নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“Those who have the privilege to know have the duty to act.”― Albert Einstein

মোস্তফা কামাল পলাশ

"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"

মোস্তফা কামাল পলাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকারের পদ্মা সেতু নামক জুয়া খেলা; জুয়ার বাজির উপঢৌকন যখন স্বয়ং বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র ও তার সাধারণ খেটে খাওয়া জনগণ

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২১



দৈনিক প্রথম আলোর আজকের সংবাদ "পদ্মা সেতুর ব্যয় আরও আট হাজার কোটি টাকা বাড়ল।"

২০১১ সালের ১১ জানুয়ারি এ প্রকল্পের ব্যয় প্রথম সংশোধন করা হয়েছিল। তখন ব্যয় ধরা হয়েছিল ২০ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা। দ্বিতীয়বার সংশোধন করে এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা। আর ২০০৭ সালের ২৮ আগস্ট মূল প্রকল্পটি অনুমোদনের সময় এর ব্যয় ধরা হয়েছিল মাত্র ১০ হাজার ১৬১ কোটি টাকা।"

দৈনিক পত্রিকায় কোন কোন সময় খবর বেরোয় জুয়া খেলতে গিয়ে বাজিতে হেরে গিয়ে নিজের বউকে জয়ী খেলোয়াড়ের হাতে তুলে দিয়েছে জুয়াড়ি স্বামী।

গত ১৫ ই ডিসেম্বর দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার সংবাদ "পশ্চিমবঙ্গের মালদার কৃষ্ণপুরের বুড়িতলা গ্রামের এক জুয়াড়ি পিতা। জুয়ার আসরে তিনি তার কিশোরী কন্যাকে বাজি রেখেছিলেন। হেরে গিয়ে প্রতিপক্ষ বৃদ্ধের হাতে তুলে দিতে হচ্ছে কন্যাকে!"।

বাংলা উইকিপিডিয়ায় "মহাভারত" মহাকাব্যে জুয়া খেলার পরিণতির যে বর্ণনায় পাওয়া যায় তা নিম্নরূপ:
==============================================================

"শকুনির সাথে পাশা খেলায় যুধিষ্ঠির সর্বস্বান্ত হওয়ার পর নিজের ভাইদের এবং নিজেকে পণ করে হেরে যান। এরপর তিনি তাঁদের ধর্মপত্নী দ্রৌপদীকে পণ করে তাঁকেও হারান। দুঃশাসন দ্রৌপদীকে তাঁর অন্তঃপুর থেকে কেশ ধরে সভায় টেনে আনেন এবং কর্ণের আদেশে তাঁকে বিবস্ত্রা করা শুরু করেন ......................."


কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির গবেষক লুক ক্লার্ক এর মতে 'কোনো বিশেষ কারণে জুয়া বা বাজিতে হেরে যাওয়া আরও বেশি করে বাজি ধরতে উস্কানি দেয় এবং অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস থেকেই এর জন্ম।'

শেখ হাসিনা ও আওয়ামীলীগের বিশ্বব্যাংকের সাথে পদ্মা সেতু নামক জুয়া খেলা; জুয়ার বাজির উপঢৌকন যখন স্বয়ং বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি।

বিশ্বব্যাংক কর্তৃপক্ষকে দেখাতে গিয়ে জেদ করে বিশ্বব্যাংকের শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদের পরিবর্তে চিন ও আভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ৫ শতাংশ সুদ ঋণ নিয়ে পদ্মা সেতু বানাতে গিয়ে জুয়াড়ি সরকার বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিকে মনোরঞ্জনের জন্য কার হাতে তুলে দেয় তা দেখার জন্য হয়ত আরও ৫-১০ বছর অপেক্ষা করতে হবে কারণ এই ২৯ হাজার কোটি টাকার (যদিও আমার মন বছে শেষ পর্যন্ত এই খরচ ৩৫ হাজার কোটি টাকায় পৌছবে) সুদ পরিশোধ করতে হবে বাংলাদেশের কৃষক, গার্মেন্টস শ্রমিক ও মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত ১ কোটি শ্রমিকদেরই। চিনের কাছে নেওয়া পদ্মা সেতুর ঋনের সুদ পরিশোধ করতে হবে ২০ বছরের মধ্যেই।

এই মানুষরাই বাংলাদেশের অর্থনিতী চালু রেখেছে; এরাই চালু রাখবে কম করে হলেও আগামী ২৫ বছর। আমেরিকা, কানাডা ও ইউরোপ প্রবাসীরা যত টাকা দেশের পাঠায় তার চেয়ে বেশি টাকা দেশের থেকে পাচার করে ঐ সকল দেশে। নিজের চার পাশে কানাডা প্রবাসী বাংলাদেশীদের অবিজ্ঞতা থেকেই তা বলা।

পদ্মা সেতুর খরচ বাড়ল ৮ হাজার কোটি টাকা

মন্তব্য ৭৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৭৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০২

রাজীব বলেছেন: ৩৫ হাজার কোটি টাকা আমাদের অর্থ মন্ত্রীর জন্য বড় কিছুই না। আমাদের রিজার্ভ কত জানেন?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ১২ নম্বর মন্তব্যে রামন ভাই কি লিখেছে পড়ে দেখেন। মাননীয় স্পিকার জনগণ কি এই রকম রিজার্ভ চেয়েছিল?

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শেখ হাসিনা ও আওয়ামীলীগের বিশ্বব্যাংকের সাথে পদ্মা সেতু নামক জুয়া খেলা; জুয়ার বাজির উপঢৌকন যখন স্বয়ং বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি।

বিশ্বব্যাংক কর্তৃপক্ষকে দেখাতে গিয়ে জেদ করে বিশ্বব্যাংকের শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদের পরিবর্তে চিন ও আভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ৫ শতাংশ সুদ ঋণ নিয়ে পদ্মা সেতু বানাতে গিয়ে জুয়াড়ি সরকার বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিকে মনোরঞ্জনের জন্য কার হাতে তুলে দেয় তা দেখার জন্য হয়ত আরও ৫-১ বছর অপেক্ষা করতে হবে কারণ এই ২৯ হাজার কোটি টাকার (যদিও আমার মন বছে শেষ পর্যন্ত এই খরচ ৩৫ হাজার কোটি টাকায় পৌছবে) সুদ পরিশোধ করতে হবে বাংলাদেশের কৃষক, গার্মেন্টস শ্রমিক ও মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত ১ কোটি শ্রমিকদেরই।

কোটি টাকার কথা।

আমজনতাতো বেখবর.. যাদের মিনিমাম নৈতিক দায়িত্ব দেশ এবং জনতার প্রতি মিনিমাম কমিটমেন্ট দেশটাকে রক্ষা করতে পারে- সেই মিডিয়া, সুশীল গং আর সাংবাদিক সমাজ!
হায় তাদের এইরকম দেশপ্রেমহীন, পূজির গোলামের রুপ, নৈতিক দীনতা ইতিহাসে ৪০ বছরে আরতো কখনো জাতি দেখেনি!

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বিদ্রোহী ভাই আপনাকে ধন্যবাদ সহমতের জন্য।

'পড়েছ মোগলের হাতে, খানা খেতে হবে সাথে।'

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৫

ভোরের সূর্য বলেছেন: আমরা এত অজ্ঞ। কোন কিছু না খতিয়ে দেখেই বাহবা দিই। এই পদ্মা সেতু ৩বার উদ্বোধন করা হল। আর কিছুই নাই শুধু রাজনৈতিক কারনে। পদ্মা সেতু হচ্ছে সেটা যেমন অস্বীকার করিনা তেমনি এই সেতু বানাতে যেয়ে যে কি পরিমাণ লুটপাট হবে সেটা আমরা কেউ জানিনা। এর আগেও খবরে এসেছিল মূল ব্রীজ তৈরির দায়িত্ব পেয়েছে চায়না মেজর এবং তারা এখন পর্যন্ত ঢাকা-চট্রগ্রাম ৪ লেনের কাজ শেষ করতে পারেনি এবং দফায় দফায় কাজের বাজেট বেড়েছে এবং শেষ পর্যন্ত তারা সরকারকে বলে যে পদ্মা সেতুর কাজ পাইয়ে দিলে তারা ঢাকা-চট্রগ্রাম ৪লেনের কাজ তারাতাড়ী শেষ করবে।

দফায় দফায় এই বাজেট বেড়ে যাবার ফলে তার ব্যয়ভার আমাদেরকেই বহন করতে হবে। ৪ বছরের ব্যবধানে ৮ হাজার কোটি টাকা বাড়লে এই সেতু যখন আরো ৪বছর পর তৈরি হবে তখন নিশ্চিতভাবেই আরো ৮হাজার না হোক মিনিমাম ৪হাজার কোটি টাকা বেড়ে যাবে। এইতো কিছুদিনের মধ্যেই মোবাইল ফোনে আরো ১% সারচার্জ যুক্ত হবে তখন আমাদেরকে ১৯% মোট ১৯টাকা ট্যাক্স দিতে হবে ১০০টাকায়। আর এভাবেই মানুষের জীবন যাত্রার ব্যইয় বেড়ে যাবে।

শুধু পদ্মা সেতু না বরং পরমাণু বিদ্যুৎ নিয়েও আলোচনা হওয়া জরুরি। ১লাখ কোটি টাকার প্রজেক্টে আসলে আমরা কতটা উপকৃত হব এবং রাশিয়া কি পরিমাণ টাকা আমাদের দেশ থেকে নিয়ে যাবে। এছাড়াও এই প্রজেক্ট চালাতে প্রচুর পানির দরকার টারবাইন কে কুলিং করার জন্য। সেটা পদ্মা নদী থেকে নিরবিচ্ছিন্ন পাওয়া যাবে কিনা সেটা নিয়ে কথা উঠেছে। এগুলোও খতিয়ে দেখা দরকার।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: দেশে যাই না প্রায় ৬ বছর। মোবাই ফোনে ৩% অতিরিক্ত সারচার্জ যুক্ত করেছে সেটা জনাতাম না। পদ্মা সেতু বানাতেই যদি এই অবস্হা হয় তবে তার চেয়ে প্রায় ৫ গুন বেশি খরচে রাশিয়া থেকে ঋন করে বানানো রুপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঋন পরিশোধ করা শরু হলে যে দেশের জনগনের উপর কি অর্থনৈতিক নির্যাতন করা হবে সেটা চিন্তা করতে চাচ্ছি না এখনও।

আপনাকে ধন্যবাদ অনেক তথ্য দেওয়ার জন্য।



৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৯

তানভীরএফওয়ান বলেছেন: right

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৭

ডি মুন বলেছেন:
পদ্মা সেতুর তামাশা শেষ হবার নয়।
লাইফ-টাইমে পদ্মা সেতু দেখে যেতে পারব - এ প্রত্যাশা এখন আর করি না।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: মুন ভাই,

২/১ বছর লেট হলেও পদ্মা সেতু হয়ত ঠিকই হবে। কিন্তু অবস্হাবে সেই গেরস্তের মতো যে কৃষি জমি বিক্রি করে বাড়িতে টাইলস বসানো টয়লেট বানানোর পরে দেখলো যে ঐ টয়লেটে মল ত্যাগ করার জন্য প্রথমে খাদ্য খেতে হবে সেই খাদ্য কেনার টাকা অবশিষ্ট নাই =p~

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শেখ হাসিনা ও আওয়ামীলীগের বিশ্বব্যাংকের সাথে পদ্মা সেতু নিয়ে জুয়া, বিশ্বব্যাংক কর্তৃপক্ষকে দেখাতে গিয়ে জেদ করে ....

কিন্তু কৌশলে বা ইচ্ছাকৃত ভাবে নেপত্থের অনেক কিছুই এড়িয়ে গেলেন।
তুচ্ছ দলীয় কারনে একজন নোবেল বিজয়ীকে দিয়ে বিপুল অর্থব্যায়ে লবিষ্ট নিয়োগ করে পরিকল্পিত ভাবে রাষ্ট্রের এত বড় ক্ষতি যারা করলো। সাম্রাজ্যবাদিদের দিয়ে জিএসপি বাতিল করিয়ে হাসিনার পাছা মারলো না দেশের পাছা?
এরপরও লাভ হয়নি, সাম্রাজ্যবাদি বৈরি জায়েন্ট দেশদের মুখে ছাই দিয়ে রপ্তানী প্রতি বছর ১৫-২০% বেড়েছে। সৌদি বাদশার মুখে ঝাটা মেরে রেমিট্যান্সও দফায় দফায় বেড়েছে।
আমাদের বীর উদ্যক্তারাও অপশক্তির বিরুদ্ধে শক্ত লড়াই করেছে, তুমুল অবরোধ আগুণসন্ত্রাসকে বুড়ো অংগুল দেখিয়ে প্রডাক্সান চালু রেখেছে, বায়ার চুক্তি পন্য ডেলিভারি সম্পন্ন করেছে। অব্যাহত আগুণসন্ত্রাসের ভেতর কন্টেনার ট্রাকড্রাইভারের ১২ হাজার টাকা বেতন ৩ গুন বাড়িয়ে, এমনকি একটি কন্টেনার পৌছে দিয়ে জীবন বিপন্ন করার বিনিময়ে লক্ষ টাকা অগ্রিম পুরষ্কার দেয়া হয়েছিল। কুকুরদের সাথে লড়াই করতে সুধু হাসিনা জুয়া-বাজী ধরেনি, মরিয়া কর্পোরেট উদ্যক্তারাও সম্মিলিত ভাবে জীবন বিপন্ন করে জুয়া খেলেছে, নস্যাৎ হয়ে গেছে কুকুরদের অগ্নিসন্ত্রাস।

হ্যা। জায়েন্ট অপশক্তির বিরুদ্ধে হাসিনার লড়াই, জেদের কারনে রাষ্টের অনেক ক্ষতি হয়েছে, হচ্ছে, সত্য।
অশিক্ষিত নেতৃত্বে জামাতি লেজুরবৃত্ত্বি করা দেশের পাছা মারা, নিষ্ঠুর সুবিধাবাদি অথর্ব বিরোধীদল থাকলে দেশের অবস্থা এমনি হবে, এরকমই থাকবে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বাংলাদেশের বর্তমান যে রিজার্ভ প্রায় ২৮ বিলিয়ান ডলার তার অর্ধেক আসে প্রবাসী রেমিটেন্স থেকে। রেমিটেন্সের শতকরা ৮০ ভাগ আসে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ গুলো ও মালয়েশিয়া প্রবাসী শ্রমিকদের কাছ থেকে। আর ও নির্দিষ্ট করে বলি। বাংলাদেশ যে রেমিটেন্স পায় তার শতকরা ৩০ ভাগ আসে সৌদি আরব থেকে। গত ৭ বছরে কুয়েত ও সৌদি আরবে কোন শ্রমিক পাঠাতে পারে নাই আপনার নেত্রী। গত বছর প্রবাসী কল্যান মন্ত্রনালয়ের পরিসংখ্যানে দেখেছি ৬ বছরে কুয়েতে গেছে মোট ৪০০ মানুষ। মালয়েশিয়ায় একই অবস্হা।

বাংলাদেশের বর্তমান যে রিজার্ভ তাতে আপনার নেত্রী কিভাবে অবদান রাখল আমাদের একটু বুঝাইয়া বলেন।

আপনার মস্তিষ্ক হলো রোবটের মতো। প্রগ্রামার যে প্রগ্রাম করে দেয় সেই অনুযায়ী চলে। রোবটের যেমন নিজস্ব কোন চিন্তা শক্তি বা ঘিলু থাকে না আপনার একই অবস্হা। আপনারে বইলা কোন লাভ নাই। অনলাইন জগৎ এ আপনাকে চিনে না এমন একটা বাংলা ভাষা-ভাষি মানুষও পাওয়া যাবে না। কেন আপনাকে চিণে সেটাও আপনি ভাল জানেন।


৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৯

নতুন বলেছেন: প্রকল্প হচ্ছে কিন্তু তার জন্য খরচা কেন বাড়তেছে???

যারা এই সেতু প্রকল্পে জড়িত সবাই চায় যে খরচা বাড়ুক... তাদের আয় বাড়বে.. :(

আর হাসান ভাই সবাইকে আপনার রাজনিতিক প্রতিপক্ষ ভাবেন কেন? :) আপনার বক্তব্য মাঝে মাঝে নেতাদের মতন গতবাধা বুলির মতন লাগে...

গামেন্টের রপ্তানী/রেমেট্যান্সি সরকারের চেস্টায় বাড়েনাই... ব্যবসায়ীদের চেস্টায়ই বেড়েছে... জনগনের চেস্টায়ই বেড়েছে...

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: অনার্স পাশ করার পরে ১ বছর গার্মেন্সে চাকুরি করেছি। তাই খুব ভাল করেই জানি গার্মেন্টস রপ্তানি আয়ে সরকারের কতটুকু ভূমিকা রয়েছে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৩৩

প্রবাসী একজন বলেছেন: আমার তারুন্যকে শুধু একটা সুযোগ দাও,
যদি সোনার বাংলাদেশ তুমি কখনো দেখতে চাও।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: সেই সুযোগ কি বাংলাদেশের রাজনিতীবিদরা আদৌ দিবে কোন দিন?

৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৩৩

রাফা বলেছেন: সব মেনে নিলাম বিশাল ক্ষতি করতেছে শেখ হাসিনা ওবর্তমান সরকার।প্রকল্পের মেয়াদ বাড়লে স্বাভাবিক ভাবেই তার ব্যায় ও বেড়ে যায়।এটা যে সরকারের আমলেই হোক ।এটাই বাস্তবতা।কিন্তু পদ্মা সেতু হোলে এর সূফল হবে যা ক্ষতি হোচ্ছে তার চাইতে তিন গুন এটাও বাস্তবতা।বিদ্যুত দিয়ে যেমন সরকার অনেক লুটপাট করতেছে (আপনাদের ভাষায়) তার চাইতে বেশি উৎপাদনে সহায়তা করতেছে ।এবং সে জন্যই আমাদের অর্থনিতী শক্ত ভিত্তির উপর দাড়াতে পারছে।

এখন বিকল্পটা দিনতো যা দিয়ে সরকার স্বল্প ব্যায়ে এই প্রকল্পটা বাস্তবায়িত করতে পারতো।নাকি বলতেছেন যে দূর্ণিতির অভিযোগ মেনে নিয়ে নাকে খত দিয়ে বিশ্বব্যাংকের পায়ে তৈল মর্দন করাই যথাযথ ছিলো?

আসল রুপটা আমাদের বেরিয়ে যায় কোন না কোন সময়।এটাই বার বার প্রমাণ করে বাংলাদেশের মানুষ।উঠতে না পারি টেনেতো নামাতে পারবো আমার সম কাতারে।

ধন্যবাদ,মো.কা.পলাশ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "পদ্মা সেতু হোলে এর সূফল হবে যা ক্ষতি হোচ্ছে তার চাইতে তিন গুন এটাও বাস্তবতা।"

পদ্মা সেতু হলে বাংলাদেশের অর্থনিতীতে অবদান রাখনে নিঃসন্দেহে। কিন্তু আপনি যে ৩ গুন লাভের কথা লিখনেন সেই তথ্য কোথায় পেলেন তার সুত্রটা উল্লেখ করতে বিশ্বাস করতে সুবিধা হতো।

"নাকি বলতেছেন যে দূর্ণিতির অভিযোগ মেনে নিয়ে নাকে খত দিয়ে বিশ্বব্যাংকের পায়ে তৈল মর্দন করাই যথাযথ ছিলো?"

পদ্মা সেতু করার জন্য বিশ্বব্যাংক এর অর্থ না নেওয়ার ফলে কি বিশ্বব্যাংক দূর্নিতী প্রচেষ্টার অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিয়েছে?

কানাডার আদালতে পদ্মা সেতুর কাজ পেতে দূর্ণীতির আশ্রয় নিয়েছে কানাডার কোম্পানি এস এন সি লাভালিন তা স্বীকার করে নিয়েছে; এখন সেই দূর্ণিতী মামলা চলতেছে সেটা কি খারিজ হয়ে গেছে?

আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে কানাডার পুলিশ তদন্ত করে বিশ্বব্যাংকের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে; এর পর সেই কেস পূর্ন মামলার রুপ পেয়েছে। টরোন্টোর এর কোর্টে সেই মামলার হিয়ারিং চলতেছে।

" নাকে খত দিয়ে বিশ্বব্যাংকের পায়ে তৈল মর্দন করাই যথাযথ ছিলো?"

বাংলাদেশ সরকার কি বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে কোন ঋন নিচ্ছে না?

১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:২৮

ভিটামিন সি বলেছেন: ধন্যবাদ পলাশ ভাই, এমন সুন্দর একটা বিষয়কে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য। আপনার সাথে আমিও একমত। যারা এই পোষ্টের বিষয়বস্তু থেকে সরে সরকারপন্থী কমেন্ট করছেন, তারা কি এটা বোঝেন যে, ৫.০%<০.৭৫%। যদি বোঝেন তাহলে তো সবই কিলিয়ার হয়ে যায়। আর যদি না বোঝেন তাহলে গনিতের ক্লাশে যান। এক আবুল আর মোশারফকে বাঁচাতে সরকার ০.৭৫% এর পরিবর্তে ৫.০% সুদে ঋণ নিল আর পাছা মেরে দিল আমাদের মতো খেটে খাওয়া জনগনের। আর আমরা অজ্ঞানে বা সজ্ঞানে তা মেনে নিলাম। বিশ্বব্যাংক থেকে ঋণ নিলে তা সরকার পরিশোধ করতো আর ফান্ড থেকে। আর এখন যে আমাদের উপর চাপিয়ে দিয়েছে তা কি চালাক আওয়ামীপন্থীরা বোঝে না? পদ্মা সেতুর জন্য মোবাইল ফোনের সারচার্জ ৩% বেশী দিতে হচ্ছে। আগে ছিল ১৫% ভ্যাট আর এখন + ৩% সম্পুরক শূল্ক। এটা তো সরাসরি আমাদের পকেট থেকে যাচ্ছে। তাছাড়া প্রত্যেকটি প্রবাসীর কাছ থেকে ৫০০ টাকা করে রাখতো এক সময় এয়াপোর্ট ত্যাগ করার সময়। আর এখন এটা টিকিট প্রাইসের সাথেই এড হয়ে গেছে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "তারা কি এটা বোঝেন যে, ৫.০%

১১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪৬

চাঁনপুইরা বলেছেন: " রেল লাইনে বডি দেব, মাথা দেব না "

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার ছোট্র একটা মন্তব্য পইড়া শুধু হাঁসতাছি =p~

১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৫৯

রামন বলেছেন: সেটাই তো দেখতে পাচ্ছি। কথা ছিল ১৬০০ বর্গফুটের ফ্লাট রেজিস্ট্রেশন খরচ হবে ৩ লক্ষ্য টাকা অথচ সরকার আচমকা ফি বাড়িয়ে আদায় করলো সাড়ে ১১লক্ষ্য টাকা। এক লাফে বাড়ালো ৩০০% , যা পৃথিবীর কোথাও নজির নেই৷ কি আর করব মুখ বুজে টাকাটা দিয়ে সবই সহ্য করে গেলাম।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা শুনে মাননীয় স্পিকার হয়ে গেলাম রামন ভাই। প্রবাসীরা কি রকম কষ্ট করে টাকা অর্জন করে সেই কাজ গুলো যদি বাংলাদেশের মন্ত্রী-এমপিদের কোন ভাবে করানো সম্ভব হতো ১ দিনের জন্য হলেও। ৩ লক্ষ থেকে ১১ লক্ষ??? আমি তো চিন্তাই করতে পারতেছি না।

আপনার অবিজ্ঞতা অনুভব করতে পারতেছি।

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: পলাশ ভাই, আপনার কথায় যুক্তি আছে। তবে এরকম বিশাল একটি স্থাপনা সফলভাবে সম্পন্ন করতে পারলে, হোক আমাদের আমজনতার কিছু ত্যাগের বিনিময়েই, বাংলাদেশ যে আত্মবিশ্বাস পাবে তাতে আশা করি আমাদের চলার পথ অনেক সহজ হয়ে যাবে। অর্থাৎ আমি সরকারের এই প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগকে সমর্থন করি।

এদেশে কোনো অর্জনইতো বলা চলে জনতার ত্যাগ ছাড়া হয়নি। সরকারের অর্জন এদেশে খুবই কম। সাধারণ জনগণের অর্জনকেই সরকার চিরদিন নিজের বলে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে চলেছে।

হয়ত এ প্রকল্পের মাধ্যমে সরকারের কারও কারও পকেট অনৈতিকভাবে স্ফীত হবে তারপরেও আমাদের এমন প্রকল্প নিজেদেরই বাস্তবায়ন করা দরকার। আর সরকারের অনৈতিক পকেট-স্ফীতির যুগ নিশ্চয়ই একদিন ফুরাবে কিন্তু যতদিন আমরা এই আমজনতা আমাদের আমের বস্তা থেকে সঠিক নেতৃত্ব খুঁজে বের করার মতো সচেতনতা অর্জন করতে না পারি ততদিন আশা নাই।

আমাদের প্রত্যেকের সঠিক নেতৃত্ব খুঁজে পাওয়ার তীব্র আকাঙ্খা থাকা উচিত। সকলের মনে সেই আকাঙ্খা শীঘ্র শীঘ্র জাগুক সেই প্রত্যাশায়।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ভাই আমিও চাই বাংলাদেশ সরকার সক্ষমতা অর্জন করুক। মনে করুন আপনি একজন পিতা। আপনার সন্তান সাঁতার জানে না, জীবনেও পুকুরের পানিতেও সাঁতার কাটেনি। আপনি সেই সন্তানকে সাঁতার শেখানোর জন্য প্রথমে বুক সমান পানির পুকুরে নিয়ে যাবেন নাকি সাগরের অথৈই জলে?

আপনি কি সেই সন্তানকে কোন রকম লাইফ জ্যাকেট না পড়িয়েই বঙ্গপোসাগরের পানিতে নামিয়ে দিবেন সাঁতার শেখার জন্য?

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৮

রাফা বলেছেন: ১/কান্াডার আদালতে দুর্ণিতি প্রমাণিত হয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে বিচার চলছে-অনুগ্রহ করে সূত্র দিন।
কারন আমি জানি কানাডার আদালত উল্টো বিশ্বব্যাংকের কাছে নির্দিষ্টভাবে জনতে চেয়েছে কোথায় দুর্নিতি হয়েছে সেই তথ্য।
এটা বাংলদেশের খবরের কাগজে এসছিলো/আমি নিউজটা পড়েছি কিন্তু তারিখটা মনে নেই।অর্থাৎ কানাডার পুলিশ কোন দূর্ণিতি খুজে পায় নাই পদ্মা সেতু নিয়ে।(আর সবচাইতে বড় কথা এই প্রকল্পে অর্থ বরাদ্ধ পাওয়ার পুর্বেই দূর্নতির অভিযোগ করেছে/যা বিশ্বাস যোগ্য করতে পারছেনা কেউ।

২/সাধারণ ধারনা থেকেই বলছি ৩গুন লাভ হবে।তার জ্বলজ্যান্ত প্রমাণ বিদ্যুত সেক্টর।৭ টাকার বিদ্যুত ২০/২৫ টাকা দিয়ে কিনেও ব্যাবসায়িরা ব্যাবসা করতে চাইছে।নিশ্চই লস দিয়ে নয়।

৩/ বিশ্বব্যাংক অন্যান্য সেক্টরে ইনভেষ্ট করছে তারমানে কি অন্যান্য সেক্টরে দূর্নিতি হোচ্ছেনা,আপনি আমাকে হাসাইলেন ভাইজান।
এটাতেই প্রমাণ হয় কলকাঠি অন্য কোথাও থেকে নাড়ানো হয়েছিলো এই চ্যালেন্জিং প্রকল্পটিতে।(আশা করি একটু ভেবে দেখবেন) ধন্যবাদ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ৬ বছর ধরে ব্লগিং করার পরেও যদি মন্তব্য না পরে প্রশ্ন করেণ তবে সেটা ব্লগার হিসাবে অনেক লজ্জাজনক। আমি কি লিখেছি সেটা আবারও তুলে ধরেছি।

"কানাডার আদালতে পদ্মা সেতুর কাজ পেতে দূর্ণীতির আশ্রয় নিয়েছে কানাডার কোম্পানি এস এন সি লাভালিন তা স্বীকার করে নিয়েছে; এখন সেই দূর্ণিতী মামলা চলতেছে সেটা কি খারিজ হয়ে গেছে?

আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে কানাডার পুলিশ তদন্ত করে বিশ্বব্যাংকের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে; এর পর সেই কেস পূর্ন মামলার রুপ পেয়েছে। টরোন্টোর এর কোর্টে সেই মামলার হিয়ারিং চলতেছে।"

আমি কোথাও বলি নাই মামলার রায় হয়েছে।

কানাডার কোম্পানি এস এন সি লাভালিন এর প্রধান নির্বাহী আদালতে স্বীকার করে নিয়েছে তার কাজ পাওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি দেশের সরকারের কর্তা ব্যাক্তি ও আমলাদের ঘুষ দিয়েছে। এর মধ্যে গাদ্দাফির ছেলে আছে। বাংলাদেশের পদ্দা সেতুর কাজ পাওয়ার জন্য তাদের ২ জন কর্মকর্তা চেষ্টা করেছে।

বিশ্বব্যাংক বলে নাই দূর্নিতী হয়েছে; বিশ্বব্যাংকের অভিযোগ দূর্নিতীর চেষ্টা করা হয়েছে। কানাডার কোম্পানি এস এন সি লাভালিন বাংলাদেশের সরকারের আমলা ও অন্য কর্তা ব্যাক্তির মাধ্যমে পদ্মা সেতুর কাজ পাওয়ার চেষ্টা করেছে যা আমেরিকা ও কানাডা উভয় দেশের আইনে অপরাধ।

কানাডার পুলিশ প্রাথমিক তদন্ত করে বিশ্বব্যাংকের অভিযোগের সত্যতা পেয়ে আদালতকে জানিয়েছে। এই কারনেই এখন মামলা চলতেছে। মামলায় বাদী ও বিবাদী সাক্ষ দিবেন। এর পরে আদালত নির্ধারন করবে অপরাধ আদৌ সংগঠিত হয়েছে কি না? তার উপর নির্ভর করে শাস্তি দিবেন; যা সরা বিশ্বেই রায় দেওয়া হয়। মানে শুনানী শেষ।




১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১৫

ডরোথি গোমেজ বলেছেন: তারপরও বলা যাবে, আমরাই তো করছি, এইটা যে কত বড় শান্তি :D

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৭

ইছামতির তী্রে বলেছেন: বিশ্বব্যাংক কর্তৃপক্ষকে ‘দেখাতে’ গিয়ে জেদ করে সরকার যে সাধুবাদ কুড়োতে চাইছে তা ভেস্তে যাবে যদি জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা না হয়।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সথে পুরোপুরি একমত। আমার পোষ্টের মূলবক্তব্য এটাই। ইলিশ মাছের মাথা খেতে অনেক মজা। কিন্তু তা খেতে গিয়ে গলায় কাটা আটকে গেলে সেটা অনেক সময় মৃত্যুর কারণ হয়ে উঠে। এই পদ্মা সেতু যেন বাংলাদেশের গলার কাটা হয়ে না হয়ে উঠে সেটা নিশ্চিত করাটাই এখনকার আলোচনার প্রধান বিষয়।

১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৬

রাফা বলেছেন: আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে কানাডার পুলিশ তদন্ত করে বিশ্বব্যাংকের অভিযোগের সত্যতা পেয়েেটাছে; এর পর সেই কেস পূর্ন মামলার রুপ পেয়েছে। টরোন্টোর এর কোর্টে সেই মামলার হিয়ারিং চলতেছে।

উপরের লাইনগুলো কি আপনি লিখেছেন?
অভিযোগটা কি ছিলো দুর্ণিতি নাকি স্বজনপ্রীতি!!
বিশ্বব্যাংকের অভিযোগটা কি ছিলো বলুনতো?
প্রমাণীত বলতে আমি কি বুঝাতে চেয়েছি সেটা হয়তো টু দি পয়েন্ট বলিনি আমি।
তারমানে তথ্য পেয়েছে তার ভিত্তিতেই মামলা হয়েছে এইতো।(চেষ্টাটা ছিলো কানাডিয়ান কোম্পানির)
সেটারই ১টা লিংক দিচ্ছেন না কেনো ? আমিতো সেটাই দেখতে চেয়েছি শুধু-এটুকু নিশ্চই আপনার বোধগম্য হয়েছে।

আমার ভুল হয়েছে আমি বলেছি আদালতে প্রমাণ হয়েছে।কিন্তু বাস্তবে কি বলতে চেয়েছি সেটুকু যে আপনি বুঝেন নাই সেটাই বলতে চাইছেন তাহোলে?

ধন্যবাদ,পারলে দেন আর না পারলে বলুন আপনার কাছে লিংক নেই।এটা নিয়ে এত কচলাকচলির কিছু নেই।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: পৃথিবীর সকল বাংলাদেশি মানুষ জানে; জানেন না শুধু আপনারা চিহ্নিত কয়েকজন ব্লগার। এই নেন লিংক:

Former SNC-Lavalin VP charged in Bangladesh bribery probe

"The RCMP has charged a former senior executive of SNC-Lavalin and two influential Bangladeshi businessmen and lobbyists with bribery related to the Montreal-based engineering giant’s failed bid to oversee the building of the $3-billion Padma Bridge in Bangladesh.

The RCMP announced Wednesday they have laid bribery charges under Canada’s Corruption of Foreign Public Officials Act against Canadian Kevin Wallace, former senior vice president of SNC-Lavalin International Inc (SLII), a division based in Oakville, Ont., that has recently been disbanded. Also charged are Zulfiquar Ali Bhuiyan, a Canadian citizen with business ties in Bangladesh, and Abul Hasan Chowdhury a prominent lobbyist in Bangladesh.

Two lower-level SNC-Lavalin employees, Mohammad Ismail and Ramesh Shah, are already awaiting trial in Toronto facing similar allegations that they conspired to pay bribes to help SNC-Lavalin win a supervising contract worth $50 million for the Padma Bridge megaproject."


The court imposed a publication ban on all evidence presented so far in the case.


এখন ওটোয়া যাচ্ছি; সেখান থেকে ফিরে রাতে বাকি লিংক গুলো দিবো।

১৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪

রাফা বলেছেন: এই হোচ্ছে আপনার ২০১৩ সালের অভিযোগ।২০১৩ পদ্মা দূর্ণিতি।

আমি পড়েছি নতুন নিউজ বেশি হলে একমাস হবে।বিশ্বব্যাংক'কে প্রমাণ দিতে বলেছে তা না হোলে বিশ্বব্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিবে।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: অনুগ্রহ পূর্বক আপনার পড়া ১ মাস পূর্বের সংবাদের লিংকটা পরবর্তী মন্তব্যে যুক্ত করুন সকলে উপকৃত হবে। এতে করে আমরাও যানতে পারব বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যংক যড়যন্ত্র করেছে। একই সাথে আবুল হোসেন সহ অন্যান্য অভিযুক্তরা আবারও সেরা দেশ প্রেমিক হিসাবে সম্মানিত হবে।


উপরে একটা মন্তব্য করেছিলাম "৬ বছর ধরে ব্লগিং করার পরেও যদি মন্তব্য না পরে প্রশ্ন করেণ তবে সেটা ব্লগার হিসাবে অনেক লজ্জাজনক"। আপনি সেই একই লজ্জা জনক কাজটি আবারও করলেন।

উপরের মন্তব্যে একটা লিন্ক দিয়েছিলাম যার শিরোনাম ছিলো "The court imposed a publication ban on all evidence presented so far in the case."

২০১৩ সালে কানাডার কোর্ট যখন লিখিত আদেশ দিয়েছে এই কেসের কোন তথ্য বিচার চলাকালীন কোন রকম সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না তার পরে ঐ একই কেসের উপর সংবাদ পত্রের লিংক কিভাবে চেয়ে বসেন?

আপনি কানাডার কোর্টের সেই আদেশটি না পড়েই মন্তব্য করেছেন অথবা কোর্টের আদেশ বুঝার মতো ঘিলু আল্লাহ আপনাকে দেন নি।

ছাগল দিয়ে যেমন হাল চাষ হয় না; গরু, মহিষ লাগে; ঠিক তেমনী ব্লগে আলোচনা করার জন্য ব্লগার এর প্রয়োজন হয় হাছান মাহমুদের মতো মানসিক প্রতিবন্ধি আওয়ামীলীগ নেতা-কর্মী না।

যেদিন নিজেকে দলীয় কর্মী বা সমর্থক পরিচয়ের উর্ধ্বে উঠাতে পারবেন সেদিন আমার ব্লগে আলোচনা, যুক্তি, তর্ক করতে আসবেন। আমি চাই আমার ব্লগ পোষ্ট আলোচণা হবে যুক্তি, তর্ক, ও তথ্যের দিয়ে আবালামি কিংবা ছগলামি করে না।





১৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



পলাশ ভাই পদ্মা সেতুর জন্য কেন, কোন কারণে, কোন বিদেশ থেকেই ঋণ সুবিধা পাওয়া গেলোনা সেই সময়ে; সেইটা যদিও একটা বিবেচনার বিষয়, তবে নিজেদের অর্থায়নে একটি সেতু হচ্ছে অত্যন্ত গর্বের বিষয়। ;) যাই হোক সাথে আছে মেট্রো রেল, সরকারী বেতন স্কেল বৃদ্ধি, স্কুল পর্যায় ল্যাপটপ প্রদান ইত্যাদি ইত্যাদি... বোঝাই যাচ্ছে দেশে অর্থের কোন অভাব নেই। এই নিম্ন মধ্যম আয়ের বড় লোক দেশে তাহলে কেন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভ্যাট নেয়ার প্রয়োজন মনে করলো সরকার ? আর যদি এভাবে পদ্মা সেতু হয়েও যায়, তাহলে কি ঢাকার ফুটপাথে যে পঞ্চাশ হাজার পরিবারের বসবাস তারা তাদের দারিদ্রতা থেকে মুক্তি পাবে !! তবে পদ্মা সেতুর নামে শেয়ার ছাড়লেও সরকার কিন্তু পারে। তাতে করে শেয়ার বাজার যদি কিছুটা চাঙ্গা হয় ;)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: পদ্মা সেতুর শেয়ার ছেড়ে বাংলাদেশের মানুষদের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করে সেতু বানালে সেই ঋনের সুদ তো বাংলাদেশের মানুষের কাছেই থেকে যাবে; তাতে করে চিন, রাশিয়ার মতো ঋন দাতা বিদেশী সরকার ৫ ই জানুয়ারী বিনা ভোটে নির্বাচিত সরকারকে সমর্থন দিবে কেন?

আপনাকে একটা ব্যাক্তিগত প্রশ্ন করি: আপনার যদি জীবন হারানোর ভয় না থাকে বা লাভের অংশিদার না হয়ে থাকেন তবে আপনি কি অন্যের দূর্ণতিতে সমর্থন দিবেন?

২০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমি বলেছিলাম -
সাম্রাজ্যবাদি বৈরি জায়েন্ট দেশদের মুখে ছাই দিয়ে রপ্তানী প্রতি বছর ১৫-২০% হারে বেড়েছে। মরিয়া কর্পোরেট উদ্যক্তা ব্যাবসায়ীরা সম্মিলিত ভাবে জীবন বিপন্ন করে বিভিন্ন চক্রান্ত নস্যাৎ করেছে। সৌদি বাদশার মুখে ঝাটা মেরে রেমিট্যান্সও দফায় দফায় বেড়েছে।
আপনি বারবার হাসিনা হাসিনা করছেন। আমি কোথায় বলেছি এসব হাসিনা করেছে ?
প্রাইমমিনিষ্টার হাসিনা অবস্যই একজন ভাল পলিসিমেকার। ৭ বছরে তার পলিসি ভাল ছিল, সেটারই সুফল, চরম বৈরি পরিস্থিতির সাথে লড়াই করে অর্থনীতির বিশাল ভলিয়ুম, বিদ্যুৎ, হেলথকেয়ার, সামাজিক .. ইত্যাদি সবগুলো সুচকই প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে অগ্রগামী।

আর বিশ্বব্যাঙ্কের দুর্নিতির মামলা শেষ হয়েছে কি হয়নি সেটার এখন আর গুরুত্ব নেই।
কারন এটার নেপত্থে যে প্রভাবশালি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী, মিলিয়ন ডলারে একটি অপশক্তির ভাড়াকরা লবিষ্ট ও একজন নোবেল বিজয়ীর পরিকল্পিত চক্রান্তেই এই মামলা। সম্প্রতি ফাস হয়েছে।
যেহেতু রোপন করা মামলা, এটা মামলা নয়। চক্রান্ত। অভিযোগ প্রমান হয়েছে কি হয়নি এসব এখন অবান্তর।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমি ঠিক করেছি হাসান কালবৈশাখী, রাফা, কলাবাগান এর মন্ত্যব্যের কোন উত্তর আমি দিবো না যত দিন পর্যন্ত না আপনারা ৩ জন:

১) নিজেদের দলীয় কর্মীর পরিচ মুছে ফেলে ব্লগার হিসাবে পরিচিত হন
২) যতদিন পর্যন্ত নির্দিষ্ট ব্লগ পোষ্টের বিষয় বস্তুর উপর আলোচনা করতে আগ্রহী।
৩) ছাগলামী মার্কা মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবেন।
৪) যত দিন পর্যন্ত না প্রমান করতে পারবেন আপনারা প্রত্যেকে মখা আলমগীর না।

২১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

রামন বলেছেন: সরকার এখন পদ্মা সেতুর ধোয়া তুলে যার যার কাছ থেকে যেভাবে পারছে টাকা আদায় করে নিচ্ছে। এর সাথে শাখের করাতের ন্যায় লেগে আছে নীতি বিবর্জিত আমলারা। আমার মনে হয় যে সমস্ত জমি গৃহায়ন ও গণপূর্ত বিভাগের কাছে দায়বদ্ধ সেই জমির ফ্লাট ক্রয় না করাই শ্রেয়। এই বিভাগের টপ টু বোটম আমলারা চরম দুর্নীতিবাজ এবং ঘুষখোর। সি সি ক্যামেরা ( আই ওয়াস ) বসানোর পর থেকে এরা অফিসে ঘুস খায় না, ঘুস বাসায় পৌছে দিতে হয়৷ ধন্যবাদ ভাই৷

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার সাথে পুরো পুরি একমত। রামন ভাই। আপনার অবিজ্ঞতা শুধু আমারই না অন্যরাও উপকৃত হবে বলে মনে করি। আমার এখানকার এক বড় ভাই রাজুকের প্লটের জন্য দরখাস্ত করেছিল। প্লাট পায় নাই। ৫ বছর পর রাজুক দরখাস্তার টাকা ফেরত দিয়েছে কোন সুদ ছাড়াই।

ঘুষের ব্যাপারটা সাথে আমিও পরিচিত। আমার ছোট চাচি একটা সরকারি প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষক। মইন ইউ আহমেদ ও ফখর উদ্দিন আহমেদ এর সময় আমার চাচি তার বাবা বাড়ির থানা থেকে আমার চাচা যে থানার কলেজে চাকুরি করত সেই থানার একটা সরকারি প্রথমিক স্কুলে ট্রান্সফারের জন্য থানা শিক্ষা অফিসারের বাড়ি গিয়ে ঘুষের টাকা দিয়ে এসেছিল যে সময় সারা দেশের বাঘ ও মহিষে এক ঘাটে জল খাচ্ছিল। অথচ সরকারের শিক্ষামন্ত্র নালয়ের পলিসিই হলো সরকারি স্কুলে চাকুরিরত স্বামী ও স্ত্রীকে এই থানা বা জেলার স্কুলে পোষ্টিং দেওয়া।

২২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫২

ঢাকাবাসী বলেছেন: কোন নীতি ফিতি নেই যাখুশী মার যত কুশী মার। কমিশনের ভাগিদার বেড়ে গেছে তাই খরচও বাড়ছে আরো বাড়বে ধরুন ডবল হতে হবে! ষাট হাজার কোটি নির্ঘাৎ হবে! বছর দশেক পর খোজ নিয়েন পদ্মা সেতু সম্পর্কে। অইসে না কি?

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: B:-) B:-)

২৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪২

হাসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভবিষ্যত লাভ-ক্ষতির হিসেবটা অর্থনীতির সমঝদারেরা হয়ত কাছাকাছি করতে পারবেন। তবে একটি বিষয় স্পষ্ট, চীনা কোম্পানিটির বাস্তবায়ন খরচ আরো দু’বার না হলেও একবার বাড়বেই, বেশ বড় অংকেই বাড়বে। তারা বেশ বুদ্ধিমান!
এদিকে চীন মিয়ানমারে গভীর সমুদ্র বন্দরে বিনিয়োগ করছে, প্রকল্পটি কিছুদিন বন্ধ থাকলেও এবার পুরোদমে এগিয়ে যাবে বলেই মনে হচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে বলা যায়, বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর অবস্থান থেকে প্রায় ২০-২৫ বছর পিছিয়ে গেল। আর ১০ বছরের মধ্যে মিয়ানমারের শয়তানিও বাড়বে সে মাত্রায়। এই একটি মাত্র প্রকল্প পুরো দেশের অর্থনৈতিক চিত্র বদলে দিতে পারত, অবশ্যই এর সাথে বাস্তব কিছু সামাজিক সমস্যা হাজির হতো, যা অন্যান্য সব ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: চীনা কোম্পানির গুলোর অবস্হা হয়েছে বেশ কিছুদিন পূর্বে দেখা এটি এম সামসুজ্জামান এর একটা নাটক এর মতো। ঐ নাটকে তার ভূমিকা ছিলো একজন সুদখোর মহাজন। যে সুদ গৃহীতার কাছ থেকে মাস শেষে শুধু সুদের টাকাটা আদায় করেন। সুদ গৃহীতা আসল পরিশোধ করতে চাইলে নেন না। কারণ আসল পরিশোধ হলেই সুদের ব্যবসা শেষ।

২৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪০

কলাবাগান১ বলেছেন: ঢাকাবাসীর এই কমেন্ট সেভ করে রাখলাম......."বছর দশেক পর খোজ নিয়েন পদ্মা সেতু সম্পর্কে। অইসে না কি?"

পদ্মা সেতু হওয়ার পর, আশা করি উনি রাগ করে লন্চে করে নদী পার হবেন। উনাদের মনের জ্বালা বুঝি। সেতু না হইলেই খুশী........

দূর্নীতির অভিযোগ সত্য হল, বিশ্বব্যাংক কেন কানাডার আদালতের আদেশের (দূর্নীতির প্রমান দাখিল এর) বিরূদ্ধে অবস্হান নিয়েছে। আপনার লিংক হল ২০১৩ সনের আর এখনকার অবস্হা এই লিংকে
World bank does not want to comply with Canadian court order to hand over corruption evidence
"In court last year, lawyers for the men demanded that the World Bank hand over all of its files related to the case, including those the RCMP relied upon to secure its wiretaps. Production of these kinds of documents would be not be unusual in a routine domestic criminal case, to allow the defence to scrutinize a police investigation for using unreliable witnesses, such as those with an axe to grind, or for relying on flimsy information.

But the World Bank refused to participate in the court hearing on the issue, insisting that its status as an international organization grants it immunity and that it could not be compelled to turn over any documents.

In a decision issued last December, Ontario Superior Court Justice Ian Nordheimer sided with the accused, ruling that the World Bank had waived the immunity it would have been afforded under Canadian law by actively participating in the RCMP’s criminal investigation."

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমি ঠিক করেছি হাসান কালবৈশাখী, রাফা, কলাবাগান এর মন্ত্যব্যের কোন উত্তর আমি দিবো না যত দিন পর্যন্ত না আপনারা ৩ জন:

১) নিজেদের দলীয় কর্মীর পরিচ মুছে ফেলে ব্লগার হিসাবে পরিচিত হন
২) যতদিন পর্যন্ত নির্দিষ্ট ব্লগ পোষ্টের বিষয় বস্তুর উপর আলোচনা করতে আগ্রহী।
৩) ছাগলামী মার্কা মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবেন।
৪) যত দিন পর্যন্ত না প্রমান করতে পারবেন আপনারা প্রত্যেকে মখা আলমগীর বা হাসান মাহমুদ না।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনি না নিজেরে পরিচয় দেন আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। গত ৬ বছরে দেখলাম না কোন ব্লগ পোষ্ট লিখেছেন যেখানে প্রামান পাওয়া যায় আপনি কোন বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন বা কোন বিষয় আলোচনার যোগ্যতা রাখেন।

বিশ্বব্যংকের নিজেদের সংবিধান মতে তারা কোন দেশের বা ক্লায়েন্টের বিরুদ্ধে নিজেরা মামলা করতে পারে না। তারা অভিযুক্ত ব্যাক্তি বা কোম্পানির নিজ নিজ দেশে অনুরোধ করে ঐ ব্যাক্তি বা কোম্পানির বিরুদ্ধে সেই সেই দেশের প্রচলিত আইনে বিচার করার জন্য।

কানাডার ওন্টেরিও কোর্ট ও বিশ্বব্যাংককে পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগের কাজ নিয়ে দূর্ণতি প্রচেষ্টার তথ্য কে দিয়েছে তার পরিচয় প্রকাশ করা নিয়ে একটা রুলিং এর হেয়ারিং চলতেছে যে এখন শেষ হয় নি সেই বিষয় পড়ে আপনি মন্তব্য করলেন "বিশ্বব্যাংক কেন কানাডার আদালতের আদেশের (দূর্নীতির প্রমান দাখিল এর) বিরূদ্ধে অবস্হান নিয়েছে।"

সত্য হলো বিশ্বব্যাংক কানাডার আদালতের বিরূদ্ধে অবস্হান নেন নাই; নিজেদের প্রতিষ্ঠানের সংবিধানে তথ্যদাতার নিরাপত্তার নিশ্চিত করার কথা কোর্টকে মনে করিয়ে দিয়েছে। বিশ্বব্যাংক যদি কানাডার আদালতকে তথ্য দাতা ব্যাক্তির পরিচয় বলে দেন তবে তথ্য দাতা ব্যাক্তি বিশ্বব্যাংককে তাদের প্রতিষ্ঠানিক সংবিধাক ভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত করতে পারবে কোর্টে। আবারও বলছি কানাডার ওন্টেরিও কোর্টে এই মামলা নিয়ে যে হিয়ারিং চলতেছে সেটা হলো দুইটা প্রতিষ্ঠানের নিজ নিজ সংবিধানে বর্ণিত আইন কে কতটুকি মানতে বাধ্য তা নিয়ে। এই হিয়ারিং শেষে আদালতের বিচারক একটি রায় দিবেন। সেটি বিশ্বব্যাংকের পক্ষে গেলে তারা তথ্যদাতা ব্যাক্তির পরিচয় প্রকাশ করা থেকে দায় মুক্তি পাবে; আর বিশ্বব্যাংকের বিপক্ষে গেলে তথ্যদাতা ব্যাক্তির পরিচয় প্রকাশ করতে বাধ্য হবে। বিশ্বব্যাংক যদি আদালতের আদেশের পরেও ঐ ব্যাক্তির পরিচয় প্রকাশ করতে না চায় তবে কোর্ট নিজের ২ টি সিদ্ধান্ত নিতে পারে:

১) বিশ্বব্যাংকে কানাডায় তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে চলে যেতে বলতে পারে

২) আদালত অব মাননার জন্য বিশ্বব্যাংক কে কোন শাস্তি দিতে পরবে না কারন বিশ্বব্যাংক কোন দেশে কার্যক্রম চালাতে গেলে ঐ দেশকে আগে বিশ্ব ব্যাংকের সকল কার্যক্রমের ইনডেমিনিটি দিতে হয়।

যেমন করে এক দেশের কূটনৈতিকরা অন্য দেশের মিশনে কর্মরত থাকার সময় ঐ দেশের ইনডেমিনিটি পেয়ে থাকেন। ঠিক এই কারণেই প্রায়ই বাংলাদেশের পত্রিকায় পাতায় সংবাদ বেড়োর কোন-কোন দেশের কূটনৈতিক মিশনের কোন কর্মকর্তা স্বর্ন, জাল মুদ্রা চোরাচালানের সময় হাতে নাতে ধরা পরার পরেও পুলিশ তাকে গ্রেগতার করে আদালতে হাজির না করে ঐ দেশের দূতাবাসের কর্মকর্তাদের জিম্মায় মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেয়। এর পরে পরবর্তী ১ সপ্তাহের মধ্যে ঐ অভিযুক্ত ব্যাক্তিকে নিজের দেশের পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

৩) বিশ্বব্যাকের সংবিধানিক দায়বদ্ধতার কথা মেনে নিয়ে আদালত তথ্য দাতা ব্যাক্তির সাক্ষা বা পরিচয় ছাড়াই কেসের হিয়ারিং চালিয়ে মামলার রায় দিতে পারেন, অথবা

৪) বিশ্বব্যাকের সংবিধানিক দায়বদ্ধতার কথা মেনে নিয়ে পর্যাপ্ত তথ্যের অভাবে আসামীকে বেকসুর খালাস দিতে পারে আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমানে সীমাবদ্ধতা থাকার কারণে। কোর্টের বিচারক সবসময়ই অন্ধ হয়ে থাকে। বিচারক মামলার রায় দিয়ে থাকেন সাক্ষের উপর নির্ভর করে।

আপনি যে সংবাদ লিংকটা দিয়েছেন ও লাইন গুলো কোট করেছেন সেই সংবাদের আলোচনার মূল বিষয় বস্তু বোঝার যোগ্যতা যে আপনার নাই সেটা নিজেই বুঝিয়ে দিলেন আবার।

২৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫১

রাফা বলেছেন: হাসবো না কাদবো কিছুই বুঝতে পারতেছিনা।আপনিতো সেই কুমিরের বাচ্চাই দেখাইলেন এইটা।২০১৩সালের রিপোর্ট।নতুন কিছু থাকলে দেন।আপনার এটার জন্যইতও কানাডার আদালত বলছে সুনির্দিষ্ট প্রমাণ হাজির করতে।তা না হোলে কানাডা কতৃপক্ষ যথাযথ ব্যাবস্থা গ্রহণ করবে।
বিশ্বব্যাংক কোন জবাব দিতে চাইতেছেনা।বাংলাদেশের সব মানুষ ফেরেস্তা হয়ে গেছে এটা প্রমাণ করতে চাইছিনা আমি।আমি শুধু বলতে চাইছি পদ্মা সেতু নিয়ে পুরোটাই হয়েছিলো রাজনৈতিক খেলা।সরকার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে বিশ্বব্যাংকের সহায়তা এই প্রকল্পে।উপায়ান্তর না দেখে সরকার এটাকে চ্যালেন্জ হিসেবে গ্রহণ করেছে।ইনশাহ-আল্লাহ আপনাদের মত বাংলাদেশের হিতাকাংখির মুখে ছাই দিয়ে এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে যথা সময়েই।

আর কোন প্রমাণ আপনাকে দিতে হবেনা।উল্লাস করতে থাকেন পদ্মা সেতু হবেনা হবেনা বলে।
ধন্যবাদ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার ১৮ নম্বর মন্তব্যের উত্তর দিয়েছি সেটা পড়ুন দয়া করে।

২৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫২

সোহানী বলেছেন: ভাইরে যে কয়টা লাক্সারিয়াস গাড়ি কিনছে এ পদ্মা সেতু প্রজেক্টে তা বেচেঁই সেঁতুর অর্ধেক হয়ে যাবে...... হাহাহাহা। একদিন সময় করে গাড়ির কাহানি বলবো................ সহমত!!!!!!

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩২

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: একটা ছবি তুলে যুক্ত করে দেন না এই পোষ্টে। সকলে মিলে দেখি হরিলুটের মহৎসব।

২৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৩

রাফা বলেছেন: ধনবাদ @কলাবাগান ১-এটাই খুজতে ছিলাম যে রিসেন্টলি আমি পড়েছি বিশ্বব্যাংক এখন পিছুটান দিতে চাইছে এই পদ্মাসেতুর দুর্ণিতির অভিযোগের ব্যাপারে।
এদের বদ্ধমূল ধারণা হোচ্ছে বাংলাদেশের কিছুই করার সক্ষমতা নেই।কাজেই যুক্তি দিয়ে কোন লাভ নেই এখানে।উপরে দেখেন পদ্মা সেতুর প্রসঙ্গে কথা না বলে হাসিনাকে নিয়ে টানাটানি শুরু হয়েছে।অপ্রাসাঙ্গীক আলোচনা করে কি বুঝাতে চায় আল্লাহ জানে।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: @কলাবাগান ১ এর মন্তব্যের উত্তর দিয়েছি। পড়েন দেখেন।

কানাডায় ক্রিসমাসের ছুটির পূর্বে বাটার ও চিজ এর প্রচন্ড সংকট পড়েছিল।১ ডলারের বাটার ক্রসান্টের দাম প্রায় ২ ডলার উঠে গিয়েছিল। পত্রিকায় পড়েছিলাম জরুরি ভিত্তিতে আমেরিকা থেকে আমদানি করতে হয়েছিল ক্রাইসস মোকাবেলার করার জন্য।

কানাডার শীর্সস্হানীয় সংবাদ মাধ্যমের ২৩ নভেম্বর ২০১৫ সালের সংবাদ:
Butter shortage in Canada due to consumer shift from margarine, says group

হাফিংটন পোষ্টের ২৪ শে নভেম্বর এর খবর:

Canada Faces Butter Shortage In Time For Holidays, Thanks To Shift From Margarine: Group

আপনাদের দুইজনের মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে আমেরিকার দোকান গুলোতে আয়োডিন যুক্ত লবণের অভাব চলছে সাম্প্রতিক কালে। যদি সত্যই পড়ে থাকে তবে বলেন আমি কানাডা থেকে পাঠিয়ে দিচ্ছি। ২৪ ঘন্টার মধ্যেই পেয়ে যাবেন। প্রতিবেশির দূর্দিনে প্রতিবেশি যদি এগিয়ে না আসে তবে কে আসবে বলেন?






২৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৫

নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন: জুয়ার বাজির উপঢৌকন এর মানে কি ?

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৫

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বাজি ধরে হেরে গেলে যে জরিমানা শোধ করতে হয় =p~

২৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪০

কলাবাগান১ বলেছেন: যারা সরকার ফেইল করলে খুশী (যাতে পদ্মা সেতু না হয়), তারা এখন মাইক্রস্কোপ দিয়ে খুজছে যে কোন ভাবেই এটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে... নিজের টাকায় এমন একটা সেতু হচ্ছে তাতে গর্ব অনুভব না করে কেন 'লাক্সারিয়াস' গাড়ী কিনা হল তা নিয়ে প্রশ্ন??? সময় নিবেন কেন...?? এখনই প্রমান সহ বলুন কয়টা গাড়ী কিনা হল কত দামে যাতে আমরা সরকারের টুটি চেপে ধরতে পারি।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমি ঠিক করেছি হাসান কালবৈশাখী, রাফা, কলাবাগান এর মন্ত্যব্যের কোন উত্তর আমি দিবো না যত দিন পর্যন্ত না আপনারা ৩ জন:

১) নিজেদের দলীয় কর্মীর পরিচ মুছে ফেলে ব্লগার হিসাবে পরিচিত হন
২) যতদিন পর্যন্ত নির্দিষ্ট ব্লগ পোষ্টের বিষয় বস্তুর উপর আলোচনা করতে আগ্রহী।
৩) ছাগলামী মার্কা মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবেন।

৩০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭

নতুন বলেছেন: পদ্মা সেতু হওয়া দরকার আরো একটা....

সারা দেশে জেলা শহরের মাঝে ৪ লেনের সড়ক দরকার।

ঢাকা চিটাগং..কক্সবাজার ২/৪ ঘন্টায় যাওয়ায় সেই রকমের রাস্তা দরকার।

৫০% বেশি বিদুত সৌর বিদুত দিয়ে উতপাদন করা দরকার।

যেই দলই ক্ষমতায় যাক তাদের এই গুলি মাথায় রাখতে হবে।

যারা চায় পদ্মাসেতু না হউক তারা আসলে অসুস্থ...পুরা দলকানা হয়ে গেছে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৯

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার লিস্টে উল্লেখিত প্রত্যেকটা কাজই দেশের মানুষ চায় দল-মত-নির্বিশেষে।

মনে করুন আপনি একজন প্রাইমারী স্কুল শিক্ষক। বেতন পান সর্বসাকুল্যে ১০ হাজার টাকা। ঢাকা শহরে বসবাস করেন ১ পুত্র ও ১ কন্যা নিয়ে। মাত্র ৪ জন মানুষের সংসার। আপনি ও আপনার পরিবারের প্রতিটি সদস্য ইলিশ মাছ খেতে পছন্দ করেন। ইলিশ মাছ খাওয়ার স্বাস্হ্যগত উপকারও আছে বলে ডাক্টার সহেব বলেছেন। ইলিশ মাছের তেল হৃদ রোগের ঝুকি কমায়।

পহেলা বৈশাখের পূর্বের দিন ঢাকার কাওরান বাজারে গিয়ে দেখলেন বাজারে ১ জোড়া কেজি সাইজের পদ্মার ইলিশ উঠেছে (যদিও পদ্মা পাড়ের কোন জেলে গত ১০ বছরে ঐ সাইজের ইলিশ ধরেছে বলে কোন সংবাদ বেড়োয় নি পত্রিকার পাতায়)। জোড়া ইলিশের দাম মাত্র ৮ হাজার টাকা। গত বছর পত্রিকার পাতায় দেখেছিলাম সম্ভবত কাওরান বাজারে ১ জোড়া ইলিশ বিক্রি হয়েছে ২১ হাজার টাকায়।

এবারে আপনার কাছে একটা প্রশ্ন:

আপনার সর্বসাকুল্যে বেতন ১০ হাজার টাকা; যা দিয়ে বাসা ভাড়া, যাতায়ত, চিকিৎসা, ছেলে-মেয়েদের পড়া-লেখার কখরচ চলাতে হবে সেই ক্ষেত্রে কি আপনি ৮ হাজার টাকা দিয়ে ঐ ১ জোড়া ইলিশ কিনবেণ? বা ৪ হাজার টাকা দিয়ে ১ টা ইলিশ?

মনে করলাম আপনি ৮ হাজার টাকা দিয়ে ঐ জোড়া ইলিশ কিনে হাতে ঝুলিয়ে বাসায় ফিরলেন। রাস্তার মানুষ আপনার হাতে ঝুলন্ত ইলিশ জোড়া দেখে মন্তব্য করল দেখেন "নতুন" মিয়া বুকের পাটা। আপনার এক বন্ধু আপনার পিঠ চাপড়াইয়া দিল আপনার সাহস দেখে।

কথা হইলো এই মাসের বাসা ভাড়া দিবে কি দিয়া? ছেলে-মেয়ের অসুস্হ্য হলে চিকিৎসার খরচ চালাইবেন কি দিয়া? ছেলে-মেয়ের বই-খাতা কেনার টাকা দিবে কোথা হইতে?

১ল বৈশাখে ইলিশ খাইতে গিয়া যদি মৃত্য পথযাত্রী ছেলে-মেয়ের চিকিৎসার খরচ যোগাইতে না পাড়েন; বা নিজের বাড়ি ভিটা বিক্রি করতে হয় তবে এবারে রাস্তায় আপনাকে দেখে মানুষের পূর্বে ইলিশ খাওয়ার জন্য বাহবা দেওয়া উচিত নাকি তিরষ্কার করা উচিত।

আপনি যদি মনে করেন:

১) এই মাসে ছেলে-মেয়ের অসুস্হ্য হলে চিকিৎসা করাবো না।
২) এই মাসে ছেলে-মেয়ের বছেলে-মেয়ের বই-খাতা কেনার দরকার নাই
৩) ১ মাস স্কুলে না গেলে কি হবে?
৪) ইলিশ মাছ খাওয়ার জন্য বাড়ি মালিকের পা ধরে কান্না কাটি করে ঐ মাসের বাসা ভাড়া মাফ করে নিতে পারবেন।
৫) অথবা, বাসা ভাড়া পরিশোধ করিতে না পারিয়া বাড়িওয়ার মদখোর, লম্প ছেলের সাথে নিজের বিদুষি কন্যার বিবাহ দিতে আপনার কোন আপত্তি নাই।

তবে আমার কোন সমস্যা নাই। তবে মানুষটি যদি হয় আমার বাবা, তবে আমি জেনে শুনে ইলিশ কিনতে দিবো না ১লা বৈশাখের পূর্বের দিন। বৈশাখ মাসে ৪ হাজার টাকা দিয়ে ইলিশ না খেয়ে জৈষ্ঠ মাসে ১ হাজার টাকা দিয়ে ঐ একই ইলিশ খেতে আমার কোন আপত্তি নাই। আমার কাছে ইলিশের চেয়ে বেশি গুরুত্ব পূর্ন চিকিৎসা, শিক্ষা।









৩১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১১

রাফা বলেছেন: World bank does not want to comply with Canadian court order to hand over corruption evidence-
এই লাইনের শানে নুজল বলেন...।আপনি আমাকে চোর বলবেন আর তার কোন প্রমাণ দিবেননা এই যুক্তি কোথায় পাইছেন?

এটা নিয়েই বাংলাদেশের পত্রিকায় নিউজ হইছে।এভিডেন্স দিচ্ছেনা বা দিতে পারতেছেনা এটা নিয়ে কেনো নিউজ করা যাবেনা,
ফালতু যুক্তি দেন।আপনি নিজেই দলকানা বলে আরেকজনকে দলকানা ভাবেন।আর ব্যাক্তি আক্রমণ করেন ।প্রতিটি জবাবে তার প্রমাণ রাখতেছেন আপনি।জি হুজুর মার্কা কমেন্টের উত্তর দিতেছেন গদ গদ হয়ে ।যা অবান্তর না শুধু অযৌক্তিক।আপনাকে আমি প্রথমেই বলছি তারিখটা আর পত্রিকার নামটা মনে করতে পারতেছিনা।বিশ্বব্যাংক কতৃক সরবরাহকৃত কোন তথ্য পাবলিসড করা যাবেনা ।কিন্তু এটা নিয়ে কোন নিউজ করা যাবেনা কে বলছে আপনাকে?

নিজে ঠিক হন তারপরে অন্যকে উপদেশ দিতে আইসেন।প্রসঙ্গের বাইরে গিয়ে জবাব দেন ।আবার উল্টা অভিযোগ করেন লজ্জা করেনা স্ববিরোধি কাজ করতে?

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "World bank does not want to comply with Canadian court order to hand over corruption evidence-
এই লাইনের শানে নুজল বলেন...।"

বিশ্বব্যাংকের সীমাবদ্ধতা কি? কেন কোর্ট চাহিবা মাত্র সকল সাক্ষ-প্রমান জমা দিচ্ছে না তা ২৪ নম্বর মন্তব্যের উত্তরে বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করেছি। সেখান কার কোন মন্তব্য যদি বুঝতে না পারেন তবে নির্দিষ্ঠ বাক্য কোট করে প্রশ্ন করুন।

উপরে ১৭ নম্বর মন্তব্যের উত্তরে সিবিসি এর সংবাদের লিন্ক দিয়েছি যেখানে স্পষ্টত লিখা আছে

"The court imposed a publication ban on all evidence presented so far in the case."

উপরোক্ত বাক্যের অর্থ যদি না বুঝতে পারেন তবে স্বীকার করুন, তাও আবালামী মন্তব্য করে নিজেকে আর নিচে নামাবেন না।

৩২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৫

কলাবাগান১ বলেছেন: "আপনি না নিজেরে পরিচয় দেন আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। গত ৬ বছরে দেখলাম না কোন ব্লগ পোষ্ট লিখেছেন যেখানে প্রামান পাওয়া যায় আপনি কোন বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন বা কোন বিষয় আলোচনার যোগ্যতা রাখেন। "

ব্লগে পোস্ট দিয়ে যোগ্যতার প্রমান দিতে হয় নাকি আজকাল???? গুগুল বিজ্ঞানী.........


আপনি যে সংবাদ লিংকটা দিয়েছেন ও লাইন গুলো কোট করেছেন সেই সংবাদের আলোচনার মূল বিষয় বস্তু বোঝার যোগ্যতা যে আপনার নাই সেটা নিজেই বুঝিয়ে দিলেন আবার। "

একটু হেসে নিলাম..........।

সাত-পাচ দিয়ে বুঝানোর চেস্টা......বিশ্বব্যাংক দূর্নীতির প্রমান দিতে চাচ্ছে না (গোপনীয়তার ধুয়া তুলে) কিন্তু নিচের লাইন গুলির বাংলা না বুঝলেন বইলেন... বাংলায় লিখে দিব
"In a decision issued last December, Ontario Superior Court Justice Ian Nordheimer sided with the accused, ruling that the World Bank had waived the immunity it would have been afforded under Canadian law by actively participating in the RCMP’s criminal investigation.""

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বঘোষিত অধ্যাপক @কলাবাগান১

ওন্টেরিও কোর্টে চলমান ঐ মামলার রায় কি হয়েছে? অভিযুক্ত ব্যাক্তিরা কি অভিযোগ হতে দায় মুক্ত হয়েছে? মামলা কি খারিজ করে দেওয়া হয়েছে?

উপরে আপনার মন্তব্যে লিখেছিলাম

বিশ্বব্যাংক যদি আদালতের আদেশের পরেও ঐ ব্যাক্তির পরিচয় প্রকাশ করতে না চায় তবে কোর্ট নিজের ২ টি সিদ্ধান্ত নিতে পারে:

১) বিশ্বব্যাংকে কানাডায় তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে চলে যেতে বলতে পারে

৩) বিশ্বব্যাকের সংবিধানিক দায়বদ্ধতার কথা মেনে নিয়ে আদালত তথ্য দাতা ব্যাক্তির সাক্ষা বা পরিচয় ছাড়াই কেসের হিয়ারিং চালিয়ে মামলার রায় দিতে পারেন, অথবা

৪) বিশ্বব্যাকের সংবিধানিক দায়বদ্ধতার কথা মেনে নিয়ে পর্যাপ্ত তথ্যের অভাবে আসামীকে বেকসুর খালাস দিতে পারে আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমানে সীমাবদ্ধতা থাকার কারণে।

আদালত উপরের কোন কাজটি করেছে সেটা জানা থাকে তবে সেটা উল্লেখ করুন।






৩৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৪

রাফা বলেছেন: আমি খুব ভালো করেই বুঝেছি বিশ্বব্যাংকের সীমাবদ্ধতা-বিশ্বব্যাংক কোন তথ্য না দিলে সেটা পাবলিশ করার প্রশ্ন আসতো।তথ্য না দিলে কিভাবে পাবলিশড হবে ?বিশ্বব্যাংকের আইনেই আছে সেটা।কিন্তু এটা নিয়ে সংবাদ করা যাবেনা কে বলছে আপনাকে?

সাধারণ একটা উদাহারণ দেই সমসাময়িক-সাকা/মুজাহিদ মাফ চাইছে রাষ্ট্রপতির কাছে এখন এটার কপি দেখানো হয় নাই বলে কি এটা নিয়ে নিউজ করে নাই সংবাদ পত্র।আপনিতো আবার বেশি শিক্ষিত বাংলায় বলছি না বুজলে বইলেন কি ভাষায় বললে বুঝতে পারবেন।রাফা/কলাবাগান/হা.কা.বৈশাখীর কমেন্টের জবাব দিবেননা ।কারন আপনাকে উলঙ্গ করে ছেড়ে দিবে তাই ।এইতো -আপনিও তো আরেকটা বিশ্বব্যাংক।কারন আপনি বাধ্য নন আমনার মিথ্যা প্রোপাগান্ডার জবাব দিতে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "এটা নিয়ে সংবাদ করা যাবেনা কে বলছে আপনাকে?"

সংবাদ করা যাবে না বলতে আমি বুঝিয়েছি কোর্ট রুমের ভিতরে যে সাক্ষ প্রমান উপস্হাপিত হবে তা প্রকাশের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। আপনি যদি এটা বুঝতে না পারেন তবে আমি দুঃখিত।

আমি বলি নাই আপনাদের মন্তব্যের জবাব দিবো না। বলেছি আপনাদের দলীয় পরিচয় ছেড়ে ব্লগার হিসাবে মন্তব্য করুন। এই পোষ্টের বিষয় বস্তু পদ্মা সেতুর কাজে দূর্ণিতি প্রচেষ্টা হয়েছে কি হয় নাই সেটা না। অধিকিন্ত কানাডার আদালতে মামলা চলমাম। ঐ মামলার রায় কি হবে সেটা আপনি বলতে পারবেন?









৩৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫০

কলাবাগান১ বলেছেন: "আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বঘোষিত অধ্যাপক @কলাবাগান১"

আমি কয়েক বছর আগেই আপনার থিসিস সুপারভাইজারের কাছে নিজের পরিচয় তুলে ধরতে চেয়েছিলাম

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৩

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: নৈতিক সাহস থাকলে নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব প্রফাইল আমাকে মেইল করেন। আপনার মতো ছাইয়া নিকে ব্লগিং করি না নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে? কথা দিচ্ছি ঐ বিষয় কোন দিনও ব্লগ আলোচনায় আসবে না।

আমার থিসিস সুপারভাইজারের কাছে আপনার পরিচয় তুলে ধলরেন তাতে করে আমার কি লাভ?

ব্লগিং এর সাথে আমার সুপারভাইজার এর সম্পর্ক কি?

আমার থিসিস সুপারভাইজার কি আমার ব্লগিং সুপারভাইজ করে?

ব্লগিং করে কি আমার থিসিস সুপারভাইজার নাকি আমি?

আপনার মন্তব্যের উত্তর কি আমার থিসিস সুপারভাইজার দেয় নাকি আমি?






৩৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৩

রাফা বলেছেন: এখন আপনি বলুন আমি আমার কোন কমেন্টে আপনার বা আমার দল টেনে এনেছি? কিংবা বিষয়বস্তুর বাইরে মন্তব্য করেছি।
যতটুকু করেছি আপনার আচরনের জন্য ।এবং ব্যাক্তি আক্রমণের জন্যই বাধ্য হয়ে করতে হয়েছে।আপনি বরং অপমাণ সূচক শব্দ ব্যাবহার করার পরও ধৈর্য ধারন করে জবাব দেওয়ার চেষ্টা করেছি।আপনি আমার জবাব মানতেও পারেন আবার নাও পারেন সে অধিকার আপনার আছে।কিন্তু কাউকে ছোট মনেে করার কোন কারণ দেখিনা।

মামলার রায় কি হবে আপনি কি বলতে পারেন? আমি সঠিক না বলতে পারলেও ধারণা করতে পারি...মামলাটি অসমাপ্ত রেখেই বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে অপর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণের জন্য।

ধন্যবাদ।

৩৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩১

নতুন বলেছেন: কামাল ভাই আমিও চাই পদ্মাসেতু হোক কিন্তু সেটা লোক দেখানোর জন্য না। ঋনের বোঝা চাপিয়েও না।

যেই ভাবে করলে দেশের মানুষের লাভ হবে সেই ভাবে করতে হবে।

সমস্যা হইলো যারা নিতিনিদ্ধারনে আছে তারা দেশপ্রমিক না। জনগনের কথা চিন্তা করে না। চিন্তা করে নিজেদের ভাবের আর টাকার।

তাই এই রকম হয়।

৩৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৯

কলাবাগান১ বলেছেন: কেন পরিচয় দেই না সেটা নিজের ব্যক্তিগত ব্যাপার।

আপনার সুপারভাইজারের কাছে নিজের পরিচয় দিয়ে বলতাম যাতে সে আপনাকে জানায় আমি শিক্ষক নাকি না (পরিচয় ডাইভালজ না করে)। আপনার সুপারভাইজার তো আর মিথ্যা বলবে না।

এনি ওয়ে হ্যাপি ব্লগিং...... সবার মতের মিল কি থাকতেই হবে নাকি?

৩৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: এই ব্লগটির টাইটেল ছিল "সরকারের পদ্মা সেতু নামক জুয়া খেলা; জুয়ার বাজির উপঢৌকন যখন স্বয়ং বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র ও তার সাধারণ খেটে খাওয়া জনগণ"

পোষ্টের ভিতরে কয়েকটা উদাহরণ দেওয়া হয়েছে জুয়া খেলার বাজিতে হেরে গেলে পরাজিত ব্যাকটিকে কেমন মূলত পরিশোধ করতে হয়। জুয়া খেলায় কি সবাই হেরে যায়? যে জিতে সে অবশ্যই লাভবান হয়।

প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদ ও রপ্তানি আয় থাকা সত্তেও সরকারের অর্থনৈতিক অব্যবস্হাপনা ও অপরিকল্পিত ব্যায়ের কারণে গত ২ বছরে গ্রীস, ভেনিজুয়েলার মতো দেশ দেউলিয়া হয়ে গেছে। অন্য দেশের কাছে মাত্রারিক্ত ঋন করলে সেই দেশ অন্য দেশটিকে নিয়ে পিং-পং বলের মতো ব্যবহার করা হয় যে গ্রীসকে দেখলে বুঝে নিতে কোন সমস্যা হয় না। বিশ্বের ২য় বৃহত্তম তেল রপ্তানিকারক দেশ ও দেউলিয়া হয়ে যেতে পারে তার উদাহারন ভেনিজুয়েলা।

পোষ্টের মূল বিষয় বস্তু ছিলও দেশের আভ্যন্তরীণ উৎস ও চিনের কাছ থেকে উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে অল্প সময়ের ব্যবধানে পরিশোধের চুক্তিতে পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন করতে গিয়ে দেশের জনগণ ও অর্থনীতির উপর যে চাপ আসবে তা মোকাবেলায় করতে বাংলাদেশের অর্থনীতি কতটুকু বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হবে?

উপরে একজন উল্লেখ করেছে মোবাইলে কথা বলার উপর পূর্বের ১৫% ট্যাক্স বেড়ে ১৮% হয়েছে।

একজন উল্লেখ করেছে ৩ লাখ টাকার রেজিস্ট্রেশন ফি ১১ লাখে উন্নীত হয়েছে।

সরকার যখন ১২০ ডলারের তেল কিনত তখন যে দামে দেশের জনগণের কাছে বিক্রি করতে বর্তমানে ৩৫ ডলার ব্যারেলে তেল কিনে ঐ একই দামে জনগণের কাছে বিক্রি করতেছে। দেশের জনগণকে সরকার ১ টাকা দামের তেল ৪ টাকায় কিনতে বাধ্য করতেছে। কারণ বেসরকারি ভাবে জ্বালানী তেল আমদানি ও রপ্তানি করা যায় না।

এই বিষয় গুলোই ছিল পোষ্টের আলোচনার বিষয়। কিন্তু কিছু ব্লগার পোষ্টের বিষয় বস্তু নিয়ে আলোচনায় না গিয়ে অন্য একটি বিষয়ে আলোচনা করতে আগ্রহী। ঐ বিষয়ও অবশ্যই আলোচনার দাবি রাখে। তবে তা কোন ভাবেই এই পোষ্টে না। এই পোষ্টের আলোচনার বিষয় পোষ্টের মূল বিষয় বস্তুর মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে চেয়েছি। বারংবার সেই চেষ্টা করেছি। কিন্তু উপরোক্ত কয়েক জন নিজেদের দলীয় পরিচয়ের উপরে উঠে পোষ্টের আলোচনার নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখতে চান না।

আমিও চাইনা অন্য কোন প্রসঙ্গে আলোচনা করতে বা কারো কোন মন্তব্যের উত্তর দিতে। তাই বাধ্য হয়ে এই পোষ্টে নতুন করে মন্তব্য করার অপশন টা বন্ধ করে দিতে হলও।

সবাই ভাল থাকবেন। হ্যাপি ব্লগিং।















৩৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমার মন্তব্যের কারণে কেউ কষ্ট পেয়ে থাকলে তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.