নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"
কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ হতে প্রাপ্ত মেঘের চিত্র, মেঘের মধ্যে জ্বলিয় বাষ্পের পরিমাণ, বায়ু প্রবাহের দিক, ও বৃষ্টিপাতের প্রায় রিলেট টাইম চিত্র পর্যবেক্ষণ করে দেখা যাচ্ছে যে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় বিশেষ করে ফরিদপুর, নোয়াখালী, ফেনি, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার জেলায় আগামী ২৪ ঘণ্টা ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। আমেরিকার National Oceanic and Atmospheric Administration এর Regional and Mesoscale Meteorology Branch ঘূর্ণিঝড় এর সম্ভাবনার কথাও বলেছেন আগামী ২৪ ঘণ্টায়। নিচে ৪ টি ছবি যোগ করা হলও:
ছবি-১
প্রথম ছবি: EUMETSAT’s Meteosat-7 কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত জলিয় বাষ্পের চিত্র। নীল-সবুজ-লাল কালার নির্দেশ করতে আর্দ্র বাতাস (যত বেশি সবুজ ও তত বেশি জলিয় বাষ্প)। কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশের আকাশে বর্তমানে যে বায়ু আছে তাতে জলিয় বাষ্পের পরিমাণ খুবই বেশি।
ছবি-২
দ্বিতীয় ছবি: জাপানের কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ (আবহাওয়া উপগ্রহ) Himawari-8 দ্বারা সংগ্রহীত; চিত্রের কালার বর্ণনা ২ নম্বর ছবির মতো। (The following image is taken by Japan's Space Agency's Himawari-8 satellite using a wavelength (Band 10 (7.3 µm)) sensitive to the content of water vapor in the atmosphere. Bright and colored areas indicate high water vapor (moisture) content (colored and white areas indicate the presence of both high moisture content and/or ice crystals))
ছবি-৩
তৃতীয় ছবি: EUMETSAT’s Meteosat-7 কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত visible satellite imagery (a snapshot of what the satellite sees)
ছবি-৪
চতুর্থ ছবি: আমেরিকার National Oceanic and Atmospheric Administration ((NOAA)) এর Regional and Mesoscale Meteorology Branch ঘূর্ণিঝড় এর অল্প সম্ভাবনার কথাও বলেছেন আগামী ২৪ ঘণ্টায়।
The Tropical Rainfall Measuring Mission (TRMM) 1 Day Rain Accumulation
Current Heavy Rain, Flood and Landslide Estimates
The Tropical Rainfall Measuring Mission (TRMM)
**********************************************************************************
পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে চলমান ঘূর্ণিঝড়, টাইফুন কিংবা হ্যারিকেন থেকে জীবন ও সম্পদ রক্ষার্থে পরিচিত হউন ১ ডজন ওয়েবসাইট এর সাথে
**********************************************************************************
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
বৃষ্টির সাথে একটু বেশি বাতাস হলে চরম মানবিক বিপর্যয় দেখা দিবে। এত অল্প সময়ে মোটা ত্রিপল বা তাঁবু যোগাড় করা সম্ভব না। সাধারণ পলিথিন দিয়ে খুব বেশি কিছু হবে না মনে হচ্ছে। এই বৃষ্টির ফলে প্রায় ৪ লাখ মানুষের হাটা-চলার ফলে প্রচণ্ড কর্দমাক্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। পানিবাহীত রোগ ছড়িয়ে পরার সমূহ সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫
এম আর তালুকদার বলেছেন: সামরিক জান্তার পরে প৾াকৃতিক দূযোগ আর কত কষ্ট ভোগ ?
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
এজন্যই মনে হয় "অভাগা যেদিকে যায় সাগড় সেদিকে শুকায়" প্রবাদ বাক্যের জন্ম।
৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শিশু এবং মহিলাদের দূর্ভোগ হবে অবর্ণনীয়। এমনি অপুষ্টি, মানসিক বৈকল্য, শারিরীক ক্লান্তি সব মিলে সহজেই আক্রান্ত হবার সম্ভাবনায় রয়েছে বেশী। তার উপরে যদি পযান্ত আশ্রয় কেন্দ্র বা নিরাপদ আশ্রয় না হয় তবে তা গোদের উপর বিষফোড়ার মতোই হবে।
আবার অতিবৃষ্টিতে পাহাড় ধ্বস বা ভূমি ধ্বসের ভয়তো রয়েছেই। অনেকেই দেখলাম টিলার উপর নীচে আশা পাশে যে খানে পারছে আশ্রয় নির্মানের চেষ্টা করছে।
সরকারী রোহিঙ্গা ডাটাবেজের সাথে সাথে আবাসন, চিকিৎসা, বা অন্যান্য বিষয় গুলো কিভাবে কি করছে সম্পূর্ণটা জানি না। তবে সবকিছূকে সমন্বয় না থাকলে সকলেকেই ভুগতে হবে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
""সরকারী রোহিঙ্গা ডাটাবেজের সাথে সাথে আবাসন, চিকিৎসা, বা অন্যান্য বিষয় গুলো কিভাবে কি করছে সম্পূর্ণটা জানি না। তবে সবকিছূকে সমন্বয় না থাকলে সকলেকেই ভুগতে হবে।"
আপনার সাথে একমত।
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৪
সুমন কর বলেছেন: এখন ঢাকায় বৃষ্টি হচ্ছে ......
ওখানে বৃষ্টি হলে আরো দুর্ভোগ-কষ্ট বাড়বে।
৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৬
সোহানী বলেছেন: ভয়াবহ অবস্থা! এর থেকে পরিত্রানের উপায় কি?
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম
আজ সকালে ঢাকার যে অন্ধকার করে আসছিল আকাশ মনে হচ্ছিল প্রচন্ড ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা।
অনলাইনে দেখলাম তাই বলা হয়েছে। আপনার পোষ্ট তো একবারে যথাযথ তথ্য সহ সে দাবীকেই দৃঢ় করলো।
দুর্ভোগ লাঘবে পূর্ব প্রস্তুতি কতটুকু সম্ভব তাই ভাবছি। খোলা আকাশের নীচে বা ত্রিপল বা পলিথিনের পলকা আশ্রয় কতটুকু প্রতিরোধ করতে পারবে!!!