নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“Those who have the privilege to know have the duty to act.”― Albert Einstein

মোস্তফা কামাল পলাশ

"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"

মোস্তফা কামাল পলাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) এর চারিত্রিক সনদপত্র ও সর্বশেষ আপডেট

২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫


ছবি ১ (কৃতজ্ঞতা: আমেরিকার নৌবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত প্রতিষ্ঠান Joint Typhoon Warning Center (JTWC))


ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) এর আপডেট ৬ (বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার সকাল ১১ টা ৫০ মিনিট)
=========================================================

নিচে সংযুক্ত ৩ টি (1,2,3) চিত্র জাপানের আবহাওয়া উপগ্রহ Himawari-8 দ্বারা সকাল ১১ টায় সংগ্রহীত। ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) এর লেন্জা স্থল ভাগ অতিক্রম করতে আরও ২ ঘণ্টার মতো সময় লাগতে পারে।









পূর্বে উল্লেখ করেছি ঘূর্ণিঝড় এর বায়ু প্রবাহের বিপরীত মুখী একটি বায়ু ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ঠিক উপরে সক্রিয় থাকার কারণে ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) শক্তিশালী হতে পারে নি। ভবিষ্যতে একই রকম কন্ডিশন নাও সৃষ্টি হতে পারে। মানে, দুইটি বিপরীতমুখী বায়ু একই সময়ে একই স্থানে সক্রিয় নাও হতে পারে। এবারের এই কন্ডিশন দৈবক্রম বাল যেতে পারে।

আশা করছি ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ খুব বেশি হবে না যেহেতু ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) এর বায়ুর গতিবেগ অনেক কম ছিল স্থল ভাগ অতিক্রম করার সময়।

============================================================
ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) এর আপডেট ৫ (বাংলাদেশ সময় সকাল ৬ টা)
============================================================



ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) এর সম্মুখ্য ভাগ মহেশখালি ও কুতুবদিয়া দ্বীপের স্হাল ভাগ স্পর্ষ করা শরু করেছে। বাতাসের গতিবেগ প্রায় ১০০-১৩০ কিলোমিটার। তবে সবচেয়ে চিন্তার বিষয় কত ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাস আঘাত হানে উপকূলীয় এলাকায়। নিচে সংযুক্ত ৩ টি চিত্র জাপানের আবহাওয়া উপগ্রহ Himawari-8 দ্বারা সংগ্রহীত।







============================================================
ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) এর আপডেট ৪ (বাংলাদেশ সময় রাত ২ টা ৪৫ মিনিট)
============================================================



চট্টগ্রামের বাঁশ খালি ও কুতুবদিয়া দ্বীপের উপর দিয়ে ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) এর কেন্দ্র স্থল ভাগে প্রবেশ করবে বলে কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্র ও আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল সেটাই নির্দেশ করতেছে। কুতুবদিয়া ও মহেশখালী দ্বীপের মানুষরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) চট্টগ্রাম, ও কক্সবাজার জেলা থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার (~ ১৫০ নটিকাল মাইল) দূরে অবস্হান করছে।



আমেরিকার নৌবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত প্রতিষ্ঠান Joint Typhoon Warning Center (JTWC) এর সর্বশেষ পূর্বাভাষ মতে ২০ ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাস আঘাত হানতে পারে কোন কোন এলাকায়। যেহেতু ঘূর্ণিঝড় এর বর্তমান অবস্থান করা স্থানের পানির গভীরতা কম ও ঐ স্থানের পানির তাপমাত্রা অপেক্ষাকৃত বেশি তাই ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) স্থল ভাগে আঘাত করার পূর্বে কিছুটা শক্তিশালী হতে পারে।




============================================================
ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) এর আপডেট ৩ (বাংলাদেশ সময় সোমবার, রাত ১১ টা ৪৫ মিনিট)
============================================================



ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র কিছুটা দক্ষিণ-পূর্ব দিকে সরে এসেছে। এখনকার কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্র ও আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল অনুসারে ঘূর্ণিঝড় "মোরা" এর কেন্দ্র চট্টগ্রাম জেলে দক্ষিণ ও কক্সবাজার জেলার উত্তর দিক দিয়ে অর্থাৎ দুই জেলার মাঝা-মাঝি এলাকার উপর দিয়ে বাংলাদেশের স্থল ভাগ অতিক্রম করবে। ঘূর্ণিঝড় "মোরা" এর স্থল ভাগ অতিক্রমের সম্ভব্য সময় কিছুটা এগিয়ে এসেছে। ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) চট্রগ্রাম উপকূল থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্হান করছে। বর্তমান গতিবেগ ঠিক থাকলে মঙ্গলবার ভোর ৩ থেকে সকাল ৯ টার মধ্যে উপকূলীয় এলাকায় আঘাত করতে পারে।



৩ টি আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল ঘূর্ণিঝড়টির প্রায় একই সম্ভব্য পথ নির্দেশ করছে। সুতরাং HIGH CONFIDENCE নিয়ে বলা যাচ্ছে নির্দেশিত পথে ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) স্থল ভাগ অতিক্রম করবে। এখনও শক্তিশালী হচ্ছে ঘূর্ণিঝড়টি; যেহেতু ঘূর্ণিঝড় এর বর্তমান অবস্থান করা স্থানের পানির গভীরতা কম তাই ঐ স্থানের পানির তাপমাত্রা অপেক্ষাকৃত বেশি।



নতুন একটি ছবি যোগ করলাম এবার। এটি বায়ুর গতিবেগ নির্দেশ করতেছে। এই চিত্র থেকে দেখে নিতে পারেন উপকূলীয় কোন এলাকার কত নটিকাল মাইল বেগে আঘাত করতে পারে ( ১ নট = ১ দশমিক ৮৫২ কিলোমিটার বা 1 knot/nautical mile = 1.852 km)। চিত্র দেখে মনে হচ্ছে চট্টগ্রাম ও টেকনাফ এর মাঝামাঝি এলাকা বিশেষ করে মেরিন ড্রাইভ এলাকা ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA)। একই ভাবে সেন্টমার্টিন দ্বীপ ও।


ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) এর আপডেট ২ (বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪ টা)



ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র কিছুটা পশ্চিম-উত্তর দিকে সরে এসেছে। এখনকার কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্র ও আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল অনুসারে ঘূর্ণিঝড় "মোরা" এর কেন্দ্র চট্টগ্রাম জেলার মাঝা-মাঝি এলাকার উপর দিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম করবে। স্হল ভাগ অতিক্রমের সাম্ভব্য সময় ভোর ৬ টা।



উপরের ছবিতে যে বৃত্ত দেখিতেছেন ঐ বৃত্ত গুলোর কেন্দ্র হলো ঘূর্ণিঝড় এর কেন্দ্র। ঐ বৃত্ত গুলোর পাশে কাটা-কাটা দাগের মধ্যে যে এলাকা পড়েছে ঐ সকল এলাকার উপর দিয়ে যেতে পারে ঘূর্ণিঝড়টি। লাইনের পাশে যে লেখা গুলো দেখিতেছেন 21/00z, 21/12z তা নির্দেশ করতেছে মে মাসের ২৮/২৯/৩০/৩১ তারিখ, ও 00z = রাত ১২ টা, 06Z = ভোর ৬ টা, 12z = দুপুর ১২ টা, 18z = বিকেল ৬ টা সময় নির্দেশ করতেছে (ঐ সময়ে ঘূর্ণিঝড় এর কেন্দ্রের অবস্থান)।

আশা করছি গত কয়েক বছরে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলায় সংঘটিত ভূমিধ্বস ও হতাহতের ঘটনা নিশ্চয় আমরা ভুলি নাই। প্রচুর বৃষ্টিপাত হবে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলায় আগামী ২৪ ঘন্টায়। চট্টগ্রাম জেলায় প্রচণ্ড জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হবে সেটা হলফ করিয়াই বলা যায়। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলার পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধ্বস হওয়ার সম্ভাবনাও খুবই বেশি।

চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা প্রশাসনকে বলুন পাহাড়ের পাদদেশে বা উপরে বসবাসরত মানুষদের সরিয়ে নিতে যাতে করে ভূমিধ্বসের কারণে ১ টা মানুষের মৃত্যু না হয়।

আপডেট ১: সময় বাংলাদেশ সময় দুপুর ২ টা ৩০ মিনিট

ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র কিছুটা পশ্চিম-উত্তর দিকে সরে এসেছে। এখনকার কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্র ও আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল অনুসারে ঘূর্ণিঝড় "মোরা" এর কেন্দ্র ঠিক ফেনী ও চট্টগ্রাম জেলার মাঝা-মাঝি এলাকার উপর দিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম করবে। ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র উড়ির চর ও সন্দীপের উপর দিয়ে যাবে; ফলে ঐ সকল চর এলাকায় স্বাভাবিকের চেয়ে ১০-১৪ ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাস হতে পারে।

আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল গুলো নির্দেশিত ঘূর্ণিঝড়ের পথ এর মধ্যে পার্থক্য অনেক কমে এসেছে। প্রায় ৩ টি মডেলই নির্দেশ করতেছে যে ঘূর্ণিঝড় "মোরা" এর কেন্দ্র ঠিক ফেনী ও চট্টগ্রাম জেলার মাঝা-মাঝি এলাকার উপর দিয়ে বাংলাদেশ অতিক্রম করবে।



চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা প্রশাসনকে বলুন মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে। ঘূর্ণিঝড় আগামীকাল ভোর রাত থেকে দুপরের মধ্যে স্থল ভাগে প্রবেশ করবে। বাতাসের গতিবেগ যদি আরও বৃদ্ধিপায়, যার সম্ভাবনা আছে প্রচুর, ও ১৫০ কিলোমিটার এর উপর যায় তবে ভাল ক্ষয়-ক্ষতি হবে।

======================

দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় রূপান্তরিত হয়েছে। এই ঘূর্ণিঝড়টির নামকরণ করা হয়েছে "মোরা (MORA)"। নামে মোরা হলেও আচরণে পুরাই ৩/৪ বছরের বাচ্চার মতো চঞ্চল। গত ২৪ ঘণ্টায় বেশ কয়েকবার গতিপথ পরিবর্তন করেছে। কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্র ও আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল অনুসারে ঘূর্ণিঝড় "মোরা" ফেনী, চট্টগ্রাম, ও কক্সবাজার জেলার উপকূলীয় এলাকার উপর দিয়ে অতিক্রম করার সম্ভাবনা খুবই বেশি। উপকূল অতিক্রম করার সময় ঘূর্ণিঝড়টির সর্বোচ্চ গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১৩০ কিলোমিটার। সেই সাথে স্বাভাবিকের চেয়ে ১০-১৪ ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। ঘূর্ণিঝড় মোরা বর্তমানে (বাংলাদেশ সময় সোমবার দপুর ১২ টা) চট্টগ্রাম, ও কক্সবাজার জেলা থেকে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার (~ ৩০০ নটিকাল মাইল) দূরে অবস্হান করছে।


ছবি ২: বঙ্গোপসাগর এলাকার একটি সাধারণ মানচিত্র (কৃতজ্ঞতা: Cooperative Institute for Meteorological Satellite Studies, Space Science and Engineering Center, University of Wisconsin-Madison)

এলাকার চেয়ারম্যান-মেম্বার বা কমিশনার যেমন ঐ এলাকায় বসবাসরত নাগরিকের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের সনদ পত্র দেয় তেমনি আমিও এই ঘূর্ণিঝড় মোরা এর চারিত্রিক সনদপত্র দিলাম। তয় চেয়ারম্যান-মেম্বার বা কমিশনারদের মতো চোখ বন্ধ কইরা সনদপত্র ইস্যু করি না। আমার ইস্যু করা সনদপত্রটি সম্পূর্ণ রূপে বৈজ্ঞানিক তথ্য-প্রমাণের উপর ভিত্তি করে লেখ। নিচে ৫ টি ছবি সংযুক্ত করা হলও সম্ভব্য ঘূর্ণিঝড় মোরা এর চারিত্রিক বৈশিষ্ঠ ব্যাখ্যা করার জন্য।

২য় চিত্রটি বঙ্গোপসাগর এলাকার একটি সাধারণ মানচিত্র। যে চিত্রে একটি মাত্র সাধা লাইন দেখা যাচ্ছে যা নির্দেশ করতেছে ঘূর্ণিঝড়টির সম্ভব্য পথ। এই পথটি কিভাবে পাওয়া গেল তা জানার জন্য আপনাকে দেখতে হবে ২ নম্বর চিত্রটি। যেখানে দেখা যাচ্ছে ঐ সাদা লাইনের মতোই লাল, নীল ও সবুজ ৩ টি লাইন।


ছবি ৩ (কৃতজ্ঞতা: Cooperative Institute for Meteorological Satellite Studies, Space Science and Engineering Center, University of Wisconsin-Madison)

১) আমেরিকার তৈরি একটি আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল ব্যবহার করে ঘূর্ণিঝড় মোরা এর সম্ভব্য যে পথ পাওয়া গেছে তা লাল রঙ্গের লাইনটি দিয়ে নির্দেশ করা হয়েছে।

২) যুক্তরাজ্য বা ইংল্যান্ড এর বানানো আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল ব্যবহার করে ঘূর্ণিঝড় মোরা এর সম্ভব্য যে পথ পাওয়া গেছে তা নীল রঙ্গের লাইনটি দিয়ে নির্দেশ করা হয়েছে।

৩) কানাডার তৈরি একটি আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল ব্যবহার করে ঘূর্ণিঝড় মোরা এর সম্ভব্য যে পথ পাওয়া গেছে তা সবুজ রঙ্গের লাইনটি দিয়ে নির্দেশ করা হয়েছে।

উপরোক্ত ৩ টি আবহাওয়া পূর্বাভাষ মডেল নির্দেশিত ঘূর্ণিঝড়টির সম্ভব্য পথ এর গড় করে যে পথ পাওয়া গেছে তা সাদা রঙ্গের লাইনটি দিয়ে নির্দেশ করা হচ্ছে।


ছবি ৪, বঙ্গোপসাগরের পানির তাপমাত্রা (কৃতজ্ঞতা: Cooperative Institute for Meteorological Satellite Studies, Space Science and Engineering Center, University of Wisconsin-Madison)। ছবির ডান দিকের স্কেল পানির তাপমাত্রা নির্দেশ করে।

মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে কেন ঘূর্ণিঝড়টি ঐ ২ টি জেলার উপর দিয়ে অতিক্রম করার সম্ভাবনা খুবই বেশি? বেশ কয়েকটি কারণের মধ্যে যেটি প্রধানতম কারণটি হলও কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্র নির্দেশ করতেছে বঙ্গোপসাগরের পানির তাপমাত্রা ঐ ২ টি জেলার সম্মুখ বঙ্গোপসাগরের সর্বোচ্চ (৪ নম্বর ছবি)। আবারও প্রশ্ন করতে পারেন বঙ্গোপসাগরের পানির তাপমাত্রার সাথে ঘূর্ণিঝড় এর সম্পর্ক কি? খুব সাধারণ ভাষায় সম্পর্কটি ব্যাখ্যা করি।

ভাত রান্না করার সময় তাপের কারণে পাতিল হতে যেমন করে পানি বাষ্পায়িত হয়ে উড়ে যায় একই ভাবে বঙ্গোপসাগরের পানি বাষ্পায়িত হচ্ছে। বঙ্গোপসাগরের পানির তাপমাত্রার যে স্থানে সবচেয়ে বেশি সে স্থানের পানি বাষ্পায়িত হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। মোটরসাইকেল চালাতে গেলে যেমন পেট্রল দরকার তেমনি ঘূর্ণিঝড় উৎপত্তি স্থল থেকে সামনে এগোতে দরকার মেঘ। বঙ্গোপসাগরে পানি বাষ্পীভবনের ফলে মেঘের সৃষ্টি হচ্ছে সেই সময় মেঘের মধ্যে এক প্রকার তাপ ত্যাগ করে যে তাপকে পদার্থ বিজ্ঞানের ভাষায় বলে সুপ্ত তাপ বা Latent Heat। সহজ ভাষায় বলা যায় যত বেশি পরিমাণ মেঘ সৃষ্টি হবে ঘূর্ণিঝড়টি তত বেশি পরিমাণ শক্তিশালী হবে। এবারে ৩ নম্বর ছবিটিতে দেখুন আকাশে মেঘের অবস্থান কোন স্থানে কেমন? ৩ নম্বর চিত্রটি কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত visible satellite imagery (a snapshot of what the satellite sees, সোজা বাংলায় বলতে হয় মেক-আপ ছাড়া নাটক-সিনেমার নায়ক-নায়িকারা দেখতে যেমন হয়)।


ছবি ৫, কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত Infrared (IR) satellite imagery (which depicts the temperature of the clouds) যা মেঘের তাপমাত্রা নির্দেশ করছে (কৃতজ্ঞতা: Cooperative Institute for Meteorological Satellite Studies, Space Science and Engineering Center, University of Wisconsin-Madison)। ছবির ডান দিকের স্কেল মেঘের মধ্যে অবস্হিত জ্বলীয় বাষ্পের তাপমাত্রা নির্দেশ করে।

মানুষের জ্বর হলে যেমন শরীরের তাপমাত্রা মাপা হয় থার্মোমিটারের সাহায্যে তেমনি ভাবে মেঘের মাথার তাপমাত্রা পরিমাপ করা হয় কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহে স্থাপিত সেন্সর (এক প্রকার থার্মোমিটার) এর সাহায্যে। ৫ নম্বর ছবিটিকে বলা হয় Infrared (IR) satellite imagery (which depicts the temperature of the clouds) যা মেঘের তাপমাত্রা নির্দেশ করছে। ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন অবজেক্টকে বুঝার সুবিধার্থে কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত visible satellite imagery কে False color দেওয়া হয় বাংলা সিনেমার নায়ক সাকিব খান যেমন লাল লিপিষ্টিক লাগায় ঠোট লাল দেখানোর জন্য (হে হে হে)। মানুষের শরীরের তাপমাত্রা ৯৮ ডিগ্রী ফারেনহাইট এর উপরে যত বেশি হবে তা যেমন শারীরীক অবস্থার তত অবনতি নির্দেশ করে। বিপরীত-ক্রমে মেঘের চাঁদির তাপমাত্রা যত বেশি ঋনাত্নক হবে সেই মেঘ তত বেশি শক্তিশালী বলে গণ্য করা হয়ে থাকে। মেঘের চাঁদির তাপমাত্রা দেখে মেঘের উচ্চতা পরিমাপ করা হয়ে থাকে। বেশি ঋনাত্নক তাপমাত্রা উঁচু মেঘের নির্দেশ করে ও সেই মেঘ থেকে তত বেশি বৃষ্টিপাত হবে। ডান দিকের স্কেল থেকে মেঘের তাপমাত্রা দেখে নিতে পারেন।


ছবি ৬, বঙ্গোপসাগরের পানির তাপমাত্রা ও ঘূর্ণিঝড় মোরা এর কেন্দ্রের ঘূর্ণন চিত্র (কৃতজ্ঞতা: Cooperative Institute for Meteorological Satellite Studies, Space Science and Engineering Center, University of Wisconsin-Madison)। ছবির ডান দিকের স্কেল বঙ্গোপসাগরের পানির তাপমাত্রা নির্দেশ করে।

৬ নম্বর চিত্রে ঘূর্ণিঝড় মোরা এর কেন্দ্রে কিছু বৃত্তাকার বাদামি রঙ্গের লাইন দেখা যাচ্ছে। এই লাইন গুলোকে বলা হয় ভোর্টিসিটি (Vorticity) লাইন যা ঘূর্ণিঝড় মোরা এর কেন্দ্রের ঘূর্ণন এর পরিমাণ নির্দেশ করে। একই সাথে এটাও নির্দেশ করে যে ঘূর্ণিঝড় এর কেন্দ্রে কোথায় অবস্থান করছে। বায়ুর গতি ব্যবহার করে ঐ লাইন গুলো পরিমাপ করা হয়ে থাকে।

=====================================================================
বিশেষ দ্রষ্টব্য: কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ হতে প্রাপ্ত বিভিন্ন চিত্রের যে ব্যাখ্যা উপরে দিলাম অনুগ্রপূর্বক তা মনে রাখার চেষ্টা করবেন যাতে করে এর পর থেকে কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত কোন ছবি দিলে বুঝতে কোন সমস্যা না হয়। সংযুক্ত পোষ্টে ঢু মারতে পারেন।

পৃথিবীর যে কোন প্রান্তে চলমান ঘূর্ণিঝড়, টাইফুন কিংবা হ্যারিকেন থেকে জীবন ও সম্পদ রক্ষার্থে পরিচিত হউন ১ ডজন ওয়েবসাইট এর সাথে
=====================================================================

উপরের পোষ্টে সংযুক্ত ১৩ টি সাইট হতে খুবই গুরুত্বপূর্ন ৪ টি সাইট এর লিংক এই পোষ্টে যুক্ত করা হলো যাতে করে আপনি নিজেই ঘূর্ণিঝড় এর চলমান আপডেট পেতে পারেন। এই জন্য আপনাকে একটু পরিশ্রম করতে হবে। কিছু-কিছু ক্ষেত্রে বিজ্ঞান ও আবহাওয়া পদার্থ বিজ্ঞান বিষয়ে খুবই সাধারণ কিছু জ্ঞান প্রয়োজন হতে পারে, বিশেষ করে কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত চিত্রগুলো বোঝার জন্য। এই লিংক গুলো সংযুক্ত করার কারণ আপনারা নিজেই নিজের আবহাওয়ার পূর্বাভাষ তৈরি করে নিতে পারেন।

১) আমেরিকার হাওয়াই রাজ্যে অবস্থিত Pacific Disaster Center কৃত্রিম ভূ-উপগ্রহ থেকে প্রাপ্ত তথ্য গানিতিক মডেলে ব্যবহার করে ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভব্য গতিপথের পূর্বাভাষ দেয় প্রায় রিয়েল টাইম (প্রতি ঘণ্টায় আপডেট করে হয়)।

২) আমেরিকার নৌবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত ও প্রতিষ্ঠানটির নাম Joint Typhoon Warning Center (JTWC)

৩) আমেরিকার University of Wisconsin-Madison বিশ্ববিদ্যালয়ের এর Cooperative Institute for Meteorological Satellite Studies কর্তৃক পরিচালিত

৪) আমেরিকার National Oceanic and Atmospheric Administration (NOAA) কর্তৃক পরিচালিত Regional and Mesoscale Meteorology Branch ও জাপানের আবহাওয়া উপগ্রহ Himawari-8 দ্বারা সংগ্রহীত চিত্র হতে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় এর চলমান আপডেট পাওয়া যাবে।

এই লিংক ক্লিক করে ঘূর্ণিঝড় মোরা (MORA) এর এনিমেশন দেখা যাবে



=====================================================================

মোস্তফা কামাল (পলাশ),
পৃথিবী ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগ, ওয়াটারলু বিশ্ববিদ্যালয়,কানাডা
[email protected]


মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +৩০/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১

আখেনাটেন বলেছেন: বাংলাদেশী হিসেবে অন্তত এই বিষয়টাতে কিছু জ্ঞান থাকা অবশ্যই কর্তব্য।

সময়োপযুগী পোষ্টের জন্য রাশি রাশি ধন্যবাদ পাওনা আপনার।

২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

২| ২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

জলবৎ তরলং করে বোঝানোয় :)

হুম সামনে তবে ভয়াবহ দুর্যোগ!!!! কতটা ভয়াবহ বোঝা যাবে ঘটে যাবার পর!!!!
মোকাবেলরা প্রস্তুতি, ভাগ্য সব মিলিয়ে এক নিশ্চিত অনিশ্চিতের অপেক্ষা!!!

আল্লাহ হেফাজত করুন

২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
সরকারি প্রশাসনের কর্তা ব্যাক্তিদের ঘুম ভাঙ্গলেই হলো। কিছু অবলা মানুষের জান ও মালের রক্ষা হয়।

৩| ২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:১২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রিয় তালিকায় নিয়ে রাখলাম। কয়েকদিন ধরে জৈষ্ঠ্যের দাবদাহে জীবন অতিষ্ঠ। বাতাস এত আর্দ্র যে সামান্য পরিশ্রমে ঘেমে যাচ্ছি।

মোরার ক্ষয়ক্ষতি প্রশমনে কি ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে ? ঢাকায় এর প্রভাব কতখানি হতে পারে । গুরুত্বপূর্ণ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ সুপ্রিয় পলাশ ভাই ।

২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
সেলিম ভাই, আাদের সরকারি প্রশাসনের কর্তারা তো নবাবের বংশধর। চোর পালালে তাদের বুদ্ধি বাড়ে। প্রার্থনা করেন যেন যথা সময়ে তাদের ঘুম ভাঙ্গে।

আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৪| ২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:১৪

বিষাদ সময় বলেছেন: অত্যন্ত জন-গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পোস্ট প্রদানের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ, সেই সাথে পোস্টটির গুরুত্ব অনুধাবন করে স্টিকি করায় ব্লগ সঞ্চালককেও ধন্যবাদ।

২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। পোষ্টের তথ্য পরিচিত জনকে পৌছিয়ে দিন তবেই আমার পরিশ্রম স্বার্থক হবে।

৫| ২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:১৬

মানবী বলেছেন: জন সচেতনতামূলক জরুরী পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ মোস্তফা কামাল পলাশ, কর্তৃপক্ষে ধন্যবাদ স্টিকি করার জন্য।
আশাকরি পোস্টটি থেকে অনেকে উপকৃত হবেন।



মহান আল্লাহ্ ঝড়ের(MORA) শক্তি ও ক্ষতিসাধন কমিয়ে দিন আর বাংলাদেশের উপকূলবর্তী মানুষদের রক্ষা করুন এই প্রার্থনা।

২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

আপু, এটাই এখন আমাদের প্রার্থনা যে দুস্হ্য মানুষরা যেন ক্ষয়-ক্ষতি হতে রক্ষা পান। আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৬| ২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:১৮

বিজন রয় বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট।

++++

২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। পোষ্টের তথ্য পরিচিত জনকে পৌছিয়ে দিন যাতে করে পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে ক্ষয়-ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব হয়।

৭| ২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:০০

খরতাপ বলেছেন: আমাদের বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের এই ব্যাপারে বক্তব্য কি?

২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট হবে মূলত যোগাযোগ প্রযুক্তি উন্নয়নের জন্য। আবহাওয়া স্যাটেলাইট সম্পূর্ন ভিন্ন।

৮| ২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৫৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: লিংকগুলো খুব কাজের। শেয়ারের জন্যে ধন্যবাদ।

সুপার সাইক্লোন সিডরের পরে একটি আন্তর্জাতিক সংগঠনের হয়ে বরিশাল বিভাগে কাজ করেছিলাম। তখন দেখেছিলাম, ত্রান কাজের ব্যাপক অব্যবস্থাপনা। এমনকি, আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোও এর থেকে বাদ যায়নি।

এবারে, দুর্যোগ মোকাবেলায় আগে থেকেই প্রস্তুতি প্রয়োজন। দরকার সরকারী-বেসরকারী সংস্থাগুলোর একক মনিটরিং সেল।

আপনাকে শুভেচ্ছা।

২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

এমনি-এমনি কি আর আমরা সারা বিশ্বের দেশ গুলোর মধ্যে দুর্নীতিতে প্রথম ২০ টি দেশের কাতারে অবস্থান করি। আন্তর্জাতিক সংগঠনের কর্মকর্তা ও কর্মীদের মধ্যে ২/১ জন বাদে সবাই এদেশীয়। সুতরাং তারা যে ত্রাণ কাজের ব্যাপক অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতি করবে সেটাই স্বাভাবিক। যদি তা না করে তবে সেটাই অস্বাভাবিক হবে।

আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৯| ২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩

বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: ধন্যবাদ পলাশ ভাই এমন বিষয় নিয়ে এই মুহুর্তে লেখার জন্য।

২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। পোষ্টের তথ্য পরিচিত জনকে পৌছিয়ে দিন তবেই আমার পরিশ্রম সার্থক হবে।

১০| ২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: খারাপ লাগছে এইরকম বিপদ আসছে শুনে! সরকারের দ্বায়িত্বশীল লোকেরা আশা করি এটা নিয়ে আগ থেকেই প্রস্তুতি ও কার্যকরী চিন্তাভাবনা করবেন।

২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আমিও ধরে নিচ্ছি সরকারের দ্বায়িত্বশীল লোকেরা আগ থেকেই প্রস্তুতি ও কার্যকরী চিন্তাভাবনা করে রেখেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১১| ২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩

উদভ্রন্ত বালক বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য ।

২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

১২| ২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।সময়োপজগী পোষ্ট করার জন্য।কৃতজ্ঞতা জানবেন। :)

২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য। পোষ্টের তথ্য পরিচিত জনকে পৌছিয়ে দিন যাতে করে পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে ক্ষয়-ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব হয়।

১৩| ২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ

৩১ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:১৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

১৪| ২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:২২

নতুন নকিব বলেছেন:



এরকম একটা পোস্ট আশা করেছিলাম। ধন্যবাদ অনেক অনেক।

তা.. পলাশ ভাই, আপনি ভাল অাছেন তো?

৩১ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:২০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য সেই সাথে দেরিতে উত্তর করার জন্য দুঃখিত।

আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন?

১৫| ২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ পলাশ ভাই বিষটি নিয়ে বিস্তারিত লেখার জন্য/...

৩১ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:২২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য সেই সাথে দেরিতে উত্তর করার জন্য দুঃখিত। আবহাওয়া পদার্থবিদ্যা আমার পড়া-লেখার বিষয় তাই একটু রসিয়ে কসিয়ে লিখি =p~


১৬| ২৯ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: একেবারে উপযুক্ত সময়ে উপযুক্ত পোস্ট। ধন্যবাদ ভাই মোস্তফা কামাল পলাশ।

পোস্টটি স্টিকি করার জন্য সামু অথরিটিকেও ধন্যবাদ।

৩১ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:২৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ আশরাফুল ভাই। দেরিতে উত্তর করার জন্য দুঃখিত। হ্যাঁ সামু কতৃপক্ষকে ধন্যবাদ যে বিষয়টির গুরত্ব বুঝতে পেরে সঠিক সময়ে পোস্টটি স্টিকি করে সবাইকে সতর্ক করতে এগিয়ে আসার জন্য।

আশাকরি আপনি ভাল আছেন।

১৭| ২৯ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ খুবই মুল্যবান সময়োপযোগী পোষ্ট । অনেক প্রয়োজনীয় টেকনিক্যেল বিষয় জানা গেল । এই ঘুর্ণীঝড় ও এর সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে সারা দেশের মানুষ উদ্ভিগ্ন । সামু কতৃপক্ষকে ধন্যবাদ পোষ্টটিকে স্টিকি করার জন্য ।

ঘুর্ণীঝড় মোকাবোলায় সরকারের প্রস্তিতির কথা বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে দেখা যায় । উপকূলীয় ১৯টি জেলায় ইতোমধ্যে স্থানীয় প্রশাসন ঘুর্ণীঝড় মোকাবেলা প্রস্তুতি নিয়েছেন বলে জানা যায় । বিভিন্ন জেলায় দুপুর থেকেই মাইকিং করে স্থানীয় বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে বলে বভিন্ন সংবাদ ভাষ্যে দেখা যায় । আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ বুলেটিনে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৭ নম্বর এবং মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৫ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে বলে জানা যায় ( এ মন্তব্য লেখা পর্যন্ত) । দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব আজ এক সংবাদ সন্মেলনে জানান বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’ মোকাবেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি সরকার নিয়েছে । এরই মধ্যে তারা উপকুলীয় জেলা ও উপজেলা প্রশাসনকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা যয়, সে সাথে উপকুলীয় এলাকায় সব আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখার জন্য দুর্যোগপ্রবণ জেলা প্রশাসনকে বলা হয়েছে মর্মে জানা যায় । মন্ত্রণালয়ের সাথে জেলা-উপজেলার সার্বক্ষনিক যোগাযোগ রক্ষার জন্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলার কথা বলা হয়েছে । উপকূলীয় এলাকায় জেলা প্রশাসনকে উদ্ধার তৎপরতা চালানোর জন্য পর্যাপ্ত নৌযান প্রস্তত রাখতেো বলা হয়েছে মর্মে সংবাদ ভাষ্যে জানা যায় ।

উপকূলীয় লোকদের সতর্কতামূলক তথ্য প্রচার ও তাদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে আসার জন্য সিপিপির ভলান্টিয়ারদের অনুরোধ করা হয়েছে বলে দেখা যায় । দুর্যোগে যাতে মানুষের কোন জানমালের ক্ষতি না হয় তার জন্য সর্বাত্মক প্রস্তুতি রাখার জন্য তাদের নির্দেশ দানের বিষয় দেখা যায় । প্রত্যেক জেলায় ত্রাণ তৎপরতা চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় চাল ও নগদ অর্থ বরাদ্দ করার কথা শুনা যায় । নিজের জানমাল রক্ষায় দুর্যোগ সংক্রান্ত বার্তাকে অবহেলা না করে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে আসতে উপকূলবাসীকে সরকারী পর্যায়ে অনুরোধ করা হয়েছে বলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব জানান বলে দেখা যায় । এদিকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের পরিচালকের বক্তব্যে দেখা যায় উপকূলীয় জেলাগুলোতে ইতোমধ্যে মেডিকেল টিম গঠন এবং বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের নিয়ে উদ্ধার কার্যক্রমের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।এর বাইরে প্রায় ৫০ হাজার স্বেচ্ছাসেবীকে প্রস্তুত রাখা হচ্ছে বলেও জানা যায় । ত্রাণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শুকনো খাবার ও খাবার পানি প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে। এ বিষয়টিতে ঘূর্ণীঝড়ের আগে ও পরে দেশী ও আন্তর্জাতিক সাহায্য় সহাহতা দানকরীদের নড়ে চড়ে বসার সময় । স্থানীয় সকল সংস্লিষ্ট লোকজন রিলিফ কর্মসুচীর সাথে নীজ নীজ এজেন্ডা নিয়ে যথা সময়ে হাজির হবেন বলে আশা করা য়ায় !!! যাহোক, আল্লার কাছে প্রার্থনা করি তিনি যেন আমাদেরকে সমস্ত বিপদ আপদ হতে রক্ষা করেন ।

অনেক অনেক শুভ কামনা রইল

৩১ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আলী ভাই আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত ও গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য। পোষ্ট আপডেট করার জন্য অনেক সাইটে চোখ রাখতে হচ্ছিল ও নিয়মিত মনিটর করতে হচ্ছি ঘূর্ণিঝড় মোরা'কে। তাই, দেরিতে উত্তর করার জন্য দুঃখিত।

আপনার সাথে একমত ও সামু কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ যে বিষয়টির গুরত্ব বুঝতে পেরে সঠিক সময়ে পোস্টটি স্টিকি করে সবাইকে সতর্ক করতে এগিয়ে আসার জন্য।

সর্বোপরি সরকারি প্রশাসন অন্যান্য বছরের তুলনায় এবারে অনেক বেশি দায়িত্বশীলতার প্রমাণ দিয়েছে ও অনেক সফল ভাবে পরিস্থিতি মোকাবেলা করেছে। আশাঁ করছি ভবিষ্যতে এই সফলতার হার আরও বৃদ্ধি পাবে। প্রযুক্তি সফল ভাবে ব্যবহার করতে পারলে এই ধরনের পরিস্থিতি অনেক সহজেই ও অনেক কম ক্ষয়-ক্ষতি এড়িয়ে জান ও মাল রক্ষা করা সম্ভব।

ভাল থাকবেন।

১৮| ২৯ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আপনার সুদীর্ঘ ও তথ্যবহুল পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়া হয়নাই। তাই লাইক দিয়ে প্রিয়তে রাখলাম।ধন্যবাদ। অনেক অনেক তথ্য জানলাম যতটুকু পড়েছি ততটুকুতেই। আমি চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে থাকি। এ স্থানের উপর দিয়ে বা এটার পাশ দিয়েই মূলতঃ সব ঝড় ঝাপটা যায়। এখানে অনেক ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে কিন্তু প্রয়োজনের তূলনায় অপ্রতূল। সাধারণ লোক যারা সমূদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে আছেন এদের জন্য খুব চিন্তা হয়। আল্লাহ আমাদের সবাইকে এ আসন্ন বিপদ থেকে রক্ষা করুন। আমিন। যে যেখানে আছেন নিরাপদে থাকুন।

৩১ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:


"আমি চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে থাকি। এ স্থানের উপর দিয়ে বা এটার পাশ দিয়েই মূলত: সব ঝড় ঝাপটা যায়। এখানে অনেক ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।"

প্রিয় মঈনুদ্দিন ভাই, আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আপনার সাথে একমত, বাঁশখালী, মহেশখালী ও কুতুবদিয়া দ্বীপের মানুষরা সবচেয়ে বেশি ঝক্কিতে থাকে। সরকারের উচিত ঐ স্থান গুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করা। আমরা দেশ হিসাবে নিজেকে মধ্যবিত্ত দেশের তালিকায় উঠানোর কাছা-কাছি পৌঁছে যাচ্ছি বলে দাবি করছি; অথচ উপকূলীয় এলাকার মানুষকে ঘূর্ণিঝড়ের সময় জীবন বাঁচানোর জন্য নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্র পর্যন্ত দিতে পারছি না। ব্যাপারটা অনেক বিব্রতর, লজ্জাকর ও পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য।

আশাকরি সরকারি প্রশাসন এই বিষটির উপর দৃষ্টি দিবেন যথা শীঘ্রই।

ভালো থাকবেন।

১৯| ২৯ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ শৈয়ার করার জন্য

৩১ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ পোষ্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য সেই সাথে দেরিতে উত্তর করার জন্য দুঃখিত।

২০| ২৯ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সোহানী বলেছেন: সত্যিই পলাশ আপনি ইউনিক...

এবার কি লাগিয়েছেন চেরি টমেটু নাকি ক্যাপসিকাম? চা খেতে এলেন না.... চা নিয়া বইসা আছি!!!

৩১ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:


আপু আর লজ্জা দিয়েন না। আবহাওয়া পদার্থবিদ্যা আমার পড়া-লেখার বিষয় তাই একটু রসিয়ে কসিয়ে লিখি। প্রবাদের আছে যেই বনে বাঘ নাই সেই বনে শিয়ালই রাজা =p~ আমার অবস্থা হয়েছে সেই রকমই।

ট্রাম্পে দাওয়াত দিছে; দাওয়াত খাইতে যামু আগামী সপ্তাহে। ফিরুম ২ সপ্তাহ পরে। তাই এখনও কিছু লাগাই নাই (রশুন ও সরিষা ছাড়া)। দাওয়াত খাইয়া ফিরে আঙুর টমাটু লাগামু।

আমি আবার উত্তরাধিকার সূত্রে বিশাল বড়লোক। মায়ের দিক থেকে ডায়াবেটিস; বাপের দিক থেকে কোলেষ্টরল হে হে হে শুনলাম আপনি নাকি চায়ে বেশি চিনি দেন তাই ভয়ে আর ও-পথে পা বাড়াইনি তয় দেখবেন একদিন বাসার নিচে দাঁড়াইয়া ফোন দিছি হি হি হি :D =p~

২১| ২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৪৩

সাইফ সুলতান বলেছেন: ধন্যবাদ সময়োপযোগি পোস্টের জন্য

২২| ২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট। অনেক ধন্যবাদ।

২৩| ২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:১৯

তপোবণ বলেছেন: খুবই সময়োপযোগি পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ লেখককে জনসচেতনাত বৃদ্ধির জন্য। পচিচিত কয়েক কয়েকটি মাধ্যমে শেয়ার করে দিলাম।

২৪| ২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:২০

তপোবণ বলেছেন: খুবই সময়োপযোগি পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ লেখককে জনসচেতনাত বৃদ্ধির জন্য। পচিচিত কয়েক কয়েকটি মাধ্যমে শেয়ার করে দিলাম।

২৫| ৩০ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:১৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পলাশ ভাই, এবারের সাইক্লোন মোরার এত দ্রুত ঘূর্ণিঝড়ে রুপ নেওয়া ও তাড়াতাড়ি উপকূলে আঘাত হানার জন্য অগ্রসর হওয়াতে অনেকটাই অবাক হইছি। আগে দেখছি ৫/৬ দিন এমনকি ১০ দিন লাগত সাগরে সৃষ্ট একটি লুঘুচাপ প্রথমনে নিম্নচাপ হয়ে শক্তি অর্জন করে উপকূল অতিক্রম করা। এখন মোরাতো মাত্র ২ দিনেই ভয়ংকর হয়ে আঘাত হানার পথে। এই বিষয়ে গ্লোবাল ক্লাইমেট চেঞ্জের প্রভাব কতদূর বা সংশ্লিষ্টতা কেমন?

২৬| ৩০ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৫৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সচেতনতায় যদি একজনেরও উপকার হয় তবে কৃতিত্বটা আপনিই পাবেন।। ধন্যবাদ ।

২৭| ৩০ শে মে, ২০১৭ রাত ১:৩৮

পিঁপড়া সর্দার বলেছেন: জ্ঞান অর্জনের কোন বিকল্প নেই। তথ্যবহুল সাজানোগোছানো চমৎকার এই পোস্টের জন্য আপনাকে দিলখোলা শুভেচ্ছা

২৮| ৩০ শে মে, ২০১৭ ভোর ৬:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন কি অবস্হা?

৩০ শে মে, ২০১৭ ভোর ৬:২৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: চাঁদগাজি ভাই উপরে দেখুন ১৫ মিনিট পূর্বে আপডেট দিলাম।

২৯| ৩০ শে মে, ২০১৭ ভোর ৬:৫০

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: অনেক সময়োপযোগী এবং তথ্যসমৃদ্ধ লেখাটির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ! লেখাটি নিঃসন্দেহে এই ঝড়টির গতিবিধি সম্পর্কে আমাদের সারাক্ষন আপডেট করছে

৩০| ৩০ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:০৪

মানবী বলেছেন: আপডেট জানতে এসেছিলাম ভাইয়া। ভয়ংকর খবর জানলাম!

আশা করছি সরকার আগাম সংকেত জেনে সব রকম সতর্কতা অবল্মবন করেছেন আর উপকূলবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন।

মহান সৃষ্টি কর্তার কাছে এই ঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি থেকে সকল মানুষ আর প্রানীর রক্ষার প্রার্থনা করছি।

আপডেটে জানানোর জন্য ধন্যবাদ।

৩১| ৩০ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:২৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মহান আল্লাহ উপকূলবাসীদের জান মাল হেফাজত করুন।

সময়োপযোগী পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে

৩২| ৩০ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:৫১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনার এই পোষ্টটি ভীষনই জরুরি ছিল এ সময়ে। আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
আপডেট দেখতে মাঝেমাঝেই ঘুরে যাব।

আল্লাহ সবার সহায় হোন এই বিপদের সময়ে।
ভালো থাকবেন।

৩৩| ৩০ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: MORA নামকরণের বিষয়ে যদি কিছু বলতেন ভালো হতো। ধন্যবাদ সময়োপযোগী পোস্টের জন্য।

৩৪| ৩০ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩১

এরশাদ বাদশা বলেছেন: ধন্যবাদ পোস্টের জন্য। দুর্যোদ মোকাবেলায় প্রশাসন বেশ কছর ধরে ভালো সফলতা দেখিয়েছে।

৩৫| ৩০ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৫

শরীফুর রায়হান বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ ও সমসাময়িক পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ

৩৬| ৩০ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৩৩

আউটকাস্ট বলেছেন: বাংলাদেশের আব হাওয়া অফিসের লোকেদের এই আর্টিকেল টা পড়া উচিত.. টিভিতে ওদের অাপডেট, মানধাতার আমলের আপডেট.. ধন্যবাদ, তথ্য সম্বলিত লেখার জন্য। আশা করি ভবিষ্যতেও এমন লেখা উপহার দিবেন..

৩৭| ৩০ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:০২

হাতেম গাজী বলেছেন: গবেষণামূলক ,উপকারি পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.