নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"
গত ১৯ শে ডিসেম্বর দৈনিক আমাদের সময়ের খবরে প্রকাশ বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর ১ লাখ ৬০ হাজার সদস্যের মধ্যে গত ৫ বছরে বিভিন্ন অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন ৬৮ হাজার। অর্থাৎ প্রতি ২ জনে ১ জন। পূর্বে পুলিশের সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল ঘুষ নিয়ে অপরাধী ছেড়ে দেওয়া কিংবা মামলার চার্জশিটে অপরাধ লঘু করা। গত ২/৩ বছর ধরে প্রায় প্রতিমাসে পত্রিকায় পাতার সংবাদ বেড়িয়েছে পুলিশের সদস্যরা ছিনতাই করতে গিয়ে হাতে নাতে জনগণের কাছে ধরা পড়েছে অথবা স্বর্ণ ও ইয়াবা চোরাচালানে নিজেরাই জড়িত। ক্রস ফায়ারের ভয় দেখাইয়া টাকা আদায় করার কয়েক শত ঘটনা পত্রিকায় এসেছে গত কয়েক বছরে।
ক্রস ফায়ারের ভয় দেখাইয়া টাকা আদায় করার সর্বশেষ আলোচিত ঘটনা মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোডে বাংলাদেশ ব্যাংকের কমিউনিকেশন বিভাগের কর্মকর্তা গোলাম রাব্বীকে নিয়ে। যা ঘটেছে গত শনিবার ৯ জানুয়ারি, ২০১৬।
দৈনিক প্রথম আলোর সংবাদ বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাকে ক্রসফায়ারের হুমকি দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা আদায়ের চেষ্টা করার অভিযোগ মোহাম্মদপুর থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মাসুদ শিকদার এর
৩ সপ্তাহ পূর্বে এক আত্নীয়ের সাথে কথা হলো যার ছেলে পুলিশের কনস্টেবল পদে স্বাস্থ্য ও লিখিত পরীক্ষায় টিকে মৌখিক পরীক্ষা জন্য অপেক্ষারত। ৯ লাখ টাকা ঘুষের বিনিময়ে মৌখিক পরীক্ষায় পাস ও চাকুরীর নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। ৯ লাখ টাকা দিয়ে যে মানুষটি পুলিশের কনস্টেবল পদে চাকুরী নিবে সেই পুলিশের সদস্যরা শুধু ছিনতাই, স্বর্ণ ও ইয়াবা চোরাচালানই না আগামী দিনগুলোতে র্যাবের সদস্য কর্তৃক নারায়গন্জে চুক্তি ভিত্তিক ৭ খুনের মতো ভাড়ায় খুন করলে অবাক হবার কিছু থাকবে না।
একবারও কি চিন্তা করেছেন পুলিশের কনস্টবল পদে ৭/৮ হাজার টাকা বেতনে চাকুরীটির জন্য যে ছেলেটি নিজের বাপ-দাদার জমি বিক্রয় করে ৯ লাখ ঘুষ দিচ্ছে সে ঐ টাকা কি ভাবে অর্জন করবে?
ঘুষের ঐ ৯ লাখ টাকা কোথায় যাচ্ছে?
কে কত % পাচ্ছে?
আমার নিজের স্কুল থেকে পাশ করা এক বড় ভাই পুলিশের এসআই। গত ১৫ বছর ধরে বর্ডার এলাকার ৩ টা জেলার বিভিন্ন থানায় কর্মরত। অন্তত পক্ষে ১ কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছে।
সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় দিনে দিনে বাড়বে বৈ কমবে না এটা হলফ করেই বলা যায় যদি না পুলিশের বিভিন্ন পদে নিয়োগে সময় ঘুষ লেন-দেন চর্চা বন্ধ করা যায়। আজ থেকে ১৫ বছর পূর্বে শুনেছিলাম দিনাজপুর জেলার হিলি থানায় পুলিশের ওসি পদে পোস্টিং এর জন্য ৭ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হত; কনষ্টবেল পদে ১ থেকে ২ লাখ। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ঢাকার খিলখেত থানার ওসি পরিবারের সকল সদস্য নিয়ে আমেরিকা পালিয়ে গিয়েছিল জাল পাসপোর্ট করে। কারণ অফিসিয়াল পাসপোর্টে বিমানবন্দর অতিক্রম করা সম্ভব হতো না সরকারি অনুমতি না থাকার কারণে।
আমেরিকা পালিয়েছেন খিলক্ষেত থানার ওসি
আমরা যারা কানাডা আমেরিকায় থাকি তাদের বিভিন্ন দাওয়াতে অন্যতম আলোচিত বিষয় হলো পুলিশ অফিসার টরোন্টো ও নিউইয়র্কে কয়টা বাড়ি ও গ্যাস স্টেশন কিনেছে।
আপনি যদি ভেবে থাকেন এই সকল অপরাধের জন্য পুলিশ সদস্যরা কঠিন বিচারের মুখোমুখি হবেন তবে বোকার স্বর্গে বাস করতেছেন।
কে বিচার করবে?
পুলিশের বড় কর্তা?
তাদের সেই মনোবল ও নৈতিকতা কি আছে?
পুলিশের বড় কর্তারা কি জানে না যে পুলিশের এস আই, ওসি, কনস্টেবল কি করে?
পুলিশের বড় কর্তার বিচার করবে কে?
রাজনীতিবিদ ???
রাজনীতিবিদরা আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযুক্ত সদস্যদের কি ধরনের বিচার করবে তার প্রমান নারায়গন্জে ৭ খুনের ঘটনা জানার পরেও অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের অবসরকালীন পূর্ন সুযোগ সুবিধা দিয়ে অবসরে পাঠানো।
৯ লাখ টাকা ঘুষ দিয়া পুলিশের কনস্টেবলের চাকুরী নিলে ক্রস ফায়ারের ভয় দেখাইয়া বিনিয়োগ উসুল করবো নাতো আপনাকে জামাই আদর করবো?
গত ৫ বছরে বিভিন্ন অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন ৬৮ হাজার পুলিশ সদস্য
পুলিশের রাজনৈতিক ব্যবহার যত দিন পর্যন্ত বন্ধ করা না হবে ততদিন পর্যন্ত বাংলাদেশের জনগণকে এভাবেই জিম্মি করে, ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা চলতে থাকবে। কানাডায় পুলিশ কিভাবে মানুষের সেবা করে তা নিয়ে পূর্বে একটা পোষ্ট লিখেছিলাম সকলের জন্য লিংক যুক্ত করে দিলাম।
আমাদের দেশে সেই পুলিশ কবে হবে, কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে?
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: কোবতে খানা সেই রাম হইছে। রাস্তায় আটকাইয়া যদি পুলিশ মামারা আপনার মুপাই খানা হাতড়াইয়া এই কোবতে দেখে তয় একটা মাইরও মাটিতে পড়বো না
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
প্রামানিক বলেছেন: ভাই আপনার লেখা পুরাটাই পড়লাম। কিছু করার নাই। পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৪
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: এই সমস্যার আপাতত কোন সমাধান নাই যদিনা রাজনিতীবিদরা নিজেরা সৎ হয়; যে সম্ভাবনা প্রায় শুন্য।
আপনাকে ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কী মন্তব্য করবো বুঝতে পারছিনা! কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গেছি!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৫
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: মন্তব্য কইরা আর কি করবেন। নিজেরা সাবধানে থাইকেন।
৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪
সুমন কর বলেছেন: চোখ-কান বন্ধ করে থাকুন......
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪
বিপরীত বাক বলেছেন: শুধু পুলিশ না। সব সেক্টরেই একই অবস্থা।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯
আবু শাকিল বলেছেন: এলাকার এম্পির ভাগিনার কুকীর্তি ফেসবুকে স্টেটাস দেয়ায়।পুলিশ বন্ধুরে ধরে নিয়ে যায়।জুনিয়র পোলার কাছে মাফ চাইতে বাধ্য করে।
তারপর সেই বন্ধু পুলিশ হওয়ার চেষ্টায় আছে।দোয়া কইরেন।
পুটু মারা খাইতে খাইতে সেও বলেছিল-পুলিশ সাধারন জনগনের বন্ধু।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৮
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার বন্ধু যদি পানিতে নেমে কুমিরের সাথে যুদ্ধ করতে চায় তয় পরিনতি যা হওয়ার তা তো হবেই। তাও ভাল যে মাফ চাইয়া বাইচা গেছে; প্রানে তো মারে নাই।
৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৭
আজমান আন্দালিব বলেছেন: উরেব্বাবা! পুলিশ!! ব্যাংক কর্মকর্তাকে ক্রসফায়ারে দিয়া দিলে কাহিনী অন্য দিকে মোড় নিত। মানুষ জানত অন্য কাহিনী।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ভাল জিনিস ধরছেন। ক্রসফায়ার দেওয়ার পরে দেখা যাইতো হ্যাতের লাগি বুড়িমার চকলেট বোমা পাওয়া গেছে যেই গুলো আমাগো স্কুল জীবনে বিয়া বা ঈদের রাতে ফুটাইতাম।
ব্যাচারে প্রানে বাচছে এই কারণে হাইকোর্টের মাজারের ১০০ ফকির রে খাওয়ানো উচিত।
৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১২
জুন বলেছেন: আপনার কি সামনে পরীক্ষা নাকি পেপার সাবমিট
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৩
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপা, ব্যাপারটা আরও বড় কষ্টে আছে আইজুদ্দিন
৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪২
সাদী ফেরদৌস বলেছেন: ভালো পোস্ট , বাট বর্তমান বেতন স্কেলে একজন কনস্টেবল এর বেতন প্রায় ২০ হাজার টাকার মতো । বাংলাদেশ পুলিশের তিন টা ভাগ আছে ,
১) রায়ট পুলিশ ( এরাই সংখ্যা গরিষ্ঠ )
২) থানা পুলিশ ।
৩) বিশেষায়িত পুলিশ ।
রায়ট পুলিশের সংখ্যা মোট পুলিশের ৭০% , অর্থাৎ প্রায় এক লাখ দশ বিশ । এদের ঘুষ খাবার টোটালিকোন স্কোপ ই নাই । কালে ভদ্রে হয়ত বিভিন্ন উচ্ছেদ ডিউটি কিংবা রাস্তায় টহল ডিউটি , কিংবা কালে ভদ্রে রাস্তায় সার্জেন্টের সাথে বাইক সি অ্যান জি চেক করা ইত্যাদি । তাও খুব কালে ভদ্রে । এই রায়ট পুলিশ দের ডিউটি মূলত রাজনৈতিক জনসভা , প্রতিদিন বিভিন্ন স্থানে ডিউটি , মিছিল মিটিং এ ডিউটি ,কিংবা নির্বাচন ইত্যাদি । এদের বলতে গেলে ঘুষ খাবার স্কোপ ই নেই । আপনার সেই বন্ধুর ছেলে পুলিশে ঢোকার পর এই রায়টেই আসবে । তার বাকি জীবন ঘুষ খাবার কোন সম্ভাবনাই নেই । কারণ কম ছেলে রাই পুলিশের কনস্টেবল বা সিপাহি পদে ঢোকার পর একটা সময় থানায় পোস্টিং হয় । যাদের রাজনৈতিক কিংবা কিছু বিশেষ পরিচয় আছে , কিংবা যারা বিশেষ কিছু করতে পেরেছে সংশ্লিষ্ট কোন অফিসারের মাধ্যমে । দেশের সব পুলিশ লাইনই রায়ট পুলিশের কার্যালয় ।
এবার আসেন ২ নম্বর পুলিশে , এরাই বাংলাদেশের পুলিশের দুর্নীতির জন্য একমাত্র এবং প্রধান দায়ী , সম্ভবত বাংলাদেশে নয় পুরা পৃথিবীতেই । কারণ আপনি বিপদে পড়লে রায়ট পুলিশ নয় , থানা পুলিশের কাছেই যাবেন । তারাই আপনার বিপদের সুযোগ নিবে । এই থানায় একদম নিচু থেকে ওসি পর্যন্ত আপনার কাছ থেকে টাকা খাবে । এরাই মহা দুর্নীতিবাজ পুলিশ । পুলিশে এদের সংখ্যা মোট পুলিশের ২০ % এর মতো ।
তিন নম্বর হচ্ছে , বিশেষায়িত পুলিশ , যেমন ট্রাফিক পুলিশ , শিল্প পুলিশ , হাইওয়ে পুলিশ , নৌ পুলিশ , ইত্যাদি । এরাও দুর্নীতির আখড়া । তবে এদের সংখ্যা মোট পুলিশের ৮ থেকে ১০ % ।
মনে রাখবেন থানা পুলিশ ও পুলিশ লাইন তথা রায়টের পুলিশ দুইটা পুরোপুরি ভিন্ন জিনিস । আমরা রাস্তায় যাদের দেখি এরা সব রায়ট পুলিশ ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হে হে হে, ভাইডি, বর্তমান বেতন স্কেল তো বাস্তবায়ন শুরু হলো এই মাস থেকে। পূর্বে পুলিশ কনসটেবলের বেতন কত ছিলো একটু খোঁজ নিয়ে জানান।
বাংলা ভাষায় একটা প্রবাদ আছে "মাগনা পাইলে বাঙ্গালিরা আলকাত্রাও খায়"। যে প্রাকার পুলিশই হউক না সুযোগ পাইলে কেউই ঘুষ খাইতে বাদ রাখে না। আর একটা কথা আপনি মনে হয় ভুলে গেছেন। পুলিশের রোটেশন হয়। মানে কেউই চিরস্হায়ী ভাবে রিজার্ভ বা রায়ট পুলিশ থাকে না।
১০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৭
ধমনী বলেছেন: বিস্মিত, নির্বাক হয়ে লাভ নাই। নিজের পালা গুনতে থাকেন। ধার করে ঘুষের টাকা দিয়ে চাকরি নিয়েছে। টাকা পরিশোধ করা তো ঈমানী দায়িত্ব, সেটা যেভাবেই হোক উপার্জন তো করতে হবে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৩
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ভাবতাছি দেশে যাওয়ার পূর্বে চৌদ্দ গুষ্টিতে পুলিশে চাকুরি রত যত সদস্য আছে তাদের নাম ও ফোন নাম্বার নিয়া বিমানে উডুম
১১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: পুলিশে ভর্তি করার ঘুষের টাকাটা খাচ্ছে কে? আর ঐ পু.. কে তো ঐ টাকাটা তুলতে হবে, নাকি?
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বাংলা ভাষায় একটা প্রবাদ আছে "পেটে খাইলে পিঠে সয়"। রিস্ক সকল কাজেই আছে। পুলিশ সদস্যরা সেটা ভালো করেই জানে। ঐটা জেনেই তারা মাঠে নামে। জানে যে ১/২ মাস সাসপেন্ড থাকার পরে আবার সবাইরে ম্যানেজ করা যাবে।
১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩
তাল পাখা বলেছেন: চলুন সবাই ওপাড়ে পাড়ি জমাই। যত তাড়াতাড়ি যাওয়া যাবে ততই মনে হয় মংগল। দুধ কলা দিয়ে কাল সাপ পালছি আমরা। এই কাল সাপগুলোকে সব সময় ব্যবহার করে আসছে ক্ষমতাবানরা।রক্ষক যেখানে ভক্ষক সেখানে বেঁচে থেকে লাভ কী বলুন?
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা অতীত থেকে শিক্ষা নেয় না। এই কারণে আজকে যারা নিজেকে শিকারি মনে করে তারাই অল্প কিছু দিন পরে শিকার হয়ে যায়।
১৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৫
Ahmed Musa বলেছেন: পুলিশের রাজনৈতিক ব্যবহার যত দিন পর্যন্ত বন্ধ করা না
হবে ততদিন পর্যন্ত বাংলাদেশের জনগণকে
এভাবেই জিম্মি করে, ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে
টাকা আদায় করা চলতে থাকবে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৮
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আবার জিগায়
১৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭
আমজনতা৭১ বলেছেন: আমাড় মনের কথা লিখেছেন। আসলে যদি রাজনীতিবিদ রা সৎ হতো তাহলে সবাই সৎ হোট।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হ ভাইডি আপনার মনের কতাডাই কইয়ালাইছি
১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২১
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: নীরব দর্শক হয়ে দেখে যেতে হচ্ছে!!!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
১৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৯
রোদেলা বলেছেন: বাদ দেন,গাছ ফুল লতা পাতা নিয়া লিখুন।আমরাও মন ভরে মন্তব্য করি।দেশে থাকলেতো আপনাকে ৫৭ ধারায় জড়ায় দিবে যে কেউ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৫
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: এই তো দিলেন প্যাচ লাগাইয়া। আমাগো দেশের এখন তিল পরিমাণ ফাকা মাটি নাই; যে দিকে তাকাই সব ফক ফকা। পার্কিং লট হইলো খোলা আকাশের নিচে; তুষার পরিষ্কার করতে শরীরের চর্বি অর্ধেক কইমা গেছে। ফুল-পাতা পামু কৈ হেই গুলার লাইগা মে মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হইবেক
১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৯
আরজু পনি বলেছেন:
আপনি সম্ভবত দেশের বাইরে থাকেন...
তাই আপনার নিরাপত্তা নিয়া আমাদের বেশি চিন্তিত না হলেও চলবে
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপা, দেশের থাকলে কি আর রক্ষে ছিলো লাল দালানের ভিতর বইয়া "রাইফেল রুটি আওরাত” উপন্যাস পড়তে হতো। ডিভিশন প্রাপ্ত কয়েদিরা নাকি জেলে সব রকম সুবিধা পায় আমি বিচারক সাহেবরে কমু আমরে শুধু সামু ব্লগে লিখার ব্যবস্হা করার নির্দেশ দিন মাননীয় আদালত। আমি জেলে বইয়া পুলিশ মামাদের ঘুষ দুর্নীতি নিয়ে একটু
১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৪
রোদেলা বলেছেন: আন্নে কোন দ্যাশে ?এল্লাই ইরাম মুন খুল্যা লিখলেন।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপাগো, আপনি আবার পুলিশের টিকটিকি না তো কেমন যেন ভুই ভুই লাগতাছে পুধামন্ত্রির মাইয়া ও জামাই যে দেশে থাকে ঐ দেশেই থাকি। দেশের নাম কইবার সাহস পাইতাছি না কয়ডা ফুডো দিলাম
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ফুডো গুলা আমার দক্ষিনের বারান্দার বা সেখান থেকে তুলা
১৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২১
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আজ থেকে ১৫ বছর পূর্বে শুনেছিলাম দিনাজপুর জেলার হিলি থানায় পুলিশের ওসি পদে পোস্টিং এর জন্য ৭ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হত; কনষ্টবেল পদে ১ থেকে ১ লাখ। বোল্ড অংশটায় সম্ভবত টাইপিং মিসটেক হয়েছে। দুটা অংকই এক। ঠিক করে নিয়েন।
পোস্ট অসাধারণ হয়েছে। +
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। সংশোধন করে দিয়েছি।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৭
কিরমানী লিটন বলেছেন: বলগা হরিণ ইচ্ছে মতো
তিড়িং বিরিং চলিস,
ইচ্ছে হলেই চালাই গুলি
আমরাতো ভাই পুলিশ!!!
আমরা পিতা আমরা দুলা
আমরা সুখের অলীক,
মোদের হাতেই দেশের চাবি
আমরা ভোটের মালিক।
সত্য এখন সদাই আটক
বন্দুকের ঐ নলে,
শকুন ডাকে কোকিল সুরে
প্লাবন শোকের জলে ।
পুলিশ ডিসি,পুলিশ ভিসি
পুলিশ বিচারপতি
দেশজুড়ে আজ পুলিশ শাসন
কেমনে থাকি সতি!
শুন্য কলস বাজতো বেশী
আঁধার কালের ভোরে,
এখন দুটোর একটাও নেই
কলসি বাজে জোরে।
দেবীর অধিক হাত আছে
একাই পুলিশ একশ,
নিজের বেতন নিজেই বাড়ান
খাজনা বাড়ান,ট্যাক্সও!
আমরা যখন ভুলতে বসা
স্বাদের মজা ইলিশের,
পুলিশ জ্বরে পুড়ছে স্বদেশ
সময় এখন,পুলিশের।