নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"
তেল ও পানি উভই তরল পদার্থ হলেও বেশি ভাগ তেল (দুই এক প্রকার ছাড়া) পানি অপেক্ষা হাল্কা হওয়ায় তা পানির সাথে না মিশে পানির উপরে ভাসতে থাকে। কোন দুর্ঘটনার ফলে যদি তেল নদী কিংবা সমুদ্রের পানিতে ছড়িয়ে পরে তার বিস্তৃতি নির্ভর করে বাতাস প্রবাহের দিক, বাতাসের গতি, জোয়ার-ভাটার সক্রিয়তা ইত্যাদির উপর। তেল যেহেতু একটি রাসায়নিক পদার্থ তাই পরিবেশ এর উপর এর ক্ষতিকর প্রভাব থাকাই স্বাভাবিক।
আপডেট ৩
পাখনা দিয়ে তেল অপসারন
=====================
ব্লগার বৃতি আপু, হাঁস-মুরগির পাখনা দিয়ে পানিতে ভাসমান তেল অপসারণের প্রমাণিত একটি পদ্ধতিটির কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন।
এই পদ্ধতিটি প্রয়োগ করে পানতে ভাসমান শতভাগ তেল অপসারণ করা যায়। চুম্বককে লোহার কাছে নিলে তা যেমন লোহার সাথে জড়িয়ে যায় ঠিক একই ভাবে তেল পাখনার সাথে জড়িয়ে যায়। কচু পাতায় যেমন পানি লেগে থাকে না একই ভাবে মুরগির পাখনায়ও পানি জড়িয়ে থাকে না।
১) কয়েকটি ময়ূরের পাখনা দিয়ে যেমন ঝাড়ু তৈরি করা হয় একই রকম ভাবে বাণিজ্যিক মুরগির ফার্ম থেকে পাখনা সংগ্রহ করে ৮/১০ টি পাখনা ৮/১০ ফুট লম্বা লাঠির মাথায় বেধে নৌকো থেকে পানতে ভাসমান তেল অপসারণ করার উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে।
২) বিস্কিট দৌড় প্রতিযোগিতায় সুতোর মধ্যে বিস্কিট বেধে রশির মধ্যে ঝুলিয়ে রাখা হতো দৌড় দিয়ে গিয়ে তা মুখের মধ্যে নিতাম ঠিক একই ভাবে মুরগির পাখনা বেধে নদীর দুই প্রান্ত থেকে ঝুলিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এতে করে জোয়ার-ভাটার সময় নদীর মধ্য দিয়ে যে তেল প্রবাহিত হবে তা পাখনার মধ্যে লেগে যাবে। একটা নির্দিষ্ট সময় পর-পর (৩ বা ৬ ঘণ্টা) পাখনা হতে তেল নিংড়ে নেওয়া যাবে।
৩) স্পঞ্জ দিয়ে তেল সংগ্রহের সময় পানিও ঢুকে যায় স্পঞ্জে কিন্তু হাঁস-মুরগির পাখনায় কখনও পানি জড়াবে না। যে কারণে পানি থেকে উঠার পরে একটু নড়া-চড়া করলে হাঁসের গা থেকে সকল পানি পড়ে যায়।
আপনি নিজে এই পরীক্ষাটি করতে পারেন নিজের বাসায়। আপনাকে যা করতে হবে:
উপকরণ: রান্নার তেল, মুরগির ২/৩ টি পাখনা; একটি বাটি, কিছু পানি।
১) বাটিতে পানি নিন;
২) এর পরে সেখানে কয়েক ফোটা সয়াবিন তেল ঢালুন
৩) কাঠি দিয়ে নেড়ে তল গুলো পানির উপর ছড়িয়ে দিন
৪) এবার মুরগির পাখনা দিয়ে পানির উপর ভাসমান তেলের কণা গুলা নাড়তে থাকুন। কিছু ক্ষণ পরে দেখবেন তেল মুরগির পাখনার উপর জড়িয়ে গেছে; পানির উপর আর কোন তেলের কণা নাই।
চুল দিয়ে তেল অপসারন
====================
একই রকম ভাবে মানুষের চুল দিয়ে পানিতে ভাসমান তেলের শতকরা ৯৫ ভাগ অপসারণ করা যায়। মাথার চুলে তেল দিলে তা যেমন করে আটকে থাকে ঠিক একই পদ্ধতিতে পানিতে ভাসমান তেল জমা হবে।
ঢকা শহরের স্যলুন (চুল কাটার দোকান) গুলো থেকে ১/২ দিনের কাটা চুল সংগ্রহ করলে শ্যলা নদীতে ভাসমান তেলের ছোট ছোট কণা যা এখনও ভাসমান ও সংগ্রহ বাণিজ্যিক ভাবে লাভজনক না বলে সেখানকার মানুষরাও সংগ্রহ করতেছে না তা অপসারণ করা সম্ভব।
ইউটিউবে পাখনা দিয়ে তেল অপসারণের একাধিক ভিডিও আছে চটপট দেখে নিতে পারেন।
How to clean oil spills
ব্লগে প্রচলিত সংবাদ মাধ্যমের কর্মী যদি থাকেন তবে এই পদ্ধতিটির কথা মিডিয়ার প্রচার করেন ও সম্ভব হলে সরকারি কর্তৃপক্ষকে জানানোর ব্যবস্হা করেন দ্রুত।
===========================================
আপডেট ২:
গত ২ দিন বিভিন্ন পত্রিকার পাতায় চোখ বুলাচ্ছিলাম এটা দেখার জন্য যে সুন্দরবনে নিঃসৃত তেল অপসারণের কি অবস্থা? সরকার কি পদক্ষেপ নিলো? উত্তরটা পেয়ে গেলাম আজকে।
তেল-গ্যাস রক্ষা কমিটির সদস্য সচিব জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আনু মুহম্মদ সোমবার রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন,
“গত ৯ তারিখে তেলবাহী জাহাজটি সুন্দরবনে যুবে যাওয়ার পরে সরকার এখন পর্যন্ত কোনো বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেনি। ছড়িয়ে পড়া তেল অপসারণেও কোনো উদ্যোগ নেয়নি।
“স্থানীয় মানুষ নিজ জীবিকা রক্ষার তাগিদে কাজ শুরু করলে তাতেও সরকারের কোনো সহযোগিতা দেখা যায়নি। এখন সরকার বলছে, তারা স্থানীয়দের সঙ্গে নিয়ে কাজ করছে।”
সাভারে গার্মেন্টস দূর্ঘটনায় বিল্ডিং এর নিচে চাপা পড়ে উদ্ধারের অপেক্ষায় দিন গুনে অবশেষে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছিল জিবীত মানুষ ঠিক একই পরিনতি বরন করতে যাচ্ছে সুন্দরবনের বাস্তুসংস্হান।
শেষ পর্যন্ত সরকারের বোধোদয় হয়ে যে এই বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের অবিজ্ঞতার অভাব রয়েছে। আমি প্রথম দিনই বলেছিলাম যে সরকার আমেরিকা কিংবা জাতিসংঘের স হায়তান চাইতে পারে। তবে ঘটনার ৭ দিন পরে হলেও "সুন্দরবনে ছড়িয়ে পড়া তেল নিয়ন্ত্রণে জাতিসংঘের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ সরকার"।
=========================================
আপডেট ১:
===> নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খানের মন্তব্যে ‘‘তেলের কারণে সুন্দরবনে খুব বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না৷ ডলফিনেরও ক্ষতি হবে না" শুনিয়া লজ্জা পাইয়া মৃত ইরাবতী ডলফিন ভাসিয়া উঠিয়া প্রমান করিলেন মন্ত্রী সত্য কথা বলেন নাই।
===> জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের স্বনামধন্য অধ্যাপক Dr. Syed Safiullah স্যার তেল অপসারণের এমন কিছু পদ্ধতির কথা প্রস্তাব করেছেন যেগুলো প্রয়োগ করলে পরিবেশের উপর কোন খারাপ প্রভাব পরবে না; নাম মাত্র মূলে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। পদ্ধতি গুলো নিম্নরূপ (স্যার ইংরেজিতে লিখেছেন তাই সরাসরি তাই দেওয়া হলো)
a)use floating booms (jhata) and draw nets to collect oil..
b)use absorbents to collect oil:
i) rice husk powder (toosh goora) spread on oil sleek and collect the composite mass.
ii)spread finely powdered jhama brick and collect.
iii)apply to oil sleek finely powdered jute stalk and collect the resultant mass.
===================================
সুন্দরবনের শ্যালা নদীতে গত মঙ্গলবারে সংঘটিত দুর্ঘটনা কবলিত তেলবাহী জাহাজ হতে যে জ্বালানি তেল নদীতে ছড়িয়ে পড়েছে সেটি হলো ফার্নেস তেল। ফার্নেস তেল হলো কম সান্দ্রতা (viscosity) সম্পন্ন এক প্রকার পেট্রো ক্যমিকেল পদার্থ যা সাধারণত শিল্প কারখানার বয়লার ও বাসা-বাড়ি গরম রাখার জ্বালানি হিসাবে শীত প্রধান দেশে ব্যাপক ভাবে ব্যবহার হয়ে থাকে।
অন্যান্য জ্বালানি তেল দুর্ঘটনা অপেক্ষা ফার্নেস তেল দুর্ঘটনার একটা কম ক্ষতিকর দিক হল এই তেল সহজে (অন্যান্য জ্বালানি তেল অপেক্ষা) পরিষ্কার করা যায়; কিন্তু বেশী ক্ষতিকর দিক হলো এই তেল খুব দ্রুত দুর্ঘটনা কবলিত এলাকার বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে যা আজকের দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকা বন বিভাগের উদ্ধৃতি দিয়ে নিশ্চিত করেছেন “বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সুন্দরবনের পশুর, শ্যালা, রূপসা ও বলেশ্বর নদের ৮০ কিলোমিটার এলাকায় তেল ছড়িয়ে পড়েছে”।
তেল ও পানি উভই তরল পদার্থ হলেও বেশি ভাগ তেল (দুই এক প্রকার ছাড়া) পানি অপেক্ষা হাল্কা হওয়ায় তা পানির সাথে না মিশে পানির উপরে ভাসতে থাকে। কোন দুর্ঘটনার ফলে যদি তেল নদী কিংবা সমুদ্রের পানিতে ছড়িয়ে পরে তার বিস্তৃতি নির্ভর করে বাতাস প্রবাহের দিক, বাতাসের গতি, জোয়ার-ভাটার সক্রিয়তা ইত্যাদির উপর। তেল যেহেতু একটি রাসায়নিক পদার্থ তাই পরিবেশ এর উপর এর ক্ষতিকর প্রভাব থাকাই স্বাবাভিক। উপকূলীয় এলাকার নদী ও জলাভূমিকে উদ্ভিদ ও প্রাণীর নার্সারি বলা হয়ে থাকে। সুন্দরবন এর যে স্থানে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে সেই এলাকার পরিবেশের বিভিন্ন উপদানগুলোর উপর নিম্নোক্ত ক্ষতিকর প্রভাব দেখা যেতে পারে:
নদীস্থ ও নদী সংলগ্ন এলাকার উদ্ভিদের উপর ক্ষতিকর প্রভাব:
বিভিন্ন সংবাদ পত্রের মাধ্যমে ইতিমধ্যে জেনেছেন যে এলাকায় দুর্ঘটনা ঘটেছে সেটি সুন্দরবন এলাকার একটি নদী। নদীর দুই পাশে যে বন সেটি শ্বাসমূলীয় (ম্যানগ্রোভ) বনাঞ্চল যা সাধারণত সমুদ্র উপকূলীয় এলাকার দেখা যায়। সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। পানিতে ভাসমান তেল কণা ম্যানগ্রোভ বনের স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে ব্যাপক ক্ষতি করে থাকে। ম্যানগ্রোভ বনের উদ্ভিদগুলো সুমদ্রের জোয়ার-ভাটা পরিবেশে অভিযোজিত ও মাটির উপরে উঠে আসা মুলে লেনটিসেল নামক এক প্রকার ক্ষুদ্র ছিদ্র থাকে যার মাধ্যমে বায়ু থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে থাকে। প্রচণ্ড সর্দিতে আক্রান্ত হলে মানুষের নাক যেমন বন্ধ হয়ে যায় ঠিক একই ভাবে জোয়ার-ভাটার সময় পানির ঢেউ এর মাধ্যমে দুর্ঘটনার ফলে ছড়িয়ে পড়া তেল মাটির উপরে উঠে আসা শ্বাসমূলীয় বৃক্ষের মুলে জড়িয়ে লেনটিসেল নামক ছিদ্র বন্ধ করে দেয়। নিঃশ্বাস বন্ধ হলে যেমন মানুষ মারা যেতে বাধ্য একই ভাবে দুর্ঘটনা কবলিত স্থানের বনাঞ্চলের শ্বাসমূলীয় বৃক্ষের লেনটিসেল বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে অক্সিজেনের অভাবে আগামী কিছু দিনের মধ্যে মারা যেতে থাকলে অবাক হবার কিছু থাকবে না।
United States Environmental Protection Agency (U.S. EPA) রিপোর্ট অনুসারে কোন-কোন ক্ষেত্রে এক দশকেরও বেশি সময় লেগে যেতে পারে ক্ষতিগ্রস্ত ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে [সূত্র ১]। কিছু ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল আর কক্ষনই পূর্বের অবস্থায় ফিরে যায় নি [সূত্র ২]। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার নদীর দুই পাশে রিপেরিয়ান এলাকায় যে বৃক্ষ রয়েছে জোয়ার-ভাটার ফলে তেল সেই সকল বৃক্ষের পাতা ও কাণ্ডে জড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশে এখন যেহেতু বৃষ্টি হবেনা তাই উক্ত তেল পুর-পুরি ধুইয়ে যেতে অন্তত ২-৩ সপ্তাহ লেগে যাবে। অর্থাৎ দুর্ঘটনা কবলিত স্থান হতে ভাটি অঞ্চলের উদ্ভিদ ও প্রাণী আগামী ২-৩ সপ্তাহ ধরে এই দূষণ দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকবে [সূত্র ৩]। নদীর দুই কূলবর্তী এলাকার মাটি কর্দমাক্ত ও পচা লতা-গুল্ম যুক্ত হওয়ায় নিঃসৃত তেলের একটি অংশ মাটির সাথে লেগে থাকবে [সূত্র ৩]। সূর্য রশ্মি পানির আভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারবে না ফলে ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন নামক ক্ষুদ্র জলজ উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়া বাঁধা গ্রস্ত হবে।
নদীস্থ ও নদী সংলগ্ন এলাকার প্রাণী সম্পদের উপর সম্ভব্য ক্ষতিকর প্রভাব:
দুর্ঘটনার ফলে ছড়িয়ে পড়া তেল নদী ও নদীর দুই পার্শ্বে বসবাসকারী প্রাণী সম্পদ যেমন: মাছ, ছোট মাছের প্রধান খাদ্য প্ল্যাঙ্কটন, মাছের উপর নির্ভরশীল পাখী, ভোঁদড় ইত্যাদি প্রাণীর উপর ব্যাপক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। কাপড় যেমন শীত ও গ্রীষ্মের তাপ থেকে মানুষের মানুষর শরীরকে রক্ষা করে একই ভাবে পাখী জাতীয় প্রাণীর পাখনা তাদের শরীরকে তাপ নিরোধক আবরণ দেয়। এখন যেহেতু শীত কাল শুরু হয়ে গিয়েছে তাই পাখির শরীরে তেল জড়িয়ে যাওয়ার কারণে হাইপোথারমিয়া হয়ে মারা যাবে। দুর্ঘটনার ফলে ছড়িয়ে পড়া তেল, মাছের উপর নির্ভরশীল পাখী যেমন: মাছ রাঙ্গা, পান কৌড়ি সহ বিভিন্ন প্রকার বকের পাখনায় জড়ালে ডানা ভারী হয়ে সেই পাখি উড়ানোর শক্তি হারাবে [সূত্র ৬]। ফলে সহজেই অন্য প্রাণী দাঁরা আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারাবে।
ভোঁদড়; বাঘ, বাণর ইত্যাদি প্রাণীর গায়ে তেল জড়ালে সেই প্রাণী গুলো নিজের জিভ দিয়ে তা পরিষ্কার করার চেষ্টা করবে; এর ফলে তেলের একটা অংশ পেটের ভিতরে চলে যাবে ও বিষক্রিয়ার আক্রান্ত হবে। বেশি পরিমাণ তেল পেটে প্রবেশ করলে মৃত্যু অনিবার্য। একাধিক বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে তেল দুর্ঘটনা সংঘটিত এলাকার প্রাণী সম্পদের প্রজনন ক্ষমতা শতকরা ৩০ থেকে ৬০ ভাগ পর্যন্ত হ্রাস পেয়েছে ও পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে ৩ থেকে ৫ বছর লেগেছে। আলাস্কা উপকূলে সংঘটিত তেল দুর্ঘটনার পরে ৩০ হাজার মৃত পাখি পাওয়া গিয়েছিল। প্রকৃত সংখ্যা প্রাপ্ত মৃত পাখি চেয়ে পাঁচ গুনেরও বেশী বলে বৈজ্ঞানিকরা মনেকরে। চূড়ান্ত ফলাফল সুন্দরবনের ঐ এলাকা হারাবে জীব বৈচিত্র্য।
নদীর মৎস্য সম্পদের উপর সম্ভব্য ক্ষতিকর প্রভাব:
দুর্ঘটনার ফলে নদীর পানিতে ছড়িয়ে পড়া তেল পানির উপর পাতলা একটি আস্তর তৈরি করবে যা ভেদ করে সূর্য রশ্নি পানির আভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারবে না ফলে জুয়ো প্ল্যাঙ্কটন নামক ক্ষুদ্র প্রাণীর প্রধান খাদ্য ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন নামক ক্ষুদ্র জলজ উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়া বাঁধা গ্রস্ত হবে। ফলে জুয়ো প্ল্যাঙ্কটন হলো ছোট মাছের প্রধান খাদ্য। ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটনের অভাবে জুয়ো প্ল্যাঙ্কটনের পরিমাণ কমে যাবে; জুয়ো প্ল্যাঙ্কটনের অভাবে ছোট মাছের সংখ্যা কমে যাবে; ছোট মাছের অভাবে ঐ এলাকার বড় মাছ ও ডলফিনের খাদ্য সংকট দেখা দেবে। Oil spills can cause serious damage to fisheries and mariculture resources.
পানির উপরস্থ তেলের স্তর ভেদ করে বাতাসের অক্সিজেন পানিতে দ্রবীভূত হতে পারবে না ফলে নদীর তলদেশে অক্সিজেন শূন্য অবস্থার সৃষ্টি হবে ও কাদায় বসবাস কারি প্রাণী মারা যেতে পারে। চূড়ান্ত ফলাফল সুন্দরবনের ঐ এলাকার নদী গুলো হারাবে জীব বৈচিত্র্য।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার মানুষের উপর সম্ভব্য অর্থনৈতিক প্রভাব:
সুন্দরবন এলাকার মানুষের অন্যতম প্রধান জীবিকা হলো বন হতে মধু সংগ্রহ ও নদী থেকে মৎস্য সম্পদ আহরণ। আমরা ইতি মধ্যে জেনেছি যে দুর্ঘটনার ফলে নদীর পানিতে ছড়িয়ে পড়া তেলের কারণে ঐ এলাকার নদী ও বনের বাস্তু সংস্থানের ব্যাপক ক্ষতি হবে যার সরাসরি প্রভাব পরবে মৎস্য ও বনজ সম্পদের উপর অর্থনৈতিক ভাবে নির্ভরশীল মানুষের উপর। Economic Effects of Marine Oil Spills
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার পর্যটন শিল্পের উপর সম্ভব্য প্রভাব:
দেশ ও বিদেশের মানুষের কাছে বাংলাদেশের দুইটি প্রধান পর্যটন স্থান হলো কক্সবাজার ও সুন্দরবন। কক্সবাজার এর চেয়ে সুন্দর সমুদ্র সৈকত বিশ্বের অনেক দেশে থাকলেও সুন্দরবনের ম্যানগ্রোভ বন নাই; ম্যানগ্রোভ বন থাকলেও ডোরা কাঁটা রয়েল বেঙ্গল টাইগার নাই। ঐ এলাকার যে ছবি গুলো নেটে দেখা যাচ্ছে তাতে নিশ্তিচ করেই বলা যায় যে বাঘ মামা ভুল করেও ঐ এলাকার নদীর পাশে পা মোড়াবেন না পানি খেতে; যদি না সেই মামা কানা হয়ে থাকেন অথবা বাঘ শিকারির তাড়া না খেয়ে থাকেন।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার মানুষের স্বাস্থ্যের উপর সম্ভব্য প্রভাব:
বিভিন্ন পত্রিকার পাতায় দেখতে পেলাম যে স্পঞ্জ দিয়ে ঐ এলাকার মানুষের (দারিদ্র খেটে খাওয়া মানুষ) মাধ্যমে নিঃসৃত তেল সংগ্রহ করছেন বিক্রয়ের জন্য। আমি অনুরোধ করতে চাই সরকার যেন ঐ মানুষ গুলোর জন্য রাবারের হাতমোজার ব্যবস্থা নিশ্চিত করেন। আমেরিকার নর্থ ডেকটা বিশ্ববিদ্যালয় এর প্রকৌশলী কেন হেলিভান বলেন “The vapors from fuel oil spills or leaks are extremely penetrating and volatile,” says Ken Hellevang, North Dakota State University Extension Service agricultural engineer. “Hiring a professional spill response company to remove the fuel oil is your best option.”
অতিরিক্ত পরিমাণে তেলের বাষ্পের-স্পর্শে আসলে মানুষের বমি-বমি ভাব, অতিরিক্ত রক্ত চাপ, চোখ জ্বালা, মাথা ব্যথা, ও মাথা ঘোরা দেখা যেতে পারে। পত্রিকা পড়ে আরও জানতে পারলাম যে রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানি পদ্মা বলেছে তারা সংগৃহীত তেল কিনে নেবেন সাধারণ মানুষের কাছ থেকে। টাকার লোভে পড়ে বয়স্ক ও যুবক মানুষ বিশেষ করে যারা হাঁপানি ও পরিপাক তন্ত্রের সমস্যায় ভুগিতেছেন তারা যদি তেল সংগ্রহের নেমে পড়েন ও বেশি সময় ধরে তেলের বাষ্পের-স্পর্শে আসেন তবে তাদের ঐ সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করবে। তাই সরকারের প্রতি অনুরোধ করতে চাই তেল অপসারণে নিয়োজিত মানুষ গুলোর জন্য একটি আস্থায়ী মেডিক্যাল টিমের ব্যবস্থা নিশ্চিত করেন।
==================================
যেভাবে তেল অপসারণ করা যাতে পারে:
==================================
খুব সহজ ও সফল আদিম প্রযুক্তির মাধ্যমে দূষণ কমানো ও তেল অপসারণ:
১) জোয়ার-ভাটার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার নদীর দুই কূলের রিপেরিয়ান এলাকায় বৃক্ষের পাতা ও কাণ্ডে তেল জড়িয়ে গেছে তা কেটে ফেলা। বছরের এই সময় এমনিতেই গাছের পাতা ঝড়ে যায় তাই এই উপার খুবই কার্যকর হতে পারে।
২) কোন প্রাণী কিংবা পাখী তার গায়ে তেল লেগে থাকলে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলা খুবই কার্যকরী উপায়।
যান্ত্রিক উপায়ে তেল অপসারণ
=======================
৩) ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজটির চার পাশে বেলুনের মতো প্লাস্টিক এর ফোলান পাইপ স্থাপন করে জাহাজে রক্ষিত অবশিষ্ট তেলের নদীর পানিয়ে চুইয়ে পড়া রোধ করা।
৪) তেল ইতিমধ্যে যে এলাকায় পৌঁছেছে তার ভাটিতে একই ভাবে বেলুনের মতো বাতাস দিয়ে প্লাস্টিক এর ফোলান পাইপ স্থাপন করা যেতে পারে যাতে করে নতুন এলাকায় তেল ছড়িয়ে না পড়তে পারে।
৫) ফোলানো সে পাইপের ঠিক পিছনেই সাধান নৌকা (যন্ত্র চালিত না; যন্ত্র চালিত নৌকা পানিতে ঢেউ এর সৃষ্টি করে তেল যমতে বাঁধা দিবে) নিয়ে অবস্থান করে পাইপে আটকে পড়া তেল স্পঞ্জ দ্বারা সংগ্রহ করা।
জৈব প্রযুক্তির (Bioremediation) মাধ্যমে নিঃসৃত তেল পরিশোধন/অপসারণ
৬) Bioremediation (জীবাণু-বিয়োজ্য) প্রযুক্তিতে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় রাসায়নিক সার যেমন নাইট্রোজেন, ফসফরাস ছিটিয়ে দুর্ঘটনা কবলিত স্থানের মাটিতে ইতিমধ্যেই অবস্থিত মাইক্রো অরগানিজম (যেমন: তেল খেকো ব্যাকটেরিয়া) এর স্বাভাবিক কার্যক্রমের হার ব্রদ্ধি করে (সহজ কথায় বেশি মাংস জন্য যেমন গরু-ছাগল মোটা তাজা করন প্রকল্প নেওয়া হয়ে থাকে ঠিক তেমন) তেলের অণুর ভাঙ্গন প্রক্রিয়া দ্রুত করা যায় (তেলের অণুকে ভেঙ্গে রাসায়নিক ভাবে নিষ্ক্রিয় পদার্থে পরিণত করা)। তেল খেকো ব্যাকটেরিয়া কিভাবে কাজ করে তার সুন্দর বর্ণনা পাওয়া যায় আমেরিকান মাইক্রোবায়োলজি সোসাইটি প্রকাশিত ছোট একটি রিপোর্টে [সূত্র ৮]। জৈব প্রযুক্তির একটি সুবিধা হল এটি অর্থনৈতিক ভাবে সাশ্রয়ী ও কাজ শেষে পরিবেশের উপর অপেক্ষাকৃত কম অবশিষ্টাংশ (Residue) রাখে। বহুল প্রচলিত জৈব উত্তেজক রাসায়নিক পদার্থের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল পটাশিয়াম নাইট্রেট (KNO3), সোডিয়াম নাইট্রেট (NaNO3), এমুনিয়াম নাইট্রেট (NH4NO3), সোডিয়াম বাই ফসফেট (K2HPO4) ইত্যাদি [সূত্র ৫]। এই প্রযুক্তির সফলতা অনেকাংশে নির্ভর করে কোন পরিবেশে তেল দুর্ঘটনা ঘটেছে (মুক্ত জলাশয়ে নাকি বদ্ধ জলাশয়ে)
[U.S. EPA’s definition of Bioremediation: “the act of adding materials to the act of adding materials to contaminated environments to cause an contaminated environments to cause an acceleration of the natural biodegradation acceleration of the natural biodegradation processes”. U.S. EPA has defined bioremediation agents as U.S. EPA has defined bioremediation agents as “microbiological cultures, enzyme additives, or microbiological cultures, enzyme additives, or nutrient additives that significantly increase the nutrient additives that significantly increase the rate of biodegradation to mitigate the effects of rate of biodegradation to mitigate the effects of the [oil] discharge”]
রাসায়নিক উপায়ে তেল পরিশোধন/অপসারণ
৭) সব শেষে রাসায়নিক পদার্থ ছিটিয়ে অবশিষ্ট তেলের কণা গুলোকে ভেঙ্গে রাসায়নিক ভাবে কম সক্রিয় পদার্থে পরিণত করা যেতে পারে।
নিয়ন্ত্রিত আগুণের মাধ্যমে তেল অপসারণ
৮) নদীর পানিতে ভাসমান তেল বুম (ফ্লটার) দিয়ে এক জায়গায় জড়ো করে নিয়ন্ত্রিত ভাবে জ্বালিয়ে দেওয়া যেতে পারি। তবে তা করতে হবে অবশ্যই প্রশিক্ষিত অগ্নি নির্বাপক কর্মী (ফায়ার ব্রিগেড) এর মাধ্যমে। যদিও এই উপায়ে বায়ু দূষণ হবে কিছুটা।
উপরে উল্লেখিত পদ্ধতিগুলো ছাড়াও আমেরিকার পরিবেশ রক্ষা অধিদপ্তর (U.S. EPA’s) তেল দুর্ঘটনার মোকাবেলা করার জন্য বেশ কিছু পদ্ধতি প্রস্তাব করেছেন যার বিস্তারিত বিবরণ পাওয়া যায় তাদের ওয়েবসাইটে [সূত্র ৭]।
সর্বোপরি বাংলাদেশ সরকার আমেরিকান সরকারের সহযোগিতা চাইতে পারে কারণ তারা ২০১০ সালে মেক্সিকো উপসাগর তেল দুর্ঘটনার পরে তা সরিয়ে ফেলে বিশ্বের যে কোন দেশের চেয়ে অনেক অবিজ্ঞতা অর্জন করেছে। অথবা জাতিসংঘের সহযোগিতা চাওয়া যেতে পারে যেহেতু বাংলাদেশ সরকারের এত বেশি পরিমাণ তেল (প্রায় সাড়ে ৩ লাখ লিটার) দুর্ঘটনা মোকাবেলা করার অবিজ্ঞতা নাই। মনে রাখতে হবে নিঃসৃত তেল যত দ্রুত অপসারণ করা সম্ভব হবে পরিবেশের ক্ষতির পরিমাণ ততই কম হবে।
============================================
ছড়িয়ে পড়া তেল অপসারণ কালে অবশ্য পালনীয় সতর্কতা:
============================================
জ্বালানি তেল যেহেতু দাহ্য পদার্থ তাই নিঃসৃত তেল সংগ্রহের সময় নিম্নোক্ত সতর্কতা গুলো অবশ্যই পালন করতে হবে:
১) তেল নিঃসৃত এলাকায় কোন প্রকার ধূমপান করা যাবে না
২) কেউ ধূমপান করলে বিড়ি কিংবা সিগারেটের শেষ অংশ নিচে ফেলে জুতা দিয়ে নিভিয়ে ফেলতে হবে।
৩) মোমবাতি জ্বালানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
৪) আগামী ৭-১০ দিন ঐ এলাকায় মধু সংগ্রহের জন্য যেন কোন বাওয়ালি যেতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ বাওয়ালীরা আগুন দিয়ে মৌমাছি তাড়িয়ে মধু সংগ্রহ করে।
৫) স্পার্ক করে এমন কোন বৈদ্যুতিক যন্ত্র পাতি ব্যাবহার করা থেকে যথা সম্ভব বিরত থাকার চেষ্টা করা যত খন পর্যন্ত না নিঃসৃত তেলের একটা বড় অংশ সংগ্রহ করা হচ্ছে।
আমেরিকার মতো দেশ ক্যালিফোর্নিয়ার বনাঞ্চলের আগুন নেভাতে হিম-সিম খেয়ে যায় হাজার-হাজার অগ্নি নির্বাপক কর্মী, গাড়ি ও হেলিকপ্টার থাকার পরেও। অবহেলার কারণে একবার যদি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় আগুন লেগে যায় তবে চিরতরে ধ্বংস হয়ে যাবে সুন্দরবন।
সরকারের ভবিষ্যৎ করনীয়:
পত্রিকার মাধ্যমে জেনে অবাক হলাম যে তাদের কাছে ছড়িয়ে পড়া তেল সংগ্রহ করার কোন যন্ত্র পাতি নাই। কার কাছে আছে সেটাও নিশ্চিত করে বলতে পারে না; সন্দেহ করতেছ নৌ বাহিনীর কাছে আছে। দারিদ্র্যতার কারণে ১০ টাকার টিকেট না কেটে ট্রেন উঠার জন্য ২ দিনের কারাবাস করতে হলেও কয়েক হাজার কোটি টাকার ক্ষতি করার পড়েও আইনের হাত পৌছবে না দুর্ঘটনার জন্য অভিযুক্ত মানুষ গুলোর ঘাড়ে; এক দিনের জন্যও জেলে যেতে হবে না কাউকে; হয়তো জেলে গেলেও তাজরিন গার্মেন্টস এর মালিকের মতোই কিছু খেটে খাওয়া মানুষ কে জিম্মি করে জেল থেকে বেড় হয়ে আসবে কয়েক দিনের মধ্যে।
বরাবরের মতো এবারও সরকারি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে; যে কমিটির বেশিভাগ সদস্যের পরিবেশ বিষয়ে কোন জ্ঞান নাই। বরাবরের মতো এবারও নিশ্চিত করেই বলা যায় দুর্ঘটনার উপযুক্ত কারণ জানা যাবে না পূর্বের ঘটনাগুলোর মতোই। ঘটে যাওয়া ভুল কিংবা অপরাধ স্বীকার করে নিলে একই ভুল কিংবা অপরাধ ঘটার সম্ভাবনা কমে যায়। বিপরীত ঘটনা ঘটে যদি ঘটে যাওয়া ভুল কিংবা অপরাধ অস্বীকার করা হয়। দুর্ভাগ্য ক্রমে বাংলাদেশের বেশিভাগ মানুষ ও সরকার ভুল ও অপরাধ অস্বীকার করে প্রায় সবসময়ই। ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনা মানুষকে সুযোগ দেয় তা থেকে শিক্ষা নেওয়ার; আশাকরি বাংলাদেশ সরকারও এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে আগামী দুর্ঘটনা মোকাবেলার প্রস্তুতি নিয়ে রাখবেন। তবে সরকারের উচিত দুর্ঘটনা যেন না ঘটে সেই ব্যবস্থা নেওয়া।
দেশের পরিবেশ ও অর্থনীতি গবেষকদের প্রতি অনুরোধঃ
দুর্ঘটনা কবলিত স্থান যেহেতু খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে খুব বেশি দূরে না তাই পরিবেশ বিজ্ঞানের একজন ছাত্র হিসাবে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষকদের অনুরোধ করতে চাই দুর্ঘটনা কবলিত স্থানের নদী ও বনের বাস্তু সংস্থান পর্যবেক্ষণ করুণ। একজন পরিবেশ গবেষকের জন্য এমন গবেষণার সুযোগ সব সময় আসে না। গত ২ বছর পূর্বে ঢাকা স্কুল অফ ইকোনোমিকস এ প্রথমবারের মতো পরিবেশ অর্থনীতির উপর স্নাতক ডিগ্রী চালু করা হয়েছে। সুন্দরবনের শ্যালা নদীতে গত মঙ্গলবারে সংঘটিত দুর্ঘটনা সেখান কার ছাত্র ও শিক্ষকদের জন্য অমূল্য গবেষণার বিষয় হতে পারে।
ছবি কৃতজ্ঞতা: ১ নম্বর ছবিটি ব্রিটেনের গার্ডিয়ান পত্রিকা হতে ২ নম্বর ও শেষ ছবি ২ টি জনাব সাকির আহমেদের ফেসবুক থেকে (অনুমতি ক্রমে) ও অন্য ৩ টি ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত।
এই লেখাটা শুরু করেছিলাম গতকালকে উপরে নির্দিষ্ট করে দুর্ঘটনা কবলিত স্থানের পরিবেশের বিভিন্ন উপাদানের উপর সম্ভব্য ক্ষতিকর প্রভাবের কথা বলেছিলাম যার বেশ কয়েকটির কথা পড়লাম আজকের বিভিন্ন সংবাদ পত্রে।
লেখায় নিম্নলিখিত তথ্য সূত্র ব্যাবহার করা হয়েছে
====================================
১) Guidelines for the Bioremediation of oil-contaminated salt marshes [http://www2.epa.gov/sites/production/files/2014-10/documents/salt_marshes.pdf]
২) Baker, J,M, Bayley, J.A., Howells, S.E., Oldham, J., Wilson, M. (1989) Oil in wetland. In B. Dicks (ed): Ecological Impacts of the Oil Industry, John Wiley & Sons Ltd, Chichester, U.K., pp 37-59.
৩) The Galeta Oil Spill III. Chronic reoiling and long-term toxicity of hydrocarbon residues in the mangrove fringes community [http://portal.nceas.ucsb.edu/working_group/valuation-of-coastal-habitats/meta-analysis/papers-for-meta-analysis-database/mangroves-chris/articles-chris/levings1994ecss.pdf]
৪) Clean Up Spilled Fuel Oil Thoroughly
[http://www.ag.ndsu.edu/flood/media-resources/news-releases/after-the-flood/clean-up-spilled-fuel-oil-thoroughly]
৫) Summary of the Literature on the Use of Commercial Bioremediation Agents of Commercial Bioremediation Agents for Cleanup of Oil Contaminated Environments [http://www.epa.gov/oem/docs/oil/fss/fss09/nichols_summary.pdf]
৬) Birds, Feathers, and Oil; How Does oil affect feathers? [http://education.nationalgeographic.com/education/activity/birds-feathers-and-oil/?ar_a=1]
৭) U.S. EPA’s Response Techniques for controlling oil spills and minimizing their impacts on human health and the environment [http://www2.epa.gov/emergency-response/epas-response-techniques]
৮) Microbes and Oil spills [http://academy.asm.org/images/stories/documents/Microbes_and_Oil_Spills.pdf]
পরিবেশ বিজ্ঞান বিষয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ভাল তথ্য সুত্রঃ
============================================
৯) Environmental Effects of Oil Spills [http://www.itopf.com/knowledge-resources/documents-guides/environmental-effects/]
১০) EffectsofOilPollutiononFisheriesandMariculture [http://www.itopf.com/fileadmin/data/Documents/TIPS TAPS/TIP11EffectsofOilPollutiononFisheriesandMariculture.pdf]
১১) Education: For Students and Teachers
===================================
লেখাটি নিম্নোক্ত শিরোনামে প্রকাশিত হয়েছে অনলাইন সংবাদ মাধ্যম প্রিয় ডট কমে। সুন্দরবনে তেল ট্যাঙ্কার ডুবি, পরিবেশের উপর সম্ভব্য প্রতিক্রিয়া ও করণীয় - See more at: Click This Link
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪৪
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ জেকলেট। আপনার নামের মর্মার্থ কি ভাইডি?
২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: গুরুত্ব বিবেচনায় পোষ্টটি স্টিকি করার অনুরোধ রইলো।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: কথায় বলে একজন মা-ই অন্য মায়ের কষ্ট বুঝতে পারে। *কুনোব্যাঙ* সুন্দরবনের *ব্যাঙ* সহ অন্যান্য প্রানীদের কষ্ট বুঝতে পেরেছে তাই তো পোষ্ট ষ্টিকি করার দাবি জানিয়েছে সর্ব প্রথম।
আপনাকে ধন্যবাদ *কুনোব্যাঙ*।
৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: যতই লেখালেখি হোক, সরকার চুপচাপ বসে আছে যদি বিদেশ থেকে কিছু মাল আসে সেইটা কেমনে মারা যায়! সুন্দরবন তার পরিবেশ, সব প্রানীকুল সব ধ্বংশ হোক তাতে তাদের কি?
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: সুন্দরবন হলো উপকূলীয় মানুষকে রক্ষার প্রাকৃতিক বাধ। বঙ্গোপসাগরের মৎস সম্পদের নার্সারি ভূমি। এটাকা রক্ষা করা আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব। সরকারকে বাধ্য করতে হবে এটি রক্ষায় এগিয়ে আসার জন্য।
আপনাকে ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
তুষার কাব্য বলেছেন: চমত্কার একটা লেখা ।*কুনোব্যাঙ* ভাইয়ের সাথে একমত....স্টিকি করা হোক লেখাটি।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ স্টিকি করার দাবি জানানোর জন্য। পোষ্ট ষ্টিকি করা হয়েছে।
৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
আবু শাকিল বলেছেন: সময়ের গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট ।
পোষ্টের জন্য মোস্তফা কামাল পলাশ ভাইকে ধন্যবাদ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পোষ্টটির গুরুত্ব বুঝতে পারার জন্য।
৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৪
জানা বলেছেন:
অত্যন্ত জরুরী পোস্ট। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বা দায়িত্বশীলদের ভয়াবহ দায়িত্বহীন বক্তব্য এবং মন্তব্যে আক্রান্ত জলজদের মতই সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষের শ্বাসরুদ্ধ হবার উপক্রম!! এত বড় বিপর্যয়ে তেমন ক্ষতির আশঙ্কা নেই শুনে নিজেকে জড় পদার্থ বা নির্বোধ মনে হচ্ছে। এভাবে প্রতিদিনই আমরা নির্বোধ প্রমানিত হচ্ছি। প্রাকৃতিক সম্পদের অবজ্ঞা, অপচয়, ধ্বংস, দূর্নীতি এবং এসব নিয়ে যুগে যুগে এত বড় অন্ধত্ব দুনিয়ার আর কোথাও ঘটে বলে শুনিনি!! সে আমল থেকে এ আমল, এ আমল থেকে সেই আমল- চোখের পাতাহীন মানুষ (!) এর নির্লজ্জ ও চুড়ান্ত দায়িত্বহীনতায় 'আমাদের' সর্বনাশ আমরাই ডেকে আনি দফায় দফায়!
পোস্টটির জন্যে অশেষ ধন্যবাদ পলাশ। ভাবনা নিয়েই ভাল থাকবেন।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "দুর্ঘটনা হয়ত বলে কয়ে আসে না বা ঘটে না। কিন্তু ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনা মানুষকে সুযোগ দেয় তা থেকে শিক্ষা নেওয়ার;
স্পেকট্রাম গার্মেন্টস এর বিল্ডিং ধসে পড়ে ২২ জন শ্রমিক মারা যাওয়ার পরে যদি বাংলাদেশের সরকার একই রকম দুর্ঘটনা মোকাবেলার প্রস্তুতি নিত তবে সাভার দুর্ঘটনায় ২০০০ মানুষ প্রাণ হারাত না; ৩০০০ মানুষ আহত হতো না। নিহতের সংখ্যাটা ১ বা ২ শতের ঘরেই থাকত।
একই কথা প্রযোজ্য সুন্দরবনের এই তেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রেও।
আশাকরি বাংলাদেশ সরকারও এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে আগামী দুর্ঘটনা মোকাবেলার প্রস্তুতি নিয়ে রাখবেন।"
আপু আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
সেই সাথে বিষটির গুরুত্ব ও সময় বিবেচনা করে অল্প সময়ের মধ্যে পোষ্টটি স্টিকি করে সকলকে জানানোর উদ্যোগ নেওয়ার আর একবার ধন্যবাদ।
৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৬
কালের সময় বলেছেন: একমত....স্টিকি করা হোক
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:০০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ স্টিকি করার দাবি জানানোর জন্য। পোষ্ট ষ্টিকি করা হয়েছে।
৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩২
এমএম মিন্টু বলেছেন: স্টিকি করা হোক
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:০০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ স্টিকি করার দাবি জানানোর জন্য। পোষ্ট ষ্টিকি করা হয়েছে।
৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট।
যথাযথ কর্তৃপক্ষ ঘুম থেকে জেগে উঠে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এই প্রত্যাশা করি।
ধন্যবাদ ব্লগ কর্তৃপক্ষকে পোস্টটি স্টিকি করার জন্য।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:০২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। আমিও আশা করি
"যথাযথ কর্তৃপক্ষ ঘুম থেকে জেগে উঠে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন"
১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২২
ডি মুন বলেছেন:
আমেরিকার মতো দেশ ক্যালিফোর্নিয়ার বনাঞ্চলের আগুন নেভাতে হিম-সিম খেয়ে যায় হাজার-হাজার অগ্নি নির্বাপক কর্মী, গাড়ি ও হেলিকপ্টার থাকার পরেও। অবহেলার কারণে একবার যদি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় আগুন লেগে যায় তবে চিরতরে ধ্বংস হয়ে যাবে সুন্দরবন।
দারুণ একটি সময়োপযোগী পোস্ট। আশাকরি সরকার ব্যাপারটা গুরুত্বের সাথে দেখবে, এবং সময় নষ্ট না করে অতি দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষার ক্ষেত্রে কোনো অজুহাত দিয়ে বিলম্ব করার বা ব্যাপারটাকে গুরুত্বহীন বিবেচনা করার কোনো সুযোগ নেই বলে মনে করি।
সুন্দরবনের সৌন্দর্য অটুট থাকুক, এটাই কামনা।
চমৎকার পোস্টের জন্যে কৃতজ্ঞতা পলাশ ভাই ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:০৫
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "ঘটে যাওয়া ভুল কিংবা অপরাধ স্বীকার করে নিলে একই ভুল কিংবা অপরাধ ঘটার সম্ভাবনা কমে যায়। বিপরীত ঘটনা ঘটে যদি ঘটে যাওয়া ভুল কিংবা অপরাধ অস্বীকার করা হয়। দুর্ভাগ্য ক্রমে বাংলাদেশের বেশিভাগ মানুষ ও সরকার ভুল ও অপরাধ অস্বীকার করে প্রায় সবসময়ই। ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনা মানুষকে সুযোগ দেয় তা থেকে শিক্ষা নেওয়ার; আশাকরি বাংলাদেশ সরকারও এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে আগামী দুর্ঘটনা মোকাবেলার প্রস্তুতি নিয়ে রাখবেন। তবে সরকারের উচিত দুর্ঘটনা যেন না ঘটে সেই ব্যবস্থা নেওয়া। "
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মুন ভাই। আমাদের সকলের উচ্চ কন্ঠ সরকারকে বাধ্য করবে উপযুক্ত ব্যবস্হা নিতে।
১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫০
জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র বলেছেন:
সুন্দরবনের পরিবেশ বিপর্যয়ের মুখে পড়ার আগেই একে রক্ষা করা উচিৎ। লেখা গুছানো তাই পড়তে ভালো লাগলো।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:০৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
আমি চেষ্টা করেছি সবাই যেন বুঝতে পারে পরিবেশের কোন অংশ কি ভাবে ও কি পরিমানে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আপনার ভাল লেগেছে তা জানতে পেরে খুশি হলাম।
১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৬
জেকলেট বলেছেন: জেকের জন্য কোথও কেউ নেই. আলরাডি লেট
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৫
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: Better late than never but never late is better
১৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৬
জনাব মাহাবুব বলেছেন: নৌমন্ত্রী দাবি করে বলেছেন- ‘‘তেলের কারণে সুন্দরবনে খুব বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না৷ ডলফিনেরও ক্ষতি হবে না৷ তেল বনের ভেতর বিস্তৃত হয়নি৷ খালের মুখে জাল (মাছধরা জাল) দিয়ে বাধা দেয়ায় তেল বনে ডুকতে পারেনি৷ ভাসমান তেল চলে যাচ্ছে, তাছাড়া স্থানীয়রা তেল উঠিয়ে নেয়ায় আস্তে আস্তে তেলের প্রভাব কমছে৷''
অতএব কি আর করার আছে মন্ত্রী সাব, এই শীতের মৌসুমে নাকে তেল দিয়ে কাথা মুড়ি দিয়ে ঘুমান।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "অতএব কি আর করার আছে মন্ত্রী সাব, এই শীতের মৌসুমে নাকে তেল দিয়ে কাথা মুড়ি দিয়ে ঘুমান।"
সুন্দরবনের ছড়িয়ে পড়া তেল সংগ্রহ করে সেই তেল নৌমন্ত্রীর নাখে দিয়া ঘুমানোর ব্যবস্হা করা হউক
১৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৫
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আক্ষেপ আর হতাশার কথা কি বলবো , জানা আপুর মতো জড় পদার্থ হয়ে যাই শুনলে , সেসব আর না বলে আশা করি সরকার খুব দ্রুত পদক্ষেপ নিবে !
আমাদের আফসোস আমাদের উপরিমহল এখনো সুন্দরবনের মর্ম বুঝেনি কিংবা বুঝতে অক্ষম !
আশা করি , সুন্দরবন সুন্দর থাকবে , সুস্থ থাকবে !
খুব সুন্দর পোষ্ট টির জন্য পলাশ ভাইকে ধন্যবাদ !
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "আশা করি , সুন্দরবন সুন্দর থাকবে , সুস্থ থাকবে ! "
সেটাই আমারদের সকলের প্রার্থনা ও কাম্য এই মুহুর্তে।
তোমাকেও ধন্যবাদ প্রার্থনার জন্য।
১৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চমৎকার এই সময়োপযোগী পোস্টটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা +++++++++++
ভালো থাকবেন।।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ রায়হান ভাই পড়ে মন্তব্য করার জন্য।
১৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পোস্টটি এতো দ্রুত স্টিকি থেকে সরিয়ে ফেলা হলো যে!!!!!!!!!!!
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: মডু মামায় মনে হয় কয়েক মিনিটের জন্য নৌ পরিবহন মন্ত্রীর কথা শুনে বিভ্রান্তিতে পড়ে গিয়েছিল। তাই কয়েক মিনিটের জন্য পোষ্ট স্টিকি থেকে সরে গিয়েছিল
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "নৌমন্ত্রী দাবি করে বলেছেন- ‘‘তেলের কারণে সুন্দরবনে খুব বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না৷ ডলফিনেরও ক্ষতি হবে না৷"
১৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: হাহাহাহা
না, আমার মনে হয় স্থান আর একটি স্টিকি পোস্ট যেটি আছে সেটির সাথে এই পোস্টটির স্থান পরিবর্তনের জন্য এমনটা হয়েছিলো।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: মডু মামা নৌমন্ত্রীর কথায় বিভ্রান্ত হয় নাই বলিয়া আমারও সেটাই মনে হচ্ছে রায়হান ভাই
১৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫০
সুমন কর বলেছেন: তথ্যবহুল, সময় উপযোগী এবং কার্যকরী পোস্ট।
এমন একটি পোস্ট দেবার জন্য অাপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা কারছি।
সুন্দরবন বেঁচে থাকুক।।।।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: সুমন ভাই, আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ে মন্তব্য করার জন্য। আশাকরি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি গোচরে আসবে আমাদের আকুল আবেদন ও কার্যকর পদ্ধতি গ্রহন করে সুন্দরবনকে পূর্বের অবস্হায় ফিরিয়ে নিতে সাহায্য করবেন।
১৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অসাধারণ মূল্যবান একটা পোস্ট। স্টিকি থেকে সরানো হলো কেনো বুঝলাম না!
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হাসান ভাই, ওটা সম্ভবত দুটি স্টিকি পোস্টের পজিশন পরিবর্তনের জন্য হয়েছিল।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯
মুহিব জিহাদ বলেছেন: যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা কারছি।
সুন্দরবন বেঁচে থাকুক।।।।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আশা করছি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি গোচর হবে আমাদের আবেদেন।
আপনাকে ধন্যবাদ
২১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
নিঃসঙ্গ অভিযাত্রিক বলেছেন: সুন্দরবন আর আমাদের স্বাধীনতার বীর মুক্তিযোদ্ধারা যেন একই বৈশিষ্ট্যে সমগোত্রীয়। এরা দুইই আমাদের অকাতরে দিয়ে গেছে, দিতে গিয়ে নিজে শেষ হয়েছে; অথচ তাঁদের বিপদক্ষণে আমরা নির্লজ্জের মতো মুখ ফিরিয়ে নিয়েছি ও নিচ্ছি...
নিরীহ প্রাণীগুলো যখন শেষবেলায় একবার আকাশ পানে চেয়ে চিরবিদায় নেয়, তখন তাদের মুখে কিছু বলা লাগে না। অন্যায় না করেও যারা এমন মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে বাধ্য হয় তারা অভিশাপ দেওয়া বা না দেওয়ায় কিছু যায় আসে না।
যুগে যুগে আমরা নৌমন্ত্রির মতো কিছু কুলাঙ্গার তৈরি করে এসেছি। এরা পরগাছার মতো সমাজের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পচন ধরাচ্ছে নিজেদের কৃতকর্মের বিষবাষ্প দিয়ে। আহাম্মকিপনার খেলায় ধ্বংস করে দিচ্ছে আগামীর সম্ভাবনাকে।
জাতি হিসেবে আমাদের এই জিনিসটা উপলব্ধি করার সময় এসেছে যে, '৭১ এর ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধীরা ছাড়াও আরো অনেক রকম অপরাধী আছে এই সমাজে, হচ্ছে... সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিনিয়ত। মাতৃভূমির স্বাধীনতার বিরোধিতা করা আর সেই স্বাধীন রাষ্ট্রকে ইচ্ছাকৃতভাবে তিলে তিলে ধ্বংস করে দেওয়া কি সমান অপরাধ নয়?
আল্লাহ্ তায়ালার শাস্তি কোন ছোটোখাটো, মামুলি নগণ্য ব্যাপার নয় রে ভাই... জাতিসমেত যদি সেই শাস্তি নির্ধারিত হয়ে যায় তাহলে এখান থেকে আমারও যে নিস্তার নাই... এটার দুশ্চিন্তা থেকেই তো নিস্তার পাচ্ছি না...
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: " '৭১ এর ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধীরা ছাড়াও আরো অনেক রকম অপরাধী আছে এই সমাজে, হচ্ছে... সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিনিয়ত। মাতৃভূমির স্বাধীনতার বিরোধিতা করা আর সেই স্বাধীন রাষ্ট্রকে ইচ্ছাকৃতভাবে তিলে তিলে ধ্বংস করে দেওয়া কি সমান অপরাধ নয়?"
আপনার সাথে পুরা একমত। সমস্যাটা হলো আমরা দেশের সমস্যটাকে নিজের সমস্যা হিসাবে দেখতে পারি না। ব্যক্তি চিন্তার উপরে দেশ প্রেমকে স্হান দিতে পারি না। জানিনা আর কত বছর অপেক্ষা করতে হবে দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক নেতা পেতে।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
রুপম হাছান বলেছেন: সত্যি সত্যি মন্ত্রির এহেন কর্মকান্ডে আমি ভীষণ লজ্জিত। হা হা হা। তিনি সত্যি সত্যি কি যেন বলেছেন সেটা ভাবতেই অবাক হই!!! একজন মন্ত্রী হয়ে কিভাবে উনি এমন কথা বলেন ভেবে পাই না!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: দিনে দিনে দেশের সার্কাস শিল্পের অবনতি হবার সাথে সাথে সার্কাসের জোকাররা রাজনিতীতে যোগ দিচ্ছেন। সার্কাসের জোকারের প্রধান কাজ যেমন মানুষকে হাঁসানি একই ভাবে আমাদের দেশের মন্ত্রীদের কাজ হলো জনগনকে কাতু-কুতি দিয়ে হাঁসানো।
আপনাকে ধন্যবাদ।
২৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০
ঢাকাবাসী বলেছেন: ইনি সেই ..ন্ত্রী যিনি গরুছাগল চিনলেই গাড়ী চালাবার লাইসেন্স দিতে বলেছেন। তেলে কুনু ক্ষতি নেই, জাহাজ মালিকদের জন্য জাহাজ চালাতে দিতেই হবে বন্য প্রানী মরলে আমার কি!
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: জি ভাইডি, ইনিই সেই গরু-ছালগ চেনা মন্ত্রী
২৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নয়নাভিরাম অনিন্দ্য সুন্দর উপমহাদেশের সব চাইতে মনোরম পর্যটন কেত্র এ সুন্দরবন । একমাত্র সরকারের জুড়ালো উদ্যুগই পারে সুন্দরবন কে দূষণ মুক্ত করতে ।
পোস্টে ধন্যবাদ ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: পরিবেশ বিষয়ক লেখায় পরিবেশ বন্ধুর মন্তব্য পেয়ে খুশি হলাম। এই বিষয়ে আপনিও লিখুন ও সবাইকে নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে এগিয়ে আসুন।
আপনাকে ধন্যবাদ।
২৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৬
মুরশীদ বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ লেখা পোস্ট। ধন্নবাদ।
"দারিদ্র্যতার কারণে ১০ টাকার টিকেট না কেটে ট্রেন উঠার জন্য ২ দিনের কারাবাস করতে হলেও কয়েক হাজার কোটি টাকার ক্ষতি করার পড়েও আইনের হাত পৌছবে না দুর্ঘটনার জন্য অভিযুক্ত মানুষ গুলোর ঘাড়ে" শুধু তাই নয়, যারা এ দুর্যোগে সময় মত বাবস্থা নিতে ব্যর্থ হয়েছে মন্ত্রি সহ, তারাও পার পেয়ে যাবে। তবে লজ্জা থাকলে আর বলবেনা যে বাংলাদেশ দুর্যোগ বাবস্থানা তে বিেশ্ব একটি মডেল যেটা তারা বলে। ব্যর্থ এবং অকার্যকর প্রশাসন এবং নেত্রিত্তের কাছে এর চে বেশি কিছু আশা করা যায়না। সাস্থের ঝুকি নেয়া গ্রামের মানুষ গুলকে স্যালুট ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: সমস্যাটা হলো আমাদের দেশের মানুষের চাহিতা খুবই সামান্য। ঐ পরিমান সাহায্য পাইলেই তারা অতীত ভুলে যায়। আর মানুষ গুলা হলো বোকা। রাজনিতীবিদেদের মিথ্যা কথায় ভুলে যায়।
তাই তো রাজনিতীবিদরা বুক ফুলিয়ে চলা-ফেরা করে যেখানে তাদের মাথা নিচু করে চলার কথা ছিল।
২৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
রিফাত ২০১০ বলেছেন: নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খানের মন্তব্যে ‘‘তেলের কারণে সুন্দরবনে খুব বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না৷ ডলফিনেরও ক্ষতি হবে না" শুনিয়া লজ্জা পাইয়া মৃত ইরাবতী ডলফিন ভাসিয়া উঠিয়া প্রমান করিলেন মন্ত্রী সত্য কথা বলেন নাই।
দেশ ও স্বাধীনতা বিরোধি কুলাঙ্গার শাহাজান এর কাছ থেকে এর চেয়ে আর ভালো কিছু কি করে আশা করি বলেন ?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ২২ নম্বর মন্তব্যের উত্তর দেখুন রিফাত ভাই।
২৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫১
রিফাত ২০১০ বলেছেন: ২১ নং মন্তব্যে ++++
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ২১ নম্বর ধন্যবাদ রিফাত ভাই।
২৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৩
জুন বলেছেন:
প্রকৃতিও রুষ্ট হয়ে উঠেছে মানুষের প্রতি । ঝড়ের আঘাতে ভেঙ্গে যাওয়া এক গাছের কান্ড যেন হাত বাড়িয়ে বলতে চাইছে,
"STOP"
আর নয়, এবার সুন্দরবনকে বাঁচতে দাও
আমার ছেলের তোলা সুন্দরবনের এই ছবিটি সব কিছু বলে দিচ্ছে ।
+
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপু দারুন একটা ছবি দিয়েছে। মনে হচ্ছে কোন বৃক্ষ মন্ত্রীর কথায় ক্ষুদ্ধ হয়ে তার প্রতি জুতা প্রদর্শন করছে।
আপনাকে অংসখ্য ধন্যবাদ ছবিটি শেয়ার করার জন্য। আপনার ছেলের ফটোগ্রাফিক চোখ খুবই ধারালো ও বিচক্ষন।
২৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৫
আলম দীপ্র বলেছেন: সময়োপযোগী দারুন শেয়ারের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
আমাদের গর্ব সুন্দরবনকে রক্ষা করা অতি জরুরি ~ !
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৫
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ দীপ্র পড়ে মন্তব্য করার জন্য। সুন্দরবন আমাদের সকলের গৌরব। এটাকে রক্ষা করা আমাদের সকলের দায়িত্ব।
৩০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২০
পুলক ঢালী বলেছেন: দূ্র্ঘটনার পর হাজার টাকার ক্ষতি পরিবেশের ক্ষতি অনেক হিসাব নিকাশ বেরিয়ে আসে । অথচ ক্ষতির তুলনায় অনেক অনেক কম দামের একটা রাডার(রেইডার) ফিট করা থাকলে দূর্ঘটনা এড়ানো যেতো । প্রতিটা জাহাজে (ছোট হোক বড় হোক) রাডার ভি,এইচ,এফ থাকতেই হবে এটা বাধ্যতা মূলক হওয়া উচিৎ ।ফলে একজন গাফিলতি করলেও অন্যজন সতর্ক করতে পারতো । কিন্তু এই দেশে এগুলো বাস্তবায়ন এক কথায় অসম্ভব।
লেখক আপনি এত সুন্দর করে পরিশ্রম করে যা লিখেছেন জবাব নেই ।আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
কিন্তু সমস্য হইলো "দাঁত থাকিতে বাংলাদেশিরা দাঁতের মর্ম বুঝে না"
৩১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সময় উপযোগী জরুরী পোস্ট। সরাসরি প্রিয়তে
আর কত দেরী পাঞ্জেরী !! আর কত সভা সেমিনার --------খুলনাবাসীদের উচিত ছিল দলমত নির্বিশেষে এক হয়ে লাগাতার হরতাল দেয়া ------ডাইরেক্ট এ্যাকশন, যাতে জরুরী পদক্ষেপ নেয়া হয় --------
গতকাল পর্যন্ত চট্টগ্রাম হতে তেল উদ্ধারকারী জাহাজ খুলনায় আসে নাই !! আজকের খবর জানি না ----।
জরুরী পদক্ষেপ এখনই না নিলে সুন্দর বন আর সুন্দর থাকবে না যার বাতাস আমাদেরকেউ ছাড়বে না -------
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: স্কুল জীবনে একটা ট্রানসেলেশন পড়েছিলাম আপনারা পড়েছিলেন কি না জানি না "ডাক্তার আসিবার পূর্বেই রোগীটি মারা গেল"
প্রার্থনা করি সুন্দরবনের ক্ষেত্রে এমন কিছু হবে না।
৩২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৬
শেখ মেসবাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন: আমাদের টাইটানিক মন্ত্রীকে একটা ডক্টরেট ডিগ্রী প্রদানের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। অনেক পরিশ্রম করে আপনার লেখনীর উছিলায় যদি আমাদের কর্তাব্যক্তিদের শীত নিদ্রা ভঙ্গ হয়, তবে জাতি কৃতার্থ হবে।
অনেক ধন্যবাদ পলাশ ভাই।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৪
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: যে কারো উছিলায় হউকা না কেন; আমাদের চাওয়া একটাই সেটা হলো সুন্দরবন রক্ষা। আমরা চাই সরকার এমন পদক্ষেপ নিক যাতে করে কম সময়ের মধ্যেই সুন্দরবন তার পূর্বের অবস্হায় ফিরে যায়।
আপনাকে ধন্যবাদ।
৩৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫০
বিডি আইডল বলেছেন: একাডেমিক আলোচনার ফাকে রোগী মরিয়া যাইবে
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বিডি দা,
হাতুরি ডাক্তার দিয়া ভুল চিকিৎসায় রোগি মারিয়া ফেলিবার পরিবর্তে সময় নিয়া চিকিৎসা করাই ভালো। এতে করে রোগির বাচিবার সম্ভাবনা কিছুটা হইলেও থাকে
৩৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
অবাকবিস্ময়২০০০ বলেছেন: সুন্দর বনের মতন সুন্দর বনের জন্য খারাপ লাগে !
কিছুই আর অবশিষ্ট থাকল নাহ !
সিদর- আইলা আইসা এরপর পুরা দেশ টারেই ভাসাইয়া নিয়ে যাইব -- সময় উপযোগী পোস্ট
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: প্রধান মন্ত্রীর পোলা থাকে আমেরিকায়; মাইয়া থাকে কানডায়; বোন থাকে ব্রিটেনে, প্রধানমন্ত্রী থাকেন গনভবনে।
সিদর- আইলা আইসা ভাসাইয়া নিয়া গেলে নিবো আপনার আমার পরিবারের সদস্যদের তাদের কোন ক্ষতি হইবে না
৩৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪২
এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: ভাই ....ন্ত্রী র আর কি দোষ, উনি যা জানে তাই তো বলবে। দেশ চালাচ্ছে একদল তৃণভোজী প্রানী, যাদের না আছে হুশ না আছে লাজ লজ্জা। এরা অন্ধ, এরা বধির, এরা বিবেকহীন এরা নির্লজ্জ। এরা গোয়াড়, মনেই হয়না জীবনে কোনদিন স্কুল বা কলেজের আঙ্গিনায় গেলো কিনা। তানা হলে এতো বড় একটা দুঘটনার পর এমন উক্তি।
হায়রে জাতি, এর পরও আমরা মেরুদন্ড হীন জাতি হুংকার করে বলি ওমুক নেতা সমুক নেতা। প্রতি বছর জাহাজ ডুবে আর মানুষগুলো মারা যায়, আমরা করি তদন্ত কমিটি। প্রতিটা বড় দুঘটনায় আমরা শুধু দেখি সরকার তদন্ত কমিটি ঘটন করেছে। এই যথেষ্ট। কোন প্রতিকার নাই।
কবে আসবে ক্ষমতার সেই চেয়ারে আলোকিত মানুষ সেই দিন আর কতদূর জানিনা। সুন্দরবন রক্ষায় সরকারের সুচিন্তা তো দূরের কথা এরা তো পুরো দেশ জাতিকে ধ্বংশের খেলায় মেতেছে। পাগল নাহিদ আর শাহশাহান কেনো, সবগুলোই একটা ধ্বংশাত্মক সিম্বল হয়ে দাড়িয়েছে্। ইতিহাস এদেরকে স্মরণ করবে এই শতাব্দীর মিরজাফর হিসেবে । ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর সাজানো লেখার জন্য ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে কি বলে যে ধন্যবাদ জানাবো জাবেদ ভাই তার ভাষা খুজে পাচ্ছি না। আমার সম্পূর্ন পোষ্টের চেয়ে আপনার মন্তব্যটা বেশি সুন্দর হয়েছে।
৩৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খানের মন্তব্যে ‘‘তেলের কারণে সুন্দরবনে খুব বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না৷ ডলফিনেরও ক্ষতি হবে না" শুনিয়া লজ্জা পাইয়া মৃত ইরাবতী ডলফিন ভাসিয়া উঠিয়া প্রমান করিলেন মন্ত্রী সত্য কথা বলেন নাই.....
কি দূভার্গ্য আমাদের!! এদেরকে মাননীয় আর মহোদয় বলতে হয়!!!!!
দারুন এক দায়িত্ব পালন করেছেন। সময়োপযোগী এক অমূল্য পোষ্ট।
স্যলুট।
কিন্তু যাদের কানে পানি যাওয়া দরকার তারাতো কানে মূর্খতার অজ্ঞতার আর অহমিকার কটনবার দিয়ে বসে আছে!!!! আমজনতার দূর্ভোগেই তারা উদাসীন.. আর জীববৈচিত্র প্রাণ আর সুন্দরবন তো তাদের কাছে দিল্লি দূর অস্ত!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগুভাই,
৩৫ নম্বর মন্তব্যে জাবেদ ভাই যে মন্তব্য করেছে আমিও আপনাকে সেই মন্তব্য করতে চাই।
৩৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
۞ বলেছেন:
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
৩৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
শাহেনওয়াজ অয়ন বলেছেন: আরো সুস্পষ্ঠ নির্দেশনা চাই- কি করিতে হইবে ???
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপাতত সমাধান হলো:
১) যত টুকু সম্ভব তেল অপসারন করতে হবে।
২) এর পরে কিছু রাসায়নিক সার ছিটানো যেতে পারে যার ফলে অবশিষ্ট তেল দ্রুত অক্ষতিকর পদার্থে পরিনত হয়।
৩) পরিবেশ বিজ্ঞানি নিয়োগ করে আগামী ৬ মাস পর্যবেক্ষন করা।
৩৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২২
মনির হোসেন মমি বলেছেন: এমন ঘটনা নতুন কিছু নয় তবে লেখাটি খুবই যুক্তিযুক্ত এ বিষয়ে জনচেতনা জাগাতে হবে নতুবা কারনে অকারনে এমন ঘটনা ঘটতেই থাকবে হয় দেশীয় কিংবা বিদেশী ইন্দনে কারনেও হতে পারে।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: এ বিষয়ে জনচেতনা জাগাতে হবে নতুবা কারনে অকারনে এমন ঘটনা ঘটতেই থাকবে"
এটাই হলো সব কথার শেষ কথা। আপনাকে ধন্যবাদ।
৪০| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৮
জ্যানাস বলেছেন: কিছুই তো আসলে হলো না!!!
ফার্নেস ওয়েল পেট্রল বা অকটেন এর মত ভোলাটাইল নয়। প্রায় ক্রুড। এটা অনেক বেশি ক্ষতিকর। দুর্ঘটনা ঘটা মাত্রই কোন ব্যাবস্থা না নিয়ে বা বিশেষজ্ঞ দের সাথে পরামর্শ না করে যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তাতে যে সংগ্রহকারি মানুষগুলির বি অবস্থা হবে সেই চিন্তা করা হয়েছে??
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৮
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: " দুর্ঘটনা ঘটা মাত্রই কোন ব্যাবস্থা না নিয়ে বা বিশেষজ্ঞ দের সাথে পরামর্শ না করে যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তাতে যে সংগ্রহকারি মানুষগুলির বি অবস্থা হবে সেই চিন্তা করা হয়েছে??"
জাবেদ ভাই ৩৫ নম্বরে যে মন্তব্য করেছে আপনার জন্য আমার উত্তর সেটাই।
৪১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০২
টয়ম্যান বলেছেন: সময়োপযোগী এক মূল্যবান পোষ্ট। +++++
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
৪২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২২
এস. দেওয়ান বলেছেন: এটি অসম্ভব রকমের একটি অনাকাঙ্খিত ঘটনা । কোনো বাংলাদেশির জন্যই এটি কোনো সুখকর ব্যাপার নয় । স্বভাবতই সরকার মানুষকে শান্তনার বাণী শুনিয়েই থাকে কিন্তু এই তেল যে সুন্দর বন অঞ্চলের বড় ধরণের ক্ষতি করবে এতে কোনো সন্দেহ নেই । সত্যিই যা ঘটেছে তা মনে পড়লে খুবই খারাপ লাগে । এখন দোষ কার তা নিয়ে ঝগড়া করে আর কি হবে । তার চেয়ে ভালো এই তেল থেকে কিভাবে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে এবং আগামীতে যাতে এমন দুর্ঘটনা না ঘটে সেই ব্যাপারে সকলের ভাবা উচিৎ ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: দূর্ঘটনা যেহেতু ঘটে গেছে তাই এখন কাজ হলো ক্ষতিকর প্রভাব যতটুকু সম্ভব কমিয়ে আনা।
এর পরের কাজ হলো ভবিষ্যতে যেন এই রকম দূর্ঘটনা না ঘটে সেই ব্যবস্হা নেওয়া।
সর্বোপরি আমাদের নিজেদের মধ্যে সচেতনতা বাড়তে হবে।
৪৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৬
মহান অতন্দ্র বলেছেন: অত্যন্ত জরুরী ও দরকারি পোস্ট । যথাযথ কর্তৃপক্ষের নজরে পড়লে ভাল হত ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। আশা করি যথাযথ কতৃপক্ষে দেরিতে হলেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্হা নিবে সুন্দরবনকে পূর্বের অবস্হায় ফিরিয়ে নিতে।
৪৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২
রবিন আহম্মেদ রাজ বলেছেন: কি আর বলবো
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমাদের দেশ আমাদেরকেই রক্ষা করতে হবে।
৪৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নিজেদের বাঁচার জন্য সুন্দরবন বাঁচুক এমন চাওয়াটা আমাদের খুব বেশী চাওয়ানা, তাি সরকারের প্রতি আকুল আবেদন খুব দ্রুত তেল অপসারন করে সুন্দরবন ও তার প্রাণীকুলকে রক্ষা করতে সর্বোচ্চ চেষ্টাটা করুন।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার সাথে পুরোপুরি একমত। আপনার চাওয়াটাই আমদের সকলের চাওয়া।
৪৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৬
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
সুন্দরবন এলাকার পরিবেশ আগের অবস্থানে ফিরিয়ে নেয়ার যথাযথ ব্যাবস্থা নেয়া হোক শিগ্রই।
দেশের সরকারি দল বিরোধীদল কোনটিই দেশের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সহযোগী মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসতে দেখিনি কখনো। এবারো তার ব্যতিক্রম ঘটেনি।
সকলের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক!!!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: যথাযত কতৃপক্ষের শুভ বুদ্ধির উদয় হউক এটাই আমাদের কামনা এই মুহুর্তে।
৪৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৩
ব্লগার শান্ত বলেছেন: সুন্দর বনকে বাচাতে হবে ………
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনার সাথে একমত।
৪৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৫
বৃতি বলেছেন:
এখানে একটা মন্তব্য তুলে দিলাম পলাশ ভাই।
Molly Cruz
Will somebody please forward the suggestion that FEATHERS are the answer, the most natural, cheap, available, and disposable medium to absorb oil, and it does a terrific job, avoiding the water unlike the stupid paper towel method, because feathers love oil and hate water.
Method; tested and proved:
Quilts of fine plastic netting filled with feathers can be dragged through the water and hauled onto light barges for disposal, and they will suck every last drop of oil out of the water and leave the water behind.
With this method, the oil can even be pressed from the feathers and reclaimed.
All those birds drowned in oil will not have died in vain! They are the clue to cleanup!!
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: বৃতি আপু,
আপনার বর্নিত এই পদ্ধতিটার কথা পুরাই ভুলে গেছি। এই পদ্ধতির ব্যপক প্রয়োগ হয়েছিল ২০১০ সালে লুইজিয়ানা উপকূলে তেল অপসারনের জন্য। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ পাখনা দিয়ে তেল অপসারনের এই পদ্ধতিটির কথা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।
আমি পোষ্টে যোগ করে দিচ্ছি।
৪৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০
বৃতি বলেছেন: মাছ ধরার প্লাস্টিকের জালের ভেতর পালক দিয়ে লেপের মত বানাতে হবে বেশ কিছু। সেগুলো লিকুইড সারফেসের ওপর ফেললে দ্রুত তেল শোষণ করতে পারবে। সেই তেলভর্তি পালকের লেপগুলো ছোট নৌকায় রাখা পাত্রে চিপে তেল সংগ্রহ করে লেপগুলোকে বারবার ব্যবহার করতে হবে। এটা বেশ কার্যকরী উপায়।
৫০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬
সোহানী বলেছেন: আ্চ্ছা আর কিভাবে বললে আমাগো নেতাগো ঘুম ভাঙ্গবে !!!!
আমি অপেক্ষা করছিলাম বড় নেতাদের কাছ থেকে কোন মহান বিবৃতি আসে কিনা..... কিন্তু নাহ্ .......... ওনারা যথারীতি ঘুমিয়ে আছেন এবং ঘুমিয়ে থাকবেন..........
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০২
জেকলেট বলেছেন: অনেক সুন্দর লেখা। ধন্যবাদ।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কাউকে না কাউকে তো দায়িত্বটা নিতে হবে। এখন ও চলছে পরষ্পরকে দোসারোপের খেলা। যেটা দায়িত্ব পালনে অনিহার প্রকাশ।
আর সুন্দরবলের ভিতর দিয়ে নৌ চলাচল পুরপুরি বন্ধ করতে হবে।