over this period (from USD 1.65 billion and USD 0.46 billion respectively in FY2017 to 1.58 billion and 0.37 billion in FY2018)." পৃষ্ঠা: ২৭
তথ্য ৫: বাংলাদেশও কি শ্রীলংকা, ইথিওপিয়া, ও পাকিস্তানের মতো ঋণ খেলাপি হয়ে সম্পদ ভারত ও চিনের কাছে বন্ধক দিতে যাচ্ছে?
উপরোক্ত প্রত্যেকটি দেশ চিনের কাছ থেকে উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে নিজের দেশে সমুদ্র বন্দর, রাস্তা-ঘাট বানিয়েছে। উচ্চ সুদের কারণে ঋণ নেওয়ার কারণে অল্প সময়ের মধ্যে সুদ ও আসল মিলে ব্যাপক আকার ধারণ করছে যা ঐ দেশ ৩ টি পরিশোধ করতে না পরে ঋণের সুদে করা বন্দর, রাস্তা-ঘাট চিনের কাছে ৯৯ বছরের জন্য বন্ধক রাখতে বাধ্য হয়েছে।
"As was seen from the previous analysis, the increasingly large deficit arising from the trade account was largely offset, thanks to the significantly increasing surplus in the financial account. However, this also indicates that Bangladesh’s overseas liabilities, on account of both short-term and MLT loans, will be on the rise. This will result in higher accumulated debt, and consequently, necessitate addressing higher debt servicing liabilities. In view of this, Bangladesh must be well-prepared, with appropriate strategies, to avoid any likely debt trap in the medium-term future. Already Bangladesh’s debt servicing liability has been showing a rising trend. The amount has almost doubled in the Q1 of FY2019 compared to FY2018 (principal and interest payment figures were respectively USD 614.7 million and USD 333.5 million). From this perspective, selection of projects to be undertaken, sourcing of funds, terms and conditionalities, costing of projects, generation of expected returns, all these must be carried out with more care and due diligence. In this connection, the experience of falling into debt trap for countries such as Sri Lanka, should serve as a cautionary note for Bangladesh." পৃষ্ঠা: ২৮
তথ্য ৬: সাম্প্রতিক কালে বাংলাদেশের ক্রেডিট রেটিং এর অবনতি
বাংলাদেশের ব্যাংকিং ব্যবস্হার চরম অব্যবস্হাপনা (দুর্নীতি, আদায় অযোগ্য ঋণ, সামর্থ্যের বেশি ঋণ প্রদান, প্রয়োজনের তুলনায় কম সন্বিচিতি) এর কারণে বাংলাদেশের ক্রেডিট রেটিং কমিয়ে দিয়েছে বিশ্বের অন্যতম প্রধান ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি।আর্থিক অব্যবস্হাপনা দ্রুত পরিবর্তন না হলে খুব শীঘ্রই বাংলাদেশের ক্রেডিট রেটিং আরও কমিয়ে দেওয়া হবে। বিদেশ হতে ঋণ নিলে বাংলাদেশ সরকার কিংবা বেসরকারি কোম্পানিকে কত % সুদ দিতে হবে তা নির্ধারিত হয়ে থাকে এই ক্রেডিট রেটিং এর উপর নির্ভর করে। যেই দেশের ক্রেডিট রেটিং যত ভালো সেই দেশ বা কোম্পানি তত কম রেটে ঋণ পাবে। আমার নিজের উদাহরণ দেই। কানাডায় সাধারণ ক্রেডিট কার্ডে ঋণের সুদের হার ২০ থেকে ২৯%। গত মাসে কানাডার টিডি ব্যাংক আমাকে একটা অফার দিয়েছে ১ বছরের জন্য মাত্র ৩% সুদ দিতে হবে। অথচ এই একই ক্রেডিট কার্ডে পূর্বে আমি ২০ % সুদ দিয়েছি।
তথ্য ৭: বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ এর একটি তুলনামূলক চিত্র
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
সরকারের হয়রানির ভয়ে পরিচিত অর্থনিতিবীদরা দেশের অর্থনিতীর প্রকৃত অবস্হা সম্বন্ধে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছেন ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর থেকেই। বাংলাদেশের গনমাধ্যমের শতকরা ৯৯ ভাগই সরকারের কাছ থেকে দুস্হ্য ভাতা পাচ্ছে প্রতিবছর। ফলে তারাও চুপ। ফলে যা হবার তাই হয়েছে। উপরে ফিট-ফাট ভিতরে সদরঘাট।
২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১২
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ একটি বিষয় তুলে ধরেছেন।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
যেই ক্ষমতায় আসুক না কেন দেশের অর্থনিতীর এই দুরাবস্হা থেকে কেউই রক্ষা পাবে না। মাল মুহিত দেশকে এই অবস্হায় রেখে রাজনিতী থেকে অবসর নিয়েছে। আগামীতে আওয়ামীলীগ আবার ক্ষমতায় আসলে নতুন যে ব্যাক্তি অর্থমন্ত্রী হবে তার খবর আছে।
৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭
ফেনা বলেছেন: খুব ভাল একটা পোষ্ট। প্রিয়তে রাখলাম।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ।
৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮
নতুন বলেছেন: সামনে গামেন্টসে আয় কমতে থাকবে... কারন ক্রেতারা বাজার পরিবত`ন করে... গামেন্টের বাজার সরে গেলে দেশে বড় সমস্যা শুরু হবে।
বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে হবে...
নতুন আয়ের ক্ষেত্র বের করতে হবে...
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
সিপিডির একই রিপোর্টে দেখলাম যা এখনও দেশের শতকরা ৮৫ ভাগ রপ্তানী আয় আসে গার্মেন্টস সেক্টর থেকে। বিশ্ব ব্যবস্হার কারণে কিংবা রোবটের কারণে যদি গার্মেন্টস সেক্টরের কাজ কমে যায় তবে বাংলাদেশের আগামী সরকারগুলোর খবর আছে।
৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২২
ফেনা বলেছেন: আপনার পোষ্টটি জানাও ডট কমে দিবার অনুমতি চাইছি। জানাবেন।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনার সংবাদ পোর্টালের লিংকটা দেবেন কি অনুগ্রহ পূর্বক।
৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: নির্বাচন আগে সুষ্টু ভাবে শেষ হোক।
তারপর সব পরিস্কার হবে।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
রাজীব ভাই, নির্বাচন সুষ্হ হউক আর মুমুর্ষ অবস্হায় হউক। অর্থনৈতিক এই দুরাবস্হাকে পাশ কাটানোর কোন সুযোগ নাই।
৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০০
ফেনা বলেছেন: জানাও ডট কম
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: অনুমতি দিলাম।
৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯
রায়হান চৌঃ বলেছেন:
সরকার যে দল ই গঠন করুক না কেন ২০১৯ এর মাঝামাঝি থেকে তাদের লেজে- গোবরে একাকার হয়ে যাবে
৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
ফেনা বলেছেন: ৩০ সে ডিসেম্বরের নির্বাচনে আওয়ামীলীগ/ঐক্যজোট যে সরকারই আসুক না কেন চরম খারাপ অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হবে।
১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। বাংলাদেশ সরকার নির্বাচনে আমেরিকার পর্যবেক্ষক দল কে না বলেছে। জাতিসংঘের মহাসচিব তবু বলেছেন নির্বাচন তারা গভীর পর্যবেক্ষন করবেন। এই সরকার আবারো ক্ষমতায় আসলে বাংলাদেশ নানা ধরণের নিষেধাজ্ঞায় পড়তে পারে তাতে দেশের অর্থনীতির চাকা স্থবির হয়ে যাবে । এই গর্ত থেকে বেড় হতে সহজে পারবে না।।।
১১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৭
নতুন বলেছেন: গামেন্টসের ক্রেতারা বাজার পরিবত`ন করে যাতে তারা কম মূল্যে জিনিস কিনতে পারে।
এখন অফ্রিকার বাজার তৌরি করতেছে.... চায়না অনেক বিনিয়োগ করছে আফ্রিকাতে.... ওখানে আরো কম দামে শ্রমিক পাবে এবং আমাদের চেয়ে কম সময়ে তা আমেরিকা, ইউরোপে পৌছে যাবে...
তাই আমাদের ৮৫% আয় এই খাতে এটা খুবই একটা ভাবনার খবর। কোটি মানুষ এই ইন্ড্রাস্টিতে যুক্ত,,,,
আমাদের পয`টন খাতে বিনিয়োগ করা দরকার। এটাতে অনেক ভালো আয় হয়... উদাহরন<< দুবাই, মালোয়েশীয়া, ইন্দোনেশিয়ার ।
বিদেশে স্কিল্ড শ্রমিক পাঠানো একটা ভালো উদ্দোগ..।
সামনের দিনে বিশ্বে কোন জিনিসের চাহিদা হবে সেই বিষয়ে চিন্তা করে পরিকল্পনা করা উচিত।
শুধুই বিএনপি/আয়ামীলীগের চেতনা নিয়ে পড়ে থাকলে কপালে কস্ট আছে।
১২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫৮
অনল চৌধুরী বলেছেন: যেকোন বিবেচনায় বাংলাদেশ একটা ধনী দেশ।কিন্ত দুর্নীতি,লুটপাট,বিদেশে টাকা পাচার অার দেশের কৃষি ও খনিজ সম্পদের উপযুক্ত ব্যবহার না হওয়ার কারণে দেশের জনগণ এর সুফল লাভ করতে পারছে না।
নির্বাচিত সরকারের প্রথম দায়িত্ব হতে হবে যেকোন মূল্যে দেশ থেকে দুর্নীতি নির্মূল ও এরশাদ অামল থেকে বিদেশে পাচার হওয়া দেশের লক্ষকোটি টাকা দেশে ফিরিয়ে আনা।এই অর্থ ফিরিয়ে আনা গেলে এদেশে থাইল্যান্ডের চেয়েও উন্নত দেশে পরিণত হবে।
চেষ্টা করলে যে পাচার হওয়া টাকা ফিরিয়ে আনা যায়,তার প্রমাণ দুদুকের সিঙ্গাপুর থেকে চুন্নি খালেদা পুত্র কোকো’র ২০কোটি টাকারও বেশী ফেরত অানা।https://www.prothomalo.com/home/article/42693/সিঙ্গাপুর-থেকে-কোকোর-ঘুষের-আরও-অর্থ-ফেরত
অার এবারো যদি দুর্নীতিবাজদের অবাধে চুরি-ঘুষ-দুর্নীতি করতে দেয়া হয়,তাহলে দেশ ধ্বংস হতে বেশীদিন লাগবে না।
১৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:১২
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আমার মনে হয় না। বিশেষত ২০০১ - ২০০৬ এর বিএনপি আমলের কথা ধরুন। তখন বিশ্বে চলছিল মন্দা আর জংগী বাদ। আমেরিকায় ভয়ানক অবস্থা চাকুরীর বাজারে। তা সত্ত্বেও বাংলাদেশে চলছিল সচল অর্থনীতির চাকা। মুক্ততা আর প্রাইভেটাইজশনের কারনেই বোধ করি বাংলাদেশ এই অর্জন করতে পেরেছিল। যার কৃতিত্ব সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের উপরে বেশ খানিকটা দেয়া যেতে পারে। সামনের দিন গুলোতেও সেরকমটাই দেখব বলে আশা করি। অবশ্য সবকিছু আল্লাহই ভাল জানেন।
১৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:২৮
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ধ্বংসের একক কৃতিত্ব দেয়া যায় দুর্নীতিবাজ বিকৃত,দুর্বোধ্য অার অসহ্য বাংলায় কথা বলা সাইফুরকে,যে ১৯৯১ সালে ভারতেরও আগে এদেশে ভ্যাট চালু করেছিলো।
২০০২ সালে টিএন্ডটি ফোনে মাল্টিমিটারিং পদ্ধতি চালু করে ফোনের বিল একলাফে ৪০০ গুণ বাড়িয়েছিলো।
প্রতিবছর বিদ্যুৎ,পানি,গ্যাসের দাম বাড়াতো।নিজের সুবিধার জন্য ৫ কোটি টাকা ব্যায়ে সিলেট সার্কিট হাউসে লিফট লাগিয়েছিলে।
অার এসব চুরি-ছিচকামি করে মালয়শিয়ার সেকেন্ড হোম সুবিধা নিয়েছিলো।
তার এতো পাপের শাস্তি মানুষের অাদালতে না হলেও প্রকৃতির বিচারে বুড়া বয়সে পানিতে ডুবে মরেছিলো।
তার চোর ছেলে দুদুকের মামলার আসামী।
সুতরাং জনগনকে বোকা ভেবে সাইফুর চোরাকে মহৎ বানানোর চেষ্টা করবেন না।
২০০৮ এ বাংলাদেশ মন্দার স্বীকার হয়নি শুধুমাত্র প্রচু ফসল উৎপাদন হওয়ার কারণে।
১৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৬
সৈয়দ ইজাজ হাসান বলেছেন: প্রিয়তে রাখার মত পোস্ট। তথ্যবহুল পোস্ট
১৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমার দেখা ভোট : জনগনের ভাবনা
................................................................................................
কিছুক্ষন আগেই সংবাদ এলো ২/১ জনের প্রান গেল , ব্যালট বক্স ছিনতাই হলো,
পুলিশের ঘুম হারাম হলো । কেন এই সহিংসতা ???
..................................................................................................
আমার ব্লগে আসুন "ভোট দিন "
১৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫
নাইম রাজ বলেছেন: কি যে হবে বলা যাচ্ছেনা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৩
শরীফ আতরাফ বলেছেন: কথিত উন্নয়নের ফল ভোগ করা শুরু হয়েছে।